বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুঁইমাচা
একাদশ শ্রেণি – বাংলা
একাদশ শ্রেণী প্রথম সেমিস্টার
১. বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত প্রথম ছোটোগল্পটি হল–
(ক) নবাগতা
(খ) উপেক্ষিতা
(গ) যাত্রা বদল
(ঘ) অসাধারণ।
উত্তরঃ (খ) উপেক্ষিতা
২. বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটি গল্প সংকলনের নাম–
(ক) বিপিনের সংসার
(খ) মেঘমল্লার
(গ) অভিযাত্রিক
(ঘ) মরণের ডঙ্কা বাজে।
উত্তরঃ (খ) মেঘমল্লার
৩. বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত একটি ভ্রমণকাহিনি হল –
(ক) হীরা মানিক জ্বলে
(খ) সুলোচনা
(গ) অভিযাত্রিক
(ঘ) আরণ্যক।
উত্তরঃ (গ) অভিযাত্রিক
৪. ‘পুঁই মাচা’ গল্পটি প্রথম কোন্ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?
(ক) প্রবাসী
(খ) বঙ্গবাসী
(গ) সবুজপত্র
(ঘ) বিচিত্রা।
উত্তরঃ (ক) প্রবাসী
৫. ‘পুঁই মাচা’ গল্পটি প্রথম কত বঙ্গাব্দে প্রকাশিত হয়?
(ক) ১৩৩৪
(খ) ১৩৩৫
(গ) ১৩৩১
(ঘ) ১৩৩২
উত্তরঃ (গ) ১৩৩১
৬. ‘পুঁই মাচা’ গল্পটি গল্পগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত হয়ে প্রকাশ হয়–
(ক) শ্রাবণ, ১৩৩৮ বঙ্গাব্দে
(খ) মাঘ, ১৩৩১ বঙ্গাব্দে
(গ) শ্রাবণ, ১৩৩১ বঙ্গাব্দে
(ঘ) মাঘ, ১৩৩৮ বঙ্গাব্দে।
উত্তরঃ (খ) মাঘ, ১৩৩১ বঙ্গাব্দে’
৭. ‘পুঁই মাচা’ গল্পটি প্রথম কোন্ গল্পগ্রন্থে প্রকাশিত হয়?
(ক) মৌরীফুল
(খ) মেঘমল্লার
(গ) যাত্রাবদল
(ঘ) জন্ম ও মৃত্যু।
উত্তরঃ (খ) মেঘমল্লার
৮. ‘পুঁই মাচা’ গল্পটি যে মূলগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে –
(ক) মেঘমল্লার
(খ) মৌরীফুল
(গ) যাত্রাবদল
(ঘ) কিন্নরদল।
উত্তরঃ (ক) মেঘমল্লার
৯. ‘পুঁই মাচা’ গল্পটি ‘মেঘমল্লার’ গল্পগ্রন্থে প্রকাশিত হয় কত খ্রিস্টাব্দে?
(ক) ১৯২৯
(খ) ১৯৩৩
(গ) ১৯২৮
(ঘ) ১৯৩১
উত্তরঃ (ঘ) ১৯৩১
১০. ‘পুঁই মাচা’ গল্পটি গল্পগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত হয়ে প্রথমবার প্রকাশিত হয় যে প্রকাশনা সংস্থা থেকে–
(ক) কাত্যায়নী বুকস্টল
(খ) শ্রীগুরু লাইব্রেরি
(গ) বরেন্দ্র লাইব্রেরি
(ঘ) মিত্র ও ঘোষ।
উত্তরঃ (গ) বরেন্দ্র লাইব্রেরি
১১. বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রথম উপন্যাস–
(ক) আরণ্যক
(খ) অশনি সংকেত
(গ) পথের পাঁচালী
(ঘ) আদর্শ হিন্দু হোটেল।
উত্তরঃ (গ) পথের পাঁচালী
১২. কোন্ উপন্যাসের জন্য বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় রবীন্দ্র পুরস্কার পান?
(ক) ইছামতী
(খ) অশনি সংকেত
(গ) পথের পাঁচালী
(ঘ) আরণ্যক।
উত্তরঃ (ক) ইছামতী
১৩. বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটি অভিযানমূলক কাহিনি হল–
(ক) অপরাজিত
(খ) চাঁদের পাহাড়
(গ) পথের পাঁচালী
(ঘ) আদর্শ হিন্দু হোটেল।
উত্তরঃ (খ) চাঁদের পাহাড়
১৪. ‘পুঁই মাচা’ গল্পে পুঁই মাচা কীসের প্রতীক?
(ক) জীবনপ্রবাহ ও স্মৃতির
(খ) খাদ্য বিলাসিতার
(গ) মৃত্যুর ও বেদনার
(ঘ) নৈরাশ্য ও ব্যর্থতার।
উত্তরঃ (ক) জীবনপ্রবাহ ও স্মৃতির
১৫. ‘পুঁই মাচা’ গল্পটি শুরু হয় কোন্ ঋতুতে?
(ক) বর্ষা
(খ) শীত
(গ) গ্রীষ্ম
(ঘ) বসন্ত।
উত্তরঃ (খ) শীত
১৬. সহায়হরি তাঁর স্ত্রীর কাছে যা চেয়েছিলেন–
(ক) ঘটি
(খ) বাটি
(গ) ক ও খ উভয়ই সঠিক
(ঘ) উপরোক্ত কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (গ) ক ও খ উভয়ই সঠিক
১৭. সহায়হরির স্ত্রীর নাম ছিল–
(ক) সম্পূর্ণা
(খ) ত্রিপর্ণা
(গ) নিমপূর্ণা
(ঘ) অন্নপূর্ণা।
উত্তরঃ (ঘ) অন্নপূর্ণা
১৮. ‘পুঁই মাচা’ গল্পের শুরুতে কার বাড়ির গাছের রস সংগ্রহ করতে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে?
(ক) তারক খুড়োর
(খ) তারিণী খুড়োর
(গ) সহায়হরি চাটুজ্যের
(ঘ) কালীময় ঠাকুরের।
উত্তরঃ (ক) তারক খুড়োর
১৯. তারক খুড়োর কাছ থেকে ‘একটু ভাল রস’ আনতে গিয়েছিলেন কে?
(ক) ক্ষেন্তি
(খ) সহায়হরি
(গ) পুঁটি
(ঘ) অন্নপূর্ণা।
উত্তরঃ (খ) সহায়হরি
২০. অন্নপূর্ণার রান্নাঘরের চাল ছিল–
(ক) খড়ের
(খ) টিনের
(গ) টালির
(ঘ) বাঁশ পাতায় ছাওয়া।
উত্তরঃ (ক) খড়ের
২১. শীতকালের সকালে অন্নপূর্ণা কোথায় বসে চুলে তেল মাখছিলেন?
(ক) নদীর ধারে
(খ) যাত্রাপালার মাঠে
(গ) সদর দরজার সামনে
(ঘ) রান্নাঘরের দাওয়ায়।
উত্তরঃ (ঘ) রান্নাঘরের দাওয়ায়
২২. অন্নপূর্ণা বোতল থেকে কী সংগ্রহ করছিলেন?
(ক) সরষের তেল
(খ) নারকেল তেল
(গ) আচারের তেল
(ঘ) ঘি।
উত্তরঃ (খ) নারকেল তেল
২৩. স্বামী সহায়হরিকে দেখে অন্নপূর্ণার প্রতিক্রিয়া ছিল–
(ক) বাটি, ঘটি খুঁজতে লাগল
(খ) গায়ের কাপড় একটু টেনে নিল মাত্র
(গ) উঠে চলে গেল
(ঘ) তেলের বাটি এগিয়ে দিল।
উত্তরঃ (খ) গায়ের কাপড় একটু টেনে নিল মাত্র
২৪. “কি হয়েছে, বসে রইলে যে?”-এখানে বক্তা–
(ক) পুঁটি
(খ) ক্ষেন্তি
(গ) রাধী
(ঘ) সহায়হরি।
উত্তরঃ (ঘ) সহায়হরি।-;
২৫. “তুমি মনে মনে কি ঠাউরেছ বলতে পার?” -এখানে বক্তা–
(ক) সহায়হরি
(খ) অন্নপূর্ণা
(গ) ক্ষেন্তির শাশুড়ি
(ঘ) কালীময় ঠাকুর।
উত্তরঃ (খ) অন্নপূর্ণা
২৬. “মনে মনে কি ঠাউরেছ বলতে পার?” অন্নপূর্ণা এ কথা বলেছেন–
(ক) ক্ষেন্তিকে
(খ) পুঁটিকে
(গ) সহায়হরিকে
(ঘ) রাধীকে।
উত্তরঃ (গ) সহায়হরিকে
২৭. সহায়হরির মনে ভীতির সঞ্চার হয়েছিল। কারণ–
(ক) অন্নপূর্ণা চিৎকার করছিল
(খ) অন্নপূর্ণার অতিরিক্ত রকমের শান্ত সুরে উত্তর দিচ্ছিল
(গ) ক্ষেন্তির খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না
(ঘ) ক্ষেন্তির বিয়ে ভেঙে যাচ্ছিল।
উত্তরঃ (খ) অন্নপূর্ণার অতিরিক্ত রকমের শান্ত সুরে উত্তর দিচ্ছিল
২৮. অন্নপূর্ণার অতিরিক্ত শান্ত কণ্ঠস্বরকে সহায়হরির মনে হয়েছিল–
(ক) অন্নপূর্ণার দুশ্চিন্তার প্রকাশ
(খ) ক্ষেন্তির জন্য অন্নপূর্ণার মনে অশান্তি
(গ) ঝড়ের অব্যবহিত আগে আকাশের স্থিরভাব
(ঘ) শারীরিক অসুস্থতার ইঙ্গিত।
উত্তরঃ (গ) ঝড়ের অব্যবহিত আগে আকাশের স্থিরভাব
২৯. “ঝড়ের প্রতীক্ষায় রহিলেন”- কে ঝড়ের প্রতীক্ষায় থাকল?
(ক) অন্নপূর্ণা
(খ) সহায়হরি
(গ) চৌধুরীমশাই
(ঘ) তারক খুড়ো।
উত্তরঃ (খ) সহায়হরি
৩০. সহায়হরি কীভাবে সময় কাটায়?
(ক) মাছ ধরে আর রস খেয়ে
(খ) বই পড়ে
(গ) পুজো পাঠ করে
(ঘ) উপার্জনের চেষ্টায় ঘুরে ঘুরে।
উত্তরঃ (ক) মাছ ধরে আর রস খেয়ে
৩১. “গাঁয়ে কি গুজব রটেছে জান?”- কোন্ গুজব?
(ক) ক্ষেন্তির চোদ্দো বছর বয়স হল
(খ) সহায়হরিদের একঘরে করা হবে
(গ) সহায়হরি মেটে আলু চুরি করেছে
(ঘ) ক্ষেন্তির বিয়ে ঠিক হয়েছে।
উত্তরঃ (খ) সহায়হরিদের একঘরে করা হবে
৩২. সহায়হরি কোথায় ঘুরে ঘুরে দিন কাটায়?
(ক) বাগদী পাড়া-দুলে পাড়ায়
(খ) তারক খুড়োর বাড়ি
(গ) চৌধুরীদের বাড়ি
(ঘ) চণ্ডীমণ্ডপে।
উত্তরঃ (ক) বাগদী পাড়া-দুলে পাড়ায়
৩৩. অন্নপূর্ণার মতে ভদ্রলোকদের গ্রামে বাস করা যায় না যে কারণে–
(ক) লেখাপড়া না শিখলে
(খ) বাগদী-দুলে পাড়ায় ঘুরে বেড়ালে
(গ) পূজার্চনায় মন না দিলে
(ঘ) প্রচুর অর্থ উপার্জন না করলে।
উত্তরঃ (খ) বাগদী-দুলে পাড়ায় ঘুরে বেড়ালে
৩৪. “অন্নপূর্ণা পূর্ববৎ সুরেই পুনর্বার বলিয়া উঠিলেন” – ‘পূর্ববৎ সুর’ বলতে বোঝানো হয়েছে–
(ক) অতিরিক্ত শান্ত সুর
(খ) অতিরিক্ত রাগী সুর
(গ) অতিরিক্ত দুঃখিত সুর
(ঘ) অতিরিক্ত আনন্দিত সুর।
উত্তরঃ (ক) অতিরিক্ত শান্ত সুর
৩৫. সহায়হরিদের একঘরে করা হবে এ কথা আলোচনা হয়েছে –
(ক) চৌধুরীদের চণ্ডীমণ্ডপে
(খ) মজুমদারদের চণ্ডীমণ্ডপে
(গ) ময়শা চৌকিদারের পাড়ায়
(ঘ) কালীময় ঠাকুরের বাড়ি।
উত্তরঃ (ক) চৌধুরীদের চণ্ডীমণ্ডপে
৩৬. “ও নাকি উচ্ছ্বগগু করা মেয়ে” – কারণ
অথবা, সহায়হরিদের হাতে ছোঁয়া জল আর কেউ খাবে না। কারণ–
(ক) সহায়হরি চুরি করেছে
(খ) অন্নপূর্ণা খুব মুখরা
(গ) ক্ষেন্তির আশীর্বাদ হয়েও বিয়ে হয়নি
(ঘ) ক্ষেন্তির দুষ্টুমিতে সবাই বিরক্ত।
উত্তরঃ (গ) ক্ষেন্তির আশীর্বাদ হয়েও বিয়ে হয়নি
৩৭. “ও নাকি উচ্ছ্বগগু করা মেয়ে”- ‘উচ্ছ্বগগু’ কথাটির আভিধানিক অর্থ হল
(ক) উৎসর্গ
(খ) আশীর্বাদ
(গ) উৎসব
(ঘ) বিবাহসম্পন্না।
উত্তরঃ (ক) উৎসর্গ
৩৮. গাঁয়ে গুজব রটেছে- ক্ষেন্তির আশীর্বাদ হয়ে গিয়েছে মানেই সে–
(ক) বিবাহিত মেয়ে
(খ) উচ্ছুজ্ঞু করা মেয়ে
(গ) আপদ বালাই
(ঘ) ভবিষ্যৎ শাশুড়ি।
উত্তরঃ (খ) উচ্ছুজ্ঞু করা মেয়ে
৩৯. “আমি বলি, না জানি কি ব্যাপার।” – বক্তা কে?
(ক) অন্নপূর্ণা
(খ) সহায়হরি
(গ) কালীময়
(ঘ) বিন্নু সরকার।
উত্তরঃ (খ) সহায়হরি
৪০. “আমি বলি, না জানি কি ব্যাপার”-এই বক্তব্যের মাধ্যমে সহায়হরির মনের যে ভাব ফুটে উঠেছে–
(ক) অহংকার
(খ) ঔদ্ধত্য
(গ) তাচ্ছিল্য
(ঘ) ভয়।
উত্তরঃ (গ) তাচ্ছিল্য
৪১. “তুমি কি সমাজের মাথা, না একজন মাতব্বর লোক?”- বক্তা কে?
(ক) কালীময়
(খ) বিন্নু সরকার
(গ) মণিময়
(ঘ) অন্নপূর্ণা।
উত্তরঃ (ঘ) অন্নপূর্ণা
৪২. ক্ষেন্তির বয়স আসলে হল–
(ক) তেরো বছর
(খ) পনেরো বছর
(গ) বারো বছর
(ঘ) সতেরো বছর।
উত্তরঃ (খ) পনেরো বছর
৪৩. সহায়হরি দাওয়া থেকে তাড়াতাড়ি কী হাতে নিয়ে চলে যাচ্ছিলেন?
(ক) একটা কাঁসার বাটি
(খ) একটা কাঁসার ঘটি
(গ) একটা কাঁসার গ্লাস
(ঘ) একটা কাঁচের বাটি।
উত্তরঃ (খ) একটা কাঁসার ঘটি
৪৪. “ক্ষেন্তি-মা, এসব কোথা থেকে আনলি?” – উদ্ধৃতিতে ‘এসব’ হল–
(ক) মেটে আলু
(খ) পুঁই শাক
(গ) নটে শাক
(ঘ) কুমড়ো।
উত্তরঃ (খ) পুঁই শাক
৪৫. পুঁই পাতায় জড়ানো দ্রব্যটি ছিল –
(ক) চিংড়ি মাছ
(খ) কুঁচো মাছ
(গ) লটে মাছ
(ঘ) খোলসে মাছ।
উত্তরঃ (ক) চিংড়ি মাছ
৪৬. ‘এ সব কি রে!’- কাকে দেখে সহায়হরি এ কথা বলেছে?
(ক) ক্ষেন্তি
(খ) রাধী
(গ) পুঁটি
(ঘ) অন্নপূর্ণা।
উত্তরঃ (ক) ক্ষেন্তি
৪৭. “জঞ্জাল প্রাণপণে তুলিয়া আনিয়াছে” – এখানে জঞ্জাল হল–
(ক) মেটে আলু
(খ) বেগুন গাছ
(গ) ক্ষেন্তির ভাঙা তোরঙ্গ
(ঘ) পাকা পুঁইডাঁটা।
উত্তরঃ (ঘ) পাকা পুঁইডাঁটা
৪৮. ক্ষেন্তির চেহারা ছিল –
(ক) মোটা, বেঁটে
(খ) রোগা, বেঁটে
(গ) খুব লম্বা, গোলগাল
(ঘ) বেঁটে, গোলগাল।
উত্তরঃ (গ) খুব লম্বা, গোলগাল
৪৯. সহায়হরির বড়ো মেয়েটির হাতে ছিল –
(ক) রুপোর চুড়ি
(খ) সোনার চুড়ি
(গ) ইমিটেশনের চুড়ি
(ঘ) কাঁচের চুড়ি।
উত্তরঃ (ঘ) কাঁচের চুড়ি
৫০. ক্ষেন্তির হাতের সেফটিপিনটার বয়স খুঁজতে গেলে কোন্ যুগে গিয়ে পড়তে হয়?
(ক) অতি প্রাচীন যুগে
(খ) প্রাগৈতিহাসিক যুগে
(গ) প্রত্নতাত্ত্বিক যুগে
(ঘ) প্রাচীন যুগে।
উত্তরঃ (খ) প্রাগৈতিহাসিক যুগে
৫১. ক্ষেন্তি পুঁই পাতা জড়ানো দ্রব্যটি পেয়েছিল –
(ক) গয়া বুড়ির কাছ থেকে
(খ) বাজার থেকে
(গ) নবাবগঞ্জের হাট থেকে
(ঘ) হরিপুরের বাজার থেকে
উত্তরঃ (ক) গয়া বুড়ির কাছ থেকে
৫২. গয়া বুড়িকে ক্ষেন্তি কী বলে সম্বোধন করত?
(ক) মামি
(খ) কাকি
(গ) পিসি
(ঘ) মাসি।
উত্তরঃ (গ) পিসি
৫৩. গয়া বুড়ির কাছে সহায়হরির ধার ছিল
(ক) চার পয়সা
(খ) দুই পয়সা
(গ) পাঁচ পয়সা
(ঘ) দশ পয়সা।
উত্তরঃ (খ) দুই পয়সা
৫৪. ক্ষেন্তিকে পুঁই শাকগুলো দিয়েছেন-
(ক) রায়কাকা
(খ) চৌধুরীমশাই
(গ) তারক খুড়ো
(ঘ) কালীময়বাবু।
উত্তরঃ (ক) রায়কাকা
৫৫. “আহা কি অমর্তই তোমাকে তারা দিয়েছে!” এখানে ‘অমর্ত’ বলতে বোঝানো হয়েছে-
(ক) চিংড়ি মাছ
(খ) পুঁই শাক
(গ) পাটিসাপটা
(ঘ) ক্ষীর।
উত্তরঃ (খ) পুঁই শাক
৫৬. “যত পাথুরে বোকা সব মরতে আসে আমার ঘাড়ে”- ‘পাথুরে বোকা’ কথাটির অর্থ কী?
(ক) পাথরের মতো বোকা
(খ) পাথরের মতো শক্ত
(গ) যুগ যুগ ধরে মেয়েরা পুরুষের অত্যাচার নীরবে সহ্য করে আসছে
(ঘ) যারা মাথা পাথরের মতো নিরেট, বোঝালেও বোঝে না।
উত্তরঃ (ঘ) যারা মাথা পাথরের মতো নিরেট, বোঝালেও বোঝে না
৫৭. অন্নপূর্ণা ক্ষেন্তিকে বলেছিলেন-
(ক) বোকা
(খ) মহা বোকা
(গ) পাথুরে বোকা
(ঘ) রাম বোকা।
উত্তরঃ (গ) পাথুরে বোকা
৫৮. “ও আপদগুলো টেনে খিড়কীর পুকুরের ধারে ফেলে দিয়ে আয় তো” – অন্নপূর্ণা এই কথা বলেছিলেন-
(ক) ক্ষেন্তিকে
(খ) রাধীকে
(গ) পুঁটিকে
(ঘ) ক্ষেন্তি ও পুঁটিকে।
উত্তরঃ (খ) রাধীকে
৫৯. অন্নপূর্ণা পুঁই শাকের বোঝা ফেলে দিতে বলেছিলেন-
(ক) আবর্জনার স্তূপে
(খ) খিড়কির পুকুরের ধারে
(গ) রায়বাবুদের বাড়িতে
(ঘ) বাড়ির বাগানে।
উত্তরঃ (খ) খিড়কির পুকুরের ধারে
৬০. “মাটিতে পড়িয়া গিয়াছিল।” – যা মাটিতে পড়ে গিয়েছিল-
(ক) আমের গুটি
(খ) বেগুন
(গ) পুঁই শাকের বোঝা
(ঘ) বাতাবি লেবু।
উত্তরঃ (গ) পুঁই শাকের বোঝা
৬১. “কলের পুতুলের মতন সেগুলি তুলিয়া লইয়া খিড়কী অভিমুখে চলিল” – কে খিড়কী অভিমুখে চলিল?
(ক) পুঁটি
(খ) ক্ষেন্তি
(গ) রাধী
(ঘ) কেউ চলল না।
উত্তরঃ (গ) রাধী
৬২. ছেলেমেয়েরা ভয় পেত
(ক) সহায়হরিকে
(খ) গয়া পিসিকে
(গ) কালীময় ঠাকুরকে
(ঘ) অন্নপূর্ণাকে।
উত্তরঃ (ঘ) অন্নপূর্ণাকে
৬৩. “তা এনেছে ছেলেমানুষ খাবে বলে…” – কী আনার কথা এখানে বলা হয়েছে?
(ক) চিংড়ি মাছ
(খ) মিষ্টি দই
(গ) কাঁচা আম
(ঘ) পুঁই শাক।
উত্তরঃ (ঘ) পুঁই শাক।
৬৪. সহায়হরি ও অন্নপূর্ণার ছোটো মেয়েটির নাম-
(ক) রাধী
(খ) পুঁটি
(গ) ক্ষেন্তি
(ঘ) দুর্গা।
উত্তরঃ (ক) রাধী
৬৫. “তাঁর মনে বড় কষ্ট হইল।” – কার কষ্টের কথা বলা হয়েছে?
(ক) অন্নপূর্ণার
(খ) সহায়হরির
(গ) ক্ষেন্তির
(ঘ) ছোটো মেয়েটির।
উত্তরঃ (খ) সহায়হরি
৬৬. রান্না করার সময় অন্নপূর্ণার মনে পড়েছিল –
(ক) বড়ো মেয়ের কাতর দৃষ্টি
(খ) ক্ষেন্তির বিয়ে না হওয়ার দুশ্চিন্তা
(গ) সহায়হরির সংসারে অমনোযোগ
(ঘ) গ্রামের লোকদের কথাবার্তা
উত্তরঃ (ক) বড়ো মেয়ের কাতর দৃষ্টি
৬৭. পাড়া থেকে ক্ষেন্তির পুঁই শাক নিয়ে আসা প্রসঙ্গে অন্নপূর্ণা বলেছিল–
(ক) মেয়েদের জন্য পাড়া বেড়ানো ভালো নয়
(খ) মেয়েদের আবার অত নোলা কীসের
(গ) পুঁই শাক খাওয়া শরীরের জন্য ভালো নয়
(ঘ) লোকের দেওয়া জিনিস নেওয়া ঠিক না।
উত্তরঃ (খ) মেয়েদের আবার অত নোলা কীসের
৬৮. “মা, অর্ধেকগুলো কিন্তু একা আমার, অর্ধেক সব মিলে তোমাদের…” – এ কথা ক্ষেন্তি বলেছিল–
(ক) পয়লা বৈশাখের দিন
(খ) নবান্নের আগের দিন
(গ) ইতু পুজোর দিন
(ঘ) অরন্ধনের আগের দিন।
উত্তরঃ (ঘ) অরন্ধনের আগের দিন
৬৯. “বাকিগুলা কুড়ানো যায় না” – কেন?
(ক) বাকিগুলো রায়মশাই নিয়ে চলে গেছে
(খ) বাকিগুলো ডোবার ধারে ছাইগাদায় পড়েছিল
(গ) বাকিগুলো পানা পুকুরে পড়েছিল
(ঘ) বাকিগুলো গোরুতে খেয়ে নিয়েছিল।
উত্তরঃ (খ) বাকিগুলো ডোবার ধারে ছাইগাদায় পড়েছিল
৭০. “কুচো চিংড়ি দিয়া এইরূপে চুপিচুপিই পুঁইশাকের তরকারি রাঁধিলেন।” – কে চুপি চুপি রাঁধল?
(ক) ক্ষেন্তি
(খ) অন্নপূর্ণা
(গ) সহায়হরি
(ঘ) ক্ষেন্তি ও সহায়হরি।
উত্তরঃ (খ) অন্নপূর্ণা
৭১. ক্ষেন্তি বিস্ময় ও আনন্দপূর্ণ ডাগর চোখে মায়ের দিকে ভয়ে ভয়ে তাকিয়েছিল কেন?
(ক) অন্নপূর্ণা খেজুরের রস আনার প্রস্তাব সমর্থন করায়
(খ) অন্নপূর্ণা তাকে ঘুরতে যেতে দেবে বলায়
(গ) পাতে পুঁই শাকের চচ্চড়ি দেখে
(ঘ) মায়ের মুখে হাসি দেখে।
উত্তরঃ (গ) পাতে পুঁই শাকের চচ্চড়ি দেখে
৭২. ঘাড় নাড়িয়া এ আনন্দজনক প্রস্তাব সমর্থন করিল – আনন্দজনক প্রস্তাবটি ছিল–
(ক) আর-একটু পুঁই শাকের চচ্চড়ি দেওয়ার প্রস্তাব
(খ) ক্ষেন্তির বিয়ের প্রস্তাব
(গ) ক্ষেন্তির আশীর্বাদের প্রস্তাব
(ঘ) আর কয়েকটা পিঠে দেওয়ার প্রস্তাব।
উত্তরঃ (ক) আর-একটু পুঁই শাকের চচ্চড়ি দেওয়ার প্রস্তাব
৭৩. অন্নপূর্ণা চোখের জল গোপন করার জন্য কী করেছিলেন?
(ক) চালের বাতায় গোঁজা ডালা থেকে শুকনো লঙ্কা পাড়ছিলেন চোখ উঁচু করে
(খ) আঁচলে মুখ ঢেকে নিয়েছিলেন
(গ) ঘরের বাইরে চলে গিয়েছিলেন
(ঘ) অন্য দিকে তাকিয়েছিলেন মুখ নীচু করে।
উত্তরঃ (ক) চালের বাতায় গোঁজা ডালা থেকে শুকনো লঙ্কা পাড়ছিলেন চোখ উঁচু করে
৭৪. হরির ছেলের সঙ্গে কার মেয়ের বিয়ে হয়েছিল –
(ক) কেষ্ট মুখুজ্জের
(খ) অসীম চাটুজ্জের
(গ) বিনয় মুখুজ্জের
(ঘ) প্রদীপ বাঁডুজ্জের।
উত্তরঃ (ক) কেষ্ট মুখুজ্জের
৭৫. “রাম বলো, ছ’সাত পুরুষে ভঙ্গ, পচা শ্রোত্রিয়!” – ‘শ্রোত্রিয়’ শব্দের অর্থ–
(ক) শ্রোতা
(খ) বক্তা
(গ) কুলীন ব্রাহ্মণ
(ঘ) অকুলীন ব্রাহ্মণ।
উত্তরঃ (গ) কুলীন ব্রাহ্মণ
৭৬. “সেদিন বৈকাল বেলা সহায়হরির ডাক পড়িল।” – কোথায় সহায়হরির ডাক পড়েছিল?
(ক) চৌধুরীদের ঠাকুরদালানে
(খ) কালীময়ের চণ্ডীমণ্ডপে
(গ) চৌধুরীদের চণ্ডীমণ্ডপে
(ঘ) শ্রীমন্ত মজুমদারের বাড়িতে।
উত্তরঃ (খ) কালীময়ের চণ্ডীমণ্ডপে
৭৭. “সে-সব শাসনের দিন কি আর আছে ভায়া?”- কে এ কথা বলেছে?
(ক) কালীময় ঠাকুর
(খ) সহায়হরি
(গ) চৌধুরীমশাই
(ঘ) কেষ্ট মুখুজ্জে।
উত্তরঃ (ক) কালীময় ঠাকুর
৭৮. “তেরোয় আর ষোলোয় তফাৎটা কীসের?”- বক্তা হলেন
(ক) সহায়হরি
(খ) অন্নপূর্ণা
(গ) কালীময় ঠাকুর
(ঘ) চৌধুরীমশাই।
উত্তরঃ (গ) কালীময় ঠাকুর
৭৯. কালীময় ঠাকুর ক্ষেন্তির বিয়ে ঠিক করেছিল–
(ক) নিজের ছেলের সঙ্গে
(খ) শ্রীমন্ত মজুমদারের ছেলের সঙ্গে
(গ) চৌধুরীমশাইয়ের ছেলের সঙ্গে
(ঘ) একটিও সঠিক নয়।
উত্তরঃ (খ) শ্রীমন্ত মজুমদারের ছেলের সঙ্গে
৮০. শ্রীমন্ত মজুমদারের ছেলে কুঁড়ির জমিতে কী চাষ করেছিল?
(ক) বোরো ধান
(খ) আমন ধান
(গ) সরষে
(ঘ) পুঁই শাক।
উত্তরঃ (খ) আমন ধান
৮১. “ব্যস-রাজার হাল!”- কার রাজার হাল?
(ক) সহায়হরির
(খ) কালীময় ঠাকুরের
(গ) চৌধুরীমশাইয়ের
(ঘ) শ্রীমন্ত মজুমদারের ছেলের।
উত্তরঃ (ঘ) শ্রীমন্ত মজুমদারের ছেলের
৮২. শ্রীমন্ত মজুমদারের বাড়ি ছিল-
(ক) সহায়হরির গাঁয়ে
(খ) নিশ্চিন্দিপুরে
(গ) মণিগাঁয়ে
(ঘ) হরিপুরে।
উত্তরঃ (গ) মণিগাঁয়ে
৮৩. “মজুমদার মহাশয়ের কাছে অনেক টাকা ধারেন” – কার সম্পর্কে এই কথা শোনা যায়?
(ক) কালীময় ঠাকুর
(খ) হরিহর
(গ) সহায়হরি
(ঘ) সহায়হরির জামাই।
উত্তরঃ (গ) সহায়হরি
৮৪. শ্রীমন্ত মজুমদারের ছেলেকে প্রহার করেছিল–
(ক) তার বন্ধুরা
(খ) কুম্ভকারবধূর আত্মীয়রা
(গ) সহায়হরি
(ঘ) সহায়হরির প্রতিবেশীরা।
উত্তরঃ (খ) কুম্ভকারবধূর আত্মীয়রা
৮৫. শ্রীমন্ত মজুমদারের ছেলের সঙ্গে ক্ষেন্তির বিয়ে ভেঙে দেয়–
(ক) কালীময় ঠাকুর
(খ) সহায়হরি
(গ) ক্ষেন্তি
(ঘ) অন্নপূর্ণা।
উত্তরঃ (খ) সহায়হরি
৮৬. সহায়হরি আশীর্বাদের পরেও মেয়েকে পাত্রস্থ করেননি, কারণ–
(ক) পাত্রের চরিত্রদোষ ছিল
(খ) ছেলেটি পাগল ছিল
(গ) ছেলের বাড়ি থেকে পণ চেয়েছিল
(ঘ) ছেলের কোনো উপার্জন ছিল না।
উত্তরঃ (ঘ) ছেলের কোনো উপার্জন ছিল না
৮৭. সকালবেলা বৌদ্রের আতপে বসে সহায়হরি কী করছিলেন?
(ক) খবরের কাগজ পড়ছিলেন
(খ) রস আনতে যাচ্ছিলেন
(গ) তামাক টানছিলেন
(ঘ) বন্ধুদের সঙ্গে গল্প করছিলেন।
উত্তরঃ (গ) তামাক টানছিলেন
৮৮. “যা শিগগির, শাবলখানা নিয়ে আয় দিকি!”-এখানে বক্তা কে?
(ক) ক্ষেন্তি
(খ) ক্ষেন্তির শাশুড়ি
(গ) অন্নপূর্ণা
(ঘ) সহায়হরি।
উত্তরঃ (ঘ) সহায়হরি।
৮৯. “খিড়কীর দিকে সতর্ক দৃষ্টি নিক্ষেপ করিলেন” -সহায়হরি সতর্কভাবে কী দেখছিলেন?
(ক) বাড়িতে চোর ঢুকছে কিনা
(খ) পুঁটি বাড়ি ফিরছে কিনা
(গ) ক্ষেন্তি শাবল আনছে কিনা
(ঘ) অন্নপূর্ণা এসে পড়ছে কিনা।
উত্তরঃ (ঘ) অন্নপূর্ণা এসে পড়ছে কিনা
৯০. “বাবা, যাবে না? মা ঘাটে গেল…।” কোথায় যাওয়ার কথা বলা হচ্ছে?
(ক) বকুলতলার ঘাটে
(খ) পাশের গ্রামে
(গ) বরোজপোতার বনে
(ঘ) রস সংগ্রহ করতে।
উত্তরঃ (গ) বরোজপোতার বনে
৯১. “তৎপরে পিতা-পুত্রীতে সন্তর্পণে সম্মুখের দরজা দিয়া বাহির হইয়া গেল”- এখানে পিতা-পুত্রী হল-
(ক) সহায়হরি ও ক্ষেন্তি
(খ) সহায়হরি ও পুঁটি
(গ) সহায়হরি ও রাধী
(ঘ) সহায়হরি, রাধী ও ক্ষেন্তি।
উত্তরঃ (ক) সহায়হরি ও ক্ষেন্তি
৯২. “ইহাদের ভাব দেখিয়া মনে হইতেছিল”- কী মনে হচ্ছিল?
(ক) তারা আম চুরি করতে যাচ্ছে
(খ) তারা কারও ঘরে সিঁধ কাটতে যাচ্ছে
(গ) তারা কারও গাছের রস চুরি করতে যাচ্ছে
(ঘ) তারা বাড়ি থেকে পালিয়ে যাচ্ছে।
উত্তরঃ (খ) তারা কারও ঘরে সিঁধ কাটতে যাচ্ছে
৯৩. মুখুজ্জে বাড়ির ছোটো খুকির নাম-
(ক) খেদি
(খ) দুর্গা
(গ) টুনু
(ঘ) রানু।
উত্তরঃ (খ) দুর্গা
৯৪. মুখুজ্জে বাড়ির ছোটো খুকি অন্নপূর্ণাকে ডাকতে এসেছিল কোন্ কাজের জন্য?
(ক) পুজোয় অঞ্জলি দেওয়ার জন্য
(খ) পুজোয় আলপনা দেওয়ার জন্য
(গ) ইতুর ঘটগুলো বের করে দেওয়ার জন্য
(ঘ) ইতুর ঘটগুলো বের করে দেওয়ার জন্য ও নবান্ন মেখে দেওয়ার জন্য।
উত্তরঃ (ঘ) ইতুর ঘটগুলো বের করে দেওয়ার জন্য ও নবান্ন মেখে দেওয়ার জন্য
৯৫. মুখুজ্জে বাড়ি যাওয়ার পথে বনের বাঁ ধারে যে গাছগুলো ছিল-
(ক) শ্যাওড়া, বনভাট, রাংচিতা, বনচালতা
(খ) শ্যাওড়া, সেগুন, পলাশ, কৃষ্ণচূড়া
(গ) হিজল, দেবদারু, সজনে
(ঘ) পলাশ, জারুল, শিমুল।
উত্তরঃ (ক) শ্যাওড়া, বনভাট, রাংচিতা, বনচালতা
৯৬. হলদে লেজঝোলা পাখি কোন্ গাছের ডালে বসেছিল?
(ক) শ্যাওড়া
(খ) পলাশ
(গ) আমড়া
(ঘ) রাংচিতা।
উত্তরঃ (গ) আমড়া
৯৭. “অন্নপূর্ণা কিন্তু আর একটা জিনিস লক্ষ করিলেন”- অন্নপূর্ণা কী লক্ষ করলেন?
(ক) ক্ষেন্তির স্বাস্থ্যোন্নতি হয়েছে
(খ) বরোজপোতার বনে খুপ খুপ করে আওয়াজ
(গ) সহায়হরির সংসারে মন নেই
(ঘ) পাটিসাপটায় ধরা-ধরা গন্ধ।
উত্তরঃ (খ) বরোজপোতার বনে খুপ খুপ করে আওয়াজ
৯৮. অন্নপূর্ণা বাড়ি ফিরে ক্ষেন্তিকে উঠোনে রৌদ্রে বসে কী করতে দ্যাখেন?
(ক) তেল মাখতে
(খ) তেলের বাটি সামনে নিয়ে খোঁপা খুলতে
(গ) আচার খেতে
(ঘ) আমসত্ত্ব শুকাতে দিতে।
উত্তরঃ (খ) তেলের বাটি সামনে নিয়ে খোঁপা খুলতে
৯৯. বরোজপোতার বন থেকে পনেরো ষোলো সের ভারি মেটে আলু তুলেছিল-
(ক) রাধী
(খ) ক্ষেন্তি
(গ) সহায়হরি
(ঘ) দুর্গা।
উত্তরঃ (গ) সহায়হরি
১০০. “এক্ষুনি যাব আর আসব।” – ক্ষেন্তি যেখানে যাওয়ার কথা বলেছে-
(ক) ফুল তুলতে
(খ) মুখুজ্জেদের বাড়িতে
(গ) রায়বাবুদের বাড়িতে
(ঘ) স্নান করতে।
উত্তরঃ (ঘ) স্নান করতে।
১০১. সহায়হরি কত ওজনের মেটে আলু নিয়ে আসেন?
(ক) দশ-বারো সের
(খ) চোদ্দো-পনেরো সের
(গ) তেরো-চোদ্দো সের
(ঘ) পনেরো-ষোলো সের।
উত্তরঃ (ঘ) পনেরো-ষোলো সের।
১০২. ময়শা চৌকিদার সহায়হরিকে কী বলে সম্বোধন করেছিলেন?
(ক) দাদা-ঠাকুর
(খ) কর্তা-মশায়
(গ) কর্তা-ঠাকুর
(ঘ) কাকা-ঠাকুর।
উত্তরঃ (গ) কর্তা-ঠাকুর
১০৩. সহায়হরির কথা অনুসারে মেটে আলু চাষ করেছে কে?
অথবা, “এই বেড়ার গায়ে মেটে আলু করে রেখেছি”- বক্তা কে?
(ক) ময়শা চৌকিদার
(খ) সহায়হরি
(গ) ক্ষেন্তির শ্বশুরমশাই
(ঘ) মজুমদারমশাই।
উত্তরঃ (ক) ময়শা চৌকিদার
১০৪. “মনে হইতেছিল তিনি এইমাত্র আকাশ হইতে পড়িয়াছেন” – কোন্ ঘটনা শুনে সহায়হরির এমন মনে হচ্ছিল?
(ক) ক্ষেন্তির বিয়ে ভেঙে দেওয়ার ঘটনা
(খ) রস আনতে যাওয়ার ঘটনা
(গ) বরোজপোতার বনে যাওয়ার ঘটনা
(ঘ) চণ্ডীমণ্ডপে না যাওয়ার ঘটনা।
উত্তরঃ (গ) বরোজপোতার বনে যাওয়ার ঘটনা
১০৫. সহায়হরি ও ক্ষেন্তি জঙ্গলে গিয়েছিল-
(ক) পুঁই শাক আনতে
(খ) নারকেল কুড়াতে
(গ) ফলমূল আনতে
(ঘ) মেটে আলু তুলতে।
উত্তরঃ (ঘ) মেটে আলু তুলতে
১০৬. “আমি। না… আমি কখন?… কক্ষনো না”- বক্তা কে?
(ক) ক্ষেন্তি
(খ) সহায়হরি
(গ) শ্রীমন্ত মজুমদারের ছেলে
(ঘ) পুঁটি।
উত্তরঃ (খ) সহায়হরি
১০৭. “তিন কাল গিয়েছে এক কাল আছে” – এখানে বক্তা –
(ক) চৌধুরীমশাই
(খ) ক্ষেন্তির শ্বশুরমশাই
(গ) অন্নপূর্ণা
(ঘ) গয়া বুড়ি।
উত্তরঃ (গ) অন্নপূর্ণা
১০৮. ‘আপদ ঘাটে গিয়েছে’- এখানে ‘আপদ’ কে?
(ক) ক্ষেন্তি
(খ) সহায়হরি
(গ) অন্নপূর্ণা
(ঘ) ক্ষেন্তির শাশুড়ি
উত্তরঃ (গ) অন্নপূর্ণা
১০৯. ‘তোমার তো ইইকালও নেই পরকালও নেই’ – অন্নপূর্ণা এ কথা বলেছেন-
(ক) সহায়হরিকে
(খ) চৌধুরীমশাইকে
(গ) ক্ষেন্তির বরকে
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (ক) সহায়হরিকে
১১০. “অন্নপূর্ণা তেলে-বেগুনে জ্বলিয়া উঠিয়া…” -অন্নপূর্ণার তেলে- বেগুনে জ্বলে ওঠার কারণ –
(ক) সহায়হরি রস আনার জন্য বাটি চেয়েছে
(খ) ক্ষেন্তির বরের বয়স অনেক বেশি
(গ) ক্ষেন্তি আর সহায়হরি মেটে আলু চুরি করে এনেছে
(ঘ) ক্ষেন্তির বিয়ের বয়সেও তার দুরন্তপনা যাচ্ছে না।
উত্তরঃ (গ) ক্ষেন্তি আর সহায়হরি মেটে আলু চুরি করে এনেছে
১১১. “সেই একগলা বিজন বন, যার মধ্যে দিনদুপুরে বাঘ লুকিয়ে থাকে”- এখানে যে বনের কথা বলা হয়েছে-
(ক) ভাঙা পাঁচিলের ধারের বন
(খ) বরোজপোতার বন
(গ) আমলকীতলার বন
(ঘ) কালিগঞ্জের বন।
উত্তরঃ (খ) বরোজপোতার বন
১১২. “মা মা, দেখবে এস…” ক্ষেন্তি তার মাকে যেখানে ডেকে নিয়ে গিয়েছিল-
(ক) ভাঙা পাঁচিলের ধারের জমিতে
(খ) রায় কাকাদের বাড়িতে
(গ) দুর্গাদের বাড়িতে
(ঘ) খিড়কি দরজার দিকে।
উত্তরঃ (ক) ভাঙা পাঁচিলের ধারের জমিতে
১১৩. ক্ষেন্তির তরকারির খেতে একমাত্র সজীব গাছ ছিল-
(ক) একটা লাউয়ের চারা
(খ) একটা পুঁই শাকের চারা
(গ) একটা ফলসার চারা
(ঘ) একটা কুমড়ো গাছ।
উত্তরঃ (খ) একটা পুঁই শাকের চারা
১১৪. অন্নপূর্ণার কথা অনুসারে পুঁইভাঁটার চারা পুঁততে হয় –
(ক) বর্ষাকালে
(খ) গ্রীষ্মকালে
(গ) শীতকালে
(ঘ) হেমন্তকালে।
উত্তরঃ (ক) বর্ষাকালে
১১৫. নরক্ষন্তি পুঁই গাছের চারা লাগিয়েছিল-
(ক) বর্ষাকালে
(খ) গ্রীষ্মকালে
(গ) শরৎকালে
(ঘ) শীতকালে।
উত্তরঃ (ঘ) শীতকালে
১১৬. “কেন, আমি রোজ জল ঢালব?” কথাটি বলেছে-
(ক) ক্ষেন্তি
(খ) রাধী
(গ) পুঁটি
(ঘ) অন্নপূর্ণা।
উত্তরঃ (ক) ক্ষেন্তি
১১৭. “কেন, আমি রোজ জল ঢালব?” – বক্তা কোথায় রোজ জল ঢালবে বলেছিল?
(ক) সবজির খেতে
(খ) রান্নাঘরের দাওয়ায়
(গ) পুঁই গাছের চারাতে
(ঘ) শ্যাওড়া গাছের গোড়ায়।
উত্তরঃ (গ) পুঁই গাছের চারাতে
১১৮. সহায়হরির মেয়েরা কাঁঠালতলায় দাঁড়িয়েছিল কেন?
(ক) কাঁঠাল পাড়বে বলে
(খ) রোদ উঠবে এই প্রত্যাশায়
(গ) বাবা ফিরবে এই আশায়
(ঘ) খেলতে যাবে বলে।
উত্তরঃ (খ) রোদ উঠবে এই প্রত্যাশায়
১১৯. ক্ষেন্তি কাদের বাড়ি থেকে গোবর কুড়িয়ে আনে?
(ক) চৌধুরি বাড়ি
(খ) মুখুজ্জে বাড়ি
(গ) দাস বাড়ি
(ঘ) ঘোষ বাড়ি।
উত্তরঃ (খ) মুখুজ্জে বাড়ি
১২০. সহায়হরি কোথা থেকে ক্ষেন্তির জন্য শীতের জামা এনেছিলেন?
(ক) পৌষ সংক্রান্তির মেলা থেকে
(খ) নিশ্চিন্দিপুরের মেলা থেকে
(গ) হরিপুরের রাসের মেলা থেকে
(ঘ) হরিপুরের হাট থেকে।
উত্তরঃ (গ) হরিপুরের রাসের মেলা থেকে
১২১. ক্ষেন্তির শীতের জামা সহায়হরি কত টাকা দিয়ে কিনেছিলেন?
(ক) দু-টাকা
(খ) তিন টাকা
(গ) সাড়ে তিন টাকা
(ঘ) আড়াই টাকা।
উত্তরঃ (ঘ) আড়াই টাকা
১২২. ক্ষেন্তির শীতের জামা থাকত –
(ক) ভাঙা টিনের তোরঙ্গে
(খ) আলমারিতে
(গ) মায়ের কাছে
(ঘ) বোনেদের কাছে।
উত্তরঃ (ক) ভাঙা টিনের তোরঙ্গে
১২৩. পৌষ সংক্রান্তির দিন সন্ধ্যাবেলা অন্নপূর্ণা-
(ক) পিঠে তৈরি করছিলেন
(খ) সন্ধ্যা আরতি করছিলেন
(গ) ক্ষেন্তিকে বকছিলেন
(ঘ) ঘুরতে গিয়েছিলেন।
উত্তরঃ (ক) পিঠে তৈরি করছিলেন
১২৪. অন্নপূর্ণা পিঠে বানাচ্ছিলেন-
(ক) নবান্নের দিন
(খ) পৌষ সংক্রান্তির দিন
(গ) ইতু পুজোর দিন
(ঘ) বারুণীর দিন।
উত্তরঃ (খ) পৌষ সংক্রান্তির দিন
১২৫. অন্নপূর্ণা যে যে উপকরণ দিয়ে পিঠে বানাচ্ছিলেন –
(ক) আটা, চালের গুঁড়ো, চিনি, একবাটি তেল
(খ) চালের গুঁড়ো, ময়দা, চিনি, একবাটি তেল
(গ) চালের গুঁড়ো, ময়দা, গুড়, একবাটি তেল
(ঘ) চালের গুঁড়ো, আটা, গুড়, একবাটি তেল।
উত্তরঃ (গ) চালের গুঁড়ো, ময়দা, গুড়, একবাটি তেল
১২৬. ক্ষেন্তি কুরুনীর নীচে কী পেতে নারকেল কুরছিল?
(ক) একটা কাগজ
(খ) একটা ফলা
(গ) একটা কলার পাতা
(ঘ) একটা বাটি।
উত্তরঃ (গ) একটা কলার পাতা
১২৭. “অন্নপূর্ণা প্রথমে ক্ষেন্তির সাহায্য লইতে স্বীকৃক্ত হন নাই” – কারণ-
(ক) তার কাপড়চোপড় শাস্ত্রসম্মত ও শুচি নয়
(খ) ক্ষেন্তি খুব দুরন্ত ছিল
(গ) সামনেই ক্ষেন্তির বিয়ে
(ঘ) ক্ষেন্তি খুব অমনোযোগী।
উত্তরঃ (ক) তার কাপড়চোপড় শাস্ত্রসম্মত ও শুচি নয়
১২৮. “তাহাকে বর্তমান পদে নিযুক্ত করিয়াছেন”- এখানে ক্ষেন্তির ‘বর্তমান পদ’টি হল-
(ক) নারকেল কুরানো
(খ) গোবর কুড়িয়ে আনা
(গ) পিঠে চেখে দেখা
(ঘ) বাবাকে পাহারা দেওয়া।
উত্তরঃ (ক) নারকেল কুরানো
১২৯. “মা ঐ একটু…” – বক্তা কে?
(ক) ক্ষেন্তি
(খ) ক্ষেন্তির বর
(গ) পুঁটি
(ঘ) রাধী।
উত্তরঃ (ঘ) রাধী
১৩০. রাধী অন্নপূর্ণার দিকে হাত বাড়িয়ে দেওয়ায়, অন্নপূর্ণা তাকে দিয়েছিল-
(ক) নারকেল কোরা
(খ) একটু গোলা
(গ) একটা গরম পাটিসাপটা
(ঘ) একটা দুধপুলি।
উত্তরঃ (খ) একটু গোলা
১৩১. “মা আমায় একটু…” – বক্তা হল-?
(ক) রাধী
(খ) ক্ষেন্তি
(গ) পুঁটি
(ঘ) ক্ষেন্তির বর।
উত্তরঃ (গ) পুঁটি
১৩২. পিঠে বানানোর সময় মা ক্ষেন্তিকে কোন্ কাজে নিযুক্ত করেন?
(ক) নারকেল কুরানোর কাজে
(খ) ময়দা গোলানোর কাজে
(গ) পিঠে পরিবেশনের কাজে
(ঘ) পিঠে ভাজার কাজে।
উত্তরঃ (ক) নারকেল কুরানোর কাজে
১৩৩. “সেখানে সরাইয়া দিল” – ক্ষেন্তি যা সরিয়ে দিয়েছিল-
(ক) নারকেল কোরা
(খ) পাটিসাপটা
(গ) নারকেলের মালা
(ঘ) মেটে আলু।
উত্তরঃ (গ) নারকেলের মালা
১৩৪. ক্ষেন্তির জেঠিমার বাড়িতে কে ক্ষীর তৈরি করেছিল?
(ক) জেঠিমা
(খ) রাধী
(গ) রাঙাপিসি
(ঘ) রাঙাদিদি।
উত্তরঃ (ঘ) রাঙাদিদি
১৩৫. অন্নপূর্ণা পৌষ সংক্রান্তির দিন বানিয়েছিল-
(ক) পায়েস
(খ) পাটিসাপটা
(গ) মুগতক্তি
(ঘ) দুধপুলি।
উত্তরঃ (খ) পাটিসাপটা
১৩৬. “এ-বেলা আবার হবে নাকি” – কী হবে?
(ক) ইতু পুজো
(খ) পিঠেপুলি
(গ) ধান কাটা
(ঘ) অরন্ধন।
উত্তরঃ (খ) পিঠেপুলি
১৩৭. “ক্ষীরের পুর না হলে কি আর পাটিসাপটা হয়?” – বক্তা কে?
(ক) ক্ষেন্তি
(খ) খেদী
(গ) রাধী
(ঘ) রাঙাদিদি।
উত্তরঃ (খ) খেদী
১৩৮. অন্নপূর্ণা খোলায় তেল মাখাচ্ছিল কীসের সাহায্যে?
(ক) চামচে করে
(খ) হাতে করে
(গ) হাতায় করে
(ঘ) বেগুনের বোঁটায় করে।
উত্তরঃ (ঘ) বেগুনের বোঁটায় করে
১৩৯. “প্রশ্নের সদুত্তর খুঁজিতে লগিলেন”- কে প্রশ্নের সদুত্তর খুঁজছিল?
(ক) ক্ষেন্তি
(খ) সহায়হরি
(গ) অন্নপূর্ণা
(ঘ) চৌধুরীমশাই।
উত্তরঃ (গ) অন্নপূর্ণা
১৪০. ক্ষেন্তিকে কে দু-খানা পাটিসাপটা খেতে দিয়েছিল?
(ক) অন্নপূর্ণা
(খ) রাঙাদিদি
(গ) খুড়িমা
(ঘ) ক্ষেন্তির শাশুড়ি।
উত্তরঃ (গ) খুড়িমা
১৪১. “ওমা কেমন একটা ধরা ধরা গন্ধ” – ক্ষেন্তি যাতে এই গন্ধ পেয়েছিল-
(ক) পুঁই শাকের চচ্চড়িতে
(খ) মেটে আলুর তরকারিতে
(গ) খেদীর মা-র তৈরি পাটিসাপটায়
(ঘ) মুখুজ্জে বাড়ির পিঠেতে।
উত্তরঃ (গ) খেদীর মা-র তৈরি পাটিসাপটায়
১৪২. “পাটিসাপটা ক্ষীর দিলে ছাই খেতে হয়!” – এখানে বক্তা হল-
(ক) রাধী
(খ) খেদী
(গ) ক্ষেন্তি
(ঘ) অন্নপূর্ণা।
উত্তরঃ (গ) ক্ষেন্তি
১৪৩. অন্নপূর্ণা পৌষ সংক্রান্তিতে পাটিসাপটা বানিয়েছিল
(ক) নারকেলের পুর দিয়ে
(খ) গুড়ের পুর দিয়ে
(গ) সন্দেশের পুর দিয়ে
(ঘ) ক্ষীরের পুর দিয়ে।
উত্তরঃ (ক) নারকেলের পুর দিয়ে
১৪৪. “মা’র চোখের দিকে চাহিয়া জিজ্ঞাসা করিল”- ক্ষেন্তির প্রশ্ন ছিল-
(ক) সে দুর্গাদের বাড়ি যাবে কিনা
(খ) সে আর নারকেল কুরাবে কিনা
(গ) সে খাওয়ার জন্য একটু নারকেল কোরা নেবে কিনা
(ঘ) মা আর কতগুলো পাটিসাপটা করবে।
উত্তরঃ (গ) সে খাওয়ার জন্য একটু নারকেল কোরা নেবে কিনা
১৪৫. ক্ষেন্তির মানসিক তৃপ্তি বোঝা গিয়েছিল কী দেখে?
(ক) তার খাওয়া দেখে
(খ) তার মুখ দেখে
(গ) তার চলাফেরা দেখে
(ঘ) তার হাসি দেখে।
উত্তরঃ (খ) তার মুখ দেখে
১৪৬. “তাহা তার মুখ দেখিয়া বোঝা গেল” -ক্ষেন্তির মুখ দেখে কী বোঝা গিয়েছিল?
(ক) অন্নপূর্ণার ভাত খেতে বলার প্রস্তাব ক্ষেন্তির পছন্দ হয়নি
(খ) পাটিসাপটা ক্ষেন্তির ভালো লাগেনি
(গ) নারকেল কোরা ক্ষেন্তির হাত থেকে পড়ে গিয়েছিল
(ঘ) ক্ষেন্তির মেটে আলু চুরি ধরা পড়ে গেছে।
উত্তরঃ (ক) অন্নপূর্ণার ভাত খেতে বলার প্রস্তাব ক্ষেন্তির পছন্দ হয়নি
১৪৭. “ভাত বরং থাকুক, আমরা কাল সকালে খাব।” – এখানে বক্তা-
(ক) রাধী
(খ) সহায়হরি
(গ) দুর্গা
(ঘ) পুঁটি।
উত্তরঃ (ঘ) পুঁটি
১৪৮. ক্ষেন্তি কম করে ক-টা পিঠে খেয়েছিল?
(ক) আঠারো-উনিশটা
(খ) বারো-তেরোটা
(গ) সাত-আটটা
(ঘ) চার-পাঁচটা।
উত্তরঃ (ক) আঠারো-উনিশটা
১৪৯. “উঁচু কথা কখনো কেউ শোনেনি” – কার সম্পর্কে এই মন্তব্য?
(ক) রাধী
(খ) ক্ষেন্তি
(গ) ক্ষেন্তির বর
(ঘ) সহায়হরি।
উত্তরঃ (খ) ক্ষেন্তি
১৫০. ক্ষেন্তির বিয়ে হয়েছিল কোন্ মাসে?
(ক) অগ্রহায়ণ
(খ) আষাঢ়
(গ) বৈশাখ
(ঘ) শ্রাবণ।
উত্তরঃ (গ) বৈশাখ
১৫১. ক্ষেন্তির বিয়ের ঘটকালি করেছিল-
(ক) সহায়হরি
(খ) কুম্ভকার বধূ
(গ) এক দূর-সম্পর্কের আত্মীয়
(ঘ) কালীময় রায়।
উত্তরঃ (গ) এক দূর-সম্পর্কের আত্মীয়
১৫২. ক্ষেন্তির জন্য যে পাত্র দেখা হয়েছিল তার বয়স ছিল-
(ক) তিরিশের বেশি নয়
(খ) ক্ষেন্তির সমবয়সী
(গ) পঞ্চাশের বেশি নয়
(ঘ) চল্লিশের বেশি নয়।
উত্তরঃ (ঘ) চল্লিশের বেশি নয়
১৫৩. “প্রথমে এখানে অন্নপূর্ণা আদৌ ইচ্ছুক ছিলেন না”- অন্নপূর্ণার, ক্ষেন্তির সম্বন্ধতে ইচ্ছুক না হওয়ার কারণ –
(ক) পাত্রের বয়স কম ও গরিব
(খ) পাত্রের আগের পাঁচটি বউ আছে
(গ) পাত্রের এটা দ্বিতীয় পক্ষ ও বয়স চল্লিশের বেশি নয়
(ঘ) পাত্র প্রথম পক্ষের হলেও বয়স চল্লিশ।
উত্তরঃ (গ) পাত্রের এটা দ্বিতীয় পক্ষ ও বয়স চল্লিশের বেশি নয়
১৫৪. ক্ষেন্তির জন্য যে পাত্র দেখা হয়েছে তার আর্থিক অবস্থা-
(ক) সংগতিপন্ন
(খ) উচ্চবিত্ত
(গ) নিম্নবিত্ত
(ঘ) খুবই গরিব।
উত্তরঃ (ক) সংগতিপন্ন
১৫৫. ক্ষেন্তির বরের বাড়ি ছিল-
(ক) তাদের গ্রামে
(খ) শহরে
(গ) পাশের গ্রামে
(ঘ) বিদেশে।
উত্তরঃ (গ) পাশের গ্রামে
১৫৬. ক্ষেন্তির বরের ব্যাবসা কীসের?
(ক) সিলেট চুন ও ইটের
(খ) সাইকেলের
(গ) মাটির
(ঘ) খাবারের।
উত্তরঃ (ক) সিলেট চুন ও ইটের
১৫৭. প্রথমে অন্নপূর্ণা জামাইয়ের সামনে আসতে লজ্জা পাচ্ছিলেন কেন?
(ক) জামাইয়ের বয়স একটু বেশি তাই
(খ) জামাই খুব গম্ভীর তাই
(গ) জামাই কুম্ভকারবধূর আত্মীয়ের হাতে প্রহার খেয়েছে তাই
(ঘ) গ্রামের লোকেরা নিন্দা করবে তাই।
উত্তরঃ (ঘ) গ্রামের লোকেরা নিন্দা করবে তাই
১৫৮. পালকি বাহকদের বলা হয়-
(ক) ভিস্তি
(খ) বেহারা
(গ) মাল্লা
(ঘ) গাড়োয়ান।
উত্তরঃ (খ) বেহারা
১৫৯. বেহারারা সুবিধা করে নেওয়ার জন্য বরের পালকি নামিয়েছিল-
(ক) বটতলায়
(খ) কাঁঠালতলায়
(গ) আমলকীতলায়
(ঘ) জামতলায়।
উত্তরঃ (গ) আমলকীতলায়
১৬০. শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার সময় ক্ষেন্তি পরেছিল-
(ক) জামদানি
(খ) ঢাকাই
(গ) বেনারসি
(ঘ) বালুচরি।
উত্তরঃ (ঘ) বালুচরি।
১৬১. “ক্ষেন্তিকে কি অপরে ঠিক বুঝিবে”- এ কার ভাবনা?
(ক) সহায়হরি
(খ) ক্ষেন্তির শাশুড়ি
(গ) অন্নপূর্ণা
(ঘ) ক্ষেন্তির বর।
উত্তরঃ (গ) অন্নপূর্ণা
১৬২. ক্ষেন্তি কোন্ মাসে তাকে আনার জন্য মায়ের কাছে অনুরোধ জানায়?
(ক) বৈশাখ
(খ) আষাঢ়
(গ) শ্রাবণ
(ঘ) ফাল্গুন।
উত্তরঃ (খ) আষাঢ়
১৬৩. ‘আগে নাতি হোক- তবে তো…’ – বক্তা কে?
(ক) ক্ষেন্তির বাবা
(খ) ক্ষেন্তির মা
(গ) ক্ষেন্তির জেঠিমা
(ঘ) ও-পাড়ার ঠানদিদি।
উত্তরঃ (ঘ) ও-পাড়ার ঠানদিদি
১৬৪. “ডাগর চোখের উপর একটুখানি লাজুক হাসির আভা মাখাইয়া” -এই ডাগর চোখ ছিল-
(ক) আনন্দপূর্ণ
(খ) জলভরা
(গ) বিষাদপূর্ণ
(ঘ) দুষ্টুমিতে ভরা।
উত্তরঃ (খ) জলভরা
১৬৫. উঠানের মাচায় অন্নপূর্ণা শুকোতে দিয়েছিল—
(ক) কুলের আচার
(খ) চালতার আচার
(গ) আমসত্ব
(ঘ) ভেজা কাঠ।
উত্তরঃ (গ) আমসত্ব
১৬৬. উঠানের মাচায় অন্নপূর্ণা আমসত্ব শুকোতে দিয়েছিল-
(ক) বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে
(খ) শ্রাবণ-ভাদ্র মাসে
(গ) আশ্বিন-কার্তিক মাসে
(ঘ) ফাল্গুন-চৈত্র মাসে।
উত্তরঃ (ঘ) ফাল্গুন-চৈত্র মাসে
১৬৭. ফাল্গুন-চৈত্র মাসের বিকালবেলা কী কাজ করতে করতে অন্নপূর্ণার ক্ষেন্তির কথা মনে পড়ত?
(ক) উঠোন ঝাঁট দিতে দিতে
(খ) আমসত্ব তুলতে তুলতে
(গ) আচার তুলতে তুলতে
(ঘ) চাল ভাজতে ভাজতে।
উত্তরঃ (খ) আমসত্ব তুলতে তুলতে
১৬৮. “ঐ কোণটা ছিঁড়ে একটুখানি…” – এখানে বলা হয়েছে –
(ক) ক্ষেন্তির শীতের জামার কথা
(খ) আমসত্ত্বর কথা
(গ) পিঠের কথা
(ঘ) পুঁই শাকের কথা।
উত্তরঃ (খ) আমসত্ত্বর কথা
১৬৯. বিষ্ণু সরকার বসেছিলেন-
(ক) মাটিতে
(খ) তালপাতার চাটাইয়ে
(গ) শতরঞ্চিতে
(ঘ) চেয়ারে।
উত্তরঃ (খ) তালপাতার চাটাইয়ে
১৭০. “তোমার মেয়েটির হয়েছিল কি?”- এখানে বক্তা-
(ক) বিষ্ণু সরকার
(খ) কালীময় ঠাকুর
(গ) চৌধুরীমশাই
(ঘ) মজুমদারমশাই।
উত্তরঃ (ক) বিষ্ণু সরকার
১৭১. ঘরের দাওয়ায় বসে সহায়হরি কথা বলছিলেন যে প্রতিবেশীর সঙ্গে-
(ক) বিষ্ণু সরকার
(খ) তারক খুড়ো
(গ) কালীময় ঠাকুর
(ঘ) কেষ্ট মুখুজ্জে।
উত্তরঃ (ক) বিষ্ণু সরকার
১৭২. বিষু সরকারের সঙ্গে কথা বলার সময় সহায়হরি কী করছিলেন?
(ক) কাগজের ঠোঙা বানাচ্ছিলেন
(খ) তেল মাখছিলেন
(গ) বসেছিলেন
(ঘ) তামাক সাজছিলেন।
উত্তরঃ (ঘ) তামাক সাজছিলেন
১৭৩. “আমাদের অবস্থার লোকের ওর চেয়ে ভাল কি আর জুটবে?” -বক্তা কে?
(ক) ক্ষেন্তির শাশুড়ি
(খ) ক্ষেন্তির বর
(গ) সহায়হরি
(ঘ) ক্ষেন্তির শ্বশুর।
উত্তরঃ (গ) সহায়হরি
১৭৪. ক্ষেন্তি কোন্ রোগে মারা গিয়েছিল?
(ক) জ্বর
(খ) ম্যালেরিয়া
(গ) বসন্ত
(ঘ) কলেরা।
উত্তরঃ (গ) বসন্ত
১৭৫. “ও টাকা আগে দাও, তবে মেয়ে নিয়ে যাও” — কত টাকা?
(ক) আড়াইশো
(খ) সাড়ে তিনশো
(গ) চারশো
(ঘ) একশো।
উত্তরঃ (ক) আড়াইশো
১৭৬. “একেবারে চামার…” এখানে ‘চামার’ বলা হয়েছে-
(ক) ক্ষেন্তির বাবাকে
(খ) ক্ষেন্তির শ্বশুরবাড়ির লোককে
(গ) চৌধুরীমশাইকে
(ঘ) মজুমদারমশাইকে।
উত্তরঃ (খ) ক্ষেন্তির শ্বশুরবাড়ির লোককে
১৭৭. ক্ষেন্তির শ্বশুরবাড়ির জন্য পুজোর তত্ত্ব কম করেও কত টাকার হবে?
(ক) পঞ্চাশ
(খ) চল্লিশ
(গ) ত্রিশ
(ঘ) আটাশ।
উত্তরঃ (গ) ত্রিশ
১৭৮. নীচের কোন্ বক্তব্যটি ক্ষেন্তি সম্পর্কে তার শ্বশুরবাড়িতে বলা হত?
(ক) হাভাতে ঘরের মত খায়
(খ) বড়ো অহংকারী মেয়ে
(গ) গতর নাড়ায় না
(ঘ) ঝগড়া করে সর্বদা।
উত্তরঃ (ক) হাভাতে ঘরের মত খায়
১৭৯. সহায়হরি মেয়েকে বিয়ের পর দেখতে গিয়েছিলেন কোন্ মাসে?
(ক) জ্যৈষ্ঠ
(খ) আষাঢ়
(গ) শ্রাবণ
(ঘ) পৌষ।
উত্তরঃ (ঘ) পৌষ
১৮০. “ছোটলোকের সঙ্গে কুটুম্বিতে করলেই এরকম হয়” – বক্তা কে?
(ক) ক্ষেন্তির বর
(খ) ক্ষেন্তির শাশুড়ি
(গ) ক্ষেন্তির শ্বশুর
(ঘ) ক্ষেন্তির বরের ভাই।
উত্তরঃ (খ) ক্ষেন্তির শাশুড়ি
১৮১. “কিছুক্ষণ দুজনের কোনো কথা শোনা গেল না” – এই দুজন হলেন-
(ক) সহায়হরি-অন্নপূর্ণা
(খ) সহায়হরি-বিষু সরকার
(গ) সহায়হরি-ক্ষেন্তি
(ঘ) ক্ষেন্তি-পুঁটি।
উত্তরঃ (খ) সহায়হরি-বিষ্ণু সরকার
১৮২. “যেমনি মেয়ে তেমনি বাপ” – ক্ষেন্তির শাশুড়ির উক্তিটির কারণ কী?
(ক) সহায়হরি ঘন ঘন মেয়েকে দেখতে যেতেন
(খ) সহায়হরি পৌষমাসের দিনে খালি হাতে মেয়েকে দেখতে গিয়েছিলেন
(গ) বিয়ের পণের টাকা বাকি ছিল
(ঘ) ক্ষেন্তি কাজকর্ম ভালো না পারতো না।
উত্তরঃ (খ) সহায়হরি পৌষমাসের দিনে খালি হাতে মেয়েকে দেখতে গিয়েছিলেন
১৮৩. সহায়হরির কথামতো যার নামে বাঘে-গোরুতে একঘাটে জল খেয়েছে-
(ক) পরমেশ্বর মুখুজ্জে
(খ) পরমেশ্বর চাটুজ্জে
(গ) কৃষ্ণচন্দ্র মুখুজ্জে
(ঘ) ত্রিলোকেশ্বর মুখুজ্জে।
উত্তরঃ (খ) পরমেশ্বর চাটুজ্জে
১৮৪. পরমেশ্বর চাটুজ্জের নামে বাঘে-গোরুতে একঘাটে জল খেত কোন্ আমলে?
(ক) সিরাজের আমলে
(খ) মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্রের আমলে
(গ) ক্লাইভের আমলে
(ঘ) নীলকুঠির আমলে।
উত্তরঃ (ঘ) নীলকুঠির আমলে
১৮৫. ক্ষেন্তি মারা যায় কোন্ মাসে?
(ক) পৌষ মাসে
(খ) ফাল্গুন মাসে
(গ) আশ্বিন মাসে
(ঘ) শ্রাবণ মাসে।
উত্তরঃ (খ) ফাল্গুন মাসে
১৮৬. কোন্ মাসে ক্ষেন্তির বসন্ত হয়?
(ক) মাঘ মাসে
(খ) ফাল্গুন মাসে
(গ) চৈত্র মাসে
(ঘ) বৈশাখ মাসে।
উত্তরঃ (খ) ফাল্গুন মাসে
১৮৭. বসন্ত হবার পর ক্ষেন্তির শ্বশুরবাড়ির লোকেরা তাকে রেখে এসেছিল-
(ক) বাপের বাড়িতে
(খ) মামার বাড়িতে
(গ) টালায়
(ঘ) বরোজপোতায়।
উত্তরঃ (গ) টালায়
১৮৮. ক্ষেন্তিকে তার শ্বশুরবাড়ির লোকেরা কার বাড়িতে রেখে দিয়ে যায়?
(ক) সহায়হরির দূর-সম্পর্কের বোনের বাড়িতে
(খ) সহায়হরির আপন বোনের বাড়িতে
(গ) সহায়হরির ভাইয়ের বাড়িতে
(ঘ) সহায়হরির দালানবাড়িতে।
উত্তরঃ (ক) সহায়হরির দূর-সম্পর্কের বোনের বাড়িতে
১৮৯. সহায়হরির দূর সম্পর্কের বোনের খোঁজ ক্ষেন্তির শ্বশুরবাড়ির লোকেরা পেয়েছিল-
(ক) ক্ষেন্তির বিয়ের সময়
(খ) ক্ষেন্তির পাকা দেখার সময়
(গ) কালীঘাটে পুজো দিতে এসে
(ঘ) কলকাতায় ঘুরতে এসে।
উত্তরঃ (গ) কালীঘাটে পুজো দিতে এসে
১৯০. বসন্ত আক্রান্ত ক্ষেন্তিকে দূর সম্পর্কের আত্মীয়র বাড়িতে রেখে আসার আগে শ্বশুরবাড়ির লোকেরা যা করেছিল-
(ক) গয়নাগুলো গা থেকে খুলে নিয়েছিল
(খ) তার বাবার বাড়ি খবর পাঠিয়েছিল
(গ) চিকিৎসা বন্ধ করে দিয়েছিল
(ঘ) ঘরের বাইরে রেখে দিয়েছিল।
উত্তরঃ (ক) গয়নাগুলো গা থেকে খুলে নিয়েছিল
১৯১. “আজ আবার পৌষ-পার্বণের দিন।” – ‘আবার’ কথাটি ব্যবহারের তাৎপর্য কী?
(ক) এক পৌষ-পার্বণের ক্ষেন্তি বিবাহযোগ্য হয়ে উঠেছিল। এই পৌষ-পার্বণে পুঁটির বিবাহ হবে।
(খ) আগের পৌষ-পার্বণে ক্ষেন্তি কাছে ছিল। এই পৌষ-পার্বণে ক্ষেন্তি আর নেই।
(গ) ক ও খ উভয়ই সঠিক
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) আগের পৌষ-পার্বণে ক্ষেন্তি কাছে ছিল। এই পৌষ-পার্বণে ক্ষেন্তি আর নেই।
১৯২. ‘পুঁইমাচা’ গল্পে একটি লোকদেবীর উল্লেখ আছে সেটি –
(ক) শীতলা ষষ্ঠী
(খ) অন্ন ষষ্ঠী
(গ) ষাঁড়া ষষ্ঠী
(ঘ) পিঠে ষষ্ঠী।
উত্তরঃ (গ) ষাঁড়া ষষ্ঠী
১৯৩. মিঠে আঁচে পিঠে ফুলে ওঠে –
(ক) লুচির মতো
(খ) টোপরের মতো
(গ) ফুচকার মতো
(ঘ) বলের মতো।
উত্তরঃ (খ) টোপরের মতো
১৯৪. অন্নপূর্ণা চালের গুঁড়োর গোলা তৈরি করছিলেন-
(ক) পাটিসাপটার জন্য
(খ) সরুচাকলি পিঠের জন্য
(গ) রসবড়ার জন্য
(ঘ) গোকুল পিঠের জন্য।
উত্তরঃ (খ) সরুচাকলি পিঠের জন্য
১৯৫. “অত ঘন করে ফেললে কেন?”- বক্তা কে?
(ক) ক্ষেন্তি
(খ) সহায়হরি
(গ) পুঁটি
(ঘ) রাধী।
উত্তরঃ (ঘ) রাধী।
১৯৬. উনুনের পাশে বসে আগুন পোহাচ্ছিল-
(ক) সহায়হরি
(খ) অন্নপূর্ণা
(গ) ক্ষেন্তি ও পুঁটি
(ঘ) পুঁটি ও রাধী
উত্তরঃ (ঘ) পুঁটি ও রাধী
১৯৭. সরুচাকলি তৈরির সময় অন্নপূর্ণা গোলা ঢেলে যা দিয়ে চেপে ধরছিলেন-
(ক) মুচি
(খ) বাটি
(গ) হাতা
(ঘ) নারকেলের মালা।
উত্তরঃ ((ক) মুচি
১৯৮. “প্রথম পিঠেখানা কানাচে ষাঁড়া ষষ্ঠীকে ফেলে দিয়ে আসি।”- এ কথা কে বলেছে?
(ক) ক্ষেন্তি
(খ) অন্নপূর্ণা
(গ) পুঁটি
(ঘ) রাধী।
উত্তরঃ (গ) পুঁটি
১৯৯. প্রথম পিঠে পুঁটি যাকে দিয়ে আসতে চেয়েছিল-
(ক) অন্নপূর্ণা মন্দিরে
(খ) ষাঁড়া ষষ্ঠীকে
(গ) পুকুরে ভাসিয়ে দিতে
(ঘ) শীতলা মন্দিরে।
উত্তরঃ (খ) ষাঁড়া ষষ্ঠীকে
২০০. ষাঁড়াগাছের ঝোপের মাথায় ছিল-
(ক) তেলাকুচা লতার থেলো
(খ) টুনটুনি পাখির বাসা
(গ) কাঠবিড়ালীর বাসা
(ঘ) অন্ধকারের জটা।
উত্তরঃ (ক) তেলাকুচা লতার থেলো