লতা মঙ্গেশকর এর জীবনী
Lata Mangeshkar Biography in Bengali
লতা মঙ্গেশকর এর জীবনী – Lata Mangeshkar Biography in Bengali : কিংবদন্তী সঙ্গীত সম্রাজ্ঞী লতা মঙ্গেশকর শিল্প সংস্কৃতির ক্ষেত্রে ভারতবর্ষে কার অবদান সবচেয়ে বেশি , এই প্রশ্ন নিয়ে ১৯৮৬ সালে একটি নমুনা সমীক্ষা করা হয়েছিলো ‘ ইন্ডিয়া টু – ডে ‘ পত্রিকার পক্ষ থেকে । দেশের বিভিন্ন প্রান্তের পাঠক – পাঠিকাদের ভোটের ফলে দেখা গেছে লতা মঙ্গেশকরের নাম সবার শীর্ষে । সেখানে মকবুল ফিদা হুসেন , ভীমসেন যোশী , রাজকাপুর , সত্যজিত্রায় , এমন কি অমিতাভ বচ্চনের মতো দিকপালেরাও স্থান পেয়েছেন লতার নিচের সারিতে । আড়াই ঘণ্টার একটা ছবিতে গান থাকে মোটামুটি কুড়ি পঁচিশ মিনিট । নারী কন্ঠের গান অর্ধেক সময় অর্থাৎ দশ বারো মিনিট । ঐ সামান্য সময়ে কী অসামান্য প্রভাব বিস্তার করে লতা তিনটি প্রজন্মের শ্রোতাকে মুগ্ধ আবিষ্ট করে রেখেছেন । এমন উচ্চতায় লতা নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন যে , আজ থেকে শত বৎসর পরেও হয়তো এই উপ মহাদেশের কোনো প্রান্তে কিংবা ইউরোপ আমেরিকায় কাউকে না কাউকে গেয়ে উঠতে হবে লতার গানের কলি । এখানেই সময়কে অতিক্রম করে লতা আজো অনন্যা । সুর ও সঙ্গীতের ভুবনে লতা মঙ্গেশকর (Lata Mangeshkar) এক আশ্চর্য বিস্ময় । জীবন্ত কিংবদন্তী । দীর্ঘ অর্ধ শতাব্দীর বেশি সময় ধরে প্রতিদ্বন্দ্বীহীন সঙ্গীত সম্রাজ্ঞী হয়ে রইলেন । লতার যুগের যেন শেষ হবে না ।
কিংবদন্তী সঙ্গীত সম্রাজ্ঞী লতা মঙ্গেশকর এর একটি সংক্ষিপ্ত জীবনী । লতা মঙ্গেশকর এর জীবনী – Lata Mangeshkar Biography in Bengali বা লতা মঙ্গেশকর এর আত্মজীবনী বা (Lata Mangeshkar Jivani Bangla. A short biography of Lata Mangeshkar. Lata Mangeshkar Birth, Place, Life Story, Life History, Biography in Bengali) লতা মঙ্গেশকর এর জীবন রচনা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
লতা মঙ্গেশকর কে ? Who is Lata Mangeshkar ?
লতা মঙ্গেশকর (Lata Mangeshkar) হলেন ভারতের একজন স্বনামধন্য গায়িকা। লতা মঙ্গেশকর (Lata Mangeshkar) এক হাজারেরও বেশি ভারতীয় ছবিতে গান করেছেন। এছাড়া ভারতের ৩৬টি আঞ্চলিক ভাষাতে ও বিদেশি ভাষায় গান গাওয়ার একমাত্র রেকর্ডটি তারই।
কিংবদন্তী সঙ্গীত সম্রাজ্ঞী লতা মঙ্গেশকর এর জীবনী – Lata Mangeshkar Biography in Bengali :
নাম (Name) | লতা মঙ্গেশকর (Lata Mangeshkar) |
জন্ম (Birthday) | ২৮ সেপ্টেম্বর ১৯২৯ (28th September 1929) |
জন্মস্থান (Birthplace) | ইন্দোর, ব্রিটিশ ভারত (মধ্যপ্রদেশ) |
অভিভাবক (Parents)/পিতামাতা | দ্বীননাথ মঙ্গেশকরশিবন্তী মঙ্গেশকর |
কর্মজীবন | ১৯৪২ – বর্তমান |
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার |
|
ধরন | মারাঠি চলচ্চিত্রের গান |
বাদ্যযন্ত্র সমুহ | কণ্ঠশিল্পী |
আত্মীয় |
|
মৃত্যু (Death) | ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২ (৬th February 2022) |
লতা মঙ্গেশকর এর জন্ম – Lata Mangeshkar Birthday :
লতা মঙ্গেশকর ১৯২৯ সালের ২৮শে সেপ্টেম্বর তৎকালীন ইন্দোর রাজ্যের রাজধানী ইন্দোর (বর্তমান মধ্যপ্রদেশ) জন্মগ্রহণ করেন ।
লতা মঙ্গেশকর এর পিতামাতা – Lata Mangeshkar Parents :
তার পিতা পণ্ডিত দীনানাথ মঙ্গেশকর একজন মারাঠি ও কোঙ্কিণী সঙ্গীতজ্ঞ এবং মঞ্চ অভিনেতা ছিলেন । তার মাতা শেবন্তী (পরবর্তী নাম পরিবর্তন করে সুধামতি রাখেন) ।
লতা মঙ্গেশকর এর কর্মজীবন – Lata Mangeshkar Work Life :
বোম্বাইয়ের ফিল্মিস্থান কর্ণধার , তৎকালীন এক মুভি – মুঘল শশধর মুখার্জির কাছে সঙ্গীত পরিচালক গুলাম হায়দারের হাত ধরে পঞ্চদর্শী কিশোরী লতা গিয়েছিলেন গান গাইবার সুযোগ পেতে চল্লিশের দশকের মাঝামাঝি সময়ে । সেদিন অসহায় পিতৃহারা কিশোরীকে ফিরতে হয়েছিলো শূন্য হাতে । তেরো বছরের কিশোরী লতাকে একটি সঙ্গীত প্রতিযোগিতায় পুরস্কার দেবার সূত্রে হায়দার লতাকে চিনতেন ।
তিনিই নিলেন অনুঘটকের ভূমিকা । গোলাম হায়দারের সঙ্গীত পরিচালনায় লতার রেকর্ডিঙে উপস্থিত ছিলেন তৎকালীন দিকপাল সঙ্গীত পরিচালক খেমচন্দ্র প্রকাশ , নৌশাদ এবং অনিল বিশ্বাস । এই তিনজনই লতার সুরেলা কণ্ঠস্বর এবং গায়কীর স্বতঃস্ফূর্তিতে আকৃষ্ট হয়ে সুযোগ দিলেন নিজেদের সুরে গাইবার । শঙ্কর জয়কিষণ বরসাত ছবিতে মিরাকল করে দিলেন । এরপর এদের কাউকেই আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি । প্রায় সকল সুরকারই বাঁধা পড়ে গেলেন লতাকণ্ঠের ফাসে ।
লতা মঙ্গেশকর এর সুপার হিট গান গুলি – Lata Mangeshkar Superhit Songs :
ঊনিশশো ঊনপঞ্চাশ ‘ জিয়া বেকারার হ্যায় ’ উতলা করে দিয়েছিলো শ্রোতাদের মন ৷ পঞ্চান্নয় ‘ মন দোলে মেরা তন দোলে ‘ দুলিয়েছিলো সারা দেশের হৃদয় , সাতান্নতে ‘ আজারে পরদেশী ‘ ডাক দিলো দুনিয়ার সঙ্গীত রসিকদেরকে । খ্যাতি আর জনপ্রিয়তার তুঙ্গে পৌঁছে গেলেন কিন্নরকণ্ঠী লতা মঙ্গেশকর । ক্রমাগত সুপার ডুপার হিট বহু গানের দৌলতে ফিল্ম ইন্ডাষ্ট্রী মাথায় তুলে নিলো লতাজীকে । সঙ্গীত পরিচালকদেরও নয়নের মণি হয়ে উঠলেন তিনি ।
গানের ভাব অনুযায়ী গায়কীকে তৈরি করে নেবার আশ্চর্য দক্ষতা লতার । একই ছবিতে তিনজন নায়িকার কণ্ঠে গান গেয়েছেন লতা , গাইবার ভঙ্গী প্রতিক্ষেত্রেই পাল্টেনিয়ে । নার্গিসের মতো প্রায় প্রৌঢ় নায়িকার কণ্ঠে যিনি মানানসই , সেই লতার কণ্ঠ অবলীলায় মিলে যায় ‘ ববি’র কিশোরী ডিম্পলের সঙ্গে । শিশুকণ্ঠের গান , বিরহের বা উচ্ছ্বাসের গান , শিশুকে ঘুম পাড়ান মায়ের গান , প্রেমের গান , ভক্তিমূলক গান যাই হোক না কেন সিকোয়েন্সের সব পুরোপুরি মিটিয়ে প্রার্থিত ভাবটি অতি নিপুণতায় ফুটিয়ে তুলতে পারেন কিন্নরকণ্ঠী লতা ।
একবার নৌশাদ বলেছিলেন – ‘ লতার মতো সঙ্গীত প্রতিভা আমি আর পাইনি । বিভিন্ন মাধ্যমেই এক একজন আসেন , যাঁর মাথায় ঈশ্বর হাত রাখেন , লতা তেমনই একজন । ‘ সাধনা , সংগ্রাম , শৃঙ্খলা , সততা , সঙ্গীতে জীবন উৎসর্গ করার মানসিকতার সঙ্গে স্বকীয় প্রতিভার জোরেই ঈশ্বরের এই আশীর্বাদ পাবার যোগ্যতা অর্জন করেছেন লতা । ‘
লতা নিজেকে ফিল্মী গানে এমন অপরিহার্য করে তুলেছিলেন যে , শঙ্কর জয়কিষণ বলতেন ‘ লতাজীর হাঁচি হলে ফিল্ম ইন্ডাষ্ট্রির সর্দি লেগে যায় । হিন্দী সিনেমার গ্রেট শো – ম্যান রাজকাপুর বলেছেন ‘ আমরা সৌভাগ্যবান যে লতার সময় ছবি করতে পেরেছি । এমন প্রতিভা শতাব্দীতে একজন জন্মায় কি না সন্দেহ । ‘
লতা মঙ্গেশকর এর রেকর্ড – Lata Mangeshkar Records :
ত্রিশ হাজারেরও অনেক বেশি গান গাইবার বিশ্ব রেকর্ডের অধিকারী লতা মঙ্গেশকর (Lata Mangeshkar) । বহু গান শিল্পীর নিজের সংগ্রহেই নেই । সম্পূর্ণ তালিকা উদ্ধারই বেশ শক্ত কাজ । ১৯৫৯ সালেই সপ্তাহে গড়ে তিরিশটি করে গান রেকর্ড করতে হয়েছে লতা মঙ্গেশকরকে । একাত্তর সালের মধ্যে আঠারোশো সিনেমায় লতা মঙ্গেশকর রেকর্ড করে ফেলেছেন প্রায় পঁচিশ হাজার গান ।
লতা মঙ্গেশকর এর পুরস্কার ও সন্মান – Lata Mangeshkar Prizes :
আকাশছোঁয়া খ্যাতির পথে হাঁটতে হাঁটতে অজস্র পুরস্কার সম্মানের মিছিল লতার দরোজায় কড়া নেড়েছে । কোলাপুর , খয়রাগড় , হায়দ্রাবাদ তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডক্টরেট খেতাব ( সম্মানসূচক ) , শঙ্করাচার্যের দেওয়া ‘ স্বরভারতী উপাধি , ইলকরঞ্জী প্রদত্ত রাষ্ট্রভূষণ তিরুপতি দেব স্থানমের দেওয়া ‘ আস্থাবিদ্বান খেতাব পেয়েছেন । তেইশ বার শ্রেষ্ঠ প্লে – ব্যাক সিঙ্গার পুরস্কার অর্জন করেছেন । মধ্যপ্রদেশ সরকার দিয়েছেন ‘ তানসেন পুরস্কার ’ । লতা মঙ্গেশকরকে (Lata Mangeshkar) ভারত সরকার চলচ্চিত্রের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সম্মান ‘ দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার ’ এবং ‘ পদ্মভূষণ ’ পুরস্কারে ভূষিত করেছেন ।
লতা মঙ্গেশকর এর ভারতরত্ন – Lata Mangeshkar’s Bharat Ratna :
২০০১ সালে ভারতের সর্বোচ্চ পুরস্কার “ ভারতরত্ন ” পুরস্কারে পুরস্কৃত হয়েছেন কোকিলকণ্ঠী লতা মঙ্গেশকর (Lata Mangeshkar) ।
মধ্যপ্রদেশ সরকার এবং মহারাষ্ট্র সরকার লতা মঙ্গেশকরের নামেই চালু করেছেন লক্ষ টাকার পুরস্কার । কোনো জীবিত ব্যক্তির নামে এমন পুরস্কার ঘোষণার নজির সারা ভারত ও বিশ্বে নেই ।
লতা মঙ্গেশকর প্রাপ্ত পুরস্কারের তালিকা
লতা মঙ্গেশকর (জন্ম হেমা মঙ্গেশকর নামে; ২৮ সেপ্টেম্বর ১৯২৯ – ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২) ছিলেন একজন ভারতীয় প্লেব্যাক গায়ক , সঙ্গীত পরিচালক এবং সঙ্গীত প্রযোজক যিনি বলিউড সঙ্গীত তৈরি করেছিলেন। এটি মঙ্গেশকর তার এত দীর্ঘ কর্মজীবনে প্রাপ্ত পুরষ্কার এবং মনোনয়নের একটি তালিকা।
ভারত সরকারের সম্মান ও পুরস্কার
- 1969 – পদ্মভূষণ
- 1989 – দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার
- 1999 – পদ্মবিভূষণ
- 2001 – ভারতরত্ন [1]
- 2008 – ভারতের স্বাধীনতার 60 তম বার্ষিকী স্মরণে “জীবনকালের অর্জনের জন্য ওয়ান টাইম অ্যাওয়ার্ড” সম্মান
মহারাষ্ট্র রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কার
- 1966 – সাধী মনসার জন্য সেরা প্লেব্যাক গায়ক
- 1966 – ‘আনন্দঘন’ নামে সাধি মনসা (মারাঠি) এর জন্য সেরা সঙ্গীত পরিচালক
- 1977 – জৈত রে জৈতের জন্য সেরা প্লেব্যাক গায়ক
- 1997 – মহারাষ্ট্র ভূষণ পুরস্কার
- 2001 – মহারাষ্ট্র রত্ন (প্রথম প্রাপক)
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার
এই পুরস্কারের 61 বছর বয়সে সবচেয়ে বয়স্ক বিজয়ী হওয়ার রেকর্ডটি লতা মঙ্গেশকরের দখলে। লেকিন ছবির গানের জন্য তিনি এই বিভাগে তার সাম্প্রতিক পুরস্কার পেয়েছেন … জুরি তাকে “বিরলতম এবং বিশুদ্ধতম শৈলীর সাথে অসামান্য অভিব্যক্তির সাথে গান করার জন্য” এই পুরস্কার প্রদান করেন।
- 1972 – পরিচয় চলচ্চিত্রের গানের জন্য সেরা মহিলা প্লেব্যাক গায়িকা
- 1974 – কোরা কাগজ চলচ্চিত্রের গানের জন্য সেরা মহিলা প্লেব্যাক গায়িকা
- 1990 – লেকিন ছবির গানের জন্য সেরা মহিলা প্লেব্যাক গায়িকা …
ফিল্মফেয়ার পুরস্কার
প্লেব্যাক গানের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার প্রথম শুরু হয় 1959 সালে। 1956 সালে, শঙ্কর-জয়কিশানের চোরি চোরি ছবির “রসিক বলমা” গানটি সেরা গানের ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছিল। প্লেব্যাক গায়ক বিভাগে অনুপস্থিতির প্রতিবাদে লতা এটি লাইভ গাইতে অস্বীকার করেন। বিভাগটি অবশেষে 1959 সালে চালু করা হয়েছিল। যদিও, পুরুষ ও মহিলা গায়কদের জন্য আলাদা পুরস্কার প্রবর্তন করা হয়েছিল পরে। লতা মঙ্গেশকর 1959 থেকে 1967 সাল পর্যন্ত সেরা মহিলা প্লেব্যাক গায়ক পুরস্কারে একচেটিয়া ছিলেন। 1970 সালে, লতা নতুন প্রতিভা প্রচারের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার ছেড়ে দেওয়ার অস্বাভাবিক অঙ্গভঙ্গি করেছিলেন।
- 1959 – মধুমতি থেকে “আজা রে পরদেশী”
- 1963 – মৌমাছি সাল বাদ থেকে “কহি দীপ জলে কাহি দিল”
- 1966 – খান্দান থেকে “তুমি মেরে মন্দির তুমি মেরি পূজা”
- 1970 – জিনে কি রাহ থেকে “আপ মুঝে আচে লাগানে লাগে”
- 1993 – ফিল্মফেয়ার লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড
- 1994 – হাম আপকে হ্যায় কৌন থেকে ” দিদি তেরা দেবর দিওয়ানা ” এর জন্য ফিল্মফেয়ার বিশেষ পুরস্কার ..!
- 2004 – ফিল্মফেয়ার বিশেষ পুরস্কার যেখানে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের 50 বছর পূর্ণ করার উপলক্ষ্যে একটি সোনার ট্রফি দেওয়া হয়েছিল
বেঙ্গল ফিল্ম জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশন অ্যাওয়ার্ডস
অল বেস্ট ফিমেল প্লেব্যাক সিঙ্গার
- 1964 – কে কে থির জন্য?
- 1967 – মিলানের জন্য
- 1968 – রাজা অর রাঙ্কের জন্য
- 1969 – সরস্বতীচন্দ্রের জন্য
- 1970 – দো রাস্তে এর জন্য
- 1971 – তেরে মেরে সপনে এর জন্য
- 1972 – পাকিজার জন্য
- 1973 – for Bon Palashir Padabali (Bengali film)
- 1973 – অভিমানের জন্য
- 1975 – কোরা কাগজের জন্য
- 1981 – এক দুজে কে লিয়ের জন্য
- 1983 – লতাজির প্রতিকৃতির জন্য
- 1985 – রাম তেরি গঙ্গা মেলির জন্য
- 1987 – অমরসঙ্গীর জন্য (বাংলা চলচ্চিত্র)
- 1991 – লেকিনের জন্য…
অন্যান্য পুরস্কার এবং সম্মান
- 1974 – বিশ্বের সর্বাধিক সংখ্যক গান গেয়ে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে রেকর্ড করা হয়েছে
- 1980 – জর্জটাউন শহরের উপস্থাপিত চাবি , গায়ানা
- 1980 – সুরিনাম প্রজাতন্ত্রের সম্মানসূচক নাগরিকত্ব
- 1985 – 9 জুন, টরন্টো , অন্টারিও, কানাডায় তার আগমনের সম্মানে এশিয়া দিবস হিসাবে ঘোষিত
- 1987 – হিউস্টন , টেক্সাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্মানসূচক নাগরিকত্ব
- 1990 – শ্রী রাজা-লক্ষ্মী ফাউন্ডেশন , চেন্নাই কর্তৃক রাজা- লক্ষ্মী পুরস্কার
- 1996 – হাম আপকে হ্যায় কউনের জন্য সেরা মহিলা প্লেব্যাক গায়কের জন্য স্ক্রিন অ্যাওয়ার্ড !
- 1996 – রাজীব গান্ধী জাতীয় সদ্ভাবনা পুরস্কার [13]
- 1996 – স্টার স্ক্রিন লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড
- 1997 – রাজীব গান্ধী পুরস্কার [14]
- 1998 – সাউথ ইন্ডিয়ান এডুকেশনাল সোসাইটি কর্তৃক লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড [15]
- 1999 – এনটিআর জাতীয় পুরস্কার
- 1999 – লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্টের জন্য জি সিনে পুরস্কার
- 1999 – “দিল তো পাগল হ্যায়” এর জন্য সেরা মহিলা প্লেব্যাক গায়কের জন্য জি সিনে পুরস্কার
- 2000 – আইফা লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড
- 2000 – চতুরঙ্গ প্রতিষ্টান কর্তৃক জীবন গৌরব পুরস্কার
- 2001 – হিরো হোন্ডা এবং ফাইল ম্যাগাজিন “স্টারডাস্ট” দ্বারা সহস্রাব্দের সেরা প্লেব্যাক গায়ক (মহিলা) [16]
- 2001 – নূরজাহান পুরস্কার (প্রথম প্রাপক)
- 2002 – বছরের ‘স্বর রত্ন’-এর জন্য সহ্যাদ্রি নবরত্ন পুরস্কার।
- 2002 – CII দ্বারা অভিনন্দন (সঙ্গীত ও চলচ্চিত্র শিল্পে অবদানের জন্য)
- 2002 – হাকিম খান সুর পুরস্কার (মহারানা মেওয়ার ফাউন্ডেশন কর্তৃক জাতীয় সংহতির জন্য)
- 2002 – আশা ভোঁসলে পুরস্কার (প্রথম প্রাপক)
- 2004 – ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ( এফআইসিসিআই ) দ্বারা লিভিং লিজেন্ড অ্যাওয়ার্ড ।
- 2005 – সাহারা ওয়ান সঙ্গীত পুরষ্কার দ্বারা কিংবদন্তি সম্মান
- 2006 – মেরিল লিঞ্চ বিনিয়োগ ব্যবস্থাপক এবং অ্যাডোরা (ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম হীরা রপ্তানিকারক) দ্বারা লাইফ অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড
- 2007 – চিরকালের ভারতীয় পুরস্কার
- 2007 – উত্তম ভাগ্গায়েকর জিয়ালাল বসন্ত পুরস্কার
- 2009 – ANR জাতীয় পুরস্কার
- 2010 – নাইট অফ দ্য লিজিয়ন অফ অনার (ফরাসি সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার)
- 2010 – “প্রাইড অফ ইন্ডিয়া – কালা সরস্বতী” সঙ্গীত পুরস্কার। [৪]
- 2010 – উমারিয়া কাইলি তোহরে নাম-এর জন্য সেরা মহিলা প্লেব্যাক গায়কের জন্য ভোজপুরি চলচ্চিত্র পুরস্কার
- 2010 – লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্টের জন্য বিগ মারাঠি সঙ্গীত পুরস্কার (সেরা প্লেব্যাক গায়ক)
- 2010 – লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্টের জন্য জিআইএমএ পুরস্কার।
- 2010 – “শ্রী হনুমান চালিসা” এর জন্য সেরা ভক্তিমূলক অ্যালবামের জন্য জিআইএমএ পুরস্কার।
- 2011 – পুনে মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন কর্তৃক স্বরভাস্কর পুরস্কার (প্রথম প্রাপক)
- 2011 – শ্রী চনরশেকারেন্দ্র সরস্বতী ন্যাশনাল এমিনেন্স অ্যাওয়ার্ড।
- 2011 – স্বরালয় যীশুদাস কিংবদন্তি পুরস্কার
- 2011 – পাজহাসি রাজা পুরস্কার 2011 এর সঙ্গীত রত্ন পুরস্কার
- 2018 – স্বরা মৌলি পুরস্কার, আধ্যাত্মিক গুরু বিদ্যা নরসিংহ ভারতী স্বামী কর্তৃক স্বরা মৌলি উপাধি
- 2020 – শুধুমাত্র গায়ক TRA-এর মোস্ট ডিজায়ারড পার্সোনালিটি লিস্ট 2020-এ সর্বভারতীয় 23তম স্থান অধিকার করেছে
- 2023 – রোলিং স্টোন ম্যাগাজিনের “সর্বকালের 200 সেরা গায়ক” তালিকায় তাকে 84 নম্বরে রাখা হয়েছে।
- উত্তর প্রদেশ সরকার কর্তৃক “অবধ সম্মান” ।
- সংকেশ্বরের শঙ্করাচার্য প্রদত্ত “স্বর ভারতী” পুরস্কার
- একমাত্র এশিয়ান যিনি EMI লন্ডনের প্লাটিনাম ডিস্ক পেয়েছেন
- আস্থান সঙ্গীত বিদ্যান সারলু (“আদালতের সঙ্গীতশিল্পী”) তিরুপথি উপাধিতে ভূষিত ।
- রাজ্যসভার সদস্য
অন্যান্য গায়কদের সাথে সহযোগিতা
1940 থেকে 1970 এর দশক পর্যন্ত, মঙ্গেশকর আশা ভোঁসলে , সুরাইয়া , শামশাদ বেগম , উষা মঙ্গেশকর , কিশোর কুমার , মহম্মদ রফি , মুকেশ , তালাত মাহমুদ , মান্না দে , গীতা দত্ত , হেমন্ত কুমার , এবং জি এম কুমার দুয়ারের সাথে দ্বৈত গান গেয়েছেন । 1964 সালে, তিনি “চান্দা সে হোগা” গান গেয়েছিলেন পিবি শ্রীনিবাসের সাথে ম্যা ভি লডকি হুন থেকে ।
মুকেশ 1976 সালে মারা যান। 1980 এর দশকে মহম্মদ রফি এবং কিশোর কুমারের মৃত্যু ঘটে । তাদের মৃত্যুর পর, তিনি শৈলেন্দ্র সিং , শাব্বির কুমার , নীতিন মুকেশ (মুকেশের ছেলে), মানহার উধাস , অমিত কুমার (কিশোর কুমারের ছেলে), মহম্মদ আজিজ , সুরেশ ওয়াদকার , এসপি বালাসুব্রহ্মণ্যম , এবং বিনোদ রাঠোড়- এর সাথে গান গাইতে থাকেন ।
1990-এর দশকে, তিনি রূপ কুমার রাঠোড , হরিহরন , পঙ্কজ উধাস , অভিজিৎ , উদিত নারায়ণ এবং কুমার সানুর সাথে দ্বৈত গান গাইতে শুরু করেন । 90 এর দশকে তার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য কাজ ছিল দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে , যেমন “মেরে খোয়াবন মে জো আয়ে”, “হো গয়া হ্যায় তুঝকো তো পেয়ার সাজনা”, “তুঝে দেখা তো ইয়ে জানা সানাম”, এবং “মেহেন্দি”। ইহা মনে রেখো.
2000 এর দশকে, তার দ্বৈত গানগুলি প্রধানত উদিত নারায়ণ এবং সোনু নিগমের সাথে পরিবেশিত হয়েছিল । 2005-06 ছিল তার শেষ সুপরিচিত গানগুলির বছর: বেওয়াফা (2005) এর “ক্যাসে পিয়া সে”; লাকি থেকে “শায়দ ইয়েহি তো প্যায়ার হ্যায়” : আদনান সামির সাথে নো টাইম ফর লাভ (2005) ; এবং এ আর রহমানের সাথে রং দে বাসন্তী (2006 ফিল্ম) এ “লুক্কা ছুপি” । তিনি পুকার (2000) থেকে “এক তু হি ভরোসা” গেয়েছিলেন । এই দশকের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য গানগুলি ছিল বীর-জারা (2004), উদিত নারায়ণ, সোনু নিগম, জগজিৎ সিং , রূপ কুমার রাঠোড় এবং গুরদাস মান- এর সাথে গাওয়া. তার সর্বশেষ গানগুলির মধ্যে একটি ছিল Dunno Y2 (2015) এর “জিনা হ্যায় কেয়া” ।
অ-গায়ক কর্মজীবন
সঙ্গীত পরিচালনা
লতা মঙ্গেশকর 1955 সালে মারাঠি সিনেমা রাম রাম পাভনে- এর জন্য প্রথমবার সঙ্গীত রচনা করেন । পরবর্তীতে 1960-এর দশকে, তিনি আনন্দ ঘান ছদ্মনামে মারাঠি সিনেমাগুলির জন্য সঙ্গীত রচনা করেছিলেন। [166] [167] [168]
- 1950 – রাম রাম পাভনা
- 1963 – মারাঠা তিতুকা মেলভাভা
- 1963 – মোহিত্যাঞ্চি মঞ্জুলা
- 1965 – সাধি মানসে
- 1969 – তাম্বদি মাতি
তিনি সাধি মানসে চলচ্চিত্রের জন্য মহারাষ্ট্র রাজ্য সরকারের শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালকের পুরস্কার জিতেছেন । একই ছবির ‘আরানীচ্যা দেব তুলা’ গানটি সেরা গানের পুরস্কার পায়।
উৎপাদন
লতা মঙ্গেশকর চারটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন:
- 1953 – ভাদাল (মারাঠি)
- 1953 – ঝাঁঝার (হিন্দি), সি. রামচন্দ্রের সাথে সহ-প্রযোজনা
- 1955 – কাঞ্চন গঙ্গা (হিন্দি)
- 1990 – লেকিন… (না)
লতা মঙ্গেশকর এর মৃত্যু – Lata Mangeshkar Death :
স্বরা কোকিলা লতা মঙ্গেশকর 92 বছর বয়সে 6 ফেব্রুয়ারি 2022-এ মুম্বাইয়ের ব্রীচ ক্যান্ডি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
লতা মঙ্গেশকর এর জীবনী – Lata Mangeshkar Biography in Bengali FAQ :
- লতা মঙ্গেশকর কে ?
Ans: লতা মঙ্গেশকর হলেন ভারতের একজন স্বনামধন্য গায়িকা ।
- লতা মঙ্গেশকর এর জন্ম কোথায় হয় ?
Ans: লতা মঙ্গেশকর এর জন্ম হয় ইন্দোর, মধ্যপ্রদেশ।
- লতা মঙ্গেশকর কবে জন্মগ্রহণ করেন ?
Ans: লতা মঙ্গেশকর ২৮ সেপ্টেম্বর ১৯২৯ সালে জন্মগ্রহণ করেন ।
- লতা মঙ্গেশকর এর পিতার নাম কী ?
Ans: লতা মঙ্গেশকর এর পিতার নাম দ্বীননাথ মঙ্গেশকর।
- লতা মঙ্গেশকর এর মাতার নাম কী ?
Ans: লতা মঙ্গেশকর এর মাতার নাম শিবন্তী মঙ্গেশকর ।
- লতা মঙ্গেশকর কবে ভারতরত্ন পান ?
Ans: লতা মঙ্গেশকর ২০০১ সালে ভারতরত্ন পান ।
- লতা মঙ্গেশকর কবে পদ্মভূষণ পান ?
Ans: লতা মঙ্গেশকর ১৯৬৯ সালে পদ্মভূষণ পান ।
- লতা মঙ্গেশকর কবে মহারাষ্ট্রভূষণ পান ?
Ans: লতা মঙ্গেশকর ১৯৯৭ সালে মহারাষ্ট্রভূষণ পান।
- লতা মঙ্গেশকর কবে মারা যান ?
Ans: লতা মঙ্গেশকর ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২ সালে মারা যান ।
লতা মঙ্গেশকর প্রাপ্ত পুরস্কারের তালিকা
লতা মঙ্গেশকর (জন্ম হেমা মঙ্গেশকর নামে; ২৮ সেপ্টেম্বর ১৯২৯ – ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২) ছিলেন একজন ভারতীয় প্লেব্যাক গায়ক , সঙ্গীত পরিচালক এবং সঙ্গীত প্রযোজক যিনি বলিউড সঙ্গীত তৈরি করেছিলেন। এটি মঙ্গেশকর তার এত দীর্ঘ কর্মজীবনে প্রাপ্ত পুরষ্কার এবং মনোনয়নের একটি তালিকা।
ভারত সরকারের সম্মান ও পুরস্কার
- 1969 – পদ্মভূষণ
- 1989 – দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার
- 1999 – পদ্মবিভূষণ
- 2001 – ভারতরত্ন [1]
- 2008 – ভারতের স্বাধীনতার 60 তম বার্ষিকী স্মরণে “জীবনকালের অর্জনের জন্য ওয়ান টাইম অ্যাওয়ার্ড” সম্মান
মহারাষ্ট্র রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কার
- 1966 – সাধী মনসার জন্য সেরা প্লেব্যাক গায়ক
- 1966 – ‘আনন্দঘন’ নামে সাধি মনসা (মারাঠি) এর জন্য সেরা সঙ্গীত পরিচালক
- 1977 – জৈত রে জৈতের জন্য সেরা প্লেব্যাক গায়ক
- 1997 – মহারাষ্ট্র ভূষণ পুরস্কার
- 2001 – মহারাষ্ট্র রত্ন (প্রথম প্রাপক)
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার
এই পুরস্কারের 61 বছর বয়সে সবচেয়ে বয়স্ক বিজয়ী হওয়ার রেকর্ডটি লতা মঙ্গেশকরের দখলে। লেকিন ছবির গানের জন্য তিনি এই বিভাগে তার সাম্প্রতিক পুরস্কার পেয়েছেন … জুরি তাকে “বিরলতম এবং বিশুদ্ধতম শৈলীর সাথে অসামান্য অভিব্যক্তির সাথে গান করার জন্য” এই পুরস্কার প্রদান করেন।
- 1972 – পরিচয় চলচ্চিত্রের গানের জন্য সেরা মহিলা প্লেব্যাক গায়িকা
- 1974 – কোরা কাগজ চলচ্চিত্রের গানের জন্য সেরা মহিলা প্লেব্যাক গায়িকা
- 1990 – লেকিন ছবির গানের জন্য সেরা মহিলা প্লেব্যাক গায়িকা ...
ফিল্মফেয়ার পুরস্কার
প্লেব্যাক গানের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার প্রথম শুরু হয় 1959 সালে। 1956 সালে, শঙ্কর-জয়কিশানের চোরি চোরি ছবির “রসিক বলমা” গানটি সেরা গানের ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছিল। প্লেব্যাক গায়ক বিভাগে অনুপস্থিতির প্রতিবাদে লতা এটি লাইভ গাইতে অস্বীকার করেন। বিভাগটি অবশেষে 1959 সালে চালু করা হয়েছিল। যদিও, পুরুষ ও মহিলা গায়কদের জন্য আলাদা পুরস্কার প্রবর্তন করা হয়েছিল পরে। লতা মঙ্গেশকর 1959 থেকে 1967 সাল পর্যন্ত সেরা মহিলা প্লেব্যাক গায়ক পুরস্কারে একচেটিয়া ছিলেন। 1970 সালে, লতা নতুন প্রতিভা প্রচারের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার ছেড়ে দেওয়ার অস্বাভাবিক অঙ্গভঙ্গি করেছিলেন।
- 1959 – মধুমতি থেকে “আজা রে পরদেশী”
- 1963 – মৌমাছি সাল বাদ থেকে “কহি দীপ জলে কাহি দিল”
- 1966 – খান্দান থেকে “তুমি মেরে মন্দির তুমি মেরি পূজা”
- 1970 – জিনে কি রাহ থেকে “আপ মুঝে আচে লাগানে লাগে”
- 1993 – ফিল্মফেয়ার লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড
- 1994 – হাম আপকে হ্যায় কৌন থেকে ” দিদি তেরা দেবর দিওয়ানা ” এর জন্য ফিল্মফেয়ার বিশেষ পুরস্কার ..!
- 2004 – ফিল্মফেয়ার বিশেষ পুরস্কার যেখানে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের 50 বছর পূর্ণ করার উপলক্ষ্যে একটি সোনার ট্রফি দেওয়া হয়েছিল
বেঙ্গল ফিল্ম জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশন অ্যাওয়ার্ডস
অল বেস্ট ফিমেল প্লেব্যাক সিঙ্গার
- 1964 – কে কে থির জন্য?
- 1967 – মিলানের জন্য
- 1968 – রাজা অর রাঙ্কের জন্য
- 1969 – সরস্বতীচন্দ্রের জন্য
- 1970 – দো রাস্তে এর জন্য
- 1971 – তেরে মেরে সপনে এর জন্য
- 1972 – পাকিজার জন্য
- 1973 – for Bon Palashir Padabali (Bengali film)
- 1973 – অভিমানের জন্য
- 1975 – কোরা কাগজের জন্য
- 1981 – এক দুজে কে লিয়ের জন্য
- 1983 – লতাজির প্রতিকৃতির জন্য
- 1985 – রাম তেরি গঙ্গা মেলির জন্য
- 1987 – অমরসঙ্গীর জন্য (বাংলা চলচ্চিত্র)
- 1991 – লেকিনের জন্য…
অন্যান্য পুরস্কার এবং সম্মান
- 1974 – বিশ্বের সর্বাধিক সংখ্যক গান গেয়ে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে রেকর্ড করা হয়েছে
- 1980 – জর্জটাউন শহরের উপস্থাপিত চাবি , গায়ানা
- 1980 – সুরিনাম প্রজাতন্ত্রের সম্মানসূচক নাগরিকত্ব
- 1985 – 9 জুন, টরন্টো , অন্টারিও, কানাডায় তার আগমনের সম্মানে এশিয়া দিবস হিসাবে ঘোষিত
- 1987 – হিউস্টন , টেক্সাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্মানসূচক নাগরিকত্ব
- 1990 – শ্রী রাজা-লক্ষ্মী ফাউন্ডেশন , চেন্নাই কর্তৃক রাজা- লক্ষ্মী পুরস্কার
- 1996 – হাম আপকে হ্যায় কউনের জন্য সেরা মহিলা প্লেব্যাক গায়কের জন্য স্ক্রিন অ্যাওয়ার্ড !
- 1996 – রাজীব গান্ধী জাতীয় সদ্ভাবনা পুরস্কার [13]
- 1996 – স্টার স্ক্রিন লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড
- 1997 – রাজীব গান্ধী পুরস্কার [14]
- 1998 – সাউথ ইন্ডিয়ান এডুকেশনাল সোসাইটি কর্তৃক লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড [15]
- 1999 – এনটিআর জাতীয় পুরস্কার
- 1999 – লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্টের জন্য জি সিনে পুরস্কার
- 1999 – “দিল তো পাগল হ্যায়” এর জন্য সেরা মহিলা প্লেব্যাক গায়কের জন্য জি সিনে পুরস্কার
- 2000 – আইফা লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড
- 2000 – চতুরঙ্গ প্রতিষ্টান কর্তৃক জীবন গৌরব পুরস্কার
- 2001 – হিরো হোন্ডা এবং ফাইল ম্যাগাজিন “স্টারডাস্ট” দ্বারা সহস্রাব্দের সেরা প্লেব্যাক গায়ক (মহিলা) [16]
- 2001 – নূরজাহান পুরস্কার (প্রথম প্রাপক)
- 2002 – বছরের ‘স্বর রত্ন’-এর জন্য সহ্যাদ্রি নবরত্ন পুরস্কার।
- 2002 – CII দ্বারা অভিনন্দন (সঙ্গীত ও চলচ্চিত্র শিল্পে অবদানের জন্য)
- 2002 – হাকিম খান সুর পুরস্কার (মহারানা মেওয়ার ফাউন্ডেশন কর্তৃক জাতীয় সংহতির জন্য)
- 2002 – আশা ভোঁসলে পুরস্কার (প্রথম প্রাপক)
- 2004 – ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ( এফআইসিসিআই ) দ্বারা লিভিং লিজেন্ড অ্যাওয়ার্ড । [১৭]
- 2005 – সাহারা ওয়ান সঙ্গীত পুরষ্কার দ্বারা কিংবদন্তি সম্মান [3]
- 2006 – মেরিল লিঞ্চ বিনিয়োগ ব্যবস্থাপক এবং অ্যাডোরা (ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম হীরা রপ্তানিকারক) দ্বারা লাইফ অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড [১৮]
- 2007 – চিরকালের ভারতীয় পুরস্কার [ উদ্ধৃতি প্রয়োজন ]
- 2007 – উত্তম ভাগ্গায়েকর জিয়ালাল বসন্ত পুরস্কার [19]
- 2009 – ANR জাতীয় পুরস্কার
- 2010 – নাইট অফ দ্য লিজিয়ন অফ অনার (ফরাসি সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার)
- 2010 – “প্রাইড অফ ইন্ডিয়া – কালা সরস্বতী” সঙ্গীত পুরস্কার। [৪]
- 2010 – উমারিয়া কাইলি তোহরে নাম-এর জন্য সেরা মহিলা প্লেব্যাক গায়কের জন্য ভোজপুরি চলচ্চিত্র পুরস্কার
- 2010 – লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্টের জন্য বিগ মারাঠি সঙ্গীত পুরস্কার (সেরা প্লেব্যাক গায়ক)
- 2010 – লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্টের জন্য জিআইএমএ পুরস্কার।
- 2010 – “শ্রী হনুমান চালিসা” এর জন্য সেরা ভক্তিমূলক অ্যালবামের জন্য জিআইএমএ পুরস্কার।
- 2011 – পুনে মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন কর্তৃক স্বরভাস্কর পুরস্কার (প্রথম প্রাপক)
- 2011 – শ্রী চনরশেকারেন্দ্র সরস্বতী ন্যাশনাল এমিনেন্স অ্যাওয়ার্ড।
- 2011 – স্বরালয় যীশুদাস কিংবদন্তি পুরস্কার [২১]
- 2011 – পাজহাসি রাজা পুরস্কার 2011 এর সঙ্গীত রত্ন পুরস্কার [22]
- 2018 – স্বরা মৌলি পুরস্কার, আধ্যাত্মিক গুরু বিদ্যা নরসিংহ ভারতী স্বামী কর্তৃক স্বরা মৌলি উপাধি
- 2020 – শুধুমাত্র গায়ক TRA-এর মোস্ট ডিজায়ারড পার্সোনালিটি লিস্ট 2020-এ সর্বভারতীয় 23তম স্থান অধিকার করেছে [24] [25] [26] [27]
- 2023 – রোলিং স্টোন ম্যাগাজিনের “সর্বকালের 200 সেরা গায়ক” তালিকায় তাকে 84 নম্বরে রাখা হয়েছে।
- উত্তর প্রদেশ সরকার কর্তৃক “অবধ সম্মান” ।
- সংকেশ্বরের শঙ্করাচার্য প্রদত্ত “স্বর ভারতী” পুরস্কার
- একমাত্র এশিয়ান যিনি EMI লন্ডনের প্লাটিনাম ডিস্ক পেয়েছেন
- আস্থান সঙ্গীত বিদ্যান সারলু (“আদালতের সঙ্গীতশিল্পী”) তিরুপথি উপাধিতে ভূষিত ।
- রাজ্যসভার সদস্য
©kamaleshforeducation.in(2023)