=========================================

বিষয়- WBCS পরীক্ষার প্রস্তুতি

===========================================================================

6TH MAY,2025

এই পরীক্ষায় চূড়ান্ত সফল হওয়ার জন্য কী কী পড়বেন, কিভাবে পড়বেন, কিভাবে অনুশীলন করবেন, তার পুঙ্খানুপুঙ্খ আলোচনা –
পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং আমলাতন্ত্রে সরাসরি নিয়োগের জন্য যে পরীক্ষাটি হয়, সেটি হল WBCS অথবা West Bengal Civil Service Executive etc Examination

 

এই পরীক্ষা তিনটি ধাপে নেওয়া হয়ে থাকে-
১) প্রিলিমিনারী
২) মেইন এবং
৩) ইন্টারভিউ

 

প্রিলিমিনারী পরীক্ষা হয় ২০০ নম্বরের, মাল্টিপল চয়েস প্রশ্ন থাকে। ভারতের ইতিহাস, ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম, ভারত ও পশ্চিমবঙ্গের ভূগোল, ভারতীয় সংবিধান এবং অর্থনীতি, বিজ্ঞান, সাম্প্রতিক ঘটনাবলী, General Mental Ability এবং ইংরেজি – মোট আটটি বিষয়ের উপর পরীক্ষা নেওয়া হয়। সময় আড়াই ঘন্টা।

 

মেইন পরীক্ষায় বাংলা এবং ইংরেজি এর লিখিত পরীক্ষা হয়। প্রতিটির পূর্ণমান ২০০ এবং সময় ৩ ঘন্টা।

ভারতের ইতিহাস-ভূগোল, সংবিধান-অর্থনীতি, বিজ্ঞান-সাম্প্রতিক ঘটনাবলী, অঙ্ক-রিজনিং এর উপর MCQ প্যাটার্নে পরীক্ষা নেওয়া হয়। প্রতিটির পূর্ণমান ২০০ এবং সময় ৩ ঘন্টা।

 

এ ছাড়াও যারা Group A,B এর জন্য পরীক্ষা দেবেন, তাদের ঐচ্ছিক বিষয়ের উপর দুটি পত্রে লিখিত পরীক্ষা দিতে হবে। প্রতিটির পূর্ণমান ২০০ এবং সময় ৩ ঘন্টা।

 

ইন্টারভিউ অর্থাৎ Personality test এর পরের অধ্যায়। এখানে Group A,B এর জন্য পূর্ণমান ২০০, Group C এর জন্য ১৫০ এবং Group D এর জন্য ১০০।

 

প্রিলিমিনারী পরীক্ষার আগে অন্তত ৮ মাস এবং মেইন পরীক্ষার আগে অন্তত ১২/১৪ মাস সময় থাকলে ভালোভাবে প্রস্তুতি নেওয়া সম্ভব। এই পরীক্ষার জন্য কেবল পড়া তৈরি করলে চলবে না, রীতিমত Strategic planning এর প্রয়োজন।

অনেক পরীক্ষার্থী এটির অভাবে ভালো প্রস্তুতি থাকা সত্ত্বেও সাফল্যের মুখ দেখে না।

 

প্রশ্ন হল, কিভাবে এগোন উচিত?

প্রথমে সব বিষয়গুলির সিলেবাস সম্পর্কে একটি স্বচ্ছ ধারণা তৈরি করতে হবে। Public Service Commission এর ওয়েবসাইটে এটি দেওয়া আছে। এর পাশাপাশি যারা Group A, B পদের জন্য তৈরি হচ্ছেন, তাদের ঐচ্ছিক বিষয়টি চয়ন করে নিতে হবে। যারা সদ্য স্নাতক হয়েছেন, তারা তাদের স্নাতকের বিষয়টি ঐচ্ছিক হিসাবে নিতে পারেন। একান্তই যদি সন্দেহ থাকে, তাহলে ইতিহাস অথবা রাষ্ট্রবিজ্ঞান স্বচ্ছন্দে নেওয়া যেতে পারে, কারণ এই দুটি বিষয়ের একটি বড় অংশ Compulsory paper এর জন্য তৈরি করতে হয়।

দ্বিতীয়ত, সব বিষয় একদিনে পড়া সম্ভব নয়, উচিতও নয়। প্রতিদিন ইংরেজি সংবাদপত্র পড়তে হবে, এতে সাম্প্রতিক ঘটনাবলী তৈরি হওয়ার পাশাপাশি ইংরেজি ভাষার উপর দক্ষতা বাড়বে। এ ছাড়াও অঙ্ক/রিজনিং এর চর্চা করতে হবে। এই বিষয়গুলির নিয়মিত চর্চা না থাকলে পরীক্ষার সময় চূড়ান্ত অসুবিধার সম্মুখীন হতে হবে।
বাকি Compulsory বিষয়গুলির জন্য সপ্তাহে ১ দিন বরাদ্দ করতে হবে। যে বিষয়টিতে অতিরিক্ত দুর্বলতা রয়েছে, সেটির জন্য বাড়তি সময় দেওয়া প্রয়োজন। চেষ্টা করতে হবে, সেই বিষয়টির উপর দক্ষতা বাড়ানোর, যাতে অন্তত সহজ ও তুলনামূলকভাবে কম কঠিন প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দেওয়া যায়।

ঐচ্ছিক বিষয়টি তৈরি করতে সপ্তাহে ১ দিন সময় দেওয়া প্রয়োজন। অনেকে প্রিলিমিনারী পরীক্ষার পরে এর প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করে, যা আমার মতে ফলপ্রসূ নয়।

এবারে আসি বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতির আলোচনায়।

 

ইংরেজি
ইংরেজিতে যাদের দুর্বলতা রয়েছে, তাদের সবার প্রথমে Grammar এ Tense, Prepositions, Articles এবং Clause এর সঠিক প্রয়োগটি শিখে নিতে হবে। নতুন শব্দ এবং phrase এর অর্থ শিখে নিয়ে বাক্য তৈরি করতে হবে। এর ফলে বাক্যগঠনসংক্রান্ত দুর্বলতা দূর হবে এবং প্রিলিমিনারী পরীক্ষার ক্ষেত্রেও নিজেকে এগিয়ে রাখা যাবে। যাদের এই বিষয়ের উপর দুর্বলতা তুলনামূলক কম, তারা সরাসরি Report ও letter writing এবং translation চর্চা শুরু করে দিতে পারেন।

 

বাংলা
বাংলা ভাষায় লেখার চর্চা সপ্তাহে একদিন করলেই যথেষ্ট। সংবাদপত্র প্রতিবেদন পড়ে নিয়ে সেই ধাঁচে লেখার চর্চা করতে হবে। এর পাশাপাশি শরৎ রচনাবলী থেকে কিছু অনুচ্ছেদ এর সারমর্ম লিখতে হবে। লেখার চর্চা প্রিলিমিনারী পরীক্ষার আগে থেকে শুরু করাই বাঞ্ছনীয়, নাহলে শেষ মুহূর্তে সমস্যার মধ্যে পড়তে হবে।

 

General Mental Ability
অঙ্ক অনেকের ক্ষেত্রে ভীতির কারণ। এই ভীতি দূর করতে প্রথমে জটিল calculation কিভাবে সহজে করা যায়, সেটি শিখতে হবে— যেমন বিভিন্ন সংখ্যার বর্গ ও ঘন, ভগ্নাংশ থেকে শতকরা এবং দশমিকের রূপান্তর ইত্যাদি। এর পাশাপাশি বীজগণিত এবং পরিমিতির সমস্ত ফর্মুলা আত্মস্থ করতে হবে। প্রয়োজনে চার্ট তৈরি করে প্রতিদিন এর চর্চা করতে হবে। যেহেতু মেইন পরীক্ষায় ৩ ঘন্টায় ২০০ টি অঙ্ক এবং রিজনিং এর প্রশ্নের সমাধান করতে হয়, তাই এখানে short tricks এর কোনো বিকল্প নেই। এর জন্য বিভিন্ন পরীক্ষা যেমন SSC CHSL, CGL এবং বিগত বছরের মেইনসের প্রশ্নপত্র অধ্যায় অনুযায়ী বারবার সমাধান করতে হবে।

 

ইতিহাস ও ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম
ইতিহাস পড়তে কমবেশি সবার ভালো লাগে। তবে এই বিষয়টি সম্পর্কে সম্যক ধারণা তৈরি করতে হলে সবার প্রথমে কোনো reference বই থেকে সবকটি অধ্যায় পড়ে নিতে হবে। অধ্যায় ধরে খুঁটিয়ে এর পরে পড়া যেতে পারে এবং এর পাশাপাশি সেই অধ্যায় যতটা সম্ভব MCQ সমাধান করতে হবে। দিনের শেষে যতটা পড়া হল, তার সারমর্ম খাতায় লিখে রাখলে পড়া ভুলে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে আসে।

 

ভারত ও পশ্চিমবঙ্গের ভূগোল
এই বিষয়টির জন্য অধ্যায় ধরে খুঁটিয়ে পড়ার পাশাপাশি Atlas দেখে সেই অঞ্চল সম্পর্কে সম্যক ধারণা তৈরি করতে হবে। সাম্প্রতিককালে কোনো অঞ্চল বা ভৌগোলিক তাৎপর্যপূর্ণ কোনো বিষয় থেকে প্রশ্ন করা হতেই পারে। অধ্যায় ধরে পড়ার পাশাপাশি MCQ সমাধান করা এবং এর সাথে প্রশ্নের ভুল option গুলির পর্যালোচনা করা অতি আবশ্যক বলে মনে করি, কারণ এই বিষয়টিতে ভুল উত্তর দিয়ে negative marking এর প্রবণতা সবচেয়ে বেশি।

 

ভারতের সংবিধান
এই বিষয়টি অনেকের কাছে নতুন, বিশেষ করে বিজ্ঞান ও বাণিজ্য বিভাগ নিয়ে পড়াশোনা করা পরীক্ষার্থীদের কাছে। তাদের ক্ষেত্রে গোড়াতেই সবকিছু খুঁটিয়ে পড়ার প্রয়োজন নেই। কোনো reference বই থেকে অংশ ধরে পড়তে হবে এবং গুরুত্বপূর্ণ ধারাগুলি তৈরি করতে হবে। এর পাশাপাশি রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, রাজ্যপাল, মুখ্যমন্ত্রী, স্পীকার এবং বিচারপতিদের নিয়োগ প্রক্রিয়া এবং ক্ষমতা সম্পর্কে খুঁটিয়ে পড়তে হবে টেক্সট বই থেকে। বলাই বাহুল্য, এই বিষয় থেকে যত বেশি MCQ সমাধান করা যায়, তত ভালো।

 

ভারতের অর্থনীতি
এই বিষয়টি বিজ্ঞান ও কলা বিভাগ নিয়ে পড়াশোনা করে থাকা পরীক্ষার্থীদের কাছে নতুন। তবে চাহিদা জোগানের তত্ত্ব বিষয়ের খুঁটিনাটি না জানলেও চলবে। এর দুটি অংশ রয়েছে- conceptual এবং factual । conceptual অর্থনীতির ক্ষেত্রে জাতীয় আয়, মুদ্রাস্ফীতি , দারিদ্র্য ও বেকারত্ব বিষয়ের একটি ধারণা তৈরি করতে হবে। factual অর্থনীতির ক্ষেত্রে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ক্ষমতা, পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা এবং কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের কিছু scheme সংক্রান্ত তথ্য জানতে হবে। সহজ ভাষায় এটি শিখতে হলে দ্বাদশ শ্রেণীর NCERT এর Macroeconomics এর বইটি একবার চোখ বুলিয়ে নেওয়া যেতে পারে।

 

বিজ্ঞান
বিজ্ঞান বিষয়টি নিয়ে কলা ও বাণিজ্য বিভাগের পরীক্ষার্থীদের অযথা চিন্তা করবার দরকার নেই। কারণ বেশিরভাগ প্রশ্ন আজকাল করা হয়ে থাকে সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর সাথে বিজ্ঞানের সম্পর্ক নিয়ে। এর মধ্যে যেমন শারীরবিদ্যা রয়েছে, তেমন রয়েছে পরিবেশবিদ্যা ও Biotechnology এবং অতি অবশ্যই ভৌতবিদ্যার কিছু সাধারণ কন্সেপ্ট।

আমাদের জানতে হবে যে কোন কোন অধ্যায় থেকে আদতে প্রশ্ন করা হয়। সেই সব অধ্যায় থেকে করা হয় যেটি নিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খ গবেষণা হয়তো কেউ করবে না অথচ দৈনন্দিন জীবনে খুব গুরুত্বপূর্ণ। ধরা যাক ভৌতবিদ্যার কথা বলছি। মেকানিক্স, চাপ, তাপ, আলো, শব্দ- একটু জোর দিয়ে পড়তে হবে। আলোর অধ্যায় থেকে এটি না জানলেও চলবে যে f এবং 2f এর মধ্যে অবস্থিত বস্তুর প্রতিবিম্ব কেমন হবে। কিন্তু এটি জানতে হবে যে astigmatism হলে কোন লেন্স ব্যবহার করতে হবে।

 

জীববিদ্যার ক্ষেত্রে উদ্ভিদবিদ্যা গুরত্বপূর্ণ ঠিকই কিন্তু শারীরবিদ্যা এর তুলনায় অনেক বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। নানারকম রোগ ব্যাধি , উপচার ইত্যাদি খুঁটিয়ে পড়তে হবে।

 

পরিবেশবিদ্যার ক্ষেত্রে দূষণ ও তার প্রতিকার খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। একজন আমলার এই বিষয়গুলি জানা প্রয়োজন, কারণ কর্মক্ষেত্রে এই বিষয়ে জ্ঞান যথেষ্ট তাৎপর্যময়।

 

IT & Systems থেকে কম্পিউটার সংক্রান্ত প্রশ্ন করা হয়। কারণ আজকাল বেশিরভাগ কাজ অনলাইনে করতে হয়। এর জন্য প্রোগ্রামিং জানবার প্রয়োজন নেই, আলাদা করে পড়ার ও প্রয়োজন নেই। কম্পিউটার নিয়ে যারা কিঞ্চিৎ নাড়াচাড়া কর, তারা অতি সহজেই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন।

 

সাম্প্রতিক ঘটনাবলী
এই বিষয়টির জন্য দৈনিক সংবাদপত্র শুধুমাত্র খুঁটিয়ে পড়লেই চলবে না। এর পাশাপাশি জরুরি তথ্যগুলিও খাতায় লিখে অনুশীলন করতে হবে।
এক্ষেত্রে একটি খাতা নিয়ে আড়াআড়িভাবে মোট ৫ টা column তৈরি করুন। এই পাঁচটা column এর heading দেওয়া হোক— National, International, Economy, Science এবং Miscellaneous
National এর মধ্যে দেশের আভ্যন্তরীণ ঘটনাবলীর gist টা লিখে রাখুন— গাণিতিক তথ্য, স্থান , কাল, পাত্র ইত্যাদি। কোনো নতুন আইন, সংশোধনীর সারমর্ম এর মধ্যে লিখবেন।

 

International এর মধ্যে বিদেশে বা আন্তর্জাতিক স্তরে ঘটে যাওয়া তথ্যগুলো লিখে রাখুন।

 

Economy এর মধ্যে দেশের অর্থনীতি সংক্রান্ত কোনো তথ্য, যেমন কোনো নতুন Scheme, beneficiary, allotment ইত্যাদি লিখে রাখুন।
Science এর মধ্যে বিজ্ঞানের সমস্ত update, সেটা চিকিৎসাবিদ্যার হোক অথবা মহাজাগতিক কোনো তথ্য, সেটা লিখুন।

 

Miscellaneous এর মধ্যে খেলাধূলা এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলো লিখে রাখ। ধরুন কারও লেখা কোনো বই প্রকাশিত হয়েছে অথবা কেউ কোনো পুরষ্কার পেয়েছেন ইত্যাদি।
এর ফলে পড়া হবে, লেখার চর্চা থাকবে, রিভিশনের ক্ষেত্রে সুবিধা হবে ।

 

ঐচ্ছিক বিষয়
ঐচ্ছিক বিষয়টি প্রস্তুতির শুরু থেকেই তৈরি করতে হবে। অনেকে এই বিষয়টি প্রিলিমিনারীর পরে পড়া শুরু করেন। এই ভুলটি করবেন না।

Compulsory বিষয়গুলি তৈরি করার পাশাপাশি সপ্তাহে অন্তত একটি দিন এই বিষয়টি তৈরি করার জন্য রাখুন। সিলেবাসের সাথে সামঞ্জস্য রেখে বিগত ১০ বছরের WBCS এবং UPSC Civil Services পরীক্ষার অধ্যায়ভিত্তিক প্রশ্নগুলির উত্তর খাতায় লিখে রাখুন। গুরুত্বপূর্ণ শব্দ এবং বাক্যগুলি highlight করুন, এতে পরীক্ষায় সময় কম মানের প্রশ্নের ক্ষেত্রে Word limit অনুযায়ী উত্তর তৈরি করা সহজ হবে।

 

ইন্টারভিউ
ইন্টারভিউ যা Personality test বলে জানি, এর জন্য নিজের ব্যক্তিত্বের পরিচয় দিতে হয়। সাধারণত আধঘন্টার কথোপকথনে বোর্ডের সদস্যরা যাচাই করে নেন যে এই চাকরির জন্য আপনি ঠিক কতটা যোগ্য। এর জন্য বিগত এক মাসের সাম্প্রতিক ঘটনাবলী, polity procedures, সরকারের বিভিন্ন scheme এবং নিজের ঐচ্ছিক বিষয়টি পড়ে রাখতে হবে। যে প্রশ্নের উত্তর সঠিকভাবে জানা আছে, শুধুমাত্র সেইগুলির উত্তর দিতে হবে। কোনো অবস্থাতেই আমতা-অমতা করা যাবে না। বোর্ড সদস্যদের সাথে eye contact এখানে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। মনে রাখবেন, কতগুলি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিলেন তার চাইতে বেশি গুরুত্বপূর্ণ আপনি কিভাবে উত্তর দিলেন।

সবশেষে বলব, এই পরীক্ষা শুধুমাত্র তাদের জন্য যারা প্রাথমিক ব্যর্থতা উপেক্ষা করে এবং হাল ছেড়ে না দিয়ে কেবলমাত্র সঠিক planning এবং exercise এর প্রতি আনুগত্য বজায় রাখে।

 

SOURCE- DG

©Kamaleshforeducation.in (2023)

error: Content is protected !!
Scroll to Top