ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কবিতার বহুবিকল্প ভিত্তিক (MCQ) প্রশ্ন উত্তর

 

 

 

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কবিতার বহুবিকল্প ভিত্তিক (MCQ) প্রশ্ন উত্তর |

 

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কবিতার MCQ প্রশ্নের উত্তরঃ

১) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কবিতাটি লিখেছেন- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
২) দয়ার সাগর হলেন- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
৩) বিদ্যার সাগর হলেন- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
৪) বিদ্যার সাগর তুমি বিখ্যাত- ভারতে
৫) করুণার সিন্ধু হলেন- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
৬) সিন্ধু শব্দের অর্থ হল- সমুদ্র
৭) দীন শব্দের অর্থ হল- দরিদ্র
৮) দীনের বন্ধু হলেন- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
৯) হেমাদ্রি শব্দের অর্থ- সুবর্ণকান্তি পর্বত
১০) হেমকান্তি শব্দের অর্থ- স্বর্ণপ্রভা
১১) অম্লান শব্দের অর্থ- অমলিন
১২) কিন্তু পেয়ে সে মহা পর্বতে-ভাগ্যবলে
১৩) যে জন আশ্রয় লয়- সুবর্ণ চরণে
১৪) গিরীশ শব্দের অর্থ- মহাদেব
১৫) সদনে শব্দের অর্থ- নিকটে
১৬) বারি শব্দের অর্থ- জল
১৭) বিমলা বলতে কবিতায় বোঝানো হয়েছে- পরিচ্ছন্ন
১৮) কিষ্ণবী শব্দের অর্থ হল- দাসী
১৯) অমৃত ফল দান করে- দীর্ঘ গাছেরা
২০) সুগন্ধে দশদিক ভরিয়ে তোলে- ফুলের।
২১। শীতল শ্বাসী ছায়া প্রদান করে- গাছেরা
২২) রাত্রিকালে যেমন নিদ্রা দান করে- সুশান্ত
২৩। এই কবিতায় বন্দনা করা হয়েছে- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের
২৪) দীন যে বন্ধু-দীনের
২৫) দীর্ঘ শির তরু দল গ্রহণ করে- দাসের রূপ
২৬) ‘ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কবিতার উৎস হল- চতুর্দশপদী কবিতাবলী
২৭) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর’ কবিতাটি মূল প্রন্থের যত সংখ্যক কবিতা- ৮৬
২৮) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কবিতাটি যে ধরণের কবিতা- সনেট
২৯) সনেট বলা হয়- সমদৈর্ঘ্যের চোদ্দো পতির কবিতাকে
৩০) সনেট বিভক্ত থাকে- ৮ ও ৬ লাইনে।
৩১) সনেটের প্রথম ৮ লাইনকে বলে-অষ্টক
৩২) সনেটের শেষ ৬ লাইনকে বলে ঘটক
৩৩। সনেটের জনক বলা হয়- পেত্রার্ককে
৩৪। বাংলা ভাষায় প্রথম সনেট রচনা করেছিলেন- মাইকেল মধুসুদন দত্ত।
৩৫) মধুসুদন দত্তের চতুর্দশপদী কবিতাবলী প্রকাশিত হযেছিল- ১৮৬৬ খ্রিঃ
৩৬) ‘চতুর্দশপদী কবিতাবলী গ্রন্থে মোট কবিতা রয়েছে- ১০২টি
৩৭) যে ভাষাকে আশ্রয় করে মধুসুদন প্রথম কাব্য রচনা করেছিলেন-ইংরেজি
৩৮) মাইকেল মধুসুদন দত্ত বাংলায় যে ছন্দের প্রবর্তন করেন- অমিত্রাক্ষর
(৩৯) ‘চতুর্দশপদী কবিতাবলী’ কবি যেখানে বসে লিখেছিলেন- ফ্রান্সে
৪০) ‘ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কবিতাটি যে ছন্দে লিখিত হয়েছে- অমিত্রাক্ষর
৪১) ‘সেই জানে মনে- এখানে যার জানার কথা বলা হয়েছে- মধুসূদন দত্তের
(৪২) হেমকান্তি কার?- হেমাদ্রির
৪৩) কবিতায় ‘হেমাদ্রির হেমকান্তির সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে- বিদ্যাসাগরের জ্ঞান ও হৃদয়ের দ্যুতিকে
৪৪। কিরণ শব্দটির অর্থ আলোকরশ্মি
৪৫ যাকে কবি ভাগ্যবান বলে মনে করেছেন- যে মহাপর্বতের সুবর্ণ চরণে আশ্রয় পায়
৪৬) কবি নিজেকে মনে করেছেন- ভাগ্যবান
৪৭। বিদ্যাসাগরের সুমহান হৃদয়কে যে মহাপর্বতের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে- হিমালয়
৪৮) যাব সুখ সদনে সেবার কথা বলা হয়েছে- গিরীশের
৪৯) যে বারি দান করে- নদী
৫০) ‘বিমলা কিঙ্করী বলতে বোঝানো হয়েছে- বিদ্যাসাগরের নিঃশব্দ উপকারের মানসিকতা
৫১) যাদের দাসরূপ ধরার কথা বলা হয়েছে- তরু দলের
৫২) অমৃত ফল বলতে বোঝানো হয়েছে- বিদ্যাসাগরের অকৃপণ দানকে
(৫৩) তরু দল যেভাবে অমৃত ফল যোগায়- পরম আদরে
৫৪) পরিমল শব্দের অর্থ- সুগন্ধ
৫৫) পরিমলে দশদিশ ভরিয়ে তোলে। ফুল কুল
৫৬) দিবসে শীতল শ্বাসী হায়া প্রদান করে- বানোশারী
৫৭) যার যারা ক্লান্তি দূরীভূত হয়। সুশান্ত নিে
৫২) ‘অমৃত ফল’ বলতে বোঝানো হয়েছে- বিদ্যাসাগরের অকৃপণ দানকে
৫৩) তরু দল যেভাবে অমৃত ফল যোগায়- পরম আদরে
৫৪) ‘পরিমল’ শব্দের অর্থ- সুগন্ধ
৫৫) পরিমলে দশদিশ ভরিয়ে তোলে-ফুল-কুল
৫৬) দিবসে শীতল শ্বাসী ছায়া’ প্রদান করে- বনেশ্বরী
৫৭। যার দ্বারা ক্লান্তি দূরীভূত হয়- সুশান্ত নিদ্রায়
৫৮) শীতল শ্বাসী: শব্দের অর্থ- শীতল বাতাস
৫৯) বনেশ্বরীর মতো কবির দুর্দিনে কবিকে আশ্রয় দিয়েছিলেন- বিদ্যাসাগর
৬০) সুশান্ত নিদ্রা, ক্লান্তি দূর করে। নিশায়

©kamaleshforeducation.in(2023)

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!