মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন 2025  

 

 

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন 2025  

Madhyamik Bengali Suggestion 2025

 বাংলা গল্প :


মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য তোমাদের পাঁচটি গল্প পড়তে হবে। তার মধ্যে 2024 সালের মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষায় ‘বহুরূপী’ ও ‘পথের দাবী’ গল্প / উপন্যাস থেকে ৫ নম্বরের বড়ো প্রশ্ন এসেছিল। তাই এই বছর এই দুটি গল্প থেকে প্রশ্ন আসার সম্ভবনা প্রায় নেই। কিন্তু বাকি তিনটি গল্প যেমন – ‘জ্ঞানচক্ষু’, ‘অদলবদল’ ও ‘নদীর বিদ্রোহ’ থেকে  2025 সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় ১০০% বড়ো প্রশ্ন আসবে। তাই নীচে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলি বলে দিলাম।

জ্ঞানচক্ষু – আশাপূর্ণা দেবী

• প্রতিটি প্রশ্নের মান – ৫


1. ‘নতুন মেসোকে দেখে জ্ঞানচক্ষু খুলে গেল তপনের’ – নতুন মেসো কে ? তাকে দেখে তপনের জ্ঞানচক্ষু খুলে গেল কিভাবে ?

অথবা, ‘তবে তপনেরই বা লেখক হতে বাধা কী’ –  তখন কে ? তার সম্পর্কে একথা বলার কারণ কি ?
2. ‘বিষন্ন মন নিয়ে বসে আছে, এমন সময় ঘটল সেই ঘটনা’ – এই বিষণ্ণতার কারণ কী ? ঘটনাটি যা ঘটেছিল তা গল্প অবলম্বনে লেখো ?
3. ‘পৃথিবীতে এমন অলৌকিক ঘটনাও ঘটে’ – কার এমন মনে হয়েছে ? অলৌকিক ঘটনাটি কী ? [এই ঘটনার প্রতিক্রিয়া কি হয়েছিল ]
4.’শুধু এই দুঃখের মুহূর্তে গভীরভাবে সংকল্প করে তপন’ – কোন দুঃখের মুহূর্তের কথা বলা হয়েছে? সেই মুহূর্ত তপন কি সংকল্প করেছিল আলোচনা করো ?

অদল বদল – পান্নালাল প্যাটেল

• প্রতিটি প্রশ্নের মান – ৫

1. ‘নতুন জামা পাবার জন্য তুমি কী কাণ্ডটাই না করেছিলে’ – তুমি বলতে কে ? সে কি কাণ্ড করেছিল অদল বদল গল্প অবলম্বনে লেখো ?
2.’পাড়াপড়শি মায়ের দল পাঠানের গল্প শোনার জন্য ঘিরে দাঁড়াল’ – পাঠান কে ? পাঠানের বলা গল্পটি নিজের ভাষায় আলোচনা করো ?
অথবা উনি অল্প কথায় ছেলেদের জামা বদলের গল্পটা বললেন” – উনি কে ? জমা বদলের ঘটনাটি লেখো।
3. ‘অমৃত ও ইসাবের পরস্পরের প্রতি ভালোবাসার গল্প শুনে তাদেরও বুক ভরে গেল”- তাদের বলতে কাদের কথা বোঝানো হয়েছে ? ভালোবাসার গল্পটি নিজের ভাষায় লেখো ?
4. ‘ও আমাকে শিখিয়েছে খাঁটি জিনিস কাকে বলে’ – কে কাকে শিখিয়েছিল ? বক্তা কাকে খাঁটি জিনিস কোনটিকে বলেছেন ও কেন ?
5. ‘এই আওয়াজে মুখরিত হয়ে উঠল’- কোন আওয়াজের কথা বলা হয়েছে ? কিভাবে মুখরিত হয়ে উঠলো ?

  

নদীর বিদ্রোহ – মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়

• প্রতিটি প্রশ্নের মান – ৫

1. ‘নদীর জন্য নদের চাঁদের এত বেশি মায়া একটু অস্বাভাবিক’ – নদীর জন্য নদের চাঁদের মায়াটি কী রকম ও কেন ? মায়া অস্বাভাবিক কেন আলোচনা করো।
অথবা, ‘নদীকে এভাবে ভালোবাসিবার একটা কৈফিয়ৎ নদের চাঁদ দিতে পারে’ – নদীর প্রতি নদের চাঁদের ভালবাসা কি রকম ? কৈফিয়তটি কি ছিল লেখো ?
অথবা গল্পে নদীর প্রতি নদের চাঁদের যে ভালবাসার পরিচয় পাওয়া যায় তা নিজের ভাষায় লেখো?
2. ‘নদীর বিদ্রোহের কারণ সে বুঝিতে পারিয়াছে’ – ‘সে’ বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে ? নদীর বিদ্রোহের কারণ কি ছিল নিজের ভাষায় লেখ।
3. ‘পারিলেও মানুষ কী তাকে রেহাই দেবে’ – তাকে বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে ? মানুষ তাকে কেন রেহাই দেবে না ?
4. ‘নিজের এই পাগলামিতে যেন আনন্দ উপভোগ করেন’ – কার পাগলামির কথা বলা হয়েছে ওই ব্যক্তির পাগলামির পরিচয় দাও ?
———————————————-

বাংলা গল্প :

মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য তোমাদের পাঁচটি গল্প পড়তে হবে। তার মধ্যে 2024 সালের মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষায় ‘জ্ঞানচক্ষু’ ও ‘পথের দাবী’ গল্প / উপন্যাস থেকে ৩ নম্বরের বড়ো প্রশ্ন দুটি এসেছিল। তাই এই বছর এই দুটি গল্প থেকে প্রশ্ন আসার সম্ভবনা প্রায় নেই। কিন্তু বাকি তিনটি গল্প যেমন – ‘বহুরূপী’, ‘অদলবদল’ ও ‘নদীর বিদ্রোহ’ থেকে তোমাদের 2025 সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় ১০০% বড়ো ৩ নম্বরের প্রশ্ন আসবে। তাই নীচে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলি বলে দিলাম।

বহুরূপী – সুবোধ ঘোষ

• প্রতিটি প্রশ্নের মান – ৩

1. ‘ঠিক দুপুরবেলাতে একটা আতঙ্কের হল্লা বেজে উঠেছিল’। – কোথায় হল্লা বেজে উঠেছিল ? আতঙ্কের হল্লা বেজে ওঠার কারণ কি ছিল লেখো ? 
2. ওই ধরনের কাজ হরিদার জীবনের পছন্দই নয় ‘- কোন ধরনের কাজ হরিদার পছন্দ নয়? তা পছন্দ নয় কেন? 
2. ‘এবার মারি তো হাতি, দুটি তো ভান্ডার’ – এই প্রবাদটির অর্থ কি ? বক্তা কোন প্রসঙ্গে একথা বলেছেন ? 
3. ‘আপনি কি ভগবানের চেয়েও বড়ো?’ – একথা কাকে বলা হয়েছে ? তাকে একথা কেন বলা হয়েছে ?
4. ‘কী অদ্ভুত কথা বললেন হরিদা’ –  অদ্ভুত কথাটি কি? কথাটি অদ্ভুত কেন ? 
5. ‘সে ভয়ানক দুর্লভ জিনিস  – কোন জিনিসের কথা বলা হয়েছে ? তা দুর্লভ কেন ? 
6. ‘বাঃ, এ তো বেশ মজার ব্যাপার!’ – কোন ঘটনাকে কেন মজার ব্যাপার বলা হয়েছে ? 
7. ‘ব্যাকুল স্বরে প্রার্থনা করলেন জগদীশবাবু – কার কাছে তিনি প্রার্থনা করেছিলেন ? কি প্রার্থনা করেছিলেন ? 
8. ‘হরিদার কাছে আমরাই গল্প করে বললাম’ –  আমরা কারা ? বক্তা কি গল্প করেছিলেন ? 
10. ‘বাইজির ছদ্মবেশে সেদিন হরিদার রোজগার মন্দ হয়নি’ – হরিদা বাইজি সেজে কত টাকা উপার্জন করেছিলেন ? তার বাইজি সাজের বর্ণনা দাও ?

অদল বদল – পান্নালাল প্যাটেল

• প্রতিটি প্রশ্নের মান – ৩

1. ‘অমৃতের জবাব আমাকে বদলে দিয়েছে’ – বক্তা কে ? অমৃতের জবাব কাকে কিভাবে বদলে দিয়েছিল ?
2. ‘ইসাবের মেজাজ চড়ে গেল’ – ইসাবের মেজাজ কেন চড়েছিল ? এর পরিণতি কি হয়েছিল ? 
3. ‘ওরা ভয়ে কাঠ হয়ে গেল’ – ওরা কারা ? তারা ভয়ে কাঠ হয়ে গিয়েছিল কেন ?
অথবা ‘তারা ভয়ে বাড়ির দিকে ছুটে পালাতে লাগল’ – কারা কেন এমন আচরণ করেছিল ? 
4. ‘ছেলে দুটির সবই এরকম’ – ছেলে দুটি কারা ? তাদের সম্পর্কে এই মন্তব্যের কারণ কি ? 
5. ‘ছেলের দল আনন্দে চেঁচিয়ে উঠলো’ – এই আনন্দের কারণ কি ? তারা চেঁচিয়ে কি বলেছিল’? 
6. ‘হঠাৎ অমৃতের মাথায় একটা বুদ্ধি খেলে গেল’ – অমৃত কে ? তার মাথায় কি বুদ্ধি খেলে গেল ? 
7. ‘ও আমাকে শিখিয়েছে খাঁটি জিনিস কাকে বলে’ – ও কে ? কোন খাঁটি জিনিসের কথা বলা হয়েছে ?
8. ‘উনি দশ বছরের অমৃতকে জড়িয়ে ধরলেন’ – উনি কে ? কেন অমৃতকে জড়িয়ে ধরলেন।
9.’এই আওয়াজে মুখরিত হয়ে উঠলো” – কোন আওয়াজের কথা বলা হয়েছে ? এই আওয়াজে মুখরিত হয়ে ওঠার কারণ কি ছিল লেখো ?

নদীর বিদ্রোহ – মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়

• প্রতিটি প্রশ্নের মান – ৩

1. ‘নদীর বিদ্রোহের কারণ সে বুঝিতে পারিয়াছে’ – কে বুঝতে পেরেছে ? নদীর বিদ্রোহ বলতে কি বোঝাতে চেয়েছেন ? 
2. ‘বড়ো ভয় করিতে লাগিল নদেরচাঁদের’ – নদেরচাঁদ ভয় পেয়েছিল কেন ? 
3. ‘নিজের এই পাগলামিতে যেন আনন্দই উপভোগ করে।’ – কার কথা এখানে বলা হয়েছে ? তার পাগলামিটা কি ছিল ?
4. ‘নদীর জন্য নদের চাঁদের এত মায়া একটু স্বাভাবিক’ – নদের চাঁদের মায়া স্বাভাবিক কেন ?
5. ‘এতকাল নদেরচাঁদ গর্ব অনুভব করিয়াছি’ – নদেরচাঁদ গর্ব কেন অনুভব করেছে ব্যাখ্যা কর ?
6. ‘সে স্রোতের মধ্যে ছুড়িয়া দিল’ – সে বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে ? সে কেন ছুঁড়ে দিয়েছিল ?
7. ‘বড় ভয় করিতে লাগিল নদেরচাঁদের’ – নদেরচাঁদ কেন ভয় পেয়েছিল লেখো ?
 ———————————————-

বাংলা কবিতা :

মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য তোমাদের সাতটি কবিতা পড়তে হবে। তার মধ্যে 2024 সালের মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষায় ‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ ও ‘সিন্ধুতীরে’ কবিতা থেকে ৫ নম্বরের দুটি বড়ো প্রশ্ন এসেছিল। তাই এই বছর এই দুটি কবিতা থেকে প্রশ্ন আসার সম্ভবনা প্রায় নেই। কিন্তু বাকি পাঁচটি কবিতা যেমন’- ‘অসুখী একজন’, ‘আফ্রিকা’, ‘অভিষেক’, ‘প্রলয়োল্লাস’ ‘অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান’ থেকে   2025 সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় ১০০% ৫ নম্বরের বড়ো প্রশ্ন আসবে। তাই নীচে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলি   দিলাম।

অসুখী একজন – পাবলো নেরুদা

 • প্রতিটি প্রশ্নের মান – ৫

1. অসুখী একজন কবিতার মূল বক্তব্য নিজের ভাষায় লেখ ?
2. ‘তারপর যুদ্ধ এল’ – তারপর বলতে কোন সময়কে বোঝানো হয়েছে ? যুদ্ধের পরিণতির কি হয়েছিল কবিতা অবলম্বনে আলোচনা করো ?
3. ‘শিশু আর বাড়িরা খুন হলো।’ – শিশু আর বাড়িরা কেন খুন হয়েছিল ? এর মধ্যে দিয়ে কবি কি বুঝাতে চেয়েছেন আলোচনা করো?
4. ‘আর সেই মেয়েটি আমার অপেক্ষায়’ – মেয়েটি কে ? মেয়েটি অপেক্ষায় কথাটির মধ্য দিয়ে মানবজীবনের কোন সত্য ফুটে উঠেছে ?
5. ‘নেমে এল তার মাথার উপর’ – কার মাথার উপর কি নেমে এসেছিল ? কোন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে একথা বলা হয়েছে আলোচনা করো ? ৩+২
6. ‘আমি চলে গেলাম দূর-দূরে’ – কে কোথায় চলে গেল ? চলে যাওয়ার পর কি কি দেখা গেল নিজের ভাষায় আলোচনা করো ?

আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি – শঙ্খ ঘোষ

 • প্রতিটি প্রশ্নের মান – ৫

1. ‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ – কবিতার বিষয়বস্তু নিজের ভাষায় আলোচনা করো ?
2. ‘আমাদের ইতিহাস নেই / অথবা এমনই ইতিহাস’। – কাদের ইতিহাস নেই ? চরণটি তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো ?
3. ‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ – ‘বেঁধে বেঁধে থাকা’ বলতে কবি কি বুঝিয়েছেন এবং তাদের এভাবে থাকতে কেন বলেছেন ? কবি বেঁধে বেঁধে থাকার প্রয়োজনীয়তা কতখানি অনুভব করেছেন আলোচনা করো ?
4. ‘পৃথিবী হয়তো বেঁচে আছে /পৃথিবী হয়তো গেছে মরে’।-  উদ্ধৃত অংশটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো ?

আফ্রিকা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

• প্রতিটি প্রশ্নের মান – ৫

1. ‘তার সেই অধৈর্যে ঘন ঘন মাথা নাড়া দিনে’  – তার বলতে কার ? সে অধৈর্য কেন ? মাথা নাড়ার দিনে কোন ঘটনা ঘটলো নিজের ভাষায় লেখো ? ১+১+৩
অথবা, আফ্রিকার জন্ম হলো কিভাবে ? আফ্রিকা কিভাবে প্রতিকূলতাকে জয় করেছিল ? ২+৩
2.’ চিরচিহ্ন দিয়ে গেল তোমার অপমানিত ইতিহাসে।’- এখানে তোমার বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে ? আফ্রিকার অপমানিত ইতিহাসের পরিচয় দাও ?
অথবা ‘দাঁড়াও ওই মানহারা মানবীর দ্বারে’। – মানহারা মানবী বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে এবং কিভাবে তার মানহারা হয়েছিল ? 
3. “হায় ছায়াবৃতা” – কাকে ‘ছায়াবৃতা’ বলা হয়েছে ? তাকে কেন ছায়াবৃত বলা হয়েছে আলোচনা করো ?
4. ‘গর্বে যারা অন্ধ তোমার সূর্যহারা অরণ্যের চেয়ে – কাদের কথা বলা হয়েছে? উদ্ধৃত অংশটির তাৎপর্য আলোচনা করো ?
5. ‘সভ্যের বর্বর লোভ নগ্ন করল আপন নির্লজ্জ অমানুষতা’। – আপন বলতে কার কথা বলা হয়েছে ? উদ্ধৃত অংশটির তাৎপর্য আলোচনা করো ?
6. ‘এল ওরা লোহার হাতকড়ি নিয়ে’- ওরা কারা ? লোহার হাতকড়ি কী ? ওরা’- দের যে অমানুষতার পরিচয় পাওয়া যায় তা কবিতা অবলম্বনে লেখো ?
অথবা, এল ওরা লোহার হাতকড়ি নিয়ে ‘ – মানুষ ধরার দল কারা ?  তারা কাদের ওপর কী রকম অত্যাচার করেছিল আলোচনা করো ?

  

অভিষেক – মাইকেল মধুসূদন দত্ত

• প্রতিটি প্রশ্নের মান – ৫

1. ‘অভিষেক’ কবিতা অবলম্বনে মেঘনাথের চরিত্র আলোচনা করো ?
অথবা, এতেক করিয়া রাজা, যথাবিধি লয়ে গঙ্গোপাধ্যায়, অভিষেক করিলা কুমারে। – কুমার কে ? কুমারের চরিত্র আলোচনা করো?
2. অভিষেক কবিতায় বীরবাহুর মৃত্যু সংবাদ শুনে মেঘনাথের কি প্রতিক্রিয়া হয়েছিল আলোচনা করো?
3. ‘হেনকালে প্রমীলা সুন্দরী/ ধরিপতি করযুগ’ – হেনকাল বলতে কোন সময়কে বোঝানো হয়েছে ? প্রমীলা কে ছিলেন ? প্রমীলা কোন কোন কথা বলেছেন লেখ।
4.  ‘এ অদ্ভুত বারতা, জননী/ কোথায় পাইলে তুমি’ – বক্তা কোন বার্তাকে কেন অদ্ভুত বলে মনে করেছেন ? এই অদ্ভুত বার্তা শোনার পর তার কি প্রতিক্রিয়া হয়েছিল তা লেখ ?
5.  ‘নমি পুত্র পিতার চরণে’ –  পিতা ও পুত্রের পরিচয় দাও ? পাঠাংশ অবলম্বনে তাদের মধ্যে কী কথা হয়েছিল তার নিজের ভাষায় লেখ।
6. ‘উত্তরিলা বীরদর্পে অসুরারি-রিপু’ – অসুরারিরিপু কে ছিলেন এবং তিনি বীরদর্পে কি উত্তর দিলেন ? এই কথার পরিপ্রেক্ষিতে কে কি বলেছিলেন নিজের ভাষায় লেখ ?

প্রলয়োল্লাস – কাজী নজরুল ইসলাম

• প্রতিটি প্রশ্নের মান – ৫

1. ‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’ – কবি কাদেরকে কেন জয়ধ্বনি করতে বলেছেন নিজের ভাষায় আলোচনা করো ?
2. ‘ধ্বংস দেখে ভয় কেন তোর ? প্রলয় নূতন সৃজন বেদন!’ – কোন ধ্বংসের কথা বলা হয়েছে ? ‘প্রলয় নূতন সৃজন বেদন’ কেন ? ১+৪
3. ‘কাল ভয়ংকরের বেশে এবার ওই আসে সুন্দর’।  – কাকে কাল ভয়ংকর বলা হয়েছে ? তার ভয়ংকর রূপের বর্ণনা দাও ?
অথবা, ‘বজ্রশিখার মশাল জ্বেলে আসছে ভয়ংকর!’ – কাকে কাল ভয়ংকর বলা হয়েছে ? তার ভয়ংকর রূপের বর্ণনা দাও?
4. ‘মাভৈঃ মাভৈঃ! জগৎ জুড়ে প্রলয় এবার ঘনিয়ে আসে’ – ‘মাভৈঃ’ শব্দের অর্থ কি ? জগৎ জুড়ে প্রলয় কিভাবে ঘনিয়ে আসে ?

অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান – জয় গোস্বামী

• প্রতিটি প্রশ্নের মান – ৫

1. ‘অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান’ –  কবিতাটির মূলকথা বা বিষয়বস্তু বা মূল বক্তব্য  নিজের ভাষায় আলোচনা করো।
অথবা, কবিতায় অস্ত্রের বিরুদ্ধে যে কথা কবি তুলে ধরেছেন তা আলোচনা করো।
2. ‘অস্ত্র ফ্যলো, অস্ত্র রাখো পায়ে’ – কোন অস্ত্রের কথা বলা হয়েছে ? অস্ত্র পায়ে রাখলে কবি কি কি করতে পারেন আলোচনা করো ?

বাংলা কবিতা :

মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য   সাতটি কবিতা পড়তে হবে । তার মধ্যে 2024 সালের মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষায় ‘অসুখী একজন’ ও ‘প্রলয়োল্লাস’ কবিতা থেকে ৩ নম্বরের দুটি বড়ো প্রশ্ন এসেছিল। তাই এই বছর এই দুটি কবিতা থেকে প্রশ্ন আসার সম্ভবনা প্রায় নেই। কিন্তু বাকি পাঁচটি কবিতা যেমন- ‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’, ‘আফ্রিকা’, ‘অভিষেক’, ‘সিন্ধুতীরে’ ও  ‘অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান’ থেকে তোমাদের 2025 সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় ১০০% বড়ো ৩ নম্বরের প্রশ্ন আসবে। তাই নীচে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলি বলে দিলাম।

আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি – শঙ্খ ঘোষ

• প্রতিটি প্রশ্নের মান -৩

1.’আমাদের ইতিহাস নেই’ – কবির এরূপ মন্তব্যের কারণ কি ?
2. ‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ – কবি ‘বেঁধে বেঁধে’ থাকার জন্য কেন আহবান করেছেন ?
3.’ আমাদের পথ নেই কেন’ – এখানে কোন পথের কথা বলা হয়েছে ? পথ না থাকার কারণ কি?
4. আমাদের পথ নেই আর – আমাদের পথ নেই কেন? এই অবস্থায় আমাদের কি করণীয় ?
5. ‘আমরা ভিখারি বারো মাস’ – আমরা কারা ? বারো মাস ভিখারি বলা হয়েছে কেন ?

সিন্ধুতীরে – সৈয়দ আলাওল

• প্রতিটি প্রশ্নের মান -৩

1. ‘অতি মনোহর দেশ মনোহর’ – দেশটির পরিচয় দাও ?
2.’সিন্ধুতীরে দেখিয়ে দিব্য স্থান’ – কাকে ও কেন দিব্য স্থান বলা হয়েছে ?
3. ‘পঞ্চকন্যা পাইল চেতন’ – পঞ্চকন্যা কারা ? তারা কিভাবে চেতনা ফিরে পেল ?
4. ‘তথা কন্যা থাকে সর্বক্ষণ’ – কন্যা কে ? সে সর্বক্ষণ কোথায় থাকে ?
5. ‘বিস্মিত হইল বালা’ – বালা কে ? তার বিস্ময়ের কারণ কি ছিল ?
6. ‘কন্যারে ফেলিলা যথা’ – কন্যার পরিচয় দাও ? তাকে যেখানে ফেলা হয়েছিল সেই স্থানটির বর্ণনা দাও ?

আফ্রিকা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

• প্রতিটি প্রশ্নের মান -৩

1. ‘এসো যুগান্তের কবি’ – যুগান্তের কবি কাকে বলা হয়েছে ? তিনি যুগান্তের কবিকে কেন আহবান করেছেন ?
2. ‘নখ যাদের তীক্ষ্ণ তোমার নেকড়ের চেয়ে’ –  ‘যাদের’ বলতে কাদের কথা বলা হয়েছে ? তাদের নখ তীক্ষ্ণ কেন বলা হয়েছে ?
3. ‘অশুভ ধ্বনিতে ঘোষণা করল দিনের অন্তিমকাল’ – ‘অশুভ ধ্বনি’ বলতে এবং ‘অন্তিমকাল’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে ?
4. ‘সেই হোক তোমার সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী’ – তোমার সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী টি কি ? ব্যাখ্যা করো।
5. ‘সমুদ্রপারে সেই মুহূর্তেই’ – সমুদ্রপারে বলতে কি বোঝানো হয়েছে ? সেই মুহূর্তে সমুদ্রপারে কি ঘটেছিল ?
6. “কৃপণ আলোর অন্তঃপুরে” – ‘কৃপণ’ শব্দের অর্থ কি ? উদ্ধৃত অংশটি ব্যাখ্যা কর ?

অভিষেক – মাইকেল মধুসূদন দত্ত

• প্রতিটি প্রশ্নের মান – ৩

1. ‘জিজ্ঞাসিলা মহাবাহু বিস্ময় মানিয়া’ – মহাবাহু কে এবং তার বিস্ময়ের কারণ কি ?
2. ‘হা ধিক মোরে’ – বক্তা কে এবং নিজেকে ধিক্কার দিয়েছেন কেন ?
3. ‘কহিলা কাঁদিয়া ধনি’- ধনি কে ? তিনি কেঁদে কি বলেছিলেন ?
4. ‘হায়, বিধি বাম মম  প্রতি’ – বক্তা কে? তিনি এমন কথা বলেছেন কেন ?
5. ‘ঘুচাব এই অপবাদ’ -এখানে কোন অপবাদের কথা বলা হয়েছেন ? বক্তা কিভাবে অপবাদ নিবারণ করবেন ?
6. ‘এ অদ্ভুত বারতা’ – কোন বার্তাকে কেন অদ্ভুত বলা হয়েছে ?
7. ‘সাজিলা রথীন্দ্রর্ষভ’ – রথীন্দ্রর্ষভ কে? তিনি কিরূপ সাজলেন ?
8. ‘রত্নাকর রত্নোত্তমা ইন্দিরা সুন্দরী / উত্তরীলা’ –  ইন্দিরা সুন্দরী কে ? তার উত্তরটি কি ছিল লেখো ?

 

অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান – জয় গোস্বামী

• প্রতিটি প্রশ্নের মান – ৩

1. ‘অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান’ কবিতায় কবি ‘হাত নাড়িয়ে বুলেট তারাই’ বলতে কি বুঝিয়েছেন ?
2. গানের বর্ম আজ পড়েছি গায়ে’ – কে গানের বর্ম পড়েছে ? ‘গানের বর্ম’ বলতে কি বুঝিয়েছেন ?
3. ‘অস্ত্র ফ্যালো, অস্ত্র রাখো’ – কবি কোথায় অস্ত্র রাখতে বলেছেন এবং কেন এ কথা বলেছেন ?
4. ‘রক্ত মুছি শুধু গানের গায়ে’ – বক্তা কে ? বক্তা কিভাবে গানের গায়ে রক্ত মুছেন ?

সিরাজদ্দৌলা নাটক – শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত

‘সিরাজদৌলা’ নাটক থেকে প্রতি বছর মাধ্যমিক পরীক্ষায় ৪ নম্বরে দুটি প্রশ্ন থাকে। যে কোন একটি প্রশ্ন করতে হয় । মাধ্যমিক পরীক্ষায় এই নাটক থেকে কোন MCQ/SAQ প্রশ্ন থাকে না।

• প্রতিটি প্রশ্নের মান – 4

1. ‘সিরাজদ্দৌলা’ নাট্যাংশ অবলম্বনে সিরাজের চরিত্র সম্পর্কে নিজের ভাষায় আলোচনা করো ?
2. ‘সিরাজদ্দৌলা’ নাট্যাংশ অবলম্বনে লুৎফা চরিত্র আলোচনা করো ?
3. ‘সিরাজদ্দৌলা’ নাট্যাংশ অবলম্বনে ঘসেটি বেগমের চরিত্র আলোচনা করো ?
4. ‘তোমার কথা আমার চিরদিনই মনে থাকবে’ – কে, কার কোন কথাগুলি চিরকাল মনে রাখবেন
5. সবার আগে বলি – বক্তা কে ? তিনি কাদেরকে কোন কথা সবার আগে বলতে চেয়েছেন ?
6. তোমাকে আমরা তোপের মুখে উড়িয়ে দিতে পারি’ – তোমাকে বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে ? তোপের মুখে উড়িয়ে দেবেন কেন ?
অথবা, কিন্তু ভদ্রতার অযোগ্য তোমরা – তোমরা বলতে কারা ? বক্তা কোন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে একথা বলেছেন ? (ভদ্রতার অযোগ্য কেন ?)
7. ‘এই মুহূর্তে তুমি আমার দরবার ত্যাগ করো’ – কে দরবার ত্যাগ করবে ও কেন ?
8. ‘বাংলার দুর্দিনে আমাকে ত্যাগ করবেন না’ – কে কাকে এ কথা বলেছেন ? বাংলার দুর্দিনের অবস্থার পরিচয় দাও?
9. ‘জাতির সৌভাগ্য সূর্য আজ অস্তাচলগামী’ – বক্তা কে ? তার এ কথা বলার কারন কি ছিল ?
10. ‘কে শোনাবে জীবন দিয়েও রোধ করব মরণের অভিযান?’ – বক্তা মরণের অভিযান বলতে কি বুঝিয়েছেন? বক্তার এ কথা বলার কারন কি ? 
11. ‘বিপদ এমন ঘনিয়ে আসছে যে একেবারে দিশেহারা হয়ে পড়েছি’।- বক্তা কে ? বক্তা  এখানে কোন বিপদের কথা বলেছেন নিজের ভাষায় লেখা ?
12. ‘ওখানে কি দেখেচ মূর্খ, বিবেকের দিকে চেয়ে দ্যাখো’ – কে কাকে একথা বলেছেন ? বক্তা এ কথা কেন বলেছেন ?
13. ‘এই প্রতিহিংসা আমার পূর্ণ হবে সেই দিন – এখানে প্রতিহিংসার কারণ কি ? প্রতিহিংসা কিভাবে পূর্ণ হবে ?
14. ‘আর আমরাই বুঝি ক্ষমা করব বিদ্রোহিনীকে’ – বিদ্রোহিনী কে ছিলেন ? তার বিদ্রোহের কারণ কি ছিল ?
15. ‘বলতে পারো লুৎফা, বলতে পারো ওই ঘসেটি বেগম মানবী না দানবী ? ” – লুৎফা কে ? কার সম্পর্কে মানবী না দানবী প্রশ্নটি এসেছে ও কেন ?
  ———————————————-

হারিয়ে যাওয়া কালি কলম – শ্রীপান্থ

• প্রতিটি প্রশ্নের মান – ৫

1. ‘আমরা কালি তৈরি করতাম নিজেরাই’ – কালি তৈরির পদ্ধতিগুলি যেভাবে বর্ণিত হয়েছে তা নিজের ভাষায় আলোচনা করো।
অথবা , আমরা বলতে কারা ? কালি তৈরির পদ্ধতিটি লেখ নিজের ভাষায়।
2. ‘কলম কে বলা হয় তলোয়ারের চেয়েও শক্তিধর’ – একলা কেন বলা হয় ? কলমকে খুনের ভূমিকায় দেখা হয় কিভাবে আলোচনা করো ?
3. জন্ম নিল ফাউন্টেন পেন – ফাউন্টেন পেনের জন্ম ইতিহাসটি লেখো ? প্রাবন্ধিকের ফাউন্টেন পেন কেনার ঘটনাটি লেখো ?
4. ‘কলমের দুনিয়ায় যা সত্যিকারের বিপ্লব ঘটায় তা ফাউন্টেন পেন’ – ফাউন্টেন পেন এর বাংলা নাম কি ? ফাউন্টেন পেন কিভাবে সত্যিকারের বিপ্লব ঘটায় লেখো?
5. ‘আশ্চর্য সবই আজ অবলুপ্তির পথে’ – সবই বলতে কি কি বোঝানো হয়েছে ? সবই অবলুপ্তির পথে কেন ?

বাংলা ভাষার বিজ্ঞান – রাজশেখর বসু

• প্রতিটি প্রশ্নের মান – ৫

1. বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান চর্চার বাধা গুলি বা সমস্যাগুলি কিভাবে দূর করা যায় লেখো?
2. ‘আমাদের আলংকারিকগণ শব্দের ত্রিবিধ কথা বলেছেন’ – ত্রিবিধ কথাগুলি কি কি ? তাদের সম্পর্কে কি জানা যায় লেখো ?
3. ‘যাদের জন্য বিজ্ঞান বিষয়ক বাংলা গ্ৰন্থ বা প্রবন্ধ লেখা হয়’ – তাদের কয়টি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়? তাদের সম্পর্কে কী কী কথা জানা যায় লেখো?
4. পরিভাষা কী? লেখক পরিভাষা সম্পর্কে কি কি কথা বলেছেন লেখো?
5. ‘পাশ্চাত্য দেশের তুলনায় এদেশের জনসাধারণের বৈজ্ঞানিক জ্ঞান নগণ্য’ – বৈজ্ঞানিক জ্ঞান নগণ্য কেন ? এর ফলে তারা কি কি সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিল ? ১+৪
 ———————————————-

কোনি – মতি নন্দী

‘কোনি’ উপন্যাস থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় ৫ নম্বরের তিনটি প্রশ্ন থাকে। যেকোন দুটি প্রশ্নের উত্তর করতে হয় অর্থাৎ ১০ নম্বর থাকে। এই কোনি উপন্যাস থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় কোন MCQ/SAQ প্রশ্ন থাকে না । 

• প্রতিটি প্রশ্নের মান – ৫

1. ‘আজ বারুণী । গঙ্গায় আজ কাঁচা আমের ছড়াছড়ি’ – বারুনী কি ? গঙ্গার ঘাটের দৃশ্যের পরিচয় দাও নিজের ভাষায়।
2. ‘আমার বিরুদ্ধে চার্জগুলো স্পষ্ট করে চিঠিতে বলা নেই’ – বক্তার বিরুদ্ধে চার্জ গুলো কি কি ছিল ? চার্জগুলোর জবাব তিনি কিভাবে দিয়েছিলেন ? ৩+২
3. ক্ষিতীশবাবুর বিরুদ্ধে ওঠা বিভিন্ন অভিযোগ কী কী ছিল? এই অভিযোগের জবাব দেওয়া হয়েছে কীভাবে?
4. কোনি উপন্যাসের কাহিনি অবলম্বনে স্বামীর যোগ্য সহধর্মনীরূপে লীলাবতীর পরিচয় দাও।
5. গ্ৰে স্ট্রিটে ট্রামলাইন ঘেঁষে একফালি ঘরে দোকানটি – দোকানটির নাম কি ছিল? দোকানটি সম্পর্কে তুমি কি জানো লেখো।
6. ‘কম্পিটিশনে পড়লে মেয়েটা তো আমার পা ধোয়া জল খাবে’। – বক্তা কে ? বক্তা কোন প্রসঙ্গে 7. উক্তি? এই বক্তব্যের বক্তার কোন মনোভাবের পরিচয় পাওয়া যায় লেখো। অথবা, একথা কে কার উদ্দেশ্যে বলেছে? তার প্রতিক্রিয়া কি ছিল?
8. ‘এটা বুকের মধ্যে পুষে রাখুক’ – কে কোনটা বুকের মধ্যে পুষে রাখবে ও কেন ?
অথবা, বুকের মধ্যে কী পুষে রাখার কথা এখানে বলা হয়েছে? ক্ষিদা কেন এই পুষে রাখার কথা ভাবছেন?
9. ‘ওইটেই তো আমি রে, যন্ত্রণাটাই তো আমি’ – বক্তা কে? উক্তিটির তাৎপর্য আলোচনা করো ?
অথবা, আমি-টি কে ? কিভাবে যন্ত্রণাকে সহ্য করতে হবে ? কথাটির মধ্য দিয়ে কি বলতে চেয়েছেন লেখো?
10. ‘তোর আসল লজ্জা জলে, আসল গর্বও জলে’ –  বক্তা কে কার উদ্দেশ্যে একথা বলেছেন ? বক্তার এরূপ মন্তব্যের কারণ কি ?
11. ‘কোনি’ উপন্যাস অবলম্বনে সাঁতার প্রশিক্ষণ ক্ষিতীশের চরিত্র ব্যাখ্যা করো

  ———————————————-

প্রবন্ধ রচনা

1 .বাংলা উৎসব
2. বাংলার ঋতুবৈচিত্র্য
3. বৃক্ষরোপণ / একটি গাছ একটি প্রাণ
4. বিজ্ঞান ও কুসংস্কার / বিজ্ঞানের আশীর্বাদ না অভিশাপ / বিজ্ঞানের সুফল ও কুফল / বিজ্ঞানের ভালো মন্দ
5. দূষণ প্রতিরোধে ছাত্রসমাজের ভূমিকা / পরিবেশ সুরক্ষায় ছাত্র-ছাত্রীদের ভূমিকা / পরিবেশ দূষণ ও তার প্রতিকার
6. বিশ্ব উষ্ণায়ন
7. চরিত্র গঠনে খেলাধুলার ভূমিকা / খেলাধুলা ও ছাত্রসমাজ
8. একটি গাছের আত্মকথা
9. তোমার জীবনের লক্ষ্য
10 . তোমার দেখা একটি মেলা / একটি ভ্রমণের অভিজ্ঞতা

 

• উপসংহার : আমি আশা করি উপরের বাংলা সাজেশন থেকে এই বছর মাধ্যমিক পরীক্ষায় অনেক প্রশ্ন কমন পাবে। 

©Kamaleshforeducation.in(2023)

মাধমিক ভূগোল সাজেশান -২০২৫

 

ভূগোলে মাথায় মাথায় পাশ নয়, ভালো নম্বর পাওয়ার অঙ্গীকার 

 
  যারা মাধ্যমিক পরীক্ষা দেবে তাদের জন্য  KAMAESHFOREDUCATION.INএর তরফ থেকে ভূগোলের একটি গুরুত্বপূর্ণ সাজেশন প্রকাশ করা হল। যেটি বাজার চলতি অন্যান্য সাজেশন বইয়ের থেকে অনেক আলাদা।
 যাদের অনেকের মধ্যে  ভূগোলে বিষয়ে প্রচুর ভয় রয়েছে। কেউ ভাবছে  ভূগোলে পাশ করবো কি করে? আবার কেউ  ভাবছে  ভূগোলে ভালো নম্বর তুলবো কীভাবে? সবার জন্য সাজেশনটি খুব উপকারী হবে।
■ ভূগোলে বিষয়ের ভয় দূর করে গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলির টিকা ধর্মী প্রশ্ন উত্তর সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হয়েছে এই সাজেশনটিতে  । পাশাপাশি  রয়েছে ‘আদর্শ উত্তরপত্র’ (সম্পূর্ণ বিনামূল্যে)

মাধ্যমিক  ভূগোল সাজেশান ২০২৫

(FREE FOR ALL)

 
নিচে যেই টিকা ধর্মী প্রশ্ন উত্তর গুলো দেওয়া রয়েছে সেগুলো অবশ্যই ভালো করে প্র্যাকটিস করতে হবে । এই ধরনের প্রশ্নগুলি ৫ নম্বরের সঙ্গে অংশ হিসাবেও আসতে পারে, আবার সরাসরি দুই বা তিন নম্বরের সঙ্গেও আসতে পারে।
পর্যায়ন প্রক্রিয়া (Gradational Process) বলতে কী বোঝো।
• বহির্জাত প্রক্রিয়ায় ক্ষয় ও সঞ্চয় কাজের মাধ্যমে ভূত্বকের উপরিভাগের উচ্চতার পরিবর্তন ঘটে এবং বিভিন্ন উচ্চতাযুক্ত ভূমিরূপের ক্রমশ সমতা এনে একটি সাধারণ তল গঠিত হয়। এজন্য চেম্বারলিন ও সলিসবেরি (১৯০৪) বহির্জাত প্রক্রিয়াগুলিকে পর্যায়ন বা ক্রমায়ন প্রক্রিয়া বলেছেন। ভূবিজ্ঞানী গ্রোভ কার্ল গিলবার্ট (১৮৭৬) সর্বপ্রথম ‘পর্যায়’ বা ‘গ্রেড’ শব্দটি ব্যবহার করেন।
ষষ্ঠঘাতের সূত্র (Sixth Power Law) বর্ণনা করো।
নদীর গতিবেগ (V) দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেলে তার বহন ক্ষমতা (C) 64 গুণ ২০ গুণ বৃদ্ধি পায়। C = V² নদীর গতিবেগের সঙ্গে তার বহন ক্ষমতার এই আনুপাতিক সম্পর্ককে ষষ্ঠঘাতের। সূত্র বলে। ১৮৪২ সালে বিজ্ঞানী ডব্লু, হপকিনস এটি উদ্ভাবন করে।
প্রপাতকূপ বা Plunge Pool কাকে বলে?
জলপ্রপাতের পাদদেশে প্রবল জলস্রোত ও প্রস্তরখণ্ডের প্রচণ্ড আঘাতে ও জলে ঘূর্ণি সৃষ্টির ফলে বুদবুদ ক্ষয়ের মাধ্যমে যে বিশালাকার হাঁড়ির মতো গর্ত সৃষ্টি হয়, তাকে প্লাঞ্জপুল বা প্রপাত কূপ বলে। উদাহরণ- চেরাপুঞ্জির কাছে নোহকালিকাই জলপ্রপাতে দেখা যায়।
মন্থকূপ বা Pothole কাকে বলে?
নদীর অবঘর্ষ ক্ষয় প্রক্রিয়ায় নদীর তলদেশে যে ছোটো ছোটো গোলাকার ও মসৃণ গর্ত। সৃষ্টি হয়, তাকে মন্ত্রকূপ বলে।
উৎপত্তি: নদী বাহিত শিলাখণ্ড পাক খেতে খেতে নদী তলদেশে নরম শিলায় আঘাত করলে প্রথমে ছোটো ছোটো গর্ত সৃষ্টি হয়। এরপর ছোটো নুড়ি ঘুরতে ঘুরতে ক্ষয় করে গর্তকে আরও গভীর ও মসৃণ করে মন্থকূপ গঠন করে।
নদীর ধারণ অববাহিকা কাকে বলে?
• উচ্চভূমি বা পার্বত্যভূমিতে উৎস অঞ্চলে অসংখ্য উপনদীসহ প্রধান নদীর অববাহিকাকে ধারণ অববাহিকা (Catchment Basin) বলে। তাই নদীর উৎস অঞ্চলে নদী অববাহিকার জল সংগ্রহের ক্ষেত্র হল ধারণ অববাহিকা।
লোয়েস সমভূমি (LoessPlane) কাকে বলে?
• ‘লোয়েস’ শব্দটির উৎপত্তি জার্মান শব্দ Loss-থেকে যার অর্থ ‘স্থানচ্যুত বস্তু’। শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন ভন রিকটোফেন। মরুভূমির হলুদ ও ধূসর রঙের কোয়ার্টজ, ফেলসপার, ক্যালসাইট, ডলোমাইট ও অভ্র খনিজ সমৃদ্ধ সুক্ষ্ম (২০-৫০ মাইক্রোমিটার) ধূলি, বালিকণাকে লোয়েস বলে। মরুবামরূপ্রায় অঞ্চলের লোয়েসকণা বায়ু দ্বারা পরিবাহিত হয়ে ও দূরবর্তী কোনো স্থানে সঞ্চিতহয়ে যে সমভূমি সৃষ্টিহয়, তাকে লোয়েস
সমভূমি বলে। এটি মরু অঞ্চলের বাইরে আর্দ্র অঞ্চলে বায়ুর সঞ্চয়জাত সমভূমি। অঞ্চলটিতে বালি একসঙ্গে জমা হওয়ায় ভূভাগ স্তরহীন হয়।
হিমরেখা কী?
• উঁচু পার্বত্য বা মেরু অঞ্চলে যে সীমারেখার ওপর সারা বছর তুষার জমে থাকে এবং যার নীচে তুখ যায়, তাকে হিমরেখা (Snow line) বলে। এর উচ্চতা নিরক্ষরেখা থেকে মেরুর দিকেহ্রাস পায়। যেমন-নিরক্ষীয় আন্দিজ পর্বতে ৫৪০০ মি উপক্রান্তীয়  হিমালয়ে ৪৫০০ মি  নাতিশীতোষ্ণ আল্পসে   ২৮০০ মি এবং মেরু অঞ্চলে সমুদ্রপৃষ্ঠে অবস্থান  করে । 
হিমশৈল কী?
মেরু অঞ্চলে সমুদ্রজলে ভাসমান ও গতিশীল বিশালাকার বরফের স্তূপকে হিমশৈল (Ice berg) বলে। এগুলি মিষ্টি জল দিয়ে তৈরি বিশালাকার বরফস্তূপ। গ্রিনল্যান্ড ও আন্টার্কটিকা সংলগ্ন সমুদ্রে এগুলি দেখা যায় ।
 
উৎপত্তি:- মহাদেশীয় হিমবাহের হিমরেখা সমুদ্র পৃষ্ঠ হওয়ায় বরফের স্তূপ সমুদ্র জলে এসে পড়ে। বরফের নিজ ভারে, জলের ঊর্ধ্বচাপে, বায়ুপ্রবাহ ও সমুদ্রস্রোতের ধাক্কায় অখণ্ড হিমবাহের প্রান্তভাগ ভেঙে যায়। কঠিন বরফের ওজন তরল জলের তুলনায় ১০% কম হওয়ায় বরফচাঁইগুলির ৮/৯ অংশ বা ৮৯% জলে ডুবে থেকে স্রোতের সঙ্গে ভেসে গতিশীল হয়ে হিমশৈল গড়ে ওঠে।।
গ্রাবরেখা (Moraine) কী?
• বিচ্ছিন্ন ও ক্ষয়প্রাপ্ত বিভিন্ন আয়তনের শিলাখণ্ড উপত্যকা হিমবাহের দুপাশে, মাঝখানে, সামনে একসঙ্গে স্তূপাকারে সঞ্চিত হয়ে যে প্রাচীরের মতো ভূমিরূপ সৃষ্টিহয়, তাকে গ্রাবরেখা বলে। তিস্তা নদীর উচ্চ অববাহিকায় লাংচুও লাচেন অঞ্চলে দেখা যায়।  
ড্রামলিন (Drumlin) কাকে বলে?
হিমবাহ বাহিত বিভিন্ন আকারের পাথরখণ্ড, নুড়ি, বালি, কাদা পর্বতের পাদদেশের নিম্নভূমিতে একসঙ্গে সঞ্চিত হয়ে সারিবদ্ধভাবে উলটানো নৌকা বা ডিম আকৃতির যে টিলা ইতস্তত ছড়িয়ে থাকে, তাকে ড্রামলিন বলে। এটি ৩০-৬০ মিটার উঁচু, ৪০০-৮০০ মিটার চওড়া, ১-৩কিমি দীর্ঘ হয়। স্কটল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ডে দেখা যায়। কোনো স্থানে একসঙ্গে অসংখ্য ছোটোবড়ো ড্রামলিন গড়ে ওঠে এবং সমগ্র অঞ্চলটি ডিম ভরতি ঝুড়ির মতো দেখায়, একে ডিমের ঝুড়ি ভূমিরূপ বা Basket of Egg Topography বলে।
ডেকান ট্রাপ (Deccan Trap) কাকে বলে?
 ইংরেজি ‘Deccan’ শব্দের অর্থ দক্ষিণ প্রান্ত বা দাক্ষিণাত্য এবং সুইডিশ ‘Trap’ শব্দের অর্থ সিঁড়ির ধাপ। ক্রেটাসিয়াস থেকে ইয়োসিন যুগে অর্থাৎ 6 থেকে 13 কোটি বছর আগে ভূগর্ভের গুরুমন্ডল থেকে উত্তপ্ত ম্যাগমা কোন বিস্ফোরণ ছাড়াই ভূগর্ভের অসংখ্য ফাটল পথে বেরিয়ে ভারতের দাক্ষিণাত্য উপদ্বীপের উত্তর- পশ্চিম ভাগের বিস্তীর্ণ অঞ্চলটিকে ঢেকে ফেলে। উপদ্বীপীয় দাক্ষিণাত্য মালভূমির ব্যাসল্ট লাভা গঠিত ধাপযুক্ত মালভূমি অঞ্চলকে ডেকান ট্র্যাপ বলে।
অ্যালবেডো কাকে বলে?
 
সূর্য থেকে নির্গত মোট শক্তির 200 কোটি ভাগের ১ ভাগ পৃথিবীর দিকে ছুটে আসে। এই আগত শক্তিকে যদি 100 শতাংশ ধরা হয়, তবে এর 34 শতাংশ পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলকে উত্তপ্ত না করেই মহাশূন্যে ফিরে যায়। এই 34 শতাংশ শক্তিকে অ্যালবেডো বলে।
বৈশিষ্ট্য:- (i) বায়ুমণ্ডলের উত্তাপ বাড়াতে এই শক্তি কোনো ভূমিকা গ্রহণ করে না।
(ii) অ্যালবেডো সবচেয়ে  বেশি মেঘ থেকে (25%) এবং সবচেয়ে কম স্থলভাগ থেকে (2%) বিক্ষিপ্ত হয়।
(iii) কোনো বস্তুকে উত্তপ্ত না করে ফিরে যাওয়ায় আগত রশ্মি এবং বিকিরিত অ্যালবেডোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের কোনও তারতম্য হয় না।
বৈপরীত্য উত্তাপ কাকে বলে?
সাধারণত বায়ুমন্ডলে ভুপৃষ্ঠের প্রতি 1000 মিটার উচ্চতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ৬.৪°C হারে উষ্ণতা হ্রাস পায়। কিন্তু কখনো কখনো উচ্চতা বৃদ্ধির সাথে সাথে বায়ুমণ্ডলের তাপমাত্রা হ্রাস না পেয়ে বেড়ে যায়, একে বৈপরী উত্তাপ বলে।
উৎপত্তি:- সাধারণত পার্বত্য উপত্যকার শান্তি মেঘমুক্ত রাতে পর্বতের উপরের অংশে বায়ু দ্রুত তাপ বিকিরণ করে খুব ঠান্ডা ও ভারী হয় এবং মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে পর্বতের ঢাল বরাবর নিচে উপত্যকায় নেমে আসে। অন্যদিকে উষ্ণ হওয়ার পার্বত্য পাদদেশের বায়ু হালকা হয়ে উপত্যকার ঢাল বেয়ে ঊর্ধ্বগামী হয়। ফলে উপত্যকার নিচু অংশের উত্তাপ উপরের অংশের তুলনায় অনেক কম হয়, একে বৈপরীত্য উত্তাপ বলে।
সমোষ্ণরেখা (Isotherms) কাকে বলে? এর বৈশিষ্ট্য গুলি লেখো।
ভূপৃষ্ঠের উষ্ণতা সব জায়গায় সমান থাকে না। বছরের বিভিন্ন সময়, বিভিন্ন ঋতুতে এমনকি দিনের বিভিন্ন সময় উষ্ণতার তফাৎ লক্ষ্য করা যায়। ভূপৃষ্ঠের যেসব স্থানের বার্ষিক উষ্ণতা একই রকম থাকে সেই সব স্থানকে একটি কাল্পনিক রেখা দ্বারা যুক্ত করে মানচিত্রে দেখানো হয়, এই রেখাটিকে সমোষ্ণরেখা বলে। Isotherms Iso যার অর্থ সমান+ Thermas যার অর্থ উষ্ণতা।
বৈশিষ্ট্য:- সমোষ্ণরেখাগুলি অক্ষরেখার সঙ্গে প্রায় সমান্তরালে ও পূর্ব থেকে পশ্চিমে বিস্তৃত। নিরক্ষরেখায় এর মান সবচেয়ে বেশি এবং মেরুতে এর মান সবচেয়ে কম। দক্ষিণ গোলার্ধে রেখা গুলির মধ্যে ফাঁক বেশি থাকে। উত্তর গোলার্ধে রেখাগুলি খুব ঘনভাবে অবস্থান করে।
গর্জনশীল চল্লিশা কী?
• পশ্চিমা বায়ু উভয় গোলার্ধে 35° থেকে 60° অক্ষরেখার মধ্যে প্রবাহিত হয়। দক্ষিণ গোলার্ধে পশ্চিমা বায়ুর প্রবাহপথে স্থলভাগের বিস্তার খুবই কম। তাই, বায়ু দক্ষিণ গোলার্ধে জলভাগের ওপর দিয়ে বাধাহীনভাবে প্রবলবেগে সশব্দে উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে দক্ষিণ-পূর্ব দিকে প্রবাহিত হয়। তাই পশ্চিমা বায়ু দক্ষিণ গোলার্ধে সাহসিক পশ্চিমা বায়ু (Brave West Wind) বা প্রবল পশ্চিমা বায়ু নামে পরিচিত। এই গোলার্ধে 40° দক্ষিণ অক্ষরেখা বরাবর প্রবল গর্জনকারী প্রবাহিত এই বায়ুকে গর্জনশীল চল্লিশা বলে।
আন্তঃক্রান্তীয় মিলনক্ষেত্র ‘অথবা’ ITCZ কী?
• উত্তর-পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব আয়ন বায়ু নিরক্ষীয় নিম্নচাপ বলয় (5° উ. 5° দ. অক্ষরেখার মধ্য) বরাবর মিলিত হয়। এই অঞ্চলকে আন্তঃক্রান্তীয় মিলন অঞ্চল বা মিলন ক্ষেত্র (Inter Tropical Convergence Zone বা ITCZ) বলে। এই অঞ্চলের বায়ু সর্বদা উয়, আর্দ্র ও হালকা হওয়ায় এই অঞ্চলের বায়ু সকল সময় ঊর্ধ্বমুখী হয়। ভুপৃষ্ঠের সমান্তরালে কোনো বায়ু প্রবাহিত হয় না বলে, এই অঞ্চল নিরক্ষীয় শান্তবলয় নামে পরিচিত।
ষাঁড়াষাঁড়ি বান বা বান ডাকা কাকে বলে?
ভরা কোটালের সময় সমুদ্রের জলস্ফীতি বেশি হওয়ার নদীর মোহনার মধ্য দিয়ে জল প্রবল বোল প্রবেশ করে এবং নদীর অভিমুখের বিপরীতে প্রবাহিত হয়, ফলে নদীতে প্রবল জলোচ্ছ্বাস ঘটে, এ বলে। যেমন- পশ্চিমবঙ্গের হুগলী, আর্জেন্টিনার লা-প্লাটা নদীতে বান ডাকা দেখা যায়।
বর্ষাকালে এইসব নদীতে জলের পরিমাণ বেশি থাকায় সেই অবস্থায় ভোরাকোটার হলে তা অতি প্রব ধারণ করে এবং মোহনার দিকে সমুদ্রের জল প্রবল গর্জন করতে করতে এগিয়ে আসে একে ষাঁড়াষাঁড়ি বান বলে ।
ভরা কোটালের সময় সমুদ্রের জলস্ফীতি বেশি হওয়ার নদীর মোহনার মধ্য দিয়ে জল প্রবল বেগে নদীতে প্রবেশ করে এবং নদীর অভিমুখের বিপরীতে প্রবাহিত হয়, ফলে নদীতে প্রবল জলোচ্ছ্বাস ঘটে, একে বান ডাকা বলে।
যেমন- পশ্চিমবঙ্গের হুগলী, আর্জেন্টিনার লা-প্লাটা নদীতে বান ডাকা দেখা যায়।
বর্ষাকালে এইসব নদীতে জলের পরিমাণ বেশি থাকায় সেই অবস্থায় ভোরাকোটার হলে তা অতি প্রবল আকার ধারণ করে এবং মোহনার দিকে সমুদ্রের জল প্রবল গর্জন করতে করতে এগিয়ে আসে একে ষাঁড়াষাঁড়ি বান বলে।
“জাপান ও নিউফাউন্ডল্যান্ডের উপকূলে সারাবছর কুয়াশাচ্ছন্ন পরিবেশ থাকে এবং ঝড়-ঝঞ্ঝার সৃষ্টি হয়।” কেন?
জাপানের উপকূল বরাবর উষ্ণ কুরোশিয়ো স্রোত দক্ষিণ দিক থেকে উত্তর দিকে এবং শীতল বেরিং স্রোত উত্তর দিক থেকে দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত হয়।
অনুরূপভাবে, উত্তর আমেরিকার উত্তর-পূর্ব উপকূলে নিউফাউন্ডল্যান্ডের নিকট উষ্ণ উপসাগরীয় স্রোত দক্ষিণ পশ্চিম দিক থেকে উত্তর-পূর্ব দিকে এবং শীতল লাব্রাডর স্রোত উত্তর-পূর্ব দিক থেকে দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে প্রবাহিত হয়।
উষ্ণ সমুদ্রস্রোতের প্রভাবে সমুদ্রজলে বাষ্পীভবন বেশি হয়। ফলে এই স্রোতের প্রভাবে সেই অঞ্চলের জলবায়ু উষ্ণ ও আর্দ্র থাকে। অপরপক্ষে শীতল স্রোতের ওপর দিয়ে প্রবাহিত বায়ু শীতল ও শুষ্ক থাকে। এই দুই প্রকার বায়ুর মিশ্রণের ফলে উষ্ণ-আর্দ্র বায়ুর জলীয় বাষ্প শীতল বায়ুর সংস্পর্শে এসে ঘনীভূত হয়ে যায়। ফলে সেই অঞ্চলে ঘন কুয়াশাচ্ছন্ন পরিবেশ সৃষ্টি হয়।
শৈবাল সাগর (Sargasso Sea) কাকে বলে?
উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের মধ্যভাগে উপসাগরীয়, উত্তর আটলান্টিক, ক্যানারি ও উত্তর নিরক্ষীয় স্রোতের ঘড়ির কাঁটার দিকে চক্রাকার আবর্তনের ফলে যে স্রোত শূন্য ও সারগাসাম শৈবাল সমৃদ্ধ উপবৃত্তাকার জলাবর্ত বা সাগর সৃষ্টি হয়েছে, তাকে শৈবাল সাগর বলে। এখানে শৈবাল ছাড়া প্ল্যাংকটন, মাছ কিছুই জন্মায় না, তাই একে জীবহীন মরুভূমিও বলা হয়। এটি পৃথিবীর এমন এক সাগর যার কোনো উপকূলরেখা নেই।
মগ্নচড়া কিভাবে সৃষ্টি হয়? এবং এর গুরুত্ব লেখো।
শীতল স্রোতের সঙ্গে ভেসে আসা হিমশৈল উষ্ণ স্রোতের সঙ্গে মিলিত হলে গলে গিয়ে হিমশৈলে জমে থাকা নুড়ি, কাঁকর, বালি, পলি ও আগাছা ওজন অনুসারে পর্যায়ক্রমে সমুদ্রতলদেশে অধঃক্ষিপ্ত হয়ে যে অগভীর ও মৃদু ঢালু নিমজ্জিত চড়ার সৃষ্টি হয়, তাকে মগ্নচড়া (Submerged Bank) বলে।
যেমন- শীতল ল্যাব্রাডার ও উষ্ণ উপসাগরীয় স্রোতের মিলনের ফলে উ.-প. আটলান্টিক উপকূলে গ্র্যান্ডব্যাংক, জর্জেস ব্যাংক।
গুরুত্ব:- (১) বাণিজ্যিক মৎস্য ক্ষেত্র: মগ্নচড়াগুলিতে মাছ ধরার সুবিধা, প্ল্যাংকটন ও ক্রিলের প্রাচুর্যের জন্য বিভিন্ন প্রজাতির মাছেরসমাবেশ, শীতল স্রোতে সার্ডিন, বনিটো, টুনা, হেক, হ্যাডক মাছের আগমন, নাতিশীতোষ, জলবায়ুর জন্য বাণিজ্যিক মৎস্যক্ষেত্রগুলি বিকাশ লাভ করে।
(২) খনিজসম্পদ:- অগভীর মগ্নচড়াগুলিতে সাম্প্রতিক কালে খনিজতেল, প্রাকৃতিক গ্যাস, ফসফেট, পটাশ, ম্যাঙ্গানিজ নুড়ি, সামুদ্রিক লবণ খনিজদ্রব্য উত্তোলন করা হচ্ছে।
স্ক্রাবার বলতে কী বোঝো?
 
বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় গ্যাসীয় বর্জ্য নিয়ন্ত্রণের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিজ্ঞান নির্ভর প্রক্রিয়া হল স্ক্রাবার । এই পদ্ধতিতে শিল্প থেকে নির্গত দুষিত বায়বীয় ও গ্যাসীয় উপাদানের অপসারণ ঘটিয়ে বায়ুকে বিশুদ্ধ  করা হয় । স্ক্রাবার দুই প্রকার, যথা-
 
শুষ্ক স্ক্রাবার:- এই পদ্ধতির মাধ্যমে নির্গত দুষিত ধোঁয়াকে অম্ল মুক্ত করা হয়।
আর্দ্র স্ক্রাবার:- এই পদ্ধতি প্রয়োগ করে দূষণকারী গ্যাস, দূষণ কণা অপসারণ করা হয়। সাধারণত কোনো দ্রবণের মাধ্যমে দূষিত গ্যাসীয় পদার্থকে এই পদ্ধতি দ্বারা অপসারণ করা হয়। দ্রবণে গ্যাসের দ্রাব্যতার উপর এই পদ্ধতির কার্যকারিতা নির্ভর করে। যেমন- NH3 বা H2S মিশ্রিত জলীয় দ্রবণ থেকে দুষিত গ্যাস স্ক্রাবার পদ্ধতিতে দূষণমুক্ত করা হয়।
ইউট্রোফিকেশান বলতে কী বোঝ?
• ইংরেজি ‘Eutrophication’ কথাটি গ্রিক শব্দ ‘Eutrophy’ থেকে এসেছে, যার অর্থ হল-
*Wellnourished’ বা যে বস্তুকে ভালোভাবে পুষ্টিদান করা হয়েছে। জলাশয় সংলগ্ন অঞ্চলের কৃষিজমিতে ব্যবহৃত রাসায়নিক সার থেকে নাইট্রোজেন, সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাস জাতীয় পদার্থ জলে মিশে জলজ উদ্ভিদের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
ইউট্রোফিকেশন হল এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে জলাশয়ের জলে উক্ত পুষ্টিকর পদার্থগুলি মিশ্রিত হয়ে এইভাবে জলজ উদ্ভিদ ও আগাছার পরিমাণ বৃদ্ধি পায় এবং পরবর্তীকালে এগুলি পচে গিয়ে জলাশয়ের তলদেশের ভরাটকরণ ঘটায়। ইউট্রোফিকেশনের ফলে জলাশয়ের মাছ মরে যায়।
বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সংজ্ঞা দাও।
• সুপরিকল্পিত যে প্রক্রিয়াগুলির মাধ্যমে পরিবেশে আসা বিভিন্ন ক্ষতিকর বর্জ্যগুলির কুপ্রভাব থেকে পরিবেশকে মুক্ত করে এর গুণমান বজায় রাখা হয়, তাকে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বলে। এই প্রক্রিয়াগুলি হল বর্জ্যের পরিমাণগত হ্রাস, পুনর্ব্যবহার, পুনর্নবীকরণ ও প্রত্যাখ্যান। 
ভরাটকরণ’ বা ‘ল্যান্ডফিল’ কী?
ভরাটকরণ: কঠিন বর্জ্য পদার্থ দ্বারা অবনমিত ভূভাগ বা নীচু ভূভাগ উঁচু করাকে ভরাটকরণ বা ল্যান্ডফিল
বলে।
ফল:- নীচু ভূভাগ উঁচু হয় এবং বিভিন্ন স্থানের কঠিন বর্জ্য একটি স্থানে এসে সঞ্চিত হয়। এই সুফলের সাথে সংলগ্ন অঞ্চলের পরিবেশ দূষণ এবং মানব শরীরে নানান রোগের প্রাদুর্ভাব প্রভৃতি কুফল দেখা যায়।
সতর্কতা:- (i) জনবসতি থেকে দূরে বড়ো গভীর জায়গায় ভরাটকরণ করা উচিত।
(ii) ভরাটকরণ স্থানের থেকে দুষিত জল চুঁইয়ে যাতে ভৌমজলে না মেশে এই ব্যাপারে সতর্ক থাকা উচিত।
(iii) দুর্গন্ধ যাতে ছড়িয়ে না পড়ে তা দেখা উচিত।
(iv) ভ্যাট থেকে ময়লা সংগ্রহকালে প্রক্রিয়াকরণের পর তা নিয়ে যাওয়া উচিত প্রভৃতি।
বিষহীন বা পরিবেশ মিত্র বর্জ্য কী?
– জৈব অবশিষ্টাংশ এবং জীবদেহ নির্গত যে সমস্ত বর্জ্য জীবজগৎ ও পরিবেশের ক্ষতি না করে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে মৃত্তিকার উর্বরতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে, তাদের বিষহীন বা পরিবেশ মিত্র বর্জ্য বলে। উদাহরণ:- শাক-সবজি এবং ফলের খোসা, গাছের পাতা, গৃহপালিত প্রাণীদের বিষ্ঠা প্রভৃতি।
 
বৈশিষ্ট্য: (i) এই সকল জৈব বর্জ্যগুলি জমিয়ে রেখে পচালে এগুলি কম্পোস্ট সার হিসাবে মাটির উর্বর করে।
(ii) জৈব বর্জ্য মাটিতে ব্যবহার করলে মাটির উৎপাদনশীলতার স্থায়িত্ব বৃদ্ধি পায়।
(iii) জৈ পশু ও পাখিদের খাওয়ালে দুধ, ডিম প্রভৃতি প্রোটিন জাতীয় খাদ্যের উৎপাদন বৃদ্ধি হয়।
 
ই-বর্জ্য বা বৈদ্যুতিন বর্জ্য বলতে কী বোঝো?
• বিভিন্ন বৈদ্যুতিন সামগ্রী বা যন্ত্রপাতি ব্যবহার করার পর পরিত্যক্ত যেসকল বৈদ্যুতিন সামগ্রী তথা বিভিন্ন গ্যাজেট পরিবেশে মিশে পরিবেশকে দূষিত করে, সেগুলিকে ই-ওয়েস্ট (E-Waste) বা বৈদ্যুতিন বর্জ্য বলে। যেমন- কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ, রেডিয়ো, টিভি, সেলফোন, বৈদ্যুতিন খেলনা, ফ্রিজ, টেপরেকর্ডার, ইত্যাদির পরিত্যক্ত অংশ। এই সমস্ত যন্ত্রাংশের অবশিষ্ট অংশে সিসা, ক্যাডমিয়াম, বেরিলিয়াম জাতীয় ক্ষতিকারক পদার্থ থাকে। এগুলির প্রভাবে ব্ল্যাকফুট, ইতাই ইতাই, মিনামাটা ইত্যাদি রোগ হয়।
তেজষ্কিয় বর্জ্য বলতে কী বোঝো?
• পারমাণবিক শক্তি উৎপাদন কেন্দ্র, পারমাণবিক বোমা বিস্ফোরণ কেন্দ্র এবং পারমাণবিক চুল্লি থেকে প্রাপ্ত বা পারমাণবিক গবেষণার দ্বারা সৃষ্ট বিভিন্ন প্রকার তেজস্ক্রিয় পদার্থকে বলে তেজস্ক্রিয় বর্জ্য। যেমন-ইউরেনিয়াম 234, নেপটুনিয়াম 237, প্লুটোনিয়াম 234, রেডিয়াম 226 ইত্যাদি।
এই সকল তেজস্ক্রিয় বর্জ্য পদার্থের প্রভাব মানবদেহে বহুকাল স্থায়ী হয়। এই বর্জের প্রভাবে ঘটে বন্ধ্যবত্ব, স্নায়ুরোগ, পঙ্গুতা, বিকলাঙ্গ শিশুর জন্ম, লিউকোমিয়া, ক্যানসার ইত্যাদি।
কম্পোস্টিং (Composting) কাকে বলে?
• যে পদ্ধতিতে কঠিন জৈব বর্জ্য আণুবীক্ষণিক জীবের প্রভাবে বিয়োজিত হয়ে হিউমাস মৃত্তিকায় পরিণত হয়, তাকে কম্পোস্টিং (Composting) বলে। হিউমাস মৃত্তিকা গঠিত জৈব সার কম্পোস্ট সার নামে পরিচিত।
শ্রেণিবিভাগ:- কম্পোস্টিং দুটি পদ্ধতিতে সম্পন্ন হয়,
যথা- (i) বায়ুর উপস্থিতিতে সবাত কম্পোস্টিং এবং (ii) বায়ুর অনুপস্থিতিতে অবাত কম্পোস্টিং।
উপযোগিতা:- (i) কম্পোস্ট সার মাটির উর্বরতা ও জলধারণ ক্ষমতা বাড়ায়।
(ii) মাটি দীর্ঘদিন উর্বরতা ধরে রাখে। (iii) কম্পোস্ট সার ফসল উৎপাদনের জন্য আদর্শ।
দুন বলতে কী বোঝো?
শিবালিক পর্বতের উত্তরে যে সমতল অনুদৈর্ঘ্য উপত্যকা সৃষ্টি হয়েছে উত্তরাখণ্ডে স্থানীয় ভাষায়, তাকে’ দুন’ বলে।
উৎপত্তি:- শিবালিকের উত্থানের ফলে হিমাদ্রি ও হিমাচল থেকে আগত নদীগুলি গতি রুদ্ধ হয়ে হ্রদ সৃষ্টি করে এবং ক্ষয়িত পদার্থ জমা হতে থাকে। পরে নদীগুলি শিবালিক কেটে দক্ষিণে প্রবাহিত হলে এদের জল সরে গিয়ে প্রশস্ত সমভূমি গঠন করে।
উদাহরণ:- দেরাদুন দেশের বৃহত্তম দুন (৭৫ কিমি দীর্ঘ, ১৫-২০ কিমি চওড়া)।
মালনাদ ও ময়দান কাকে বলে?
– ‘মালনাদ’ শব্দের অর্থ ‘পাহাড়ি দেশ’। কর্ণাটক মালভূমির পশ্চিমাংশে পশ্চিমঘাট পর্বতের পাদদেশে অবস্থিত ব্যাবচ্ছিন্ন মালভূমি অঞ্চলকে মালনাদ বলে। এটি গ্রানাইট ও নিস্ শিলা দ্বারা গঠিত।
 
‘ময়দান’ শব্দের অর্থ ‘অনুচ্চ ভুভাগ’। কর্ণাটক মালভূমির পূর্বাংশে অবস্থিত সমপ্রায় ভূমিকে ময় ক্ষয়জাত পদার্থ দ্বারা গঠিত।
বহুমুখী নদী পরিকল্পনা বলতে কি বোঝো?
নদীতে বাঁধ দিয়ে নদীর প্রবাহিত জলসম্ভারকে মানব কল্যাণের জন্য নানাবিধ উদ্দেশ্যে ব্যবহারের যে পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়, তাকে বহুমুখী নদী পরিকল্পনা বলে। যথা- দামোদর নদী পরিকল্পনা, হীরাকুঁদ পরিকল্পনা, ভাকরা নাঙ্গাল পরিকল্পনা ইত্যাদি। বহুমুখী নদী উপত্যকা পরিকল্পনা  উদ্দেশ্যগুলি হল-
বন্যা নিয়ন্ত্রণ:- বন্যাপ্রবণ অঞ্চলে নদী পরিকল্পনার সাহায্যে বন্যা নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
জলসেচ ব্যবস্থার উন্নতি: নদী পরিকল্পনার সাহায্যে জলাধার নির্মাণ করে তা থেকে খাল কেটে কৃষিক্ষেত্রে জলসেচ করা হয়।
বিদ্যুৎ উৎপাদন: নদী পরিকল্পনার সাহায্যে জলবিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।
পর্যটন কেন্দ্র স্থাপন: জলাধার ও বাঁধ নির্মাণ করে উক্ত স্থানে পর্যটন কেন্দ্র স্থাপন করা হয়।
অন্যান্য:- ভূমিক্ষয় রোধ, অবসর বিনোদন, রোগ নিবারণ ও নিয়ন্ত্রণ করা।
 
আশ্বিনের ঝড় কাকে বলে?
সংজ্ঞা: শরৎকালে অর্থাৎ অক্টোবর-নভেম্বর মাসে যখন দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু ভারত থেকে প্রত্যাগমন করে, তখন বঙ্গোপসাগর ও সংলগ্ন ভারত মহাসাগরের ওপর শক্তিশালী ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়, যা উত্তরমুখী হয়ে বঙ্গোপসাগরীয় উপকূলের রাজ্যগুলির ওপর প্রবল ঝড়-বৃষ্টি-সহ আছড়ে পড়ে। একে বলে সাইক্লোন। যেহেতু পশ্চিমবঙ্গে প্রধানত আশ্বিন মাসে এই সাইক্লোন তথা ঘূর্ণিঝড়ের আবির্ভাব ঘটে, তাই এখানে এটি আশ্বিনের ঝড় নামে পরিচিত। 
 
পশ্চিমী ঝঞ্ঝা (Western Disturbance) বলতে কী বোঝ?
• বিষয়: শীতকালে ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল থেকে প্রচুর পরিমাণে জলীয় বাষ্প বহন করে নিয়ে আসা দুর্বল নাতিশীতোয় ঘূর্ণবাতের প্রভাবে উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম ভারতের জম্মু-কাশ্মীর, রাজস্থান, পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ ও উত্তরাখণ্ড রাজ্যের শীতকালীন রোদ ঝলমলে আবহাওয়া বিঘ্নিত হয় এবং মাঝে মাঝে এই অঞ্চলে হালকা বৃষ্টিপাত ও পার্বত্য অঞ্চলে তুষারপাত হয়। 25°-35° উত্তর অক্ষাংশের মধ্যে পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে ধেয়ে আসা এই ঘূর্ণবাতকেই পশ্চিমী ঝঞ্ঝা বলা হয়।
প্রভাব:- এই ঘূর্ণবাতের প্রভাব কখনো-কখনো গাঙ্গেয় উপত্যকা দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ পর্যন্ত আসে। শীতকালীন রবিশস্য চাষের পক্ষে এই বৃষ্টি খুব উপযোগী।
মৌসুমী বিস্ফোরণের সংজ্ঞা দাও। (Burst of Monsoon)
• গ্রীষ্মকালের শেষে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর আরব সাগরীয় শাখা সমুদ্র থেকে প্রচুর পরিমাণে জলীয় বাষ্প সংগ্রহ করে জুন মাসের
প্রথম সপ্তাহে কেরালের মালাবার উপকূলে পৌঁছোয়। পরবর্তী সময়ে পশ্চিমঘাট পর্বতে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে এই বায়ু হঠাৎ ঊর্ধ্বমুখী হয় এবং বজ্রবিদ্যুৎসহ প্রচুর বৃষ্টিপাত ঘটায়। একেই মৌসুমী বিস্ফোরণ বলে।
‘রেগুর’ মাটির রং কালো কেন?
← তেলুগু শব্দ ‘Regada’ থেকে ‘রেগুর’ শব্দের উৎপত্তি। এর অর্থ কৃষ্ণবর্ণ। দাক্ষিণাত্যের মালভূমির উত্তর- পশ্চিমাংশে এই মাটি দেখা যায়। এই অঞ্চল ক্রিটেশাস যুগের লাভা দ্বারা গঠিত। এই লাভা জমাট বেঁধে ব্যাসল্ট শিলার সৃষ্টি হয়। ব্যাসল্ট শিলা ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে যে মাটির সৃষ্টি হয়েছে, তাতে টাইটেনিয়াম অক্সাইডের পরিমাণ বেশি থাকে। এই কারণেই এই মাটির রং কালো।
টিকা লেখো – কৃষ্ণ মৃত্তিকা।
← অবস্থান:- ভারতের প্রায় 5.50 লক্ষ বর্গ কিমি বা 17% অঞ্চল জুড়ে কৃষ্ণ মৃত্তিকা বিস্তৃত। মহারাষ্ট্র, মধ্যপ্রদেশের পশ্চিম অংশ, গুজরাটের দক্ষিণ অংশ, অন্ধ্রপ্রদেশের উত্তর-পশ্চিম অংশ, কর্ণটিকের উত্তর ও তামিলনাড়ুর উত্তর অংশ জুড়ে কৃয় মৃত্তিকা বিস্তৃত। উৎপত্তি: স্বল্প বৃষ্টিপাতের প্রভাবে ব্যাসল্ট শিলা থেকে কৃষ্ণ মৃত্তিকা সৃষ্টি হয়।
বৈশিষ্ট্য:- (i) টাইটেনিয়াম অক্সাইডের পরিমাণ বেশি থাকায় এই মাটির রং কালো।
(ii) পলি ও কাদার ভাগ বেশি হওয়ায় (50-80%) এই মাটির জলধারণ ক্ষমতা বেশি।
(iii) এই মাটিতে অ্যালুমিনিয়াম অক্সাইড 10%, লৌহ অক্সাইড 9-10%, ম্যাগনেশিয়াম কার্বনেট 6-8% অনুপাতে থাকে।
উৎপাদিত শস্য:- কৃষ্ণ মৃত্তিকার প্রধান ফসল কার্পাস। তাই এই মাটিকে কৃষ্ণ কার্পাস মৃত্তিকা বা ‘Black Cotton Soil’ বলে। এছাড়া মিলেট, তৈলবীজ, তামাক, পেঁয়াজ, যব, আলু ইত্যাদি এই মাটির প্রধান ফসল।
‘মৌসুমি বৃষ্টিপাতের ছেদ’ বা ‘Break of Monsoon’ বলতে কী বোঝায়?
• গ্রীষ্মকালে উষ্ণতা বৃদ্ধির সাথে সাথে সমগ্র ভারতে নিম্নচাপের সৃষ্টি হয়- দেশের উত্তর-পশ্চিমাংশে তা প্রবল নিম্নচাপে পরিণত হয়। এরপর জলীয় বাষ্পপূর্ণ দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন পরিমাণে বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে। এর ফলে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে তাপমাত্রা হ্রাস পায়। তখন সর্বত্র বায়ুচাপেরও পরিবর্তন ঘটে। এ সময় দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর গতিও হ্রাসপ্রাপ্ত হয়। ইহার প্রবেশের পথে বাধার সৃষ্টি হয়। তখন মাঝে মাঝে বৃষ্টিপাতের সাময়িক বিরতি ঘটে। একেই বলে’ মৌসুমি বৃষ্টিপাতের ছেদ’ বা ‘Break of Monsoon’ |
লু এবং আঁধি কাকে বলে?
 
• লু: গ্রীষ্মকালে অর্থাৎ মে-জুন মাসে সকাল ১০টার পর উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম ভারতে ভূপৃষ্ঠের সমান্তরালে, যে উষ্ণ ও শুষ্ক বায়ু প্রবাহিত হয়, তাকে স্থানীয় ভাষায় ‘লু’ বলে।
বৈশিষ্ট্য:- (i) এটি একটি স্থানীয় বায়ু।
(ii) বায়ুর উন্নতা 40°সে.-50° সে. পর্যন্ত হয়।
(iii) দুপুরবেলা লু-এর গতিবেগ বেশি হয় (30-40 কিমি/ঘণ্টা)।
(iv) বায়ুতে জলীয় বাষ্প থাকে না বললেই চলে।
প্রভাব :- (i) স্বাভাবিক উদ্ভিদ ঝলসে যায়।
(ii) অনেক সময় অনেক গবাদি পশু ও মানুষ মারা যায়।
আঁধি: আঁধি একটি স্থানীয় বায়ু। গ্রীষ্মকালে রাজস্থানের পশ্চিমাংশে (মরু অঞ্চলে) ভয়ানক ধূলিঝড় সৃষ্টি হয়। একে স্থানীয় ভাষায় আধি বলে। এর গতিবেগ ঘণ্টায় প্রায় 50-60 কিমি।। এই সময় দিনের বেলা বায়ুর তাপমাত্রা প্রায় 40°-47° সেন্টিগ্রেড পর্যন্ত হয়। এর ফলে এখানে গভীর নিম্নচাপের সৃষ্টি হয়।
প্রভাব:- বাতাসে জলীয় বাষ্প কম থাকায় মেঘের সঞ্চার হয় না। ফলে আঁধির প্রভাবে বৃষ্টিপাত হয় না। তবে বায়ুর তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পায়। এই ঝড়ের প্রধান বৈশিষ্ট্য হল প্রচুর পরিমাণ ধূলিকণা ও বালুকণা বাতাসে ভেসে থাকে। এই ধূলিঝড়ের প্রভাবে রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি, কৃষিক্ষেত্র ধুলোবালিতে ঢেকে যায়। প্রচুর সম্পত্তি নষ্ট হয় এবং এমনকি প্রাণহানি পর্যন্ত হয়ে থাকে।
 
আম্রবৃষ্টি বলতে কী বোঝো?
• গ্রীষ্মকালে তামিলনাডু ও অন্ধ্রপ্রদেশে বজ্রবিদ্যুৎসহ বজ্রঝঞ্ঝার (Thunderstorm) প্রভাবে যথেষ্ট হয়। তাই একে আম্রবৃষ্টি বলে। এই বৃষ্টির প্রভাবে এখানে আমের ফলন ভালো হয়। তাই একে আর কণটিকে এই বৃষ্টিতে কফি চাষের সুবিধা হয়, তাই সেখানে ইহা Cherry Blossoms নামে পরিচিত
  
স্থিতিশীল উন্নয়ন” বা “ধারণযোগ্য উন্নয়ন” বা “Sustainable Development” কাকে বলে?
 World Commission on Environment and Development অর্থাৎ ব্রুস্টল্যান্ড কমিশনের দেওয়া সংজ্ঞা অনুসারে “ভবিষ্যৎ প্রজন্মের প্রয়োজন মেটানোর ক্ষেত্রে কোন বাধা সৃষ্টি না করে বর্তমান প্রজন্মের চাহিদা মেটানোর জন্য যে উন্নয়নমূলক পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয় তাকে স্থিতিশীল উন্নয়ন বলা হয়।”
Sustainable Development কথাটি প্রথম ব্যবহার করেন এভাবেলফোর।
ভারতে ‘মহানগর’ কাকে বলে?
ভারতের যে সকল শহরের জনসংখ্যা ১০ লক্ষ থেকে ৫০ লক্ষের কম, সেই শহর গুলিকে মহানগর বলা হয়। এই প্রকার শহরকে “মিলিয়ন সিটি”-ও বলা হয়। ২০১১ সালের সেনসাস অনুযায়ী ভারতের মিলিয়ন শহরের সংখ্যা ৫৩ টি।
টীকা লেখো:- সোনালী চতুর্ভুজ।
ভারতের প্রধান চারটি মেট্রোপলিটন শহর মুম্বাই, দিল্লি, চেন্নাই ও কলকাতাকে ৫৮৪৬ কিমি দীর্ঘ ৪-৬ চ্যানেল বিশিষ্ট জাতীয় সড়ক দ্বারা যুক্ত করা হয়েছে একে ‘সোনালী চতুর্ভুজ’ বলে। এই চতুর্ভুজের চারটি বাহু হলো- কলকাতা-দিল্লি বা NHI9 (১৪৫৩ KM), দিল্লি-মুম্বই বা NH৪ (১৪১৯ KM), মুম্বই-চেন্নাই বা NH48 (বাহু সর্বনিম্ন ১,২৯০ কিমি) এবং চেন্নাই-কলকাতা বা NH16 (দীর্ঘতম বাহু, ১৬৮৪ কিমি) দৈর্ঘ্যযুক্ত।
গুরুত্ব:- এর মাধ্যমে ভারতের গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলির মধ্যে অতি দ্রুত পরিবহন সম্ভব হয়। দ্রুত ট্রাক চলাচলের জন্য কৃষি যাতে পণ্য সহজে দেশের বিভিন্ন শহর ও বন্দর গুলোতে পাঠানো যায়। যাত্রী ও পণ্য পরিবহনের সময় ও অর্থ সাশ্রয় হয় যা শিল্পায়ন ও কর্ম সংস্থানের পক্ষে সহায়ক।
 
হীরক চতুর্ভুজ কাকে বলে?
সোনালী চতুর্ভুজ প্রকল্পের দেশের বৃহৎ ৪টি মেট্রোপলিটান শহর দিল্লি, মুম্বই, চেন্নাই ও কলকাতা সংযোগকারী অতি দ্রুতগামী রেল যোগাযোগ প্রকল্পকে ‘হীরক চতুর্ভুজ’ বলে। ২০১৪-১৫ রেল বাজেটে ঘণ্টায় ৩২০ কিমি গতিসম্পন্ন ৭টি পথে এই স্ট্যান্ডার্ড গেজ রেল প্রকল্প গৃহীত হয়েছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে এই চারটি শহরের মধ্যে যাতায়াত ব্যবস্থায় অনেক সময় ও অর্থের আশ্রয় হয়।
অনুসারী শিল্প কাকে বলে?
• কোনো বৃহদায়তন শিল্প থেকে যেসব শিল্পজাত দ্রব্য উৎপাদিত হয় সেইসব শিল্পজাত দ্রব্যকে ব্যবহার করে যেসব ছোটো ছোটো শিল্প গড়ে ওঠে তাদের অনুসারী শিল্প বা ডাউন স্ট্রিম ইন্ডাস্ট্রি বলে। যেমন- পেট্রো-রসায়ন শিল্প থেকে উৎপন্ন প্লাস্টিক বা PVC শিটকে ব্যবহার করে বহু রকমের প্লাস্টিক শিল্প গড়ে উঠেছে।
কার্পাস শিল্পকে শিকড়-আলগা শিল্প’ (Foot-loose industry) বলা হয় কেন?
• শিল্পে ব্যবহৃত বিভিন্ন কাঁচামালের মধ্যে যে-সকল কাঁচামাল ব্যবহার করে শিল্পজাত দ্রব্য প্রস্তুত করলে উৎপন্ন দ্রব্যের ওজন একই থাকে, সেই সকল কাঁচামালকে বলে বিশুদ্ধ কাঁচামাল। কার্পাস একটি বিশুদ্ধ কাঁচামাল। কারণ,। টন তুলো থেকে। টন সুতো তৈরি হয়।   আবার। টন সুতো থেকে। টন সূতিবস্ত্র তৈরি হয়।  এক্ষেত্রে কাঁচামাল ও শিল্পজাত পণ্যের ওজনের অনুপাত থাকে 1: 1. বা পণ্যসূচক  
 
তাই কার্পাস শিল্পকেন্দ্রগুলি কাঁচামালের উৎস স্থানের কাছে, বা বাজারের কাছে বা অন্য কোনো সুবিধাজনক স্থানে (যেখানে উন্নত পরিবহণ ব্যবস্থা, জলের সরবরাহ, বিদ্যুৎ সরবরাহ, শ্রমিকের সরবরাহ, আর্দ্র জলবায়ু বর্তমান) গড়ে উঠতে পারে। এ কারণে কার্পাস শিল্পকে শিকড়-আলগা শিল্প বলে।
 
যেসব ছোটো ছোটো শিল্প গড়ে ওঠে তাদের অনুসারী শিল্প বা ডাউন স্ট্রিম ইন্ডাস্ট্রি বলে। যেমন- পেট্রো-রসায়ন শিল্প থেকে উৎপন্ন প্লাস্টিক বা PVC শিটকে ব্যবহার করে বহু রকমের প্লাস্টিক শিল্প গড়ে উঠেছে।
 
সেন্সর কাকে বলে?
• কৃত্রিম উপগ্রহে আটকানো থাকে এমন একটি বিশেষ যন্ত্র বা Device হল সেন্সর। যা মহাকাশ থেকে ভূ- পৃষ্ঠের বস্তু দ্বারা প্রতিফলিত আলো সংগ্রহ করে তার বৈশিষ্ট্য তুলে ধরে। সেন্সর দুই প্রকারের-
সক্রিয় সেন্সর:- এগুলি নিজের দেহের আলো বস্তুর উপর প্রতিফলন করে দিন বা রাত্রি যে-কোনো সময়ের তথ্য সংগ্রহ করে। যেমন- র্যাডার, অ্যাকটিভ রেডিয়োমিটার।
নিষ্ক্রিয় সেন্সর:- এগুলি সূর্যের আলো বস্তুর উপর প্রতিফলিত করে তথ্য সংগ্রহ করে। তাই কেবলমাত্র দিনের আলোতেই এগুলি তথ্য সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়। যেমন ফটোগ্রাফিক ক্যামেরা, টিভি ক্যামেরা ইত্যাদি।
দুর সংবেদন কী?
• ভূপৃষ্ঠের কোনো লক্ষ্য বস্তুকে স্পর্শ না । করে, দূর থেকে বিশেষ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির সাহায্যে বস্তু সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করার ব্যবস্থাকে দুর সংবেদন বা ‘Remote Sensing’ বলে।
বৈশিষ্ট্য:- i) এই চিত্র সাধারণত দুটি পদ্ধতিতে সংগ্রহ করা হয়। যথা- (a) উপগ্রহ চিত্র (b) বিমান চিত্র
(ii) উপগ্রহ চিত্রে সেন্সরের সাহায্যে ডিজিটাল পরিসংখ্যান গ্রহণ করে ভূপৃষ্ঠের নিয়ন্ত্রক কেন্দ্রগুলিতে সংরক্ষিত হয়, পরে তা বিভিন্ন পদ্ধতিতে বিশ্লেষণ করা হয়।  
F.C.C কী?
• সাধারণ মানচিত্রে ভুপৃষ্ঠের উপাদানগুলির প্রকৃত রং ব্যবহার করা হয়। উপগ্রহ চিত্রের ক্ষেত্রে ভূপৃষ্ঠের উপাদানগুলির প্রকৃত রঙের পরিবর্তে অন্য রং বা ছদ্ম রং ব্যবহার করা হয়, একেই F.C.C. বলা হয়। এক্ষেত্রে লাল, সবুজ ও নীল রঙের উপাদানগুলিকে যথাক্রমে NIR Band, লাল ও সবুজ রং দিয়ে দেখানো হয়।
ভূ-বৈচিত্র্যসূচক মানচিত্র কী? অথবা, ভূ-বৈচিত্র্যসূচক মানচিত্রের সংজ্ঞা দাও।
• সংজ্ঞা:- যে মানচিত্রে ভূপৃষ্ঠের প্রাকৃতিক ও সাংস্কৃতিক উপাদানগুলি বিভিন্ন প্রচলিত প্রতীক-চিহ্ন ব্যবহারের মাধ্যমে চিত্রায়িত করা হয় সেই মানচিত্রকে ভূ-বৈচিত্র্যসূচক মানচিত্র বলে। বৃহৎ স্কেলের এই মানচিত্র সুনির্দিষ্ট স্কেলে ও সুনির্দিষ্ট অভিক্ষেপের মাধ্যমে অঙ্কন করা হয়। ভারতীয় সর্বেক্ষণ বিভাগ (Survey of India) এই মানচিত্র প্রস্তুত ও প্রকাশ করে। ভূ-বৈচিত্র্যসূচক মানচিত্রের বৈশিষ্ট্যগুলি হল-
(i) ভূ-বৈচিত্র্যসূচক মানচিত্র কতকগুলি সুনির্দিষ্ট স্কেলে অঙ্কন করা হয়।
(ii) মানচিত্রগুলির দ্রাঘিমা ও অক্ষাংশগত বিস্তার সুনির্দিষ্ট থাকে।
(iii) নিখুঁত জরিপকার্যের মাধ্যমে প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহ করে এই মানচিত্র অঙ্কন করা হয়।
ভূ-বৈচিত্র্যসূচক মানচিত্রে ভগ্নাংশসূচক স্কেলের (R.F.) ব্যবহার উল্লেখ করো।
মানচিত্রে কোনো দুটি স্থানের মধ্যে দূরত্ব এবং ভূমিভাগে সেই দুটি স্থানের মধ্যে দূরত্বের অনুপাতকে যখন ভগ্নাংশের সাহায্যে প্রকাশ করা হয় তখন তাকে বলা হয় ভগ্নাংশসূচক স্কেল বা R.F. (Representative Fraction)
অর্থাৎ R.F = মানচিত্রে দুরত্ব ভূমিভাগে দুরত্ব
ব্যবহার:- (i) এক্ষেত্রে ভগ্নাংশের লব মানচিত্রে দূরত্ব এবং হর ভূমিভাগে দূরত্ব নির্দেশ করে। লব বা হরের কোনো নির্দিষ্ট একক থাকে না। ইহা একটি এককবিহীন স্কেল।
(ii) R.F-এর লব এর মান সর্বদা। হয়।
(iii) লবও হরের একই একক ধরা হয়। তাই এই স্কেলের ব্যবহারিক গুরুত্ব খুব বেশি। যে কোনো দেশে যে কোনোএককে ইহা কার্যকরী হয়।
(iv) এই স্কেলকে বিবৃতিমূলক স্কেলে বা রৈখিক স্কেলে সহজে রূপান্তরিত করা যায়।

বিষয় ভিত্তিক ৩ নম্বরের ভূগোলের প্রশ্ন সাজেশন

নিজে প্রাকৃতিক ভূগোল, আঞ্চলিক ভূগোল এবং পরিবেশ ভূগোল   মিলিয়ে মিশিয়ে বেস্ট পাঁচ নম্বর প্রশ্ন আসা যে সুযোগ রয়েছে সেগুলো সামনে দেওয়া হল। এগুলোর উত্তর  পাঠ্য বই রয়েছে সেখানে খুব ভালো করে দেওয়া রয়েছে, তাই আলাদা করে আর এগুলোর উত্তর দেওয়া হচ্ছে না
  এগুলো বই থেকে পড়ে নিতে হবে   সাজেশনের জন্য নিচে প্রশ্নগুলো দেওয়া থাকলো।

১. বহির্জাত প্রক্রিয়া ও সৃষ্ট ভূমিরূপ

মন্থকূপ ও প্রপাত কূপের মধ্যে পার্থক্য লেখো।
সব নদীর মোহনায় বদ্বীপ গড়ে ওঠে না কেন?
অথবা, বদ্বীপ সৃষ্টির অনুকূল ভৌগোলিক পরিবেশ গুলি আলোচনা করো।
গিরিখাত ও ক্যানিয়নের মধ্যে পার্থক্য করো।
রসে মতানে ও ড্রামলিনের এমধ্যে তিনটি পার্থক্য লেখো। 
নদী উপত্যকা ও হিমবাহ উপত্যকার মধ্যে পার্থক্য লেখো।
মরু সম্প্রসারণের তিনটি কারণ সংক্ষেপে আলোচনা করো।

২. বায়ুমণ্ডল

স্থলবায়ু এবং সমুদ্র বায়ুর মধ্যে পার্থক্য লেখো।
ঘূর্ণবাত ও প্রতীপ ঘূর্ণবাতের মধ্যে পার্থক্য লেখো।
ওজোন স্তর বিনাশের তিনটি ফলাফল লেখো।
 

৩. বারিমন্ডল

জোয়ার ভাটার সুফল ও কুফল উল্লেখ করো।
সমুদ্র স্রোত সৃষ্টির তিনটি কারণ উল্লেখ করো।

৪. বর্জ্য ব্যবস্থাপনা

• শিল্প বর্জ্যের ব্যবস্থাপনার পদ্ধতিগুলি সংক্ষেপে ব্যাখ্যা করো।
পরিবেশের উপর বর্জ্যের প্রভাব আলোচনা করো।
বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় শিক্ষার্থীদের ভূমিকা।
পরিবেশের উপর বর্জ্যের প্রভাব আলোচনা করো।
জৈব ভঙ্গুর বর্জ্য এবং জৈব অভঙ্গর বর্জ্যের মধ্যে পার্থক্য লেখ
বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় স্ক্রাবারের ভূমিকা কী?
বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় 4R কী?

৫. ভারত

ভারতে কৃষ্ণ মৃত্তিকার বণ্টন ও বৈশিষ্ট্য লেখো।
টিকা লেখো- ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা।
ভারতে মৃত্তিকা সংরক্ষণের তিনটি পদ্ধতি আলোচনা কর
ভারতের কৃষিতে কেন জল সেচের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে?
ভারতের কৃষিতে সবুজ বিপ্লবের তিনটি ফলাফল লেখো।
কৃষি ও সামাজিক বনসৃজনের মধ্যে পার্থক্য লেখো।
মৌসুমী বায়ুর ওপর জেট বায়ুর প্রভাব সংক্ষেপে ব্যাখ্যা করো।
পূর্ব ঘাট ও পশ্চিমঘাট পর্বতমালার পার্থক্য আলোচনা করো।
ভারতের দ্রুত জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণগুলি আলোচনা করো।

৬. উপগ্রহ চিত্র ও ভূবৈচিত্রসূচক মানচিত্র

• উপগ্রহ চিত্রের প্রধান তিনটি ব্যবহার লেখো।
উপগ্রহ চিত্র ও ভুবৈচিত্র সুচক মানচিত্রের পার্থক্য আলোচনা করো।
অথবা, মানচিত্র ও উপগ্রহ চিত্রের পার্থক্য লেখো।
জিওস্টেশনারি ও সানসিনক্রোনাস উপগ্রহের মধ্যে পার্থক্য লেখো।
ভূবৈচিত্রসূচক মানচিত্রে ব্যবহৃত বিভিন্ন স্কেলগুলি উল্লেখ করো।
ভূ-বৈচিত্র্যসূচক মানচিত্রের সুবিধা ও অসুবিধাগুলি লেখো।
স্কেলভেদে বিভিন্ন প্রকার ভূ-বৈচিত্র্যসূচক মানচিত্রের শ্রেণিবিভাগ করো।

  মাধ্যমিক ভূগোল পাঁচ নম্বরের প্রশ্ন সাজেশন

5 Marks Suggestion

১. বহির্জাত প্রক্রিয়া ও সৃষ্ট ভূমিরূপ

• হিমবাহের ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপগুলির পরিচয় দাও।
হিমবাহ ও জলধারার মিলিত কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ গুলির পরিচয় দাও।

২. বায়ুমণ্ডল

উষ্ণতার তারতম্যের ভিত্তিতে বায়ুমণ্ডলের স্তর বিন্যাস করো।
পৃথিবীতে বিশ্ব উষ্ণায়নের প্রভাব বা ফলাফল আলোচনা করো।
বায়ুচাপ বলের সঙ্গে নিয়ত বায়ুর সম্পর্ক আলোচনা করো।
• অথবা, নিয়ত বায়ুর গতিপথ ও প্রভাব আলোচনা করো।
 

৩. বারিমণ্ডল

সমুদ্রস্রোতের প্রভাব গুলি আলোচনা করো।
জোয়ার ভাটা সৃষ্টির কারণগুলি আলোচনা করো।

৫. ভারত (প্রাকৃতিক)

ভারতের পূর্ব উপকূল ও পশ্চিমবঙ্গ কুলের মধ্যে পার্থক্য লেখো।
• প্রশ্ন বরাবর হিমালয় এর শ্রেণীবিভাগ আলোচনা করো।

৫. ভারত (অর্থনৈতিক)

 
ভারতে গম চা আখ চাষের অনুকুল ভৌগোলিক পরিবেশ গুলি আলোচনা করো।
পশ্চিম ভারতে কার্পাস বয়ন শিল্পের কেন্দ্রীভবনের কারণ গুলি লেখো।
পূর্ব ও মধ্য ভারতের লৌহ ইস্পাত শিল্পের কেন্দ্রীভবনেরকারণ গুলি লেখো।
ভারতের নগরায়নের সমস্যা গুলি আলোচনা করো।

ম্যাপ পয়েন্টিং ১০ নম্বর সাজেশন:

Map Pointing Suggestion

পাহাড়-পর্বত

আরাবল্লী পর্বত, সাতপুরা পর্বত, শিবালিক পর্বত, বিন্ধ্যপর্বত, নীলগিরি 

নদ-নদী

নর্মদা নদী, কৃষ্ণা নদী, মহানদী, গোদাবরী নদী, কাবেরী নদী

ভূ-প্রকৃতি

বছরে দুবার বৃষ্টিপাতযুক্ত অঞ্চল (করমণ্ডল উপকূল)
ভারতের অত্যধিক বৃষ্টিপাতযুক্ত স্থান (মৌসিনরাম)
একটি ম্যানগ্রোভ অরণ্য অঞ্চল (সুন্দরবন)
ভারতের চিরহরিৎ অরণ্য অঞ্চল (পশ্চিমঘাট পর্বতের পশ্চিম ঢাল)
ভারতের কৃষ্ণমৃত্তিকা অঞ্চল (গুজরাট, মহারাষ্ট্র)
ভারতের একটি লবণাক্ত মৃত্তিকা অঞ্চল (সুন্দরবন)
ভারতের একটি লোহিত মৃত্তিকা অঞ্চল

কৃষি অঞ্চল

ভারতের একটি কফি উৎপাদক অঞ্চল (কর্ণাটকের চিকমাগালুর, তামিলনাডুর কোয়েম্বাটুর)
পূর্ব ভারতে চা উৎপাদক অঞ্চল (পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং)
একটি আখ উৎপাদক অঞ্চল (উত্তর প্রদেশ, মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক)
পশ্চিম ভারতের একটি মিলেট উৎপাদক অঞ্চল (হরিয়ানা, কর্ণাটক, উত্তরাখন্ড)

শিল্প কেন্দ্র

পশ্চিম ভারতের একটি কার্পাস বয়ন শিল্পকেন্দ্র (মুম্বাই, নাগপুর, আমেদাবাদ, সুরাট)
ভারতের বৃহত্তম জাহাজ নির্মাণ কেন্দ্র (বিশাখাপত্তনম)
পশ্চিমবঙ্গের একটি তৈলরসায়ন শিল্পকেন্দ্র (হলদিয়া)
পশ্চিমবঙ্গের একটি রেলইঞ্জিন নির্মাণ কেন্দ্র (চিত্তরঞ্জন)
ভারতের বৃহত্তম তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পকেন্দ্র (বেঙ্গালুরু)
ভারতের বৃহত্তম পেট্রোরসায়ন শিল্প কেন্দ্র (জামনগর)

বন্দর

ভারতের শুল্কমুক্ত বা করমুক্ত বন্দর (কান্ডালা)
ভারতের সর্বোত্তম স্বাভাবিক ও পোতাশ্রয়যুক্ত বন্দর (বিশাখাপত্তনম)

অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ

কলকাতা
পক্ প্রণালী
ইন্দিরা পয়েন্ট।
ভারতের সর্বাধিক জনঘনত্বপূর্ণ কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল (দিল্লী)
ভারতের প্রধান প্রশাসনিক কেন্দ্র (দিল্লী)
ভারতের একটি জীবন্ত আগ্নেয়গিরি (আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের ব্যারেন)
মালাবার উপকূল
কঙ্কন উপকূল
ভেম্বানাদ কয়াল
লোকটাক হ্রদ
চিল্কা হ্রদ
কচ্ছের রণ অঞ্চল
ভারতের ডেট্রয়েট (চেন্নাই)
পূর্ব ভারতের একটি আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর (কলকাতার নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু
আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বা দমদম বিমানবন্দর)

©Kamaleshforeducation.in(2023)

 

Madhyamik History Suggestion 2025  

ইতিহাসে মাথায় মাথায় পাশ নয়, ইতিহাসে ভালো নম্বর পাওয়ার অঙ্গীকার
প্রিয় ছাত্র- ছাত্রী,
  যারা মাধ্যমিক পরীক্ষা দেবে তাদের জন্য  KAMAESHFOREDUCATION.INএর তরফ থেকে ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ সাজেশন   প্রকাশ করা হল। যেটি বাজার চলতি অন্যান্য সাজেশন বইয়ের থেকে অনেক আলাদা।
 যাদের অনেকের মধ্যে ইতিহাস বিষয়ে প্রচুর ভয় রয়েছে। কেউ ভাবছে ইতিহাসে পাশ করবো কি করে? আবার কেউ  ভাবছে  ইতিহাসে ভালো নম্বর তুলবো কীভাবে? সবার জন্য সাজেশনটি খুব উপকারী হবে।
■ ইতিহাস বিষয়ের ভয় দূর করে প্রতিটি অধ্যায়ের ওপর গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলির সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হয়েছে এই সাজেশনটিতে  । প্রতিটি অধ্যায়ের ওপরে ২০২৫ সালের জন্য উত্তরসহ সাজেশন দেওয়া রয়েছে। পাশাপাশি  রয়েছে ‘আদর্শ উত্তরপত্র’ (সম্পূর্ণ বিনামূল্যে)

মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশান ২০২৫

(FREE FOR ALL)

১ম অধ্যায়ঃ ইতিহাসের ধারণা

২য় অধ্যায়ঃ সংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা

১. সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করোঃ (মান-১)

 
1. ‘বাঙালির ইতিহাস’ গ্রন্থটির লেখক হলেন-
(ক) রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়
(খ) দীনেশচন্দ্র সেন
(গ) দীনেশচন্দ্র সরকার
(ঘ) নিহাররঞ্জন রায়
2. 1853 খ্রিস্টাব্দে ভারতে প্রথম রেলপথ স্থাপিত হয়
বোম্বে থেকে-
(ক) কলকাতা
(খ) দিল্লি
(গ) থানে
(ঘ) গোয়া
3. ভারতীয় যোগাযোগ ও পরিবহন ব্যবস্থায় আধুনিকীকরনের  যুগের প্রতিষ্ঠাতা হলেন-
(ক) বেন্টিং
(খ) রিপন
(গ) ডালহৌসি
(ঘ)কার্জন
4. ভারতের কোন ‘সংস্কৃতির শহর’ বলা হয়-
ক)মুম্বাই  
(খ) চেন্নাই
(গ) কলকাতা
(ঘ)ভুবনেশ্বর
5. ‘Silent Spring’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে-
(ক) চার্লস টিলি
(খ) রিচার্ড গ্রোভ
(গ) ক্ল্যারেন্স গ্ল্যোকেন
(ঘ) আর কারসন
6.ভারতীয় ফৌজের ইতিহাস গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
(ক) সুরেন্দ্রনাথ সেন
(খ) সুবোধ ঘোষ
(গ) যদুনাথ সরকার
(ঘ) কৌশিক রায়
 7. নর্দমা বাঁচাও আন্দোলনের নেত্রী কে ছিলেন-
(ক) অরুন্ধতী রায়
(খ) মেধা পাটেকর
(গ) মহাশ্বেতা দেবী
(ঘ) আশাপূর্ণা দেবী
(8)মানুষ ও পরিবেশ বইটির লেখক কে-
(ক) ইরফান হাবিব
(খ) রমেশ চন্দ্র গুহ
(গ) আর কারসন
(ঘ) মহেশ রঙ্গরাজন
9. দাদাসাহেব ফালকে যুক্ত ছিলেন-
(ক) চলচিত্রের সঙ্গে
(খ) ক্রীড়া জগতের সঙ্গে
(গ) স্থানীয় ইতিহাস চর্চার সঙ্গে
(ঘ)পরিবেশ চর্চার সঙ্গে 
10. সত্যজিৎ রায় যুক্ত ছিলেন-
(ক) খেলার ইতিহাসে
(খ) শহরের ইতিহাসে
(গ) নারীর ইতিহাসে
(ঘ) শিল্পচর্চার ইতিহাসে
11. ভারতীয় ফুটবলের জনক বলে যাকে অভিহিত করা হয় তিনি হলেন-
(ক) গোষ্ঠ পাল
(খ) চুনী গোস্বামী
(গ) নগেন্দ্রপ্রসাদ সর্বাধিকারী

(ঘ) পি. কে. ব্যানার্জি

মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশান ২০২৫

(FREE FOR ALL)

12. ‘নিষিদ্ধ শহর’ বলা হয়-
(ক) লাসাকে
(খ) বেজিংকে
(গ) রুমকে
(ঘ) কনস্ট্যানটিনাপলকে
13. মোহনবাগান ক্লাব আই এফ এ শিল্ড জয় করেছিল-
(ক) 1890 খ্রিস্টাব্দে
(খ) 1911 খ্রিস্টাব্দে
(গ) 1905 খ্রিস্টাব্দে
(ঘ) 1917 খ্রিস্টাব্দে
14. নতুন সামাজিক ইতিহাস চর্চা শুরু হয়-
(ক) 1860- এর দশকে
(খ) 1880- এর দশকে
(গ) 1930- এর দশকে
(ঘ) 1969- এর দশকে
15. ‘অরণ্যের দিনরাত্রি’ চলচ্চিত্রের পরিচালক হলেন –
(ক) মৃণাল সেন
(খ) বিজন ভট্টাচার্য
(গ) সত্যজিৎ রায়
(ঘ) ঋত্বিক ঘটক
16. বাংলা ভাষায় প্রথম প্রকাশিত পত্রিকাটির নাম-
(ক) দিকদর্শন
(খ) সমাচার দর্পণ
(গ) সোমপ্রকাশ
(ঘ) বঙ্গদর্শন
(ঘ) গিরিশচন্দ্র ঘোষ
(ঘ) ঋত্বিক ঘটক
 
17. বাঙালি পরিচালিত বাংলা প্রথম সংবাদপত্রটি হল-
(ক) সমাচার দর্পণ
(খ) সম্বাদ প্রভাকর
(গ) ব্রাহ্মণ সেবধি
(ঘ) বেঙ্গল গেজেট
18. অমৃতবাজার পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন-
(ক) হরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়
(খ) শিশির কুমার ঘোষ
(গ) উমেশচন্দ্র দত্ত
(ঘ) দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যায়
19.হিন্দু পেট্রিয়ট পত্রিকার প্রথম সম্পাদক  ছিলেন-
(ক) গিরিশচন্দ্র ঘোষ
(খ)হরিশচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
(গ) দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর
(ঘ)হরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়
20. ‘ হুতুমপেঁচার নকশা’-র লেখক হলেন-
(ক) গিরিশচন্দ্র ঘোষ
(খ) প্যারীচাঁদ মিত্র
(গ) ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
(ঘ) কালীপ্রসন্ন সিংহ
21. ‘নীলদর্পণ’ নাটকের ইংরেজি অনুবাদ করেছিলেন-
(ক) কালীপ্রসন্ন সিংহ
(খ) মাইকেল মধুসূদন দত্ত✓
(গ) হরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়
(ঘ) রেভাঃ জেমস লং
22. ‘আলালের ঘরে দুলাল’ রচনা করেন-
(ক) ঈশ্বর গুপ্ত
(খ) মধুসূদন দত্ত
(গ) প্যারিচাঁদ মিত্র✓
(ঘ) উমেশ চন্দ্র দত্ত
23. কালীপ্রসন্ন সিংহের ছদ্মনাম কী-
(ক) পশুরাজ
(খ) হুতোম পেঁচা✓
(গ) মধুসূদন দত্ত
(ঘ) উমেশচন্দ্র দত্ত
 

মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশান ২০২৫

(FREE FOR ALL)

24. মেট্রোপলিটন ইনস্টিটিউশন প্রতিষ্ঠা করেন-
(ক) রামমোহন রায়
(খ) বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
(গ) ডেভিড হেয়ার
(ঘ) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর✓
25. কলকাতা মাদ্রাসা (1781 খ্রিষ্টাব্দ) প্রতিষ্ঠা করেন-
(ক) লর্ড ক্লাইভ
(খ) লর্ড কর্নওয়ালিস
(গ) লর্ড ওয়ারেন হেস্টিংস✓
(ঘ) লর্ড ওয়েলেসলি
26. এশিয়াটিক সোসাইটি প্রতিষ্ঠিত হয়-
(ক) 1774 খ্রিষ্টাব্দ
(খ) 1784 খ্রিষ্টাব্দ✓
(গ) 1792 খ্রিষ্টাব্দ
(ঘ) 1874 খ্রিষ্টাব্দ
27. ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়-
(ক) 1800 খ্রিষ্টাব্দ✓
(খ) 1801 খ্রিষ্টাব্দ
(গ) 1802 খ্রিষ্টাব্দ
(ঘ) 1803 খ্রিষ্টাব্দ
28. মেকেলে মিনিট কবে পেশ করা হয়-
(ক) 1813 খ্রিস্টাব্দে
(খ) 1823 খ্রিস্টাব্দে
(গ) 1835 খ্রিস্টাব্দে✓
(ঘ) 1828 খ্রিস্টাব্দে
29. কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম আচার্য ছিলেন-
(ক) লর্ড লিটন
(খ)লর্ড ডালহৌসী
(খ) উইলিয়াম কলভিন
(ঘ) লর্ড ক্যানিং✓

 

মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশান ২০২৫

(FREE FOR ALL)

২. [A] একটি বাক্যে উত্তর দাওঃ (মান-১)

1. নতুন ইতিহাসের প্রধান বিষয়বস্তু কী?
উত্তরঃ নতুন ইতিহাসের প্রধান বিষয়বস্তু হল সমাজের সকল শ্রেণীর মানুষের ইতিহাস।
2. ভারতে কে নিম্নবর্গের ইতিহাস রচনা করেন?
উত্তরঃ ভারতে 1982 খ্রিস্টাব্দে রনজিৎ গুহ প্রথম নিম্নবর্গের ইতিহাস চর্চা শুরু করেন এবং পরবর্তীকালে পার্থ চট্টোপাধ্যায়, জ্ঞানেন্দ্র পান্ডে, গৌতম ভদ্র প্রমুখ এই চর্চাকে আরো প্রসারিত করেন।
3. ফ্রাঙ্ক ওরেল কে ছিলেন?
উত্তরঃ ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ অধিনায়ক ছিলেন ফ্রাঙ্ক ওরেল।
4. সচীন টেন্ডুলকারের আত্মজীবনীর নাম কী?
উত্তরঃ সচীন টেন্ডুলকারের আত্মজীবনীর নাম ‘প্লেইং ইট মাই ওয়ে’।
5. ‘Twenty two yards to freedom’ গ্রন্থটির লেখক কে?
 
উত্তরঃ ‘টুয়েন্টি টু ইয়ার্ডস টু ফ্রিডম’ গ্রন্থটির লেখক হলেন ক্রীড়া ঐতিহাসিকবিদ বোরিয়া মজুমদার।
6. প্রথম কে, কবে স্পঞ্জ রসগোল্লা তৈরি করেন?
উত্তরঃ কলকাতার বাগবাজারের নবীনচন্দ্র দাস 1868 স্পঞ্জ রসগোল্লা তৈরি করেন।
7.  মান্নাদের লেখা আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থটির নাম কী?
উত্তরঃ মান্নাদের লেখা আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থটি নাম হল ‘জীবনের জলসাঘরে’।
8. ‘দ্য ডন অব ইন্ডিয়া’ গ্রন্থটি কে রচনা করেন?
উত্তরঃ ‘দ্য ডন অব ইন্ডিয়া’ গ্রন্থটি রচনা করেন শোভনা গুপ্ত।
9. ‘বাংলা নাট্য সাহিত্যের ইতিহাস’ গ্রন্থটি কার লেখা?
উত্তরঃ ‘বাংলা নাট্য সাহিত্যের ইতিহাস’ গ্রন্থটির লেখক হলেন আশুতোষ ভট্টাচার্য।
10. ‘শিল্প-ইতিহাসবিদ’ বা ‘Art-Historian’ কাদের বলা হয়?
উত্তরঃ যেসব ইতিহাসবিদ শিল্পচর্চা করেন, তাদের বলা হয় ‘শিল্প ইতিহাসবিদ’ বা ‘Art-Historian’।
11. কারা, কবে প্রথম চলচ্চিত্রের বায়োস্কোপের বাণিজ্যিক প্রদর্শনী করেন?
উত্তরঃ অগাস্ট লুমিয়ের ও লুই লুমিয়ের 1895 খ্রিস্টাব্দে পারস্যে প্রথম বায়োস্কোপের বাণিজ্যিক প্রদর্শন করেন।
 

মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশান ২০২৫

(FREE FOR ALL)

12. বাংলার প্রথম সবাক চলচ্চিত্রের নাম কী?
উত্তরঃ জামাইষষ্ঠী (1931 খ্রিষ্টাব্দ) হল বাংলার প্রথম স্বল্প দৈর্ঘ্যের সবাক চলচ্চিত্র এবং দেনা পাওনা (1931 খ্রিষ্টাব্দ) হলো প্রথম পূর্ণ দৈর্ঘ্যের সবাক চলচ্চিত্র।
13. কে, কবে ক্যামেরা আবিষ্কার করেন?
উত্তরঃ আলেকজান্ডার ওয়ালকট 1840 খ্রিস্টাব্দে ক্যামেরা আবিষ্কার করেন।
14. ভারতে প্রথম রেলপথ সম্প্রসারিত হয় কার আমলে?
উত্তরঃ লর্ড ডালহৌসি আমলে ভারতে প্রথম রেলপথ সম্প্রসারিত হয়।
15. ভারতবর্ষের প্রথম ইতিহাস গ্রন্থের নাম কোনটি?
উত্তরঃ ভারতবর্ষে প্রথম ইতিহাস গ্রন্থ হল কলহন রচিত ‘রাজতরঙ্গিনী’।
16. ‘কলিকাতা দর্পণ’ গ্রন্থটি কে রচনা করেন?
উত্তরঃ ‘কলিকাতা দর্পণ’ গ্রন্থটি রচনা করেন রাধারমন মিত্র।
17. ‘ব্রিটেন এন্ড হার আর্মি’ গ্রন্থটি কে রচনা করেন?
উত্তরঃ ‘ব্রিটেন এন্ড হার আর্মি’ গ্রন্থটি রচনা করেন বার্নেট
18. মেধা পাটেকর কে ছিলেন?
উত্তরঃ মেধা পাটেকর হলেন ‘নর্মদা বাঁচাও’ আন্দোলনের নেত্রী এবং বিশিষ্ট সমাজসেবী।
19. “Did Women Have a Renaissance?” গ্রন্থটি কে রচনা করেন?
উত্তরঃ গ্রন্থটি জন কেলি রচনা করেছেন।
20. ভারতে কবে থেকে বনসংরক্ষণ আইন চালু হয়?  
 
উত্তরঃ ভারতে 1878 খ্রিস্টাব্দ থেকে বন সংরক্ষণ আইন চালু হয়।
21. ‘ইকো ফেমিনিজম’- এর প্রবক্তা কে?
উত্তরঃ ‘ইকো ফেমিনিজম’-এর প্রবক্তা হলেন ফ্রাসোয়া দেবান।
22. সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক নারী দিবস কবে পালিত হয়?
উত্তরঃ 1975 খ্রিস্টাব্দের ৪ ৪ ই মার্চ সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত হয়।
23. ‘এ হিস্ট্রি অফ হিন্দু কেমেস্ট্রি’ গ্রন্থটি কে লিখেছিলেন?
উত্তরঃ ‘এ হিস্ট্রি অফ হিন্দু কেমিস্ট্রি’ গ্রন্থটির রচয়িতা আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়।
24. বাংলার স্থানীয় ইতিহাস চর্চার প্রথম সার্থক গ্রন্থ কোনটি?
উত্তরঃ বাংলার স্থানীয় ইতিহাস চর্চার প্রথম সার্থক গ্রন্থ হল, কালীকমল সার্বভৌম রচিত ‘সেতিহাস বগুড়ার বৃত্তান্ত’।
25. দীনবন্ধু মিত্র কে ছিলেন?
উত্তরঃ দীনবন্ধু মিত্র ছিলেন একজন বাংলা সাহিত্যিক, ‘নীলদর্পণ’ নাটক ছিল যার শ্রেষ্ঠ সাহিত্যকীর্তি।
26. নীল বিদ্রোহের প্রেক্ষাপটে কোন বাংলা নাটকটি রচিত হয়?
উত্তরঃ নীল বিদ্রোহের প্রেক্ষাপটে বাংলায় ‘নীলদর্পণ’ নাটকটি রচিত হয়।
27. রেভারেন্ড জেমস লং সাহেবের বিচারের জরিমানার 1 হাজার টাকা কে পরিশোধ করেন?
উত্তরঃ রেভারেন্ড জেমস লং সাহেবের বিচারে জরিমানার 1 হাজার টাকা কালীপ্রসন্ন সিংহ পরিশোধ করেন।

মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশান ২০২৫

(FREE FOR ALL)

28. ‘ক্রমনিম্ন পরিশ্রুত নীতি’ বা ‘চুঁইয়ে পড়া নীতি’-র প্রবক্তা কে?
উত্তরঃ ‘ক্রমনিম্ন পরিশ্রুত নীতি’ বা ‘চুঁইয়ে পড়া নীতি’-র প্রবক্তা হলেন লর্ড মেকেলে।
29. শ্রীরামপুর ব্যাপটিস্ট মিশনের কয়েকজন উল্লেখযোগ্য সদস্যের নাম লেখ?
উত্তরঃ শ্রীরামপুর ব্যাপটিস্ট মিশনের কয়েকজন উল্লেখযোগ্য সদস্য হলো উইলিয়াম কেরি, মার্শম্যান, ওয়ার্ড প্রমুখ।
30. কোন নির্দেশনামাকে ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষা বিস্তারের ম্যাগনাকার্টা বা মহাসনদ বলা হয়?
উত্তরঃ উডের ডেসপ্যাচকে (1854 খ্রিস্টাব্দ) ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষা বিস্তারে ম্যাগনাকার্টা হয়।
31. স্কুল বুক সোসাইটি কে প্রতিষ্ঠা করেন?
 
উত্তরঃ স্কুল বুক সোসাইটি ডেভিড হেয়ার প্রতিষ্ঠা করেন।
32. ‘ওরিয়েন্টাল সেমিনারি’ কে স্থাপন করেন?
উত্তরঃ ‘ওরিয়েন্টাল সেমিনারি’ স্থাপন করেন গৌরমোহন অট্য।
33. ভারতের প্রথম বালিকা বিদ্যালয় কোনটি?
উত্তরঃ ভারতের প্রথম বালিকা বিদ্যালয় হল 1849 খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হিন্দু বালিকা বিদ্যালয় (বর্তমানে বেথুন স্কুল)। 
34. ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম মহিলা কলেজ কোনটি?
উত্তরঃ ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম মহিলা কলেজ বেথুন কলেজ।
35. ‘শ্রীরামপুর ত্রয়ী’ নামে কারা পরিচিত?
উত্তরঃ শ্রীরামপুর মিশনের উইলিয়াম কেরি, ওয়ার্ড ও মার্শম্যান একত্রে ‘শ্রীরামপুর ত্রয়ী’ নামে পরিচিত।
36. কে, কবে কলকাতা মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন?
উত্তরঃ লর্ড ওয়ারেন হেস্টিং 1781 খ্রিস্টাব্দে কলকাতা মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন।
37. কে কবে এশিয়াটিক সোসাইটি প্রতিষ্ঠা করেন?
উত্তরঃ প্রাচ্যবিদ স্যার উইলিয়াম জোন্স 1784 খ্রিস্টাব্দে কলকাতায় এশিয়াটিক সোসাইটি প্রতিষ্ঠা করেন।
38. কত খ্রিস্টাব্দে সংস্কৃত কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তরঃ 1824 খ্রিস্টাব্দে সংস্কৃত কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়।
39. প্রাচ্যবাদের কয়েকজন সমর্থকের নাম লেখ?
উত্তরঃ প্রাচ্যবাদের কয়েকজন সমর্থক হলেন এইচ টি প্রিন্সেস, কোলব্রুক, উইলসন প্রমুখ।
40. বাংলার প্রথম বিএ বা স্নাতক ডিগ্রী প্রাপ্ত নারীদের নাম লেখ?
উত্তরঃ বাংলার প্রথম বিএ বা স্নাতক ডিগ্রি প্রাপ্ত নারীদের নাম হল কাদম্বিনী গঙ্গোপাধ্যায় ও চন্দ্রমুখী বসু।
41. স্কুল বুক সোসাইটি (1871 খ্রিস্টাব্দ) প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য কী ছিল?
উত্তরঃ স্কুল বুক সোসাইটি (1817 খ্রিস্টাব্দ) প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য ছিল বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় পাঠ্যপুস্তক রচনা করা।
 

মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশান ২০২৫

(FREE FOR ALL)

42. বেদান্ত কলেজ কে প্রতিষ্ঠা করেন?
উত্তরঃ বেদান্ত কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন রাজা রামমোহন রায়।
43. বেঙ্গল স্কুল অফ আর্ট কে প্রতিষ্ঠা করেন?
উত্তরঃ বেঙ্গল স্কুল অফ আর্ট প্রতিষ্ঠা করেন অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
44. কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য কে ছিলেন?
উত্তরঃ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি স্যার উইলিয়াম কোলভিল।
45. ব্রাহ্মসমাজ কে প্রতিষ্ঠা করেন?
উত্তরঃ ব্রাহ্মসমাজ প্রতিষ্ঠা করেন রাজা রামমোহন রায়।
46. আদি ব্রাহ্মসমাজে কে নেতৃত্ব দেন?
উত্তরঃ দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর আদি ব্রাহ্মসমাজের নেতৃত্ব দেন।
47. নববিধান ব্রাহ্মসমাজ কে প্রতিষ্ঠা করেন?
উত্তরঃ নববিধান ব্রাহ্মসমাজ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন কেশবচন্দ্র সেন
48. কে, কবে তত্ত্ববোধিনী সভা প্রতিষ্ঠা করেন?
উত্তরঃ ব্রাহ্মনেতা দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর 1839 খ্রিস্টাব্দে তত্ত্ববোধিনী সভা প্রতিষ্ঠা করেন।
49. নব্যবঙ্গ গোষ্ঠীর উদ্যোগে প্রকাশিত কয়েকটি পত্রিকার নাম লেখ?
উত্তরঃ নব্য বঙ্গ গোষ্ঠীর উদ্যোগে প্রকাশিত কয়েকটি পত্রিকার নাম হল- ‘এথেনিয়াম’, ‘পার্থেনন’ প্রভৃতি।
50. বাংলায় নব বৈষ্ণব আন্দোলনের সূচনা কে করেন?
উত্তরঃ বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী বাংলায় নব বৈষ্ণব আন্দোলনের সূচনা করেন।
51. লালন ফকীর কে ছিলেন?
উত্তরঃ লালন ফকীর ছিলেন বাংলার একজন বাউল কবি।
52. ডিরোজিও কে ছিলেন?
উত্তরঃ হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিও (1809-31 খ্রিষ্টাব্দ) ছিলেন হিন্দু কলেজের অধ্যাপক এবং নব্যবঙ্গ আন্দোলনের নেতা।
53. স্বামী বিবেকানন্দ কবে, কোথায় বিশ্বধর্ম সম্মেলনে যোগ দেন?
উত্তরঃ স্বামী বিবেকানন্দ 1893 খ্রিস্টাব্দের 11 থেকে 27-শে সেপ্টেম্বর আমেরিকার শিকাগো বিশ্বধর্ম সম্মেলনে যোগ দেন।
54. বিধবা বিবাহের সাপেক্ষে সর্বপ্রথম কে জোরালো আন্দোলন গড়ে তোলেন?
উত্তরঃ বিধবা বিবাহের সাপেক্ষে সর্বপ্রথম ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর জোরালো আন্দোলন গড়ে তোলেন।
55. বিধবা বিবাহ আইন পাস হওয়ার পর প্রথম কোন বিধবার বিবাহ হয়?
উত্তরঃ বিধবা বিবাহ আইন পাশ হওয়ার পর প্রথম বিধবা হিসাবে বিবাহ করেন কালীমতি দেবী।
56. কার উদ্যোগে, কবে ‘ইন্ডিয়ান মিরর’ পত্রিকা প্রকাশিত হয়?
উত্তরঃ 1861 খ্রিস্টাব্দে কেশবচন্দ্র সেন এর উদ্যোগে ‘ইন্ডিয়ান মিরর’ পত্রিকা প্রকাশিত হয়।
 

মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশান ২০২৫

(FREE FOR ALL)

[B] ঠিক বা ভুল নির্ণয় করঃ (মান-১)

1. অশ্বিনী সংকেত চলচ্চিত্রের নির্মাতা ঋত্বিক ঘটক।
উত্তরঃ ভুল।
2. 1911 খ্রিস্টাব্দে ইস্টবেঙ্গল ক্লাব আইএফএ শিল্ড জয় করেছিল।
উত্তরঃ ভুল।
3. ক্রিকেট ‘খেলার রাজা’ নামে পরিচিত।
উত্তরঃ ঠিক।
4. কৌশিক চট্টোপাধ্যায়ের গবেষণার বিষয়বস্তু হল ক্রিকেট।
উত্তরঃ ভুল।
5. ‘হর্ষচরিত’ হলো ভারতের প্রথম ইতিহাস গ্রন্থ।
উত্তরঃ ভুল।
6. কাঙাল ফকীর চাঁদ নামে পরিণত মজুমদার বাউল গান লেখেন।
উত্তরঃ ঠিক।
7. ‘নীলদর্পণ’ নাটকের প্রেক্ষাপটে 1858 খ্রিস্টাব্দে বাংলায় নীলবিদ্রোহ সংঘঠিত হয়।
উত্তরঃ ভুল।
৪. যাজকদের মধ্যে ভারতে ইংরেজি শিক্ষার পথিকৃৎ ছিলেন ডেভিড হেয়ার।
উত্তরঃ ঠিক।
9. 1857 খ্রিস্টাব্দে কলকাতা, বোম্বাই ও ও মাদ্রাজে তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হয়।
উত্তরঃ ঠিক।
10. জেনারেল অ্যাসেম্বলি’জ ইন্সটিটিউ নের বর্তমান নাম বেথুন কলেজ।
উত্তরঃ ভুল।
 
1.[C] স্তম্ভ মেলাও:-
বামদিক                                ডানদিক

A) সোমপ্রকাশ       1) দ্বারকানাথ বিদ্যাভূষণ

B) যুগান্তর              2) বালগঙ্গাধর তিলক
C) বঙ্গদর্শন            3) বারীন্দ্রকুমার ঘোষ
D) কেশরী              4) বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
উত্তরঃ A-1, B-3, C-4, D-2
 

মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশান ২০২৫

(FREE FOR ALL)

2.[C] স্তম্ভ মেলাও:-
A) 1829 খ্রিস্টাব্দ                        1) উডের ডেসপ্যাচ
B) 1830 খ্রিস্টাব্দ                        2) জেনারেল অ্যাসেম্বলিজ ইনস্টিটিউশন
C) 1835 খ্রিস্টাব্দ                         3) সতীদাহ প্রথা নিষিদ্ধ
D) 1854 খ্রিস্টাব্দ                         4) কলকাতা মেডিকেল কলেজ
উত্তরঃ A-3, B-2, C-4, D-1
[D] নিম্নলিখিত বিবৃতি গুলির সঙ্গে সঠিক ব্যাখ্যা নির্বাচন করোঃ (মান-১)
1. বিবৃতি:- ইতিহাস কোন মনগড়া গল্প নয়।
ব্যাখ্যা 1:- ইতিহাস প্রামাণ্য উপাদানের ভিত্তিতে গড়ে ওঠা সময়ের চলচ্চিত্র।
ব্যাখ্যা 2:- ইতিহাস প্রবাহমান সময়ের কাহিনী।
ব্যাখ্যা 3:- ইতিহাস বিভিন্ন যুগের ছবি।
 
উত্তরঃ ব্যাখ্যা 1:- ইতিহাস প্রামাণ্য উপাদানের ভিত্তিতে গড়ে ওঠা সময়ের চলচ্চিত্র।
2. বিবৃতি: 1911 খ্রিস্টাব্দে মোহনবাগান ক্লাবের আই এফ এ একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা।
ব্যাখ্যা 1:- এই জয়ের ফলে ক্লাবের অনেক অর্থ লাভ হয়েছিল।
ব্যাখ্যা 2:- এই ঘটনা বাঙালির ফুটবল খেলার আগ্রহী করে তুলেছিল।
ব্যাখ্যা 3:- এই ঘটনা উপনিবেশিক শাসকদের বিরুদ্ধে ভারতীয় জাতীয়তাবাদের জয়।                    
উত্তরঃ ব্যাখ্যা 3:- এই ঘটনা উপনিবেশিক শাসকদের বিরুদ্ধে ভারতীয় জাতীয়তাবাদের জয়।
3. বিবৃতি: ব্রিটিশ শাসনকালে ভারতের তিনটি প্রেসিডেন্সি শহর গহর হিসাবে কলকাতা, বোম্বাই ও মাদ্রাজের বিকাশ ঘটে।
ব্যাখ্যা 1:– এগুলি করা হয়েছিল প্রশাসনিক সুবিধার জন্য।
ব্যাখ্যা 2:- এর ফলে রাজস্ব আদায়ের সুবিধা হয়।
ব্যাখ্যা 3:- এর ফলে রাজস্ব আদায় ও প্রশাসনিক সুবিধা হয়। 
উত্তরঃ ব্যাখ্যা 3:- এর ফলে রাজস্ব আদায় ও প্রশাসনিক সুবিধা হয়।
4. বিবৃতি: সাম্প্রতিককালে বাস্তু তন্ত্র ও পরিবেশ বিদ্যা নিয়ে আগ্রহ ও চর্চা বৃদ্ধি পেয়েছে।
ব্যাখ্যা 1:- মানুষের মনে পরিবেশ রক্ষার তাগিদ তৈরি হয়েছে।
ব্যাখ্যা 2:- পরিবেশচর্চার বিষয়টি ইতিহাস চর্চার অঙ্গীভূত হয়েছে।
ব্যাখ্যা 3:- বর্তমানে ইতিহাস চর্চার ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে।
উত্তরঃ ব্যাখ্যা 2:- পরিবেশচর্চার বিষয়টি ইতিহাস চর্চার অঙ্গীভূত হয়েছে।
5. বিবৃতি: ‘হিন্দু পেট্রিয়ট’ পত্রিকা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।
ব্যাখ্যা 1:- এই পত্রিকা ছাত্রসমাজকে ব্রিটিশ-বিরোধী আন্দোলনে উদ্বুদ্ধ করে।
ব্যাখ্যা 2:- এই পত্রিকা থেকে কৃষক আন্দোলনের খবর পাওয়া যায়।
ব্যাখ্যা 3:- এই পত্রিকা সাঁওতাল বিদ্রোহ দমন ও নীলকরদের অত্যাচারের সমালোচনা করে।
উত্তরঃ ব্যাখ্যা 3:- এই পত্রিকা সাঁওতাল বিদ্রোহ দমন ও নীলকরদের অত্যাচারের সমালোচনা করে।
 
 
6. বিবৃতি: ভারতের প্রাচ্য-পাশ্চাত্য শিক্ষা বিষয়ক দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছিল-
ব্যাখ্যা 1:- ভারতে প্রাচ্য শিক্ষা না পাশ্চাত্য শিক্ষা চালু হবে এই বিষয়ে।
ব্যাখ্যা 2:- ভারতে প্রাচ্য শিক্ষা চালু হবে এই বিষয়ে।
ব্যাখ্যা 3:- ভারতে কোন শিক্ষাই চালু হবে না এই বিষয়ে।
উত্তরঃ ব্যাখ্যা 1:- ভারতে প্রাচ্য শিক্ষা না পাশ্চাত্য শিক্ষা চালু হবে এই বিষয়ে।
6. বিবৃতি: ভারতের প্রাচ্য-পাশ্চাত্য শিক্ষা বিষয়ক দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছিল-
ব্যাখ্যা 1:- ভারতে প্রাচ্য শিক্ষা না পাশ্চাত্য শিক্ষা চালু হবে এই বিষয়ে।
ব্যাখ্যা 2:- ভারতে প্রাচ্য শিক্ষা চালু হবে এই বিষয়ে।
ব্যাখ্যা 3:- ভারতে কোন শিক্ষাই চালু হবে না এই বিষয়ে।
উত্তরঃ ব্যাখ্যা 1:- ভারতে প্রাচ্য শিক্ষা না পাশ্চাত্য শিক্ষা চালু হবে এই বিষয়ে।
7. বিবৃতি: ‘উডের ডেসপ্যাচ’ (1854 খ্রিস্টাব্দ) হল ভারতীয় শিক্ষার ম্যাগনাকার্টা।
ব্যাখ্যা 1:- ইংল্যান্ডের অনুকরণে ভারতে শিক্ষাব্যবস্থা প্রবর্তিত হয়।
ব্যাখ্যা 2:- ভারতীয় শিক্ষার সব দায়িত্ব সরকার গ্রহণ করে।
ব্যাখ্যা 3:- প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত শিক্ষা ব্যবস্থায় সামঞ্জস্য প্রতিষ্ঠা করা
উত্তরঃ ব্যাখ্যা 3:- প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত শিক্ষা ব্যবস্থায় সামঞ্জস্য প্রতিষ্ঠা করা হয়। 

মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশান ২০২৫

(FREE FOR ALL)

৩য় অধ্যায়ঃ প্রতিরোধ ও বিদ্রোহ

৪র্থ অধ্যায়ঃ সংঘবদ্ধতার গোড়ার কথা

১. সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করোঃ (মান-১)
1. ‘বিপ্লব’ শব্দের অর্থ হল-
(ক) সাময়িক পরিবর্তন
(খ) সামাজিক পরিবর্তন
(গ) আংশিক পরিবর্তন
(ঘ) আমূল পরিবর্তন√
2. ‘বিদ্রোহ’ বলতে বোঝায়-
(ক) আমূল পরিবর্তন
(খ) ব্যাপক হত্যা
(গ) প্রতিষ্ঠিত বিরুদ্ধাচারণ√
(ঘ) প্রতিষ্ঠিত ব্যবস্থার সংস্কার
3. ‘মেদিনীপুরে লক্ষ্মীবাই’ নামে পরিচিত ছিলেন-
(ক) রানী রাসমণি
(খ) রানী দুর্গাবাই
(গ) রানী শিরোমনি√
(ঘ) রানী ধারাবাই
4. চুয়াড় বিদ্রোহ সংঘটিত হয়েছিল
(ক) মেদিনীপুরে√
(খ) রাঁচিতে
(গ) পুরুলিয়া
(ঘ) হাজারিবাগে
5. চুয়াড় বিদ্রোহ প্রথম শুরু হয়েছিল-
(ক) রাঁচিতে
(খ) সিংভূমে
(গ) ছোটনাগপুরে
(ঘ) ধলভূমে√
6. জগন্নাথ সিং কোন বিদ্রোহের অন্যতম নেতা
ছিলেন-
(ক) রংপুর বিদ্রোহ
(খ) চুয়াড় বিদ্রোহ√
(গ) সন্ন্যাসী-ফকীর বিদ্রোহ
(ঘ) পাগলপন্থী বিদ্রোহ
7. ‘দামিন-ই-কোহ’-তে বসবাস
(ক) ওয়াহাবিরা
(খ) সাঁওতালরা√
(গ) ফরাজিরা
(গ) সন্ন্যাসী-ফকীরা
8.সাঁওতাল বিদ্রোহ শুরু হয়েছিল-
(ক)  1855 খ্রিস্টাব্দে√
(খ)  1858 খ্রিস্টাব্দে
(গ)  1857 খ্রিস্টাব্দে
(গ)  1859 খ্রিস্টাব্দে
9. মুন্ডা বিদ্রোহ কী নামে পরিচিত-
(ক) হুল
(খ) উলগুলান√
(গ) দার-উল-হারব
(ঘ) দিকু
10. ‘খুঁৎকাঠি’ কথার অর্থ-
(ক) বিদ্রোহ
(খ) একক মালিকানা
(গ) যৌথ মালিকানা√
(ঘ) বেকার শ্রম
11. রানী শিরোমণি নেতৃত্ব দিয়েছিলেন-
(ক) কোল বিদ্রোহে
(খ) চুয়াড় বিদ্রোহের√
(গ) সন্ন্যাসী ও ফকীর বিদ্রোহে
(ঘ) পাগল পন্থী বিদ্রোহে 
12. বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ‘আনন্দমঠ’ উপন্যাস রচনা
করেন-
(ক) পাগলপন্থী বিদ্রোহের পটভূমিতে
(খ) সন্ন্যাসী বিদ্রোহের পটভূমিতে√
(গ) চুয়াড় বিদ্রোহের পটভূমিতে
(ঘ) নীল বিদ্রোহের পটভূমি
13. ‘দেবী চৌধুরানী’ রচনা করেন-
(ক) বিদ্যাসাগর
(খ) শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
(গ) বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়√
(ঘ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
14. তিতুমীরের প্রকৃত নাম ছিল-
(ক) চিরাগ আলি
(খ) হায়দর আলি
(গ) মীর নিসার আলি√
(ঘ) তরফ আল
15. ‘জমি আল্লাহ-র দান’- কথাটি বলেছিলেন?
(ক) তিতুমীর
(খ) শরীয়ত উল্লাহ
(গ) মইনউদ্দিন
(ঘ) মোঃ মহসিন√
16. পাগলপন্থী বিদ্রোহ হয়েছিল-
(ক) ময়মনসিংহ অঞ্চলে√
(খ) ছোটনাগপুর অঞ্চলে
(গ)  খন্দেশ অঞ্চলে
(ঘ)  ফরিদপুরে
17.ফরাজী শব্দের অর্থ হল 
(ক)  আল্লাহর কাছে নিজেকে নিবেদন
(খ)   নবজাগরন
(গ)  আল্লাহ কর্তৃক নির্দেশিত বাধ্যতামূলক কর্তব্য√
(ঘ)   মহম্মদ নির্দেশিত পথ
18. ভারত সভার প্রতিষ্ঠিত হয়-
(ক) 1872 খ্রিস্টাব্দে
(খ) 1878 খ্রিস্টাব্দে
(গ) 1870 খ্রিস্টাব্দে
(ঘ) 1876 খ্রিস্টাব্দে√
19. ভারত সভার মুখপত্র হিসেবে কোন পত্রিকা প্রচারকারীদের চালাত-
(ক) যুগান্তর
(খ) বন্দেমাতরম
(গ) দা বেঙ্গলি√
(ঘ) কেশরী
20.ইন্ডিয়ান লীগের সভাপতি ছিলেন 
(ক)  শিশির কুমার ঘোষ
(খ)  শম্ভুচন্দ্র মুখার্জী
(গ)  হেমন্ত কুমার মুখার্জী
(ঘ)  অনন্ত কুমার মুখার্জী
21.পুনা সার্বজনিক সভা প্রতিষ্ঠিত হয়
(ক) 1857 খ্রিস্টাব্দে
(খ) 1858 খ্রিস্টাব্দে
(গ) 1870 খ্রিস্টাব্দে√
(ঘ) 1876 খ্রিস্টাব্দে
22.জাতীয় কংগ্রেসের কলকাতা অধিবেশনে
বন্দেমাতরম গানটি পরিবেশন করা হয়-
(ক) 1885 খ্রিস্টাব্দে
(খ) 1886 খ্রিস্টাব্দে
(গ) 1896 খ্রিস্টাব্দে√
(ঘ) 1905 খ্রিস্টাব্দে
23. ‘বর্তমান ভারত’ গ্রন্থটির রচনা করেন-
(ক) অক্ষয়কুমার দত্ত
(খ) রাজনারায়ণ বসু
(গ) স্বামী বিবেকানন্দ√
(ঘ) রমেশচন্দ্র মজুমদার
24. নব্যবঙ্গ চিত্রকলার পথিকৃৎ ছিলেন-
(ক) গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুর
(খ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(গ) অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর√
 (ঘ)জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর 
 
25. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত ‘গোরা’ উপন্যাসটি প্রকাশিত হয়-
(ক) 1910 খ্রিস্টাব্দে√
(খ) 1911 খ্রিস্টাব্দে
(গ) 1911 খ্রিস্টাব্দে
(ঘ) 1911 খ্রিস্টাব্দে
26. ‘বঙ্গভাষা প্রকাশিকা সভা’-র প্রথম সম্পাদক ছিলেন-
(ক) দ্বারকানাথ ঠাকুর
(খ)  দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যায়
(গ)  গৌরীশঙ্কর তর্কবাগীশ✓
 (ঘ) প্রসন্নকুমার ঠাকুর
27. কোন ব্রিটিশ শাসক লিটনের অস্ত্র আইন প্রত্যাহার করেন?
(ক) লর্ড লিটন
(খ) লর্ড ডালহৌসি
(গ) লর্ড কার্জন
(ঘ) লর্ড রিপন

মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশান ২০২৫

(FREE FOR ALL)

২. [A] একটি বাক্যে উত্তর দাওঃ (মান-১)

1. ভারতীয় উপজাতিদের দ্বারা অরন্যের সম্পদ আরোহন বন্ধ করার উদ্দেশ্যে ব্রিটিশ সরকার কোন আইন পাশ করে?
উত্তরঃ ভারতীয় উপজাতিদের দ্বারা অরণ্যের সম্পদ আরোহন বন্ধ করার উদ্দেশ্যে ব্রিটিশ সরকা ‘ঔপনিবেশিক অরণ্য আইন’ পাশ করে।
2. কোম্পানি শাসনকালে সংঘটিত প্রথম কৃষকবিদ্রোহ কোনটি?
উত্তরঃ কোম্পানির শাসনকালে সংগঠিত প্রথম কৃষকবিদ্রোহটি হল চুয়াড় বিদ্রোহ। বংগঠিত প্রথম
3. চুয়াড় বিদ্রোহের প্রধান নেতাদের নাম লেখ।
উত্তরঃ চুয়াড় বিদ্রোহের প্রধান নেতা ছিলেন জগন্নাথ সিংহ, দুর্জন সিং, রানী শিরোমনি প্রমুখ।
4. ‘কেনারাম’ নামে বাটখারা কী কাজে ব্যবহার হত?
উত্তরঃ ‘কেনারাম’ নামে বাটখারা সাঁওতালদের কাছে পণ্য বিক্রয়ের জন্য ব্যবহার করা হত।
5. সাঁওতাল বিদ্রোহ কবে শুরু হয়?
উত্তরঃ 1855 খ্রিস্টাব্দে সাঁওতাল বিদ্রোহ শুরু হয়।
6. চাঁদ কোন বিদ্রোহের নেতা ছিলেন?
উত্তরঃ চাঁদ সাঁওতাল বিদ্রোহের নেতা ছিলেন।
7.সাঁওতাল বিদ্রোহে কারা নেতৃত্ব দেন?
উত্তরঃ সাঁওতাল বিদ্রোহে সিধু ও কানু নামে দুই ভাই, চাঁদ, ভৈরব, বীর সিং, কালো প্রামাণিক, ডোমন মাঝি প্রমুখ নেতৃত্ব দেন।
৪. আদিবাসীরা কাদের ‘দিকু’ বলত?
উত্তরঃ আদিবাসীরা বহিরাগত জমিদার, মহাজন, ব্যবসায়ী প্রমুখকে ‘দিকু’ বলত।
9. ‘দামিন-ই-কোহ’-এর অর্থ কী?
উত্তরঃ ‘দামিন-ই-কোহ’ কথার অর্থ হল ‘পাহাড়ের প্রান্তদেশ’।
10. ফরাজি আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন?
উত্তরঃ ফরাজি আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন হাজী শরীয়ত উল্লাহ।
11. তিতুমিরের নিজেদের কী নামে অভিহিত করতেন?
উত্তরঃ তিতুমিরের অনুগামীরা নিজেদের ‘হেদায়েতী’ বলে অভিহিত করতেন।
12. ভারতে ওয়াহাবি আন্দোলনের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন?
উত্তরঃ ভারতে ওহাবী আন্দোলনের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন উত্তরপ্রদেশে রায়বেরেলি বাসিন্দা সৈয়দ আহমেদ।
13. তিতুমীর কোথায় তার সরকারি সদর দপ্তর প্রতিষ্ঠা করেন?
উত্তরঃ তিতুমির বারাসাতে নিকটবর্তী নারকেলবেড়িয়া গ্রামে একটি বাঁশেরকেল্লা সদর দপ্তর প্রতিষ্ঠা করেন। করে সেখানে তার
14. ফরাজি আন্দোলন কী?
উত্তরঃ ইসলাম ধর্ম সংস্কারের উদ্দেশ্যে হাজি শরিয়ত উল্লাহ-এর নেতৃে গড়ে ওঠে তা ফরাজি আন্দোলন নামে পরিচিত।  
15. কবে কাদের মধ্যে পলাশী যুদ্ধ হয়েছিল?
উত্তরঃ 1757 খ্রিস্টাব্দে বাংলার নবাব সিরাজউদ্দৌলা ও ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি সেনাপতি রবার্ট ক্লাইভ এর মধ্যে পলাশী যুদ্ধ সংঘটিত হয়।  
16. সারা বাংলায় ‘ওয়াট টাইগার’ নামে পরিচিত ছিল?
উত্তরঃ নীল বিদ্রোহের নেতা দিগম্বর বিশ্বাস ও বিষ্ণুচরণ বিশ্বাস ‘ওয়াট টাইগার’ নামে পরিচিত ছিল।
17. কত খ্রিস্টাব্দে নীল কমিশন গঠিত হয়?
উত্তরঃ 1860 খ্রিস্টাব্দে ‘নীল কমিশন’ গঠিত হয়।
18. কবে, কাদের মধ্যে বক্সার যুদ্ধ হয়েছিল?
উত্তরঃ 1764 খ্রিস্টাব্দে বাংলার নবাব মীরকাশিম ও ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি সেনাপতি রবার্ট ক্লাইভের মধ্যে বক্সার যুদ্ধ হয়।
19. প্রথম সিপাহী বিদ্রোহে   কে ঘোষণা করেন?
উত্তরঃ ব্যারাকপুরের সেনানিবাসে সিপাহী মঙ্গল পান্ডে প্রথম বিদ্রোহ ঘোষণা করেন।
20. কার আমলে, কবে সিপাহী বিদ্রোহ সংঘটিত হয়?
উত্তরঃ বড়োলাট লর্ড ক্যানিংয়ের আমলে 1857 খ্রিস্টাব্দে সিপাহী বিদ্রোহ সংঘটিত হয়।
21. ভারতের প্রথম ভাইসরয় কে ছিলেন?
উত্তরঃ ভারতের প্রথম ভাইসরয় ছিলেন লর্ড ক্যানিং।
22. 1857 খ্রিস্টাব্দের বিদ্রোহের প্রত্যক্ষ কারণ কী ছিল?
উত্তরঃ 1857 খ্রিস্টাব্দে বিদ্রোহের প্রত্যক্ষ কারণ ছিল ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে এন্ড ফিল্ড রাইফেলের টোটার প্রচলন।
23. তাঁতিয়া টোপির আসল নাম কী ছিল?
উত্তরঃ আসল নাম রামচন্দ্র পান্ডুরঙ্গ টোপি।
24. কোন সময়কে সভা সমিতির যুগ বলে অভিহিত করা হয়েছে?
উত্তরঃ ঊনবিংশ শতককে সভা সমিতির যুগ বলে অভিহিত করা হয়েছে।
25. কবে জমিদার সভা প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তরঃ 1838 খ্রিস্টাব্দে দারগানাথ ঠাকুরের উদ্যোগে এবং রাজার রাধাকান্ত দেবের সভাপতিত্বে জমিদার সভা প্রতিষ্ঠিত হয়।
26. কবে হিন্দুমেলা প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তরঃ 1867 খ্রিস্টাব্দে কলকাতায় হিন্দুমেলা প্রতিষ্ঠিত হয়।
27. হিন্দুমেলার অপর নাম কী?
উত্তরঃ হিন্দুমেলার অপর নাম চৈত্র মেলা।
28. কবে ‘ইন্ডিয়ান লিগ’ প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তরঃ শিশিরকুমার ঘোষ ও হেমন্তকুমার ঘোষ 1875 খ্রিস্টাব্দে ‘ইন্ডিয় সমিতি প্রতিষ্ঠা করেন। 
29কে ‘সর্বভারতীয় জাতীয় সম্মেলন’ কে ‘জাতীয় কংগ্রের মহড়া’ বলে অভিহিত করেছেন?
উত্তরঃ 1885 খ্রিস্টাব্দে অ্যালান অক্টাভিয়ান হিউম ‘সর্বভারতীয় মহড়া’ বলে অভিহিত করেছেন।
30. ‘আনন্দমঠ’ উপন্যাসের ইংরেজি অনুবাদ কী নামে প্রকাশিত হয়?
উত্তরঃ ‘আনন্দমঠ’ উপন্যাসের ইংরেজি অনুবাদ ‘The Abbey of Bliss’ নামে প্রকাশিত হয়।
31. স্বাধীন ভারতের সরকার কোন গানটিকে ভারতের জাতীয় স্রোতের মর্যাদা দেয়?
উত্তরঃ স্বাধীন ভারতের সরকার বন্দেমাতরম গানটিকে জাতীয় স্রোতের মর্যাদা দান করে।
32. স্বামী বিবেকানন্দের লেখা কয়েকটি গ্রন্থের নাম লেখ?
উত্তরঃ স্বামী বিবেকানন্দের লেখা উল্লেখযোগ্য কয়েকটি গ্রন্থ হল ‘বর্তমান ভারত’, ‘পরিব্রাজক’, ‘প্রাচ্য ও প্রাশ্চাত্য ।
33.রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরেরলেখা স্বদেশীমূলক কয়েকটি গ্রন্থের নাম লেখো।
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্বদেশীমূলক রচনাবলীর মধ্যে অন্যতম হল-‘গোরা’, ‘ঘরে ও বাইরে’, ‘চার অধ্যায়’ প্রভৃতি ।
34.রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের   মুখপত্রের নাম কী?
  উত্তরঃ ‘উদ্বোধন’- হল রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের মুখপত্র।

মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশান ২০২৫

(FREE FOR ALL)

[B] ঠিক বা ভুল নির্ণয় করঃ (মান-১)
1. রংপুর বিদ্রোহের নেতা হলেন টিপু সুলতান।
উত্তরঃ ভুল।
2. ‘হুল’ নামে ভিল বিদ্রোহ পরিচিত ছিল।
উত্তরঃ ভুল।
3. সাঁওতাল বিদ্রোহের প্রতীক ছিল শালগাছ।
উত্তরঃ ঠিক।
4. বাঁশের কেল্লা পাবনা বিদ্রোহের সঙ্গে যুক্ত।
উত্তরঃ ভুল।
5.মিরনিসার আলী বাঁশের কেল্লা তৈরি করেন?
উত্তরঃ ঠিক।
6. মহাবিদ্রোহের প্রত্যক্ষ কারণ ছিল এন্ডফিল্ড রাইফেল।
উত্তরঃ ঠিক।
7. বিদ্রোহী সিপাহীরা, দিল্লি দখল করে নেয় এবং সিংহাসন মুঘল সম্রাট তৃতীয় বাহাদুর শাহ কে ‘ভারতের সম্রাট’ বলে ঘোষণা করে।
উত্তরঃ ঠিক
৪. বঙ্কিমচন্দ্র সংস্কৃত ও বাংলার মিশ্রভাষায় রচিত ‘বন্দেমাতরম’ গানটি পরে দেবী দুর্গার বন্দনাগীত হিসেবে ‘আনন্দমঠ’ উপন্যাসে ব্যবহার করেন।
উত্তরঃ ঠিক।
9 অবনীন্দ্রনাথ অঙ্কিত দেবী ‘ভারতমাতা’-র হাতে কোন অস্ত্র নেই।
উত্তরঃ ঠিক।
[C] স্তম্ভ মেলাওঃ ( মান-১)
                                                             ডান স্তম্ভ
বাম স্তম্ভ                                                         
(A) দেবী সিংহ                           (1) প্রথম পর্বের বিদ্রোহ
(B) বুদ্ধ ভগৎ ও জোয়া ভগ      (2) দ্বিতীয় পর্বের চুয়াড় বিদ্রোহ
(C) জগন্নাথ সিংহ                      (3) রংপুর বিদ্রোহ
(D) দুর্জন সিংহ                          (4) কোল বিদ্রোহ
উত্তরঃ A-(3) ,B-(4) ,C-(1),D-(2)
বাম স্তম্ভ                                       ডান স্তম্ভ
(A) ড. রমেশচন্দ্র মজুমদার          (1) ইন্ডিয়ান লীগ
(B) ড. অনিল শীল                        (2)THE SEOPOY MUTINY TO REVOLT OF 1857
(C) শিশিরকুমার ঘোষ                   (3) সভাসমিতির যুগ
(D) উনিশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়          (4) কংগ্রেসের প্রথম সভাপতি
উত্তরঃ A-(2) B-(3) C-(1) D-(4)

মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশান ২০২৫

(FREE FOR ALL)

[D] নিম্নলিখিত বিবৃতি গুলির সঙ্গে সঠিক ব্যাখ্যাটি নির্ধারন করোঃ (মান-১)
1. বিবৃতি: মহারানী ভিক্টোরিয়া স্বত্ববিলোপ নীতি বাতিল করার কথা ঘোষণা করেন।
ব্যাখ্যা 1: সত্য বিলোপ নীতি ব্রিটিশ পার্লামেন্ট পছন্দ করত না।
ব্যাখ্যা 2: সত্য বিলোপ নীতির দ্বারা দেশীয় রাজাদের দত্তপুত্র গ্রহণের অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়।
ব্যাখ্যা 3: মহারানী স্বত্ববিলোপ নীতি চালু রেখে ভারতীয় রাজন্যগর্ভকে বিদ্রোহমুখি করতে চাননি।
উত্তরঃ ব্যাখ্যা 3: মহারানী স্বত্ববিলোপ নীতি চালু রেখে ভারতীয় রাজন্যবর্গকে বিদ্রোহিমুখী করতে চাননি।
2. বিবৃতি: ভারতের জাতীয়তাবাদী ঐতিহাসিকরা 1857 খ্রিস্টাব্দের বিদ্রোহকে মহাবিদ্রোহ বলে অভিহিত করেন।
ব্যাখ্যা 1: এই বিদ্রোহ ছিল ভারতের প্রথম স্বাধীনতা যুদ্ধ।
ব্যাখ্যা 2: এই বিদ্রোহ ভারতের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে এবং সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে পারিত হয়েছিল।
ব্যাখ্যা 3: এই বিদ্রোহ সাফল্য লাভ করেছিল।
উত্তরঃ ব্যাখ্যা 2: এই বিদ্রোহ ভারতের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে এবং সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে প্রসারিত হয়েছিল।
3. বিবৃতি: উনিশ শতককে ‘সভাসমিতির যুগ’ বলা হয়।
ব্যাখ্যা 1: উনিশ শতকে ভারতের বিভিন্ন রাজনৈতিক সভা যা সমিতি গড়ে ওঠে।
ব্যাখ্যা 2: ডক্টর অনিল শীল উনিশ শতককে ‘সভাসমিতির যুগ’ বলে অভিহিত করেছেন
ব্যাখ্যা 3: উনিশ শতকের সভাসমিতিগুলির মধ্যে সর্বাধিক উল্লেখযোগ্য ছিল জাতীয় কংগ্রেস।
উত্তরঃ ব্যাখ্যা 3: উনিশ শতকের সভা সমিতিগুলির মধ্যে সর্বাধিক উল্লেখযোগ্য ছিল জাতীয় কংগ্রেস।
4. বিবৃতি: ব্রিটিশ সরকার ‘আনন্দমঠ’ উপন্যাসটি নিষিদ্ধ করে।
ব্যাখ্যা 1: ‘আনন্দমঠ’ উপন্যাসে ‘বন্দেমাতরম’ সংগীতটি আছে বলে।
ব্যাখ্যা 2: ‘আনন্দমঠ’ উপন্যাসটি শিক্ষিতদের স্বদেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করে।
ব্যাখ্যা 3: ‘আনন্দমঠ’ উপন্যাসটি সম্প্রদায়িকতার প্রসার ঘটায়।
উত্তরঃ ব্যাখ্যা 2: ‘আনন্দমঠ’ উপন্যাসটি শিক্ষিতদের স্বদেশপ্রেমী উদ্বুদ্ধ করে।
5. বিবৃতি: উপজাতি বিদ্রোহ ছিল মানুষদের বাঁচার লড়াই।
ব্যাখ্যা 1: উপজাতি বিদ্রোহের মাধ্যমে মানুষ বাঁচার অধিকার ফিরে পায়।
ব্যাখ্যা 2: আইনের মাধ্যমে উপজাতিদের উপর করের বোঝা চাপানো হয়।
ব্যাখ্যা 3: উপজাতিদের ওপর করের বোঝা চাপানো হয় এবং অরণ্যের অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়।
উত্তরঃ ব্যাখ্যা 3: উপজাতিদের উপর করের বোঝা চাপানো হয় এবং অরণ্যের অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়।
6. বিবৃতি: আদিবাসী কোলরা দিকুর উপর ক্ষুব্ধ ছিল।
ব্যাখ্যা 1: দিকুরা কোলদের ওপর তীব্র শোষণ চালাত।
ব্যাখ্যা 2: দিকুরা কোলদের নীল চাষে বাধ্য করত।
ব্যাখ্যা 3: বহিরাগত মহাজন ও জমিদাররা দিকু নামে পরিচিত ছিল।
উত্তরঃ ব্যাখ্যা 1: দিকুরা কোলদের ওপর তীব্র শোষণ চালাত।
7. বিবৃতি: সাঁওতাল বিদ্রোহ ছিল গণবিদ্রোহনা।
ব্যাখ্যা 1: সাঁওতাল ছাড়া কর্মকার, তেলি, চর্মকার, ডোম, এমনকী মুসলমানরাও এই বিদ্রোহে অংশগ্রহণ করেছিল।
ব্যাখ্যা 2: খ্রিস্টান পাদ্রীরা সাঁওতালদের ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা করেছিল।
ব্যাখ্যা 3: সাঁওতালদের রেল পথ সম্প্রসারণে জন্য কাজে লাগানো হয়েছে।
উত্তরঃ ব্যাখ্যা 1: সাঁওতাল ছাড়া কর্মকার, তেলি, চর্মকার, ডোম, এমনকী মুসলমানরাও এই বিদ্রোহে অংশগ্রহণ করেছিল।

মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশান ২০২৫

(FREE FOR ALL)

৫ম অধ্যায়ঃ বিকল্প চিন্তা ও উদ্যোগ

৬ষ্ঠ অধ্যায়ঃ বিশ শতকের ভারতে কৃষক, শ্রমিক ও বামপন্থী আন্দোলন

১. সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করোঃ (মান-১)

1. ‘তেভাগা’ আন্দোলনের একজন নেত্রী হলেন-
(ক) জয়া ঘোষ
(খ) সাবিত্রী পাল
(গ) মল্লিকা হালদার
(ঘ) সুদীপা সেন
2. ভারতের প্রথম ট্রেড ইউনিয়ন হল-
(ক) মাদ্রাজ লেবার ইউনিয়ন
(খ) কলকাতা লেবার ইউনিয়ন
(গ) মুম্বাই লেবার ইউনিয়ন
(ঘ) দিল্লি লেবার ইউনিয়ন
3. ওয়ার্কার্স অ্যান্ড পেজেন্ট পার্টি যুক্ত ছিল-
(ক) রাওলাট সত্যাগ্রহে
(খ) অসহযোগ আন্দোলনে
(গ) বারদৌলি সত্যাগ্রহে
(ঘ) সাইমন কমিশন-বিরোধী আন্দোলনে
4. নিখিল ভারত ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেস প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল-
(ক) 1917
(খ) 1920
(গ) 1927
(ঘ) 1929 খ্রিস্টাব্দে
5. ‘লাঙ্গল যার জমি তার’-এই স্লোগানটি ছিল-
(ক) কংগ্রেস সমাজতন্ত্রী দলের
(খ) ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির
(গ) কৃষক প্রজা পার্টির
(ঘ) সারা ভারত ওয়ার্কার্স এন্ড প্রেজেন্ট পার্টির
6. বারদৌলি সত্যাগ্রহ হয়েছিল-
(ক) বোম্বে
(খ) পাঞ্জাবে
(গ) মাদ্রাজে
(ঘ) গুজরাটে
7. চৌরিচৌরার ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে কোন্ আন্দোলন প্রত্যাহার করার চেষ্টা করা হয়?
(ক) স্বদেশী
(খ) অহিংস
(গ) আইন অমান্য
(ঘ) ভারতছাড়ো 
৪. মদনমোহন মানবদের উদ্যোগে কীষান সভা গঠিত
(ক) 1917 খ্রিস্টাব্দে
(খ) 1914 খ্রিস্টাব্দে
(গ) 1914 খ্রিস্টাব্দে
(ঘ) 1916 খ্রিস্টাব্দে
9. লর্ড কার্জন বাংলা দ্বিখন্ডিত করেন-
(ক) 1905 খ্রিস্টাব্দে
(খ) 1911 খ্রিস্টাব্দে
(গ) 1942 খ্রিস্টাব্দে
(ঘ) 1947 খ্রিস্টাব্দে
10. রাওলাট সত্যাগ্রহের প্রধান কেন্দ্র ছিল-
(ক) মাদ্রাজ
(খ) বাংলা
(c) বোম্বাই
(ঘ) উড়িষ্যা
11. ‘বসু বিজ্ঞান মন্দির’ প্রতিষ্ঠিত হয়-
(ক) 1915 খ্রিস্টাব্দে
(খ) 1917 খ্রিস্টাব্দে
(গ) 1920 খ্রিস্টাব্দে
(ঘ) 1925 খ্রিস্টাব্দে
 
12. জাতীয় শিক্ষা পরিষদ (1906)-এর প্রধান সভাপতি ছিলেন-
(ক) রাজবিহারী ঘোষ
(খ) অরবিন্দ ঘোষ
(গ) তারকনাথ পালিত
(ঘ) সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়
13. কে প্রথম ‘জাতীয় শিক্ষা’ কথাটি ব্যবহার করেন?
(ক) প্রসন্নকুমার ঠাকুর
(খ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(গ) অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(ঘ) দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর
14. ‘টেগোর অ্যান্ড কোং’ প্রতিষ্ঠা করেন-
(ক) দ্বারকানাথ ঠাকুর
(খ) দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর
(গ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(ঘ) রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর
15. বাষ্পীয় ইঞ্জিন আবিষ্কার করেন ইঞ্জিনিয়ার তিনি হলেন-
(ক) গোলক চন্দ্র নন্দী
(ক) রামমোহন রায়
(খ) ডেভিড হেয়ার
(গ) বিদ্যাসাগর
(ঘ) উইলিয়াম কেরি
16. ‘ইউনিটেরিরিয়ান প্রেস’স্থাপন করেন-
(ক) রাধাকান্ত দেব
 (খ) রামরাম বসু
(গ) রামমোহন রায়
(ঘ) রাধাগোবিন্দ কর
17. পৌতুগিজদের প্রথম ছাপাখানা স্থাপিত হয়-
(ক) কালিকটে
(খ) গোয়াতে
(গ) বোম্বেতে
(ঘ) দিল্লিতে
18. ‘ইতিহাসমালা’ গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন-
(ক) রামমোহন রায় 
 (খ)  ডেভিড হেয়ার
(গ)  বিদ্যাসাগর
(ঘ)  উইলিয়াম কেরী
19. সর্বপ্রথম বাংলা অক্ষরের টাইপ তৈরি করেন-
(ক) হিকী সাহেব
(খ) চার্লস উইলকীনস
(গ) পঞ্চানন কর্মকার
(ঘ) উইলিয়াম কেরি সাহেব
 
20. বাংলার প্রথম সাপ্তাহিক সংবাদপত্র কোনটি?
(ক) সোমপ্রকাশ
(খ) গ্রাম্যবার্তাপ্রকাশিকা
(গ) বাঙ্গাল গেজেট
(ঘ) বেঙ্গল গেজেট
21. বর্ণপরিচয় প্রকাশিত হয়েছিল-
(ক) 1845 খ্রিস্টাব্দে
(খ) 1850 খ্রিস্টাব্দে
(গ) 1855 খ্রিস্টাব্দে
(ঘ) 1860 খ্রিস্টাব্দে
22. ‘সিটি বুক সোসাইটি’ (1896 খ্রি.) প্রতিষ্ঠা করেন-
(ক) উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়
(খ) সত্যজিৎ রায়
(গ) সন্দীপ রায়
(ঘ) যোগীন্দ্রনাথ সরকার
23. বাংলা ভাষায় প্রথম বই ছাপা হয়-
(ক) 1556 খ্রিঃ
(খ) 1778 খ্রিঃ
(গ) 1785 খ্রিঃ
(ঘ) 1800 খ্রিঃ
24. বাংলা ভাষায় প্রথম ছাপা বই হল-
(ক) বর্ণপরিচয়
(খ) এ গ্রামার অফ দ্য বেঙ্গল ল্যাঙ্গুয়েজ
(গ)মঙ্গল সমাচার মতিয়ের
(ঘ) অন্নদামঙ্গল
25. ‘বাংলা মুদ্রণশিল্পের জনক’ নামে পরিচিত ছিলেন-
(ক) জেমস অগাষ্টাস হিকী
(খ) নাথানিয়া ব্রাসি হ্যালহেড
(গ) চার্লস উইলকীন
(ঘ) মার্শম্যান

মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশান ২০২৫

(FREE FOR ALL)

২. [A] একটি বা দুটি বাক্যে নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাওঃ (মান-১)
1. কারা ‘সারা ভারত কিষান কংগ্রেস’ প্রতিষ্ঠা করেন।
উত্তরঃ কংগ্রেসের বামপন্থী অংশ, কংগ্রেস সমাজতন্ত্রী দল ও কমিউনিস্টরা 1936 খ্রিস কীষান কংগ্রেস’ প্রতিষ্ঠা করেন।
2. মিরাট ষড়যন্ত্র মামলা কবে শুরু হয়।
উত্তরঃ 1929 খ্রিস্টাব্দে মিরাট ষড়যন্ত্র মামলা শুরু হয়।
3. মস্কোয় কে শ্রমিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন?
উত্তরঃ মানবেন্দ্রনাথ রায় 1920 খ্রিস্টাব্দে মস্কোয় শ্রমিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন।
4. বাংলা দ্বিখন্ডিত করার পিছনে কার্জনের মূল উদ্দেশ্য কী
উত্তরঃ বাংলা দ্বিখন্ডিত  করার পিছনে কার্জনের মূল উদ্দেশ্য ছিল বাঙালি জাতির ঐক্য ধ্বংস করে জাতীয়  কংগ্রেস এবং ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনকে দুর্বল করা 
উত্তরঃ “করেঙ্গে ইয়া মরেঙ্গে” কার – উক্তি?
উত্তরঃএটি মহাত্মা গান্ধীর উক্তি।
6. গান্ধীজী কোন্ ঘটনার মাধ্যমে আইন অমান্য আন্দোলনের সূচনা করেন?
উত্তরঃ গান্ধীজী 1930 খ্রিস্টাব্দে 6 এপ্রিল গুজরাটের ডান্ডিতে সমুদ্রের জল থেকে লবণ তৈরির মাধ্যমে লবণায় ভঙ্গ করে আইন অমান্য আন্দোলনের সূচনা করেন।
7. কে 1929 খ্রিস্টাব্দে লাহোর কংগ্রেসে সভাপতিত্ব করেন?
উত্তরঃ জওহরলাল নেহেরু 1929 খ্রিস্টাব্দে লাহোর কংগ্রেসে সভাপতিত্ব করেন।
৪. অসহযোগ আন্দোলনে মেদিনীপুরের কৃষক আন্দোলনের প্রধান নেতা কে ছিলেন?
উত্তরঃ অসহযোগ আন্দোলনে মেদিনীপুরের কৃষক আন্দোলনের প্রধান নেতা ছিলেন বীরেন্দ্রনাথ শাসমল।
9. কোথায় প্রথম ‘জাতীয় শিক্ষা পরিষদ’ গঠনের প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়?
উত্তরঃ 1905 খ্রিস্টাব্দে 16ই নভেম্বর পার্ক স্ট্রিটের এক সভায় প্রথম জাতীয় শিক্ষা পরিষদ গঠনের প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়।
10. বেঙ্গল টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটের প্রথম অধ্যক্ষ কে ছিলেন?
উত্তরঃ অরবিন্দ ঘোষ ছিলেন বেঙ্গল টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটের প্রথম অধ্যক্ষ।
11. কে, কবে এশিয়াটিক সোসাইটি প্রতিষ্ঠা করেন?
উত্তরঃ স্যার উইলিয়াম জোন্স 1784 খ্রিস্টাব্দে কলকাতায় এশিয়াটিক সোসাইটি প্রতিষ্ঠা করেন।
12. কে ‘বেঙ্গল কেমিক্যালস’ প্রতিষ্ঠা করেন?
উত্তরঃ আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় ‘বেঙ্গল কেমিক্যালস’ প্রতিষ্ঠা করেন।
13. আধুনিক বিজ্ঞানের গবেষণার উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত ভারতের প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠান কোনটি?
উত্তরঃ আধুনিক বিজ্ঞানের গবেষণার উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত ভারতের প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠানটি হল ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য কাল্টিভেশন অফ সায়েন্স বা আই এ সি এস।
14. ‘অন্নদামঙ্গল’ গ্রন্থের চিত্রগুলি কে এঁকেছেন?
উত্তরঃ ‘অন্নদামঙ্গল’ গ্রন্থের চিত্রগুলি এঁকে ছিলেন শিল্পী রামচাঁদ রায়।
15. এশিয়াটিক সোসাইটির পত্রিকার নাম কী ছিল?
উত্তরঃ এশিয়াটিক সোসাইটির পত্রিকার নাম ছিল ‘এশিয়াটিক রিসার্চেস’।
16. বাংলা ভাষায় প্রকাশিত প্রথম চিত্রিত গ্রন্থের নাম লেখো।
উত্তরঃ বাংলা ভাষায় প্রকাশিত প্রথম চিত্রিত গ্রন্থটি হল 1816 সালে কলকাতার ছাপাখানা থেকে গঙ্গাকিশোর ভট্টাচার্যের উদ্যোগে প্রকাশিত রায়গুনাকর ভারতচন্দ্রের অন্নদামঙ্গল কাব্য। 
17. ‘বর্ণপরিচয়’ কে রচনা করেন?
উত্তরঃ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ‘বর্ণপরিচয়’ রচনা করেন।
18. ‘বিদ্যাহারাবলী’ গ্রন্থটি কে রচনা করেন?
উত্তরঃ ফিলিক্স কেরি 820 খ্রিস্টাব্দে ‘বিদ্যাহারাবলী’ গ্রন্থটি।
19. কোন বছর শ্রীরামপুর মিশন প্রেস প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তরঃ 1800 খ্রিস্টাব্দে শ্রীরামপুর মিশন প্রেস প্রতিষ্ঠিত হয়
20. কোন ছাপাখানায় কলকাতার প্রথম   ক্যালেন্ডার মুদ্রিত হয় 
উত্তরঃ জেমস অগাস্টাস হিকী -এর র ছাপাখানায় কলকাতার প্রথম ক্যালেন্ডার মুদ্রিত হয়।
21. ‘Compendio Spiritual Da Vida Christa’নামে গ্রন্থটি কোথায় মুদ্রিত হয়েছিল?
উত্তরঃ ‘Compendio Spiritual Da Vida Christa’নামে গ্রন্থটির পোল্ট্রিতে গোয়ার মুদ্রণযন্ত্রে মুদ্রিত হয়েছিল।  
22. CET-এর পুরো নাম কী
উত্তরঃ CET-এর পুরো নাম হল ‘কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি’।
23. কবে, কোথায় প্রথম জাতীয় বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তরঃ 1965 খ্রিস্টাব্দের ৪ নভেম্বর রংপুরে প্রথম জাতীয় বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়।
 

ঠিক বা ভুল নির্ধারণ করোঃ (মান-১)

1. 1929 খ্রিস্টাব্দের মীরাট ষড়যন্ত্র মামলায় অভিযুক্ত করা হয় মুসলিম লিগকে।
উত্তরঃ ভুল।
2. অসহযোগ আন্দোলনের সময় উত্তর প্রদেশের রায়বেরেলিতে কৃষক আন্দোলন তীব্র আকার ধারণ করে।
উত্তরঃ ঠিক।
3. অসহযোগ আন্দোলনের সময় উত্তর প্রদেশে লুঠতরাজ ও ছোটখাটো সংঘর্ষের ঘটনা জমিদারদের বিরোধিতা প্রভৃতি ঘটলেও মাহাত্মা গান্ধী এই আন্দোলনকে সমর্থন করেন।
উত্তরঃ ভুল।
4. বাবা রামচন্দ্র ছিলেন ব্রাহ্মসমাজের নেতা।
উত্তরঃ ভুল।
5. মোপলা আন্দোলন একটি শ্রমিক আন্দোলন ছিল।
উত্তরঃ ভুল।
6. দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ভুবনডাঙ্গায় একটি আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন।
উত্তরঃ ঠিক।
7. দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ভুবন ডাঙায় নতুন নামকরণ করেন বোলপুর।
উত্তরঃ ভুল।
৪. ‘ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য কালটিভেশন অফ সায়েন্স’ বউবাজার থেকে পরবর্তীকালে হাওড়া স্থানান্তরিত হয়।
উত্তরঃ ভুল।
9. কলকাতা বিজ্ঞান কলেজের আরেক নাম ছিল ‘ইউনিভার্সিটি কলেজ অফ সায়েন্স এন্ড টেকনোলজী ।
উত্তরঃ ঠিক।
10. 1910 খ্রিস্টাব্দে বসু বিজ্ঞান মন্দির ও বেঙ্গল টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট একসঙ্গে মিলে যায়।
উত্তরঃ ভুল।

মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশান ২০২৫

(FREE FOR ALL) 

 
[C] নিম্নলিখিত বিবৃতি গুলির সঙ্গে সঠিক ব্যাখ্যাটি নির্বাচন করোঃ (মান-১)
1. বিবৃতি: স্বদেশি আন্দোলনের প্রভাবে গড়ে ওঠা জাতীয় শিক্ষাগ্রহণে বহু শিক্ষার্থী অনিচ্ছুক ছিল।
ব্যাখ্যা 1: এখান থেকে পাশ করলে সরকারি চাকরি পাওয়ার সুযোগ ছিল না।
ব্যাখ্যা 2: এখানে ছাত্রদের স্কলারশিপ দেওয়া হত না।
ব্যাখ্যা 3: এখানে পড়াশোনার মান ছিল নিম্ন।
উত্তরঃ ব্যাখ্যা 1: এখান থেকে পাশ করলে সরকারি চাকরি পাওয়ার সুযোগ ছিল না।
2. বিবৃতি: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর 1921 খ্রিস্টাব্দে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন।
ব্যাখ্যা 1: রবীন্দ্রনাথের উদ্দেশ্য ছিল সম্পূর্ণ পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসার ঘটানো।
ব্যাখ্যা 2:  রবীন্দ্রনাথের উদ্দেশ্য ছিল স্বদেশি শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলা।
ব্যাখ্যা 3: রবীন্দ্রনাথের উদ্দেশ্য ছিল উচ্চশিক্ষায় মুক্তচিন্তা ও সত্যানুসন্ধানের প্রসার ঘটানো।
উত্তরঃ ব্যাখ্যা 3: রবীন্দ্রনাথের উদ্দেশ্য ছিল উচ্চশিক্ষায় মুক্তচিন্তা ও সত্যানুসন্ধানের প্রসার ঘটানো।
3. বিবৃতি: 1917 খ্রিস্টাব্দে জগদীশচন্দ্র বসু, বসু বিজ্ঞান মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন।
ব্যাখ্যা 1: এটি উদ্ভিদবিদ্যা গবেষণার উন্নতির জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়।
ব্যাখ্যা 2: এটি বিজ্ঞানশিক্ষার প্রসারের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়।
ব্যাখ্যা 3: এটি বিজ্ঞান গবেষণার উন্নতির জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়।
উত্তরঃ ব্যাখ্যা 1: এটি বিজ্ঞান গবেষণার উন্নতির জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়।
4. বিবৃতি: আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় ‘বেঙ্গল কেমিক্যালস’ প্রতিষ্ঠা করেন।
ব্যাখ্যা 1: এর দ্বারা তিনি নিজেকে একজন সুদক্ষ ব্যবসায়ী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চান।
ব্যাখ্যা 2: এর দ্বারা তিনি দেশকে স্বনির্ভর হওয়ার স্বপ্ন দেখান।
ব্যাখ্যা 3: এর দ্বারা তিনি ভারত ও ইংল্যান্ডের বিজ্ঞানের মধ্যে যোগসূত্র তৈরি করেন।
উত্তরঃ ব্যাখ্যা 2: এর দ্বারা তিনি দেশকে স্বনির্ভর হওয়ার স্বপ্ন দেখান।
5. বিবৃতি: শিশুশিক্ষার ক্ষেত্রে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের অবদান অসামান্য।
ব্যাখ্যা 1: শিশুশিক্ষার জন্য বিদ্যাসাগর সরকারের কাছে আবেদন জানান।
ব্যাখ্যা 2: শিশুশিক্ষার জন্য বিদ্যাসাগর অকাতরে অর্থব্যয় করতেন।
ব্যাখ্যা 3: শিশুশিক্ষার বিষয়ে বিদ্যাসাগরের ‘বর্ণপরিচয়’ বইটি সবচেয়ে
উত্তরঃ ব্যাখ্যা 3: : শিশুশিক্ষার বিষয়ে বিদ্যাসাগরের ‘বর্ণপরিচয়’ বইটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
[D] স্তম্ভ মেলাওঃ (মান-১)
1.
বামস্তম্ভ                                                      ডানস্তম্ভ
(A) বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলন      1. রফি আহমেদ কীদোয়াই
(B) বারদৌলি সত্যাগ্রহ                    2. কৃষ্ণ কুমার মিত্র
(C) আইন অমান্য সত্যাগ্রহ            3. দয়ালজি দেশাই
(D) কিষান সভা                            4. বাবা রামচন্দ্র
উত্তরঃ A-2, B-3, C-1, D-4.
2.
      বামস্তন্ত                                                      ডানস্তম্ভ
(A) দিকদর্শন                                        1. রামমোহন রায়
(B) বাঙ্গাল গেজেট                              2. গঙ্গাকিশোর ভট্টাচার্য
(C) সম্বাদ কৌমুদী                                3. মার্শম্যান
(D) বেঙ্গল গেজেট                               4. জেমস অগাস্টাস হিকী
উত্তরঃ A-3. B-2, C-1, D-4 

মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশান ২০২৫

(FREE FOR ALL)

৭ম অধ্যায়ঃ বিশ শতকের ভারতে নারী, ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন
৮ম অধ্যায়ঃ সংস্কার: উত্তর-ঔপনিবেশিক ভারত

১. সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করোঃ (মান-১)

1. ‘রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন’ তৈরী করা হয়েছিল-
(ক) 1947 খ্রিস্টাব্দে
(খ) 1950 খ্রিস্টাব্দে
(গ) 1949 খ্রিস্টাব্দে
(ঘ) 1951 খ্রিস্টাব্দে
2. ভারতে ভাষার ভিত্তিতে তৈরি হওয়া প্রথম রাজ্য-
(ক) তামিলনাড়ু
(খ) অন্ধ্রপ্রদেশ
(গ) মহারাষ্ট্র
(ঘ) গুজরাট
3. ভাষাভিত্তিক গুজরাট রাজ্যটি গঠিত হয়-
(ক) 1953 খ্রি.
(খ) 1946 খ্রি.
(গ) 1960 খ্রি.
(ঘ) 1956 খ্রি.
4. পুরুলিয়া জেলাটি পশ্চিমবঙ্গের অন্তর্ভুক্ত হয় 
(ক) 1950 খ্রি.
(খ) 1952 খ্রি.
(গ) 1956 খ্রি.
(ঘ) 1960খ্রি.
6. পুনর্গঠিত কেরল রাজ্যটি অবস্থিত ছিল-
(ক) গোদাবরী উপত্যকায়
(খ) দক্ষিণ উড়িষ্যায়
(গ) কাথিয়াবাড় উপদ্বীপে
(ঘ) মালাবার উপকূলে
7. ভারতের ‘লৌহমানব’ বলা হয়-
(ক) মহাত্মা গান্ধি
(খ) সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল
(গ) মহম্মদ আলি জিন্না
(ঘ) রাজেন্দ্রপ্রসাদ
 ৪. ‘ট্রেন টু পাকিস্তান’ লিখেছেন-
(ক) জওহরলাল নেহেরু
(খ) ভি পি মেনন
(গ) খুশবন্ত সিং
(ঘ) সলমান রুশদি
9.নীলিমা ইব্রাহিমের লেখা গ্রন্থটি হল-
(ক) আমি বীরাঙ্গনা বলছি
(খ) কালো বরফ
(গ) নতুন ইহুদী
(ঘ) সূর্য-দীঘল বাড়ি
10. ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পাসপোর্ট ব্যবস্থা চালু হয়-
(ক) 1949 খ্রি.
(খ) 1950 খ্রি.
(গ) 1951 খ্রি.
(ঘ) 1952 খ্রি.
11. দেশভাগের পর কোন অঞ্চল পূর্ব পাকিস্তান নামে পরিচিত ছিল?
(ক) পূর্ববঙ্গ
(খ) পশ্চিমবঙ্গ
(গ) পাঞ্জাব
(ঘ) ত্রিপুরা
12. এদের মধ্যে কোনটি দেশীয় রাজ্য ছিল না-
(ক) বোম্বে
(খ) ভোপাল
(গ) হায়দ্রাবাদ
(ঘ) জয়পুর
13. আম্বেদকর গান্ধিজির সঙ্গে ‘পুনা চুক্তি’ দ্বারা দলিতদের জন্য পৃথক নির্বাচনের দাবি থেকে সরে এলে কারা প্রথম এর তীব্র সমালোচনা করেন?
(ক) নিখিলবঙ্গ নমঃশূদ্র সমিতি
(খ) সারা ভারত কীষানসভা
(গ) এআইটিইউসি
(ঘ) অনুশীলন সমিতি
14. এজাভা সম্প্রদায়ের অন্যতম নেতা ছিলেন-
(ক) রামস্বামী নাইকার
(খ) ত্যাগরাজা চেট্টি
(গ) নারায়ণ গুরু
(ঘ) ভীমরাও আম্বেদকর
15. ‘মতুয়া’ ধর্মের প্রবর্তন করেন-
(ক) গুরুচাঁদ ঠাকুর
(খ) প্রথমরঞ্জন ঠাকুর
(গ) হরিচাঁদ ঠাকুর
(ঘ) বীণাপাণি ঠাকুর
16. দলিতদের ‘হরিজন’ আখ্যা দিয়েছিলেন-
(ক) জ্যোতিবা ফুলে
(খ) নারায়ন গুরু
(গ) গান্ধিজী  
(ঘ) ডঃ আম্বেদকর  
 
17. ভারতের প্রথম আদমশুমারি হয়-
(ক) 1870 খ্রিস্টাব্দে
(খ) 1871 খ্রিস্টাব্দে
(গ) 1872 খ্রিস্টাব্দে
(ঘ) 1873 খ্রিস্টাব্দে
18. ‘গদর পার্টি’ প্রতিষ্ঠা করেন-
(ক) লালা হরদয়াল✓
(খ) সুফি আম্বাপ্রসাদ
(গ) অজিত সিং
(ঘ) শ্যামজি কৃষ্ণবর্মা
 
19. ‘মাস্টারদা’ নামে পরিচিত ছিলেন-
(ক) বেণীমাধব দাস
(খ) সূর্য সেন✓
(গ) কৃষ্ণকুমার মিত্র
(ঘ) হেমচন্দ্র ঘোষ
20. সূর্য সেন প্রতিষ্ঠিত বিপ্লবীদলের নাম ছিল-
(ক) অনুশীলন সমিতি
(খ) গদর দল
(গ) ইন্ডিয়ান রিপাবলিকান  আর্মি✓
(ঘ) বেঙ্গল ভলান্টিয়ার্স  
21. ‘নারী সত্যাগ্রহ সমিতি’ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল-
(ক) বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনের সময়ে
(খ) অসহযোগ আন্দোলনের সময়ে
(গ) আইন অমান্য আন্দোলনের সময়ে✓
(ঘ) ভারতছাড়ো আন্দোলনের সময়ে
22. আইন অমান্য আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন-
(ক) বীণা দাস
(খ) কমলা দেবী চট্টোপাধ্যায়✓
(গ) কল্পনা দত্ত
(ঘ) রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন
23. ‘বঙ্গলক্ষীর ব্রতকথা’ রচনা করেন-
(ক) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(খ) অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(গ) রজনীকান্ত সেন
(ঘ) রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী✓
24. ‘দিপালী সংঘ’ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন-
(ক) কল্পনা দত্ত
(খ) লীলা নাগ✓
(গ) বাসন্তী
(ঘ) বীণা দাস
  
25. ‘নারী-কর্মমন্দির’প্রতিষ্ঠা করেছিলেন-
(ক) ঊর্মিলা দেবী✓
(খ) বাসন্তী দেবী
(গ) কল্পনা দত্ত
(ঘ) লীলা রায় নাগ
26. বঙ্গভঙ্গ আন্দোলন শুরু হয়-
(ক) 1905 খ্রিস্টাব্দে✓
(খ) 1906 খ্রিস্টাব্দে
(গ) 1907 খ্রিস্টাব্দে
(ঘ) 1908 খ্রিস্টাব্দে

মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশান ২০২৫

(FREE FOR ALL)

২. [A] একটি বাক্যে উত্তর দাওঃ (মান-১)

1. কার সুপারিশের ভিত্তিতে ‘রাজ্য পুনর্গঠন আইন’ পাস হয়?
উত্তরঃ ‘রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন’-এর সুপারিশের ভিত্তিতে ‘রাজ্য পুনর্গঠন আইন’ পাস হয় । 
2. 1964 খ্রিস্টাব্দে পশ্চিমবঙ্গ ও আসামের সরকারি ভাষা কী ছিল?
উত্তরঃ 1964 খ্রিস্টাব্দে পশ্চিমবঙ্গ ও আসামে ‘সরকারি ভাষা’ ছিল যথাক্রমে বাংলা এবং অসমীয়া।
3. সংবিধানে কবে, কোন্ ভাষাকে সরকারি ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়?
উত্তরঃ সংবিধানে 1950 খ্রিস্টাব্দে হিন্দি ভাষাকে সরকারী ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
4. কয়েকজন পাঞ্জাবি লেখকের নাম উল্লেখ কর যাঁরা দেশভাগের প্রেক্ষাপটে আত্মজীবনী বা সাহিত্য রচনা করেছেন।
উত্তরঃ দেশভাগের প্রেক্ষাপটে আত্মজীবনী বা এমন কয়েকজন পাঞ্জাবী লেখক হলেন সাহিত্য রচনা করেছেন ভীষ্ম সাহানী, কুলবন্ত সিং বির্ক প্রমুখ।
5. ‘দ্য শ্যাডো লাইনস’ গ্রন্থটির লেখক কে?
উত্তরঃ ‘দ্য শ্যাডো লাইনস’ গ্রন্থটির লেখক অমিতাভ ঘোষ।
6. উদ্বাস্তু স্রোত বন্ধ করার উদ্দেশ্যে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে কোন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়?
উত্তরঃ উদ্বাস্তু স্রোত বন্ধ করার উদ্দেশ্যে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে নেহেরু-লিয়াকৎ চুক্তি বা দিল্লি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
7. ‘অপারেশন পোলো’ কী?
উত্তরঃ ভারত 1948 সালের 13 ই সেপ্টেম্বর হায়দ্রাবাদে সেনা অভিযান শুরু করে। এই অভিযান অপারেশন পোলো নামে পরিচিত।
৪. কে হায়দ্রাবাদ রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেন?
উত্তরঃ মির করমউদ্দিন চিন কীলিচ খাঁ হায়দ্রাবাদ রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেন।
9. কাশ্মীরে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে নির্ধারিত সীমারেখার নাম কী?
উত্তরঃ কাশ্মীরে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে নির্ধারিত সীমারেখার নাম লাইনস অফ কন্ট্রোল (LOC) বা নিয়ন্ত্রণ রেখা।
10. গোয়া কবে ভারতের সঙ্গে যুক্ত হয়।
উত্তরঃ 1961 খ্রিস্টাব্দে গোয়া ভারতের সঙ্গে যুক্ত হয়।
11. কবে গান্ধীজি ও আম্বেদকর-এর মধ্যে পুনা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়?
উত্তরঃ 1932 খ্রিস্টাব্দে কংগ্রেস নেতা মহাত্মা গান্ধী ও দলিত হিন্দু নেতা ড. ভীম রাও আম্বেদকরের মধ্যে পুনা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
12. কে সাম্প্রদায়িক বাঁটোয়ারা নীতি ঘোষণা করেন?
উত্তরঃ ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী রামসে ম্যাকডোনাল্ড 1932 খ্রিস্টাব্দে সাম্প্রদায়িক বাঁটোয়ারা নীতি ঘোষণা করেন।
13. জাতীয় শিক্ষা বলতে কী বোঝায়?
উত্তরঃ জাতীয় শিক্ষা বলতে বোঝায় বিদেশি প্রভাব মুক্ত ও জাতীয় আদর্শের উদ্বুদ্ধ এবং দেশীয় নিয়ন্ত্রণের শিক্ষা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা ও প্রসার।
14. বয়কট আন্দোলন বলতে কী বোঝায়?
উত্তরঃ বয়কট আন্দোলন বলতে বোঝায় বিলিতি দ্রব্য বর্জন ও বিদেশী সরকারের সঙ্গে অসহযোগিতা।
15. মতুয়া সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা কে?
উত্তরঃ মতুয়া সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা হরিচাঁদ ঠাকুর।
16. কবে আজাদ হিন্দের বন্দী সেনাদের বিচার শুরু হয়?
উত্তরঃ 1945 খ্রিস্টাব্দের দিল্লির লাল কেল্লায় আজাদ হিন্দ বাহিনী সেনাদের বিচার শুরু হয়।
17. হেমচন্দ্র কানুনগো কোন দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন?
উত্তরঃ হেমচন্দ্র  কানুনগো ‘যুগান্তর’ দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।  
18. কে ডন সোসাইটি প্রতিষ্ঠা করেন?
উত্তরঃ সতীশ চন্দ্র মুখোপাধ্যায় 1902 খ্রিস্টাব্দে ডন সোসাইটি প্রতিষ্ঠা করেন।
19. কে কবে পুলিশ ইন্সপেক্টর লোম্যানকে হত্যা করেন?
উত্তরঃ বিপ্লবী বিনয় বসু, 1930 খ্রিস্টাব্দে পুলিশ ইন্সপেক্টর লোম্যানকে হত্যা করেন।
20. জাতীয় কংগ্রেস কবে ভারত ছাড়ো আন্দোলন শুরু করার প্রস্তাব গ্রহণ করে?
উত্তরঃ 1942 খ্রিস্টাব্দে ৪ ই আগস্ট জাতীয় কংগ্রেস ভারতছাড়ো আন্দোলন শুরু করার প্রস্তাব গ্রহণ করে।
21. লবন আইন অমান্যকারী একজন নারীর নাম লেখ।
উত্তরঃ লবণ আইন অমান্যকারী কয়েকজন নারী হলেন কমলা দেবী চট্টোপাধ্যায়/ অবন্তিকা বাঈ গোখলে।
22. ‘চট্টগ্রাম অভ্যুস্থান’ গ্রন্থটি কে রচনা করেন?
উত্তরঃ বিপ্লবী কল্পনা দত্ত ‘চট্টগ্রাম অভ্যুত্থান’ গ্রন্থটি রচনা করেন।
23. গান্ধীজীর নেতৃত্বে কবে ডান্ডি অভিযান শুরু হয়?
উত্তরঃ গান্ধীজীর নেতৃত্বে 12 ই মার্চ 1930 খ্রিস্টাব্দে ডান্ডি অভিযান শুরু হয়।
24. কে প্রথম বয়কট আন্দোলনের ডাক দেন?
উত্তরঃ কৃষ্ণকুমার মিত্র প্রথম বয়কট আন্দোলনের ডাক দেন।
25. ‘ফেলে দাও রেশমি চুড়ি বঙ্গনারী’ গানটি কে রচনা করেন?
উত্তরঃ ‘ফেলে দাও রেশমি চুরি বঙ্গনারী’গানটি মুকুন্দ দাস রচনা করেন।
26. লাহোর ষড়যন্ত্র মামলায় কাদের শাস্তি হয়?
উত্তরঃ লাহোর ষড়যন্ত্র মামলায় বিপ্লবী ভগৎ সিং, শুকদেব, রাজগুরু, প্রমুখের ফাঁসি হয়।।
27. কলকাতা অনুশীলন সমিতির সভাপতি কে ছিলেন?
উত্তরঃ কলকাতা অনুশীলন সমিতির সভাপতি ছিলেন প্রমথনাথ মিত্র।
28. কবে কারা ইন্ডিপেন্ডেন্ট সিডিউল কাস্ট পার্টি গঠন করে?
উত্তরঃ 1938 খ্রিস্টাব্দে যোগেন্দ্রনাথ মন্ডল প্রমথ রঞ্জন ঠাকুর প্রমুখ ইন্ডিপেন্ডেন্ট সিডিউললড কাস্ট পার্টি গঠন করেন।
29. কারা ‘মনুস্মৃতি’ গ্রন্থটি প্রকাশ্যে দাহ করেন?
উত্তরঃ ড. আম্বেদকরের অনুগামীরা ‘মনুস্মৃতি’ গ্রন্থটি প্রকাশ্যে দাহ করেন।

[B] ঠিক বা ভুল নির্ধারণ করোঃ (মান-১)

1. ভাষাভিত্তিক প্রবেশ কমিশন ভাষাভিত্তিক রাজ্য পুনর্গঠনের পক্ষে অভিমত দেয়
উত্তরঃ ভুল।
2. 1936 খ্রিস্টাব্দে ‘সরকারি ভাষা আইন’ অনুসারে রাজ্য বিধানসভা ভাষা নির্ধারণ করার অধিকার পায়।
উত্তরঃ ঠিক।  
3. দেশভাগের পর গঠিত পাকিস্তানের মূলত দুটি অংশ
উত্তরঃ ঠিক।  
প্রন্থটি অমিয়ভূষণ মজুমদার এবং
4. ‘গড় শ্রীখন্ড’ আসা গ্রাম’ গ্রন্থটি দক্ষিণারঞ্জন বসু রচনা করেন।
উত্তরঃ ঠিক।
5. দেশভাগ নিয়ে বাংলা ভাষায় ঋত্বিক ঘটকের লেখা একটি গল্প হল ‘স্ফটিক পাত্র’।
উত্তরঃ ঠিক।
6. কমিউনিস্ট পার্টি হায়দ্রাবাদের ভারতভুক্তির বিরোধিতা করেছিল।
উত্তরঃ ঠিক।
7. পোর্তুগাল তাদের ভারতীয় ভূখণ্ডের উপনিবেশ গুলি প্রথমেই ছেড়ে দিতে রাজী ছিল ।
উত্তরঃ ভুল।
৪. ব্রিটিশ সরকারের ‘সাম্প্রদায়িক বাঁটোয়ারা’ ঘোষণাকে নমঃশূদ্ররা বিরোধিতা করে।
উত্তরঃ ভুল। 
9. গান্ধীজী দ্বিতীয় গোল টেবিল বৈঠকে বিভিন্ন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জন্য পৃথক নির্বাচনের নীতিকে সমর্থন করেছিলেন।
উত্তরঃ ভুল।
10. বেঙ্গল ভলান্টিয়ার্স প্রতিষ্ঠা করেন চিত্তরঞ্জন দাশ।
উত্তরঃ ভুল।
11. দিপালী সংঘ প্রতিষ্ঠা করেন কল্পনা দত্ত।
উত্তরঃ ভুল।
12. মাতঙ্গিনী হাজরা ছিলেন বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের নেত্রী।
উত্তরঃ ভুল।
13. কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মহিলা ‘এম.এ’ ছিলেন কাদম্বিনী বসু (গাঙ্গুলি)।
উত্তরঃ ভুল।

[C] বিবৃতির সঙ্গে ব্যাখ্যা মেলাওঃ (মান-১)

1. বিবৃতি: রাজ্য দপ্তর গঠিত হয় 1947 খ্রিস্টাব্দে।
ব্যাখ্যা 1: এই ঘটনা ছিল স্বাধীনতার ফলশ্রুতি।
ব্যাখ্যা 2: দেশীয় রাজ্যগুলির ভারতভুক্তির ব্যাপারে এই দপ্তর গঠিত হয়।
ব্যাখ্যা 3: এই দপ্তরের মাধ্যমে নানা অর্থনৈতিক পরিকল্পনা নেওয়া হয়।
উত্তরঃ ব্যাখ্যা 2: দেশীয় রাজ্যগুলির ভারত ভুক্তির ব্যাপারে এই দপ্তর গঠিত
2. বিবৃতি: 1947 খ্রিস্টাব্দে ভারত ভাগ হয়।
ব্যাখ্যা 1: এই ঘটনা ব্রিটিশদের চক্রান্ত ছাড়া অন্য কিছু নয়।
ব্যাখ্যা 2: এই ঘটনা ছিল সাম্প্রদায়িকতার ফলশ্রুতি।
ব্যাখ্যা 3: পাকিস্তান গড়ে তোলা ছিল অত্যন্ত জরুরি
উত্তরঃ ব্যাখ্যা 1: এই ঘটনা ব্রিটিশদের চক্রান্ত ছাড়া অন্য কিছু নয়।
3. বিবৃতি: বি আর আম্বেদকর দলিত শ্রেণীর আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন।
ব্যাখ্যা 1: আম্বেদকর ‘পুনা চুক্তি’ স্বাক্ষরে বাধ্য হন।
ব্যাখ্যা 2: আম্বেদকর নিজের রাজনৈতিক ও সামাজিক স্বার্থসিদ্ধির জন্য জড়িত আন্দোলনের পক্ষে ছিলেন।
ব্যাখ্যা 3: আম্বেদকর মাহার সম্প্রদায়ের ছিলেন বলে তিনি দলিতদের স্বার্থোন্নতি করতে উদ্যত হন।
উত্তরঃ ব্যাখ্যা 3: আম্বেদকর মাহার সম্প্রদায়ের ছিলেন বলে তিনি দলিতদের স্বার্থোন্নতি করতে উদ্যত হন।
4 . বিবৃতি: কয়েকজন বিপ্লবীদের বিরুদ্ধে ‘কাকোরি ষড়যন্ত্র মামলা’ (1925 খ্রি.) শুরু হয়।
ব্যাখ্যা 1: এরা ট্রেন ডাকাতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
ব্যাখ্যা 2: এরা সন্ডার্সকে হত্যার ঘটনায় যুক্ত ছিলেন।
ব্যাখ্যা 3: এরা আইনসভায় বোমা নিক্ষে করেন।
উত্তরঃ ব্যাখ্যা 1: এরা ট্রেন ডাকাতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
5. বিবৃতি: ব্রিটিশ সরকার শচীন্দ্রপ্রসাদ বসুকে কারারুদ্ধ করে।
ব্যাখ্যা 1: শচীন্দ্রপ্রসাদ চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠন করেন।
ব্যাখ্যা 2: শচীন্দ্রপ্রসাদ উত্তরপ্রদেশের কৃষকদের আন্দোলনে শামিল করেছিলেন।
ব্যাখ্যা 3: শচীন্দ্রপ্রসাদ ছাত্রদের ঐক্যবদ্ধ করে আন্দোলনে প্ররোচনা দিচ্ছিলেন।
উত্তরঃ ব্যাখ্যা 3: শচীন্দ্রপ্রসাদ ছাত্রদের ঐক্যবদ্ধ করে আন্দোলনে প্ররোচনা দিচ্ছিলেন।
6. বিবৃতি: মাতঙ্গিনী হাজরা কে ‘গান্ধিবুড়ি’ বলা হয়।
ব্যাখ্যা 1: মাতঙ্গিনী হাজরা গান্ধীজীর মতো বৃদ্ধ বয়সে ও আন্দোলনে যোগ দিয়েছিলেন।
ব্যাখ্যা 2: মাতঙ্গিনী হাজরা গান্ধীজীর অহিংস উপায় অবলম্বন করে আন্দোলনে নেতৃত্বে দিয়েছিলেন।
ব্যাখ্যা 3: মাতঙ্গিনী হাজরা মিছিলে গুলিবিদ্ধ হওয়ার আগে গান্ধিজীর জয়ধ্বনি দিচ্ছিলেন।
উত্তরঃ ব্যাখ্যা 2: মাতঙ্গিনী হাজরা গান্ধীজীর অহিংস উপায় অবলম্বন করে আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
[D] স্তম্ভ মেলাওঃ (মান-১)
1.
বামস্তন্ত                                        ডানস্তম্ভ
(A) নোয়াখালীর মাটি ও মানুষ    [1] খুশবন্ত সিং
(B) সেদিনের কথা                       [2] জ্ঞানেন্দ্র পান্ডে
(C) রিমেম্বারিং পার্টিশন              [3] দীনেশচন্দ্র সিংহ
(D) ট্রেন টু পাকিস্তান                  [4] মণিকুন্তলা সেন
উত্তরঃ A-3, B-4, C-2, D-1
2.
বামস্তম্ভ                                       ডানস্তম্ভ
(A) কৃষ্ণকুমার মিত্র    [1]হরিজন
(খ) মহাত্মা গান্ধী        [2]জয়শ্রী
(C) লীলা নাগ              [3] চট্টগ্রাম অভ্যুস্থান
(D) কল্পনা দত্ত             [4] সঞ্জীবনী
উত্তরঃ A-4, B-1, C-2, D-3
 

©Kamaleshforeducation.in(2023)

 

WBBSE Madhyamik Life Science Suggestions 2025 : 

WBBSE Madhyamik Life Science Suggestions 2025 :

***********************************************************

বড় প্রশ্ন: জীবন বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে বড় প্রশ্নর অনেকটাই বড় ভূমিকা পালন করে, সেক্ষেত্রে বংশগতি, অভিব্যক্তি ও অভিযোজন থেকে যে প্রশ্নগুলো থাকে সেগুলো খুব পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রেখে উত্তর লিখলে ভালো নম্বর আসা করতেই পারা যায়।

• চেকারবোর্ডের অংক পড়লে সেক্ষেত্রে ভালো করে স্কেল দিয়ে ছক টেনে করা দরকার।
• উদাহরন হিসাবে উটের মরু অভিযোজন বা এরকম ধরনের প্রশ্নগুলোর ক্ষেত্রে পয়েন্ট করে ভালো করে লিখতে হবে।
• যে ক্ষেত্রে বড় প্রশ্নের  ছবি আঁকতে পারা যায় সেক্ষেত্রে পাশে ছক টেনে পেন্সিল দিয়ে ছবি এঁকে অবশ্যই মার্কিং করে দেওয়া দরকার। ছবি আঁকতে না বলা থাকলেও   ছবি আঁকলে বাড়তি নম্বর পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

2/3 তিন নম্বরের অধ্যায় ভিত্তিক প্রশ্ন সাজেশন

***********************************************************

জীবন বিজ্ঞানের মত বিষয়ে শর্ট কোশ্চেনের সংখ্যাটা অনেকটাই বেশি। বড় প্রশ্নের সঙ্গেই অংশ হিসাবে শর্ট প্রশ্ন থাকে। তাই   বইয়ের বিশেষ বিশেষ জায়গাগুলো খুব ভালো করে পড়া দরকার, তাহলে কোন প্রশ্নই অসুবিধা হবে না।

এই ধরনের প্রশ্নের গুরুত্ব অনেকটাই । যেমন শর্ট প্রশ্ন করতে পারার   সঙ্গে সঙ্গে বড় প্রশ্ন তো এগুলো পার্ট হিসেবে থাকে। তাই এই ধরনের ছোট ছোট প্রশ্নগুলো   যদি ভালো করে পড়ে যাওয়া যায় তাহলে কিন্তু মোটামুটি ভালো রকম উত্তর করে আসতে পারা যায়।
 

জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয়

***********************************************************

1. সংবেদনশীলতা বা উত্তেজিত বলতে কী বোঝো?
2. স্পর্শ করলে লজ্জাবতী গাছের পত্রগুলি নুয়ে পড়ে কেন?
3. জগদীশচন্দ্র বসু প্রাণীদের মতো ডাদ্ভদের দেহে রিফ্লেক্স আর্ক এর অস্তিত্ব কিভাবে প্রমাণ করেন?
4. ন্যাস্টিক ও ট্যাকটিক চলন এর পার্থক্য লেখো।
5. অক্সিন হরমোনের ভূমিকা লেখো।
6. কৃষিবিদ্যায় সাইটোকাইনিন হরমোনের ব্যবহার লেখো।
7. উদ্ভিদ ও প্রাণী হরমোনের তিনটি পার্থক্য লেখো।
৪. অগ্র পিটুইটারি গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত দুটি হরমোনের নাম ও কাজ উল্লেখ করো।
9. থাইরয়েড গ্রন্থির অবস্থান ও ক্ষরিত তিনটি হরমোনের নাম ও গুরুত্ব লেখো।
10. সন্তরনের ক্ষেত্রে মাছের পাখনার ভূমিকা উল্লেখ করো।
11. মানুষের গমনে হাতের ভূমিকা লেখো।
12. মানুষের কাছের বস্তুর দেখার সময় কিভাবে চোখ উপযোজিত হয় ব্যাখ্যা করো।
13. উদ্ভিদ কিভাবে সাড়া প্রদান করে ।
14. চা গাছের পার্শ্বীয় শাখা সৃষ্টির জন্য অগ্রমুকুল প্রতিনিয়ত ছাটা হয় কেন?
15. একটি সহজাত একটি অভ্যাসগত প্রতিবর্ত ক্রিয়ার উদাহরণ দাও।
16. প্রেসবায়োপিয়া কেন হয়?
17. ক্যাটারাক্ট বা চোখে ছানি পড়ার কারণ কি?
18. মাছের গমনে পটকার ভূমিকা কি?
19. ট্রপিক চলন এর দুটি পার্থক্য লেখো।
20. ফটোট্রপিক চলন বলতে কী বোঝো
21. উদ্ভিদ হরমোন কে রাসায়নিক দূত বলে কেন?
22. শুক্রাশয়কে মিশ্র গ্রন্থি বলে কেন?
23. কৃষিকার্যে জিব্বেরেলিন হরমোন এর ব্যবহারিক প্রয়োগ লেখো।
24. উদ্ভিদ অঙ্গজ জনন এ ব্যবহৃত হয় দুটি কৃত্রিম হরমোনের নাম লেখো।

জীবনের প্রবহমানতা

***********************************************************

1. মিশ্র গ্রন্থি কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
2. হরমোন ও স্নায়ুর মধ্যে পার্থক্য লেখো।
3. কুশিং সিনড্রোম কি?
4. গ্লুকাগন কে ইনসুলিন এর বিপরীত হরমোন বলে কেন?
5. জরুরী কালীন হরমোন কাকে বলে এবং কেন?
6. স্নায়ুতন্ত্রের গঠন মূলক ও কার্য মুলক উপাদানের নাম লেখ।
7. উপযোজন কাকে বলে?
৪. দ্বিপদ গমন বলতে কী বোঝো?
9. পাখির উড্ডয়ন পেশির ভূমিকা কি?
10. সাইনোভিয়াল সন্ধি কাকে বলে? উদাহরণ দাও ।
11. জিব্বারেলিন ও সাহটোকাইনিন হরমোন এর দুটি গঠনগত পার্থক্য লেখো।
12. ফিডব্যাক পদ্ধতি বলতে কী বোঝো?
13. ইস্ট্রোজেন ও প্রজেস্টেরন হরমোনের একটি উৎসগত ও একটি কার্যগত পার্থক্য লেখো।
14. মায়োপিয়া রোগের কেন হয়? এর প্রতিকার উপাই কি?
15. অ্যাকসন ও ডেনড্রন এর দুটি গঠনগত ও একটি কার্যগত পার্থক্য লেখো

===জনন এবং জনুক্রম==

***********************************************************

1. জনন কাকে বলে? জননের সংজ্ঞা দাও।
2. জীবের অযৌন জনন পদ্ধতি ব্যাখ্যা করো।
3. উদ্ভিদ অঙ্গজ জনন পদ্ধতি গুলো কি কি?
4. জনুক্রম কাকে বলে কিভাবে জনুক্রম সম্পন্ন হয়?
5. ফার্নের জনুক্রম রেখাচিত্রের সাহায্যে ব্যাখ্যা করো।
6. আদর্শ ফুলের বিভিন্ন অংশ চিত্রসহ বর্ণনা করো।
7. পরাগযোগ কাকে বলে? স্বপরাগযোগ ও ইতর পরাগযোগ এর পার্থক্য লেখো।
৪. সপুষ্পক উদ্ভিদের নিষেক প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা করো।
9. বৃদ্ধি ও বিকাশের মধ্যে পার্থক্য কি? বৃদ্ধির দশা গুলো কি কি আলোচনা করো। মানব বিকাশের বিভিন্ন দশা গুলো কি কি?

বংশগতি এবং কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ

***********************************************************

1. সংজ্ঞা লেখো:- ক্রোমোজোমীয় মিউটেশন, মেন্ডেলের প্রথম সূত্র, স্বাধীন বিন্যাসের সূত্র, টেস্ট ক্রস, সংকরায়ন, ব্যাকক্রস, সহপ্রকটতা, প্রকরণ ইমাসকুলেশন।
2. থ্যালাসেমিয়া রোগের লক্ষণ কি?
3. হিমোফিলিয়া রোগটি পুরুষদের ক্ষেত্রে বেশি দেখা যায় কেন?
4. পুরুষদের হেটেরোগ্যামিটিক লিঙ্গ বলে কেন?
5. জিন ও অ্যালিলের মধ্য প্রভেদ কি?
6. বর্ণান্ধতার কারণ কি?
7. হিমোফিলিয়া কেন হয়?
৪. মেন্ডেল কে জিন তত্ত্বের জনক বলে কেন?
9. স্ত্রী লোকদের হোমোগ্যামেটিক ফিমেল বলে কেন?
10. বংশগতিতে প্রকট গুণ বলতে কী বোঝো? উদাহরণ দাও।
11. “বেটে মটর গাছগুলো সব সময় খাঁটি” উক্তিটির তাৎপর্য কি?
12. একটি TT জেনোটাইপ যুক্ত মটর ডাদ্ভদের সঙ্গে Tt জিনোটাইপ যুক্ত মটর উদ্ভিদের সংকরায়ন ঘটালে প্রথম অপত্রজনিতে শতকরা কত ভাগ লম্বা প্রলক্ষণযুক্ত উদ্ভিদ পাওয়া যাবে ব্যাখ্যা কর
13. অসম্পূর্ণ প্রকটতার ক্ষেত্রে এক সংকরায়ন পরীক্ষায় F2 জুনুতে ফিনোটাইপ ও জিনোটাইপ অনুপাত কি হবে?
14. মেন্ডেলের দ্বিসংকর জনন পরীক্ষায় F1 জনুতে উৎপন্ন সংকর উদ্ভিদ YyRr থেকে সকল সম্ভাব্য গ্যামেট গুলি কি কি হতে পারে?

অভিব্যক্তি ও অভিযোজন

***********************************************************

1. সংজ্ঞা লেখো :- অর্জিত গুণের বংশানুসরণ, জীব বিবর্তন, সমসংস্থ অঙ্গ, নিষ্ক্রিয় বা লুপ্তপ্রায় অঙ্গ, জীবন্ত জীবাশ্ম, শারীরবৃত্তীয় শুষ্ক মৃত্তিকা, জরায়ুজ অঙ্কুরোদগম, অভিসারী বিবর্তন, আন্তপ্রজাতির সংগ্রাম,
2. নিষ্ক্রিয় অঙ্গ ও অভিব্যক্তির সম্পর্ক কি?
3. মানুষের কক্সেসকে নিষ্ক্রিয় অঙ্গ বলে কেন?
4. কোয়াসারভেট এর উৎপত্তি কিভাবে হয়েছিল?
5. মরু অঞ্চলে ক্যাকটাসের পাতায় কি পরিবর্তন দেখা যায়?
6. সুন্দরী গাছের মূলে লবণ সহনের জন্য দুটি অভিযোজন বর্ণনা করো।
7. জল সংরক্ষণের জন্য উটের দেহের দুটি পরিবর্তন উল্লেখ করো।
৪. আন্তঃপ্রজাতিগত সংগ্রাম ও আচরণগত আভিযোজন এর উদাহরণ দাও।
9. সমসংস্থ ও সমবৃত্তীয় অঙ্গের পার্থক্য লেখো।
10. ক্যাকটাস জাতীয় উদ্ভিদের পর্নকাণ্ড সৃষ্টি হবার কারণ কি?
11. ক্যাকটাসের দুটি শারীরবৃত্তীয় অভিযোজন উল্লেখ কর।
12. মাছের দেহে পটকার ভূমিকা কি?
13. পায়রার দেহে বায়ুথলির গুরুত্ব কি?
14. ল্যামার্কের সূত্র কি? কোন দুটি বিষয়ের উপর নির্ভরশীল?
15. উটের শারীরবৃত্তীও অভিযোজন উল্লেখ কর এবং উটের RBC র বৈশিষ্ট্য লেখো।
16. শিম্পাঞ্জিরা খাবার খাওয়ার জন্য কিভাবে উইপোকা শিকার করে তা ব্যাখ্যা করো।
17. ঘোড়ার বিবর্তনের চারটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য লেখো।
18. অভিব্যক্তিতে জীবাশ্মের ভূমিকা এবং অভিসারী ও অপসারী অভিযোজনের দুটি পার্থক্য লেখো।
19. শিম্পাঞ্জিদের বাসা তৈরি ও খাদ্য সন্ধানের কৌশল বর্ণনা করো।
20. উটের মরু অভিযোজনগুলির সংক্ষেপে আলোচনা করো।
21. আচরণ কাকে বলে প্রাণীর আচরণ কিভাবে অভিযোজন এ সাহায্য করে?
22. অভিব্যক্তি স্বপক্ষে ভ্রূণতত্ত্ব ঘটিত প্রমাণটি আলোচনা করো।
23. জিরাফের গলা লম্বা হওয়া সম্পর্কে ল্যামার্কের অঙ্গের অবব্যবহারের মতবাদটি উল্লেখ করো।
24. মৌমাছির ক্ষেত্রে আচরণগত অভিযোজন গুলি ব্যাখ্যা করো।
25. জীবনের রাসায়নিক উৎপত্তির সংক্ষিপ্ত রূপরেখা মিলার ও উরের পরীক্ষার সাহায্যে প্রমাণ করো।
26. অভিব্যক্তির সাথে অভিযোজন এর সম্পর্ক কি? অভিযোজনের উদ্দেশ্য কি?
27. খেঁচড় অভিযোজন এ পায়রার বায়ুথলির অভিযোজনগত বৈশিষ্ট্য লেখো।
28 ক্যাকটাসের অভিযোজন এর পর্নোকাণ্ড ও পত্রকন্টক এর ভূমিকা কি?
29. লবণাম্বু উদ্ভিদের শ্বাসমূল, ক্যাকটাস জাতিয় উদ্ভিদের পাতা এবং রুই মাছের পটকার একটি করে অভিযোজনগত বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর। অঙ্গসংস্থান গত অভিযোজন কাকে বলে?
30. জৈব অভিব্যক্তি কি? এর প্রমান দাও ।  জীবাশ্ম ও জীবন্ত জীবাশ্মের মধ্যে পার্থক্য লেখো?

পরিবেশ, তার সম্পদ এবং তাদের সংরক্ষণ

***********************************************************

1. মানুষের উপর শব্দ দূষণ ও মাটি দূষণের ফলাফল আলোচনা করো।
2. ইন সিটু সংরক্ষণের গুরুত্ব কি? অ্যাজমার কারণ কি?
3. জাতীয় উদ্যান অভয়ারণ্য ও সংরক্ষিত বনাঞ্চলের দুটি করে বৈশিষ্ট্য লেখো।
4. সুন্দরবনের পরিবেশগত সমস্যা গুলো আলোচনা করো।
5.জীব বৈচিত্র হ্রাসের কারণগুলো কি? জীব বৈচিত্র্য ধ্বংসের কুফল গুলি বর্ণনা করো।
6. বায়োলজিক্যাল হটস্পট কাকে বলে? ভারতের যেকোনো দুটি হটস্পট এর সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও।
7 . সংজ্ঞা লেখো :- অ্যামোনিফিকেশন, গ্রীন হাউজ প্রভাব, অ্যাসিড বৃষ্টি, জীব বিবর্ধন, জাতীয় উদ্যান রেড ডাটা বুক, নাইট্রোজেন স্থিতিকরন বলতে কী বোঝো, তালগারনে জাতীয় বনভূমি ও সংরক্ষিত বনাঞ্চল।
৪. জলাভূমিকে প্রকৃতির বৃক্ক বলা হয় কেন?
9. সুন্দরবনকে বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ বলে কেন?
10. ইনসিটু সংরক্ষণ ও এক্সসিটু সংরক্ষণের পার্থক্য কি?
11. চিড়িয়াখানা ও বোটানিক্যাল গার্ডেনের পার্থক্য লেখো?
12. অম্ল বৃষ্টির ফলে পরিবেশের কি ক্ষতি হয়?
13. জনবিস্ফোরণের সমস্যা ও সমাধান লেখো।
14. জয়েন্ট ফরেস্ট ম্যানেজমেন্ট বলতে কী বোঝো?
15.প্রজাতির বিলুপ্তি ঘটানোর ক্ষেত্রে বিশ্ব উষ্ণায়ন ও জলবায়ুর পরিবর্তনের প্রভাব লেখো ।
16. গন্ডারের সংখ্যা কমে যাওয়ার কারন কি?
17. নাইট্রোজেন আবদ্ধকরণের দুটি উপায় লেখো। দুটি বায়ুদূষকের নাম ও গুরুত্ব লেখ।  
18. মানুষ কিভাবে নাইট্রোজেন চক্রকে প্রভাবিত করে?
19.শব্দ দূষণের ক্ষতিকর প্রভাব লেখো।
20. জীববৈচিত্রের দুটি অর্থনৈতিক সুবিধা লেখো।
21. অভয়ারণ্য ও সংরক্ষিত অরণ্যের পার্থক্য কি?
22. ভারতে কুমির ও রেড পান্ডা সংরক্ষণের দুটি স্থানের নাম লেখো।
23. ভারতে বাঘ কুমীর ও গন্ডার সংরক্ষণের দুটি করে প্রচেষ্টার উল্লেখ করো।

মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান বড় প্রশ্ন সাজেশন

(5 Marks Questions)

***********************************************************

জীবন বিজ্ঞান ও পরিবেশের ক্ষেত্রে ৫ নম্বরের প্রশ্ন লেখার সময়  পয়েন্ট টেবিল সেগুলো ব্যবহার করা দরকার। তার সঙ্গে সঙ্গে যেখানে ছবি আঁকা যাবে সেগুলোর ক্ষেত্রে বলা না থাকলেও ছবি দিতে হবে।  সে ক্ষেত্রে  কিন্তু পাঁচ নম্বরের মধ্যে পুরো নাম্বার পাওয়ার সম্ভাবনাটা বেড়ে যায় ।

বংশগতি এবং কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ

***********************************************************

1. মেন্ডেল মটর গাছের সাত জোড়া বিপরতীধর্মী বৈশিষ্ট্যগুলি উল্লেখ করো।
2. “মানুষের লিঙ্গ নির্ধারণে মাতার কোনো ভূমিকা নেই”-ব্যাখ্যা করো। থ্যালাসেমিয়া রোগের কারণ কী?
3. মেন্ডেলের একসংকর জননের চেকার বোর্ডের সাহায্যে উল্লেখ করো এবং জিনোটাইপ ও ফিনোটাইপের অনুপাত নির্ণয় করো।
4. মানুষের লিঙ্গ নির্ধারণ পদ্ধতি সংক্ষেপে আলোচনা করো।
5. মটর গাছের উদাহরণ সহযোগে দ্বিসংকর জনন পরীক্ষাটি বর্ণনা করো।
6. থ্যালাসেমিয়া রোগীদের হিমোগ্লোবিনের গঠন বদলে যায় কেন? থ্যালাসেমিয়ার প্রকারভেদ সম্পর্কে আলোচনা করো। থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত কোনো শিশুর দেহে কী কী লক্ষণ প্রকাশিত হয়।
7. অসম্পূর্ণ প্রকটতা কাকে বলে? চেকার Telegram র্ডর মাধ্যমে অসম্পূর্ণ প্রকটতা ব্যাখ্যা করো। 
৪. সন্তানের লিঙ্গ নির্ধারণে পিতার গুরুত্ব লেখো। বিসদৃশ যমজে কত রকমের সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে?
9. রোগগ্রস্ত শিশুর হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য মা-বাবার জেনেটিক কাউন্সেলিং করা অত্যন্ত জরুরি কেন?
10. একটি সংকর কালো গিনিপিগের সঙ্গে একটি বিশুদ্ধ সাদা গিনিপিগের মিলাে যে যে ধরনের অপত্য গিনিপিগ উৎপন্ন পারে, তা চেকার বোর্ডের সাহায্যে দেখাও।
 

পরিবেশ, তার সম্পদ এবং তাদের সংরক্ষণ

***********************************************************

1. ক্রমবর্ধন জনসংখ্যার ফলে একটি অঞ্চলের কি কি পরিবেশগত সমস্যা হতে পারে?
2. জীববৈচিত্র কি? মানবজীবনে জীববৈচিত্রের গুরুত্ব কি?
3. জীববৈচিত্র হ্রাসের কারণ গুলি কি কি?
4. ক্যান্সার কাকে বলে? পরিবেশগত কি কি কারণে এই রোগ হতে পারে?
5. সুন্দরবনের পরিবেশগত সমস্যাগুলি কী কী এবং এর কী প্রভাব জীববৈচিত্র্যে পড়ে তা আলোচনা করো।

Life Science Diagram: চিত্র অংকন

(5 Marks)

***********************************************************

পাঁচ নম্বরের চিত্র অংকনের ক্ষেত্রে  পুরো পাঁচ নম্বর পাওয়া যায় যদি  পরিষ্কার পরিচ্ছন্নভাবে ছবিটা আঁকা যায়। তার সঙ্গে পেন্সিল দিয়ে ছবি আঁকা দরকার, এবং যে জায়গাগুলো দেখাতে বলবে সেগুলো তীর চিহ্ন দিয়ে এক পাশে ডান সাইডে দেখানো প্রয়োজন যাতে ছবিটাও বোঝা যায় এবং যে অংশ গুলো দেখাতে বলেছে সেগুলো যেন পরিষ্কারভাবে পড়া যায়। 
  
মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য জীবনবিজ্ঞান একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং চিত্র অঙ্কন এই পরীক্ষায় ৫ নম্বরের জন্য প্রত্যেকবারই আসে। এই চিত্রগুলি ভালভাবে প্রস্তুত করা হলে পরীক্ষায় সহজেই ভালো নম্বর অর্জন সম্ভব। ২০২৫ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য দেখে নিই কোন চিত্রগুলি বেশি
গুরুত্বপূর্ণ এবং আসার সুযোগ রয়েছে।  
 
সবার প্রথমেই বিশেষভাবে বলা চিত্র অঙ্কন করার ক্ষেত্রে পরিষ্কার পেন্সিলে করে আঁকতে হবে।  

***********************************************************

 
1. যে পাতায় ছবি আঁকবে সে পাতায় আর অন্য কোন উত্তর না  করা ভাল  ।
2. ছবির ডান পাশে Arrow বা তীরচিহ্ন দিয়ে শুধুমাত্র তিন থেকে চারটি যে পয়েন্ট প্রশ্নের নম্বর হিসাবে উল্লেখ করা থাকবে সেগুলি করা দরকার, বাড়তি কোন কিছু করার দরকার নেই।
3. ছবির নিচে পরিষ্কার করে চিত্রের নাম বক্স করে লিখতে হবে।
 

১. মানব চক্ষুর অন্তর্গঠন (অক্ষীগোলকের লম্বচ্ছেদ)

***********************************************************

মানব চক্ষুর অন্তর্গঠনের চিত্রটি মাধ্যমিক পরীক্ষায় একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ চিত্র। পরীক্ষায় এটি অঙ্কন করতে বলা হলে বিভিন্ন অংশ চিহ্নিত করার জন্য নির্দেশ থাকতে পারে। প্রস্তুতির সময় এই তারশগুলি মধ্যে যে অংশগুলি বিশেষভাবে পরীক্ষায় আসতে পারে
 
• কর্নিয়া (Cornea)
• আইরিস (Iris)
• লেন্স (Lens)
• রেটিনা (Retina)
• পীতবিন্দু
• অন্ধবিন্দু
• অ্যাকুয়াস হিউমর
• ভিট্রিয়াস হিউমর।
 

২. সরল প্রতিবর্ত চাপের চিত্র

***********************************************************

প্রতিবর্ত প্রতিক্রিয়ার উপর মাধ্যমিক জীববিজ্ঞানের পরীক্ষায় এটিও একাধিক অংশ চিহ্নিত করতে বলা হতে পারে, তাই চিত্রটি ভালভাবে বুঝে চিহ্নিত করতে প্র্যাকটিস করা গুরুত্বপূর্ণ।

প্রধান অংশগুলি:

 
• সংজ্ঞাবহ নিউরোন
• আজ্ঞাবহ নিউরোন
• শ্বেত বস্তু (White)
• ধূসর পদার্থ (Grey)
• কারক
• সহযোগী নিউরোন।
====অতিরিক্ত চিত্র:=====
মাইটোসিস কোষ বিভাজনের মেটাফেজ/এনাফেজ দশা
 
প্রধান চিত্রগুলির পাশাপাশি আরো দুটি চিত্র থেকে  অবশ্যই বাড়তি করে যেতে পারো।  কোষ বিভাজনের চিত্রটি অঙ্কন করতে বলা হলে, কোষ বিভাজনের বিভিন্ন পর্যায় এবং অংশগুলোকে যথাযথভাবে চিহ্নিত করতে হবে।
 
মাধ্যমিক জীববিজ্ঞানের অঙ্কনের জন্য উপরোক্ত চিত্র বিশেষভাবে বারবার প্র্যাকটিস করা দরকার। পরীক্ষায় মূলত মানব চক্ষুর অন্তর্গঠন বা সরল প্রতিবর্ত চাপের চিত্র থেকে যেকোনো একটি আসতে পারে। চিত্রগুলি ভালোভাবে প্রস্তুত করলে পরীক্ষায় এটি গুরুত্বপূর্ণ ৫ নম্বর এনে দেবে।
 

© kamaeshforeducation.in(2023)

 
 

দৈনিক কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স কুইজ: ডিসেম্বর  19, 2024

দৈনিক কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স কুইজ: ডিসেম্বর  19, 2024

1.কোন ভারতীয় মন্দির নিরাপত্তা শ্রেষ্ঠত্বের জন্য ‘সোর্ড অফ অনার’ পুরস্কার জিতেছে?
[A] রাম মন্দির, অযোধ্যা
[B] কাশী বিশ্বনাথ মন্দির, বারাণসী
[C] কৃষ্ণ জন্মভূমি মন্দির, মথুরা
[D] মা বিন্ধ্যবাসিনী মন্দির, মির্জাপুর
সঠিক উত্তর: A [রাম মন্দির, অযোধ্যা]
দ্রষ্টব্য:
অযোধ্যার রাম মন্দির নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনায় শ্রেষ্ঠত্বের জন্য ব্রিটিশ নিরাপত্তা পরিষদ থেকে মর্যাদাপূর্ণ ‘সোর্ড অফ অনার’ পুরস্কার জিতেছে। এই পুরস্কারের জন্য একটি পাঁচ-তারকা নিরাপত্তা নিরীক্ষা এবং ব্রিটিশ নিরাপত্তা পরিষদ দ্বারা সাইটে মূল্যায়ন প্রয়োজন। মন্দিরের নির্মাণ সংস্থা লারসেন অ্যান্ড টুব্রো এর আগে নিরাপত্তা ব্যবস্থার জন্য ন্যাশনাল সেফটি কাউন্সিল থেকে ‘গোল্ডেন ট্রফি’ পেয়েছিল। শিখর এবং মূল মূর্তিগুলি সহ মন্দিরের নির্মাণ চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে, জুন 2025 এর মধ্যে শেষ হবে। শ্রী রাম দরবার এবং বিভিন্ন ঋষিদের মূর্তিগুলি 2025 সালের জানুয়ারির মধ্যে সম্পন্ন হবে, 15 লক্ষ ঘনফুট বংশী পাহাড়পুর পাথর ব্যবহার করে।

 

2.বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রক চালু করা ভারতের প্রথম অ্যান্টি-পেস্টিসাইড বডিস্যুটের নাম কী?
[A] কিষাণ রক্ষক
[B] কিষাণ কবচ
[C] কৃষি ঢাল
[D] উপরের কোনটি নয়
সঠিক উত্তর:  B [কিষাণ কবচ]
দ্রষ্টব্য:
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী, ডক্টর জিতেন্দ্র সিং কিসান কাভাচ, ক্ষতিকর কীটনাশক এক্সপোজার থেকে কৃষকদের রক্ষা করার জন্য ভারতের প্রথম অ্যান্টি-পেস্টিসাইড বডিস্যুট। বায়োটেকনোলজি রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন কাউন্সিল (ব্রিক-ইনস্টেম), বেঙ্গালুরু, বেঙ্গালুরু, সেপিও হেলথ প্রাইভেট লিমিটেড দ্বারা বিকাশিত। লিমিটেড, স্যুটটি কৃষকদের নিরাপত্তা এবং টেকসই কৃষিকে প্রচার করে। এটি ধোয়া যায়, এক বছর পর্যন্ত পুনঃব্যবহারযোগ্য, এবং দাম ₹4,000, আরও বেশি সাধ্যের জন্য পরিকল্পনা সহ। স্যুটটি উন্নত ফ্যাব্রিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে যা নিউক্লিওফিলিক হাইড্রোলাইসিসের মাধ্যমে কীটনাশক নিষ্ক্রিয় করে, শ্বাসকষ্ট এবং দৃষ্টিশক্তি হ্রাসের মতো স্বাস্থ্য ঝুঁকি প্রতিরোধ করে। এই উদ্ভাবনের লক্ষ্য কৃষকদের ক্ষমতায়ন এবং টেকসই চাষ পদ্ধতি নিশ্চিত করার সময় কীটনাশকের বিষাক্ততা মোকাবেলা করা।

 

3.যোধাইয়া বাই, যিনি সম্প্রতি মারা গেছেন, তিনি কোন ভারতীয় উপজাতি সম্প্রদায়ের ছিলেন?
[A] গোন্ড উপজাতি
[B] বাইগা উপজাতি
[C] সাঁওতাল উপজাতি
[D] ভিল উপজাতি
সঠিক উত্তর: B [বাইগা উপজাতি]
দ্রষ্টব্য:
প্রখ্যাত বাইগা আদিবাসী শিল্পী এবং পদ্মশ্রী পুরস্কারপ্রাপ্ত যোধাইয়া বাই 15 ডিসেম্বর, 2024-এ মধ্যপ্রদেশের উমারিয়া জেলার লোধা গ্রামে 86 বছর বয়সে মারা যান। বাইগা উপজাতি একটি বিশেষভাবে দুর্বল উপজাতি গোষ্ঠী (PVTG) প্রাথমিকভাবে মধ্য ও পূর্ব ভারতীয় রাজ্যে বসবাস করে। যোধাইয়া বাই তার শিল্পকর্মের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছেন, ক্যানভাসে বাইগা উপজাতীয় সংস্কৃতি প্রদর্শন করেছেন। শিল্পকলায় তার উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য তাকে 2023 সালে পদ্মশ্রী দিয়ে সম্মানিত করা হয়েছিল। বৈগা সম্প্রদায়ের সমৃদ্ধ ঐতিহ্য ও ঐতিহ্য তুলে ধরে তার শিল্প বিশ্বব্যাপী প্রদর্শিত হয়েছে।

 

4.কোন দিনটিকে সংখ্যালঘু অধিকার দিবস হিসেবে পালন করা হয়?
[A] 16 ডিসেম্বর
[B] 17 ডিসেম্বর
[C] 18 ডিসেম্বর
[D] 19 ডিসেম্বর
সঠিক উত্তর: C [ 18 ডিসেম্বর]
দ্রষ্টব্য:
1992 সালে গৃহীত সংখ্যালঘুদের অধিকার সংক্রান্ত জাতিসংঘের ঘোষণার স্মরণে 18 ডিসেম্বর সংখ্যালঘু অধিকার দিবস হিসাবে পালিত হয়। এই দিনটি সংখ্যালঘুদের অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ায়, সমাজে তাদের অবদান তুলে ধরে এবং তাদের সুরক্ষা ও ক্ষমতায়ন প্রচার করে। অ-বাধ্যতামূলক ঘোষণাটি সংখ্যালঘুদের জন্য সংস্কৃতি, ধর্ম এবং ভাষার অধিকার নিশ্চিত করে, বিশ্বব্যাপী মানবাধিকার আলোচনাকে রূপ দেয়। ভারতীয় সংবিধান সকল নাগরিকের জন্য মৌলিক অধিকারের নিশ্চয়তা দেয়, সমতা প্রচার করে এবং সংখ্যালঘুদের বৈষম্য থেকে রক্ষা করে।

 

5.কোন দেশ 2024 সালের ডিসেম্বরে আইএসএ ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তি স্বাক্ষর করে ইন্টারন্যাশনাল সোলার অ্যালায়েন্সে (আইএসএ) যোগদান করেছে?
[A] রাশিয়া
[B] মলদোভা
[C] ইউক্রেন
[D] কেনিয়া
সঠিক উত্তর: B [ মলদোভা]
দ্রষ্টব্য:
মলদোভা সম্প্রতি নবায়নযোগ্য শক্তির প্রচেষ্টাকে এগিয়ে নিতে আন্তর্জাতিক সৌর জোট (ISA) ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে। ISA, 2015 সালে COP21-এর সময় ভারত এবং ফ্রান্স দ্বারা প্রতিষ্ঠিত, ভারতের গুরুগ্রামে সদর দফতর। ‘টুওয়ার্ডস 1000’ কৌশল দ্বারা পরিচালিত এর মিশনের মধ্যে রয়েছে সৌর বিনিয়োগে $1,000 বিলিয়ন সংগ্রহ করা, 1,000 মিলিয়ন মানুষকে শক্তির অ্যাক্সেস প্রদান করা এবং 2030 সালের মধ্যে 1,000 গিগাওয়াট সৌর ক্ষমতা স্থাপন করা। আইএসএ অ্যাসেম্বলি, এর সর্বোচ্চ সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী সংস্থা, তত্ত্বাবধান করে নীতি এবং কাঠামো বাস্তবায়ন।

©kamaleshforeducation.in(2023)

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৫

 

 

kamaleshforeducation.in  ওয়েবসাইটে আপনাকে স্বাগতম্

আজ আসন্ন মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য Kamaleshforeducation.in  -এর তরফ থেকে নিয়ে আসা হয়েছে মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন। অক্লান্ত পরিশ্রম এবং অভিজ্ঞতা দিয়ে তৈরি করার এর ফলে  প্রশ্নগুলি মাধ্যমিকের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।মাধ্যমিক পরীক্ষার বাংলা প্রস্তুতিতে অনেকটাই সাহায্য করবে এই প্রশ্ন উত্তর

============================================================================================================

বাংলা বিষয়ের নম্বর তোলার কিছু বিশেষ টিপস

===========================================================================================================
বাংলা বিষয়ে হাতের লেখাটাও অনেকটা জরুরী।   হাতের লেখা যদি সেক্ষেত্রে খুব স্পষ্ট না হয় সেক্ষেত্রে নাম্বার অনেকটাই কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তাই ধরে ধরে এখন থেকে লেখার অভ্যাস করা প্রয়োজন। যতটা সম্ভ নীল কলম ব্যবহার করা দরকার, তাহলে হাতের লেখা একটু পরিচ্ছন্ন হবে। আর কোন কোটেশন, উক্তি বা কবিতার লাইন ব্যবহার করার সময় কালো রংয়ের কালি ব্যবহার করলে ভাল হয়, যাতে পরীক্ষকের চোখে পড়ে। তাহলে কিন্তু সহজে  ভালো নম্বর পাওয়া যায়।
প্রিয় ছাত্র-ছাত্রী এবং মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে শেষে একটা কথাই বলা দরকার বাংলা আমাদের মাতৃভাষা, তাই এখানে সাজেশনের থেকেও বড় কথা হল পাঠ্য বিষয় কবিতা গল্প গুলো ভালো করে পড়া। বিষয়গুলি ঠিকঠাক পড়া থাকলে যে কোন ছোট প্রশ্ন থেকে বড় প্রশ্নের উত্তর  মন থেকেই বানিয়ে লেখা যায়। তবুও তোমাদের প্র্যাক্টিস এবং প্রশ্নের ধরন কিরকম হতে পারে তার জন্যই সাজেশন গুলি ফলো করলে ভাল ফলের আশা করা যেতে পারে ।

Madhymik exam suggestions 2025 

 Madhyamik  Bengali Suggestion

 ২০২৫ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য এই বাংলা সাজেশন টি শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতির জন্য খুবই কার্যকরী হবে।

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৫

যেকোনো বিষয়ে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য পাঠ্য পুস্তক পড়া অত্যন্ত জরুরী, টেক্সট বই খুঁটিয়ে পড়ার বিকল্প কিছু হয় না। বিগত কয়েক বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের প্যাটার্ন অনুসরণ করে ২০২৫ সালের মাধ্যমিক ইতিহাস  সাজেশন প্রস্তুত করা হয়েছে।

মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্নপত্র পরিকাঠামো 

বিষয়
বহু বিকল্পভিত্তিক প্রশ্ন
অতিসংক্ষিপ্ত উত্তর ভিত্তিকপ্রশ্ন
 ব্যাখ্যা ভিত্তিক সংক্ষিপ্ত উত্তর ভিত্তিকপ্রশ্ন
রচনাধর্মী প্রশ্ন
পূর্ণমান
গল্প
1X3=3
1X4=4
3X1=3
5X1=5
15
কবিতা
1X3=3
1X4=4
3X1=3
5X1=5
15
প্রবন্ধ
1X3=3
1X3=3
0
5X1=5
11
নাটক
0
4X1=4
4
পূর্ণাঙ্গ সহায়ক গ্রন্থ
5X2=10
10
ব্যাকরন
1×8=8
1×8=8
16
নির্মিতি
*প্রবন্ধ রচনা -10×1=10 * অনুবাদ -4×1=4 *সংলাপ /প্রতিবেদন রচনা-5×1=5
19
পূর্ণমান
17
19
6
48
90

Bangla Madhyamik Suggestion  :

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশান

(গল্প, কবিতা ও প্রবন্ধ রচনা)

★ জ্ঞানচক্ষু গল্পের সাজেশন প্রশ্ন উত্তর ★★

জ্ঞানচক্ষু গল্পের 3 নম্বরের প্রশ্ন সাজেশন

1. এবিষয়ে সন্দেহ ছিল তপনের। কোন্ বিষয়ে, কীরূপ সন্দেহ ছিল তপনের?
2. নতুন মেসোকে দেখে জ্ঞানচক্ষু খুলে গেল তপনের।উদ্ধৃতাংশের তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও।
3. লেখক’ মানে কোনো আকাশ থেকে পড়া জীব নয়, কার মধ্যে কখন এই অনুভুতি হয়েছিল?
4. “রত্বের মূল্য জহুরীর কাছে” জহুরি’ কাকে বলে? এই গল্পে কাকে, কেন জহুরি বলা হয়েছে।
5. “তপন কৃতার্থ হয়ে বসে বসে দিন গোনে।” এখন কৃতার্থ হয়েছিল কেন?
6. “পৃথিবীতে এমন অলৌকিক ঘটনাও ঘটে?” কার মধ্যে, কেন এমন ভাবনার উদয় হয়েছিল?
7. “ক্রমশ ও কথাটাও ছড়িয়ে পড়ে।” কোন্ কথাটি কেন ছড়িয়ে পড়েছিল?
৪. “তপন যেন কোথায় হারিয়ে যায় এইসব কথার মধ্যে।”-তপনের এরুপ অবস্থার কারণ কী?
9. “নিজের পাকা হাতের কলমে।”কার পাকা হাত? ‘পাকা হাতের কলমে’ তিনি কী করেছিলেন?
10. “তপনের মনে হয় আজ যেন তার জীবনের সবচেয়ে দুঃখের দিন।” তপনের এরকম মনে হওয়ার কারণ কি ছিল?
11. “গভীর ভাবে সংকল্প করে তপন,” তপন কী সংকল্প করে? তার এরুপ সংকল্পের কারণ কী?
12. “তার চেয়ে দুঃখের কিছু নেই, তার থেকে অপমানের!”-কে, কোন্ ঘটনায় কেন এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছিল?

★★ অসুখী একজন কবিতার সাজেশন প্রশ্ন উত্তর★★

অসুখী একজন কবিতার 3 নম্বরের প্রশ্ন সাজেশন

1. ‘সে জানত না আমি আর কখনো ফিরে আসব না।”
2. ‘একটা কুকুর চলে গেল, হেঁটে গেল গির্জার একনান’ চেয়েছেন? এই বর্ণনার মধ্য দিয়ে বক্তা কী বোঝাতে
বক্তার কখন এ কথা মনে হয়েছে?
3. ‘একটা সপ্তাহ আর একটা বছর কেটে গেল।-সপ্তাহ আর বছর কেটে যাওয়ার মাধ্যমে কী বোঝানো হয়েছে? এই সময়ের মধ্যে কী কী ঘটল?
4. পর পর পাথরের মতো-পাথরের মতো কী? তাকে পাথরের মতো বলা হয়েছে কেন?
5. ‘নেমে এল তার মাথার ওপর। কার মাথার উপর কী নেমে এল? কীভাবে এবং কেন নেমে এল?
6. “সেই মেয়েটির মৃত্যু হলো না।” কার বা কাদের মৃত্যু হল? সেই মেয়েটির মৃত্যু হল না কেন?
7. তারা আর স্বপ্ন দেখতে পারল না।’ কারা, কেন আর স্বপ্ন দেখতে পারল না? ‘স্বপ্ন’ দ্যাখার অর্থ ব্যাখ্যা করো।”
৪. রক্তের একটা কালো দাগ।’ রক্তের দাগকে ‘কালো’ বলা হয়েছে কেন? এই উক্তিতে কোন্ ইঙ্গিত আছে?
9. ‘সেই মেয়েটি আমার অপেক্ষায়।’ মেয়েটি কেন অপেক্ষা ছিল? তার অপেক্ষার কি অবসান ঘটবে বলে তোমার মনে হয়?

অসুখী একজন কবিতার 5 নম্বরের প্রশ্ন সাজেশন

 
1. ‘অপেক্ষারত প্রিয়জনের কাছে ফিরতে না-পারার বেদনা ‘অসুখী একজন’ কবিতায় কীভাবে ব্যক্ত হয়েছে, আলোচনা করো।
2. তারপর যুদ্ধ এল’-কোন্ ঘটনার পর যুদ্ধ এল? যুদ্ধ আমার ফলশ্রুতি কী হয়েছিল?
3. শিশু আর বাড়িরা খুন হলো।’-কেন খুন হল? ‘খুন’ শব্দটি প্রয়োগের সার্থকতা বিচার করো। উদ্ধৃত পঙ্ক্তিতে মানবজীবনের কোন্ সত্য প্রকাশিত হয়েছে?

★★ আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি কবিতার সাজেশন প্রশ্ন উত্তর ★★

আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি 5 নম্বরের প্রশ্ন সাজেশন

1. আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি কবিতায় কবির বিশ্বমানবিকতাবোধের যে পরিচয় পাওয়া যায়, তা আলোচনা কর।
2. আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি।’ কবি কাদের বেঁধে বেঁধে থাকতে বলেছেন? ‘বেঁধে বেঁধে থাকা বলতে কী বোঝায়? কবি ‘বেঁধে বেঁধে থাকা’র প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছেন কেন?
3. ‘আমাদের ইতিহাস নেই/অথবা এমনই ইতিহাস’-উদ্ধৃত অংশটির তাৎপর্য আলোচনা করো।
4. আমরা ভিখারি বারোমাস’আমরা’ বলতে কাদের কথা বলা হয়েছে? তারা নিজেদের ভিখারি’ বলে মনে করছে কেন?
5. কবি শঙ্খ ঘোষ কোন্ ভাবনায় ভাবিত হয়ে ‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ কবিতাটি লিখেছেন-তা আলোচনা করো। অথবা,
‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ কবিতায় কবির সমাজসচেতনতার কী পরিচয় পাওয়া যায়, আলোচনাকরো।

★★ আফ্রিকা কবিতার সাজেশন প্রশ্ন উত্তর ★★

আফ্রিকা কবিতার 5 নম্বরের প্রশ্ন সাজেশন

1. “হায় ছায়াবৃতা”- ‘ছায়াবৃতা’ বলার কারণ কী? তার সম্পর্কে কবি কী বলেছেন সংক্ষেপে লেখো।
2. ‘এল ওরা লোহার হাতকড়ি নিয়ে,’ ‘ওরা’ কারা? ওদের নগ্নরূপের পরিচয় দাও। লোহার হাতকড়ি’ নিয়ে আসার তাৎপর্য কী?
3. ‘গর্বে যারা অন্ধ তোমার সূর্যহারা অরণ্যের চেয়ে’ তোমার’ বলতে কবি এখানে কাকে বুঝিয়েছেন? আলোচ্য অংশটির মধ্যে দিয়ে কবির অভিপ্রেত বক্তব্যটি বুঝিয়ে লেখো।
4. ‘চিরচিহ্ন দিয়ে গেল তোমার অপমানিত ইতিহাসে।’ কাকে একথা বলা হয়েছে? কীভাবে তার অপমানিত ইতিহাসে চিরচিহ্ন মুদ্রিত হল?
5. ‘সমুদ্রপারে সেই মুহূর্তেই তাদের পাড়ায় পাড়ায়’ কবিতায় কাদের পাড়ার কথা বলা হয়েছে? কোন্ মুহূর্তের কথা বলা হয়েছে? তাদের পাড়ায় পাড়ায় কী ঘটছে?
6. “দাঁড়াও ওই মানহারা মানবীর দ্বারে: বলো ক্ষমা করো।” ‘মানহারা মানবী’ কথাটি বলার কারণ কী? কেন তার কাছে ক্ষমা চাওয়ার কথা বলা হয়েছে?
7. ‘সেই হোক তোমার সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী”- কোন্ প্রসঙ্গে এই উক্তি? উক্তিটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।
৪. ‘এল মানুষ ধরার দল’ ‘মানুষ ধরার দল’ বলতে কবি কাদের বুঝিয়েছেন? কবিতা অনুসরণে তাদের পরিচয় দাও।
9. ‘আফ্রিকা’ কবিতায় সাম্রাজ্যবাদী শক্তির বিরুদ্ধে যে প্রতিবাদ ধ্বনিত হয়েছে তা নিজের ভাষায় আলোচনা করো।
 

★★ হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রবন্ধের সাজেশন প্রশ্ন উত্তর★★

আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি কবিতার 5 নম্বরের প্রশ্ন সাজেশন

1. কালি কলমের প্রতি ভালোবাসা ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধে কীভাবে ফুটে উঠেছে তা আলোচনা করো। এগুলিকে হারানোর বেদনা কীভাবে ফুটে উঠেছে?
2. “আমার মনে পড়ে প্রথম ফাউন্টেন কেনার কথা।” ফাউন্টেন পেন বাংলায় কী নামে পরিচিত। নামটি কার দেওয়া বলে উল্লেখ করা হয়েছে? ফাউন্টেন পেন-এর জন্ম ইতিহাস লেখো।
3. **কালগুণে বুঝিবা আজ আমরাও তা-ই।”-‘কালগুণে’ কথাটির অর্থ বুঝিয়ে দাও। বক্তা কেন বলেছেন ‘আমরাও তা-ই’?
4. “এক সময় বলা হতো ‘কলমে কায়স্থ চিনি, গোঁফেতে রাজপুত’।” কোন্ প্রসঙ্গে উক্তিটি করা হয়েছে? এক সময়ে এমন কথা বলা হত কেন?
5. “সব মিলিয়ে লেখালেখি রীতিমতো ছোটখাটো, একটা অনুষ্ঠান।”- বক্তা এ কথা বলেছেন কেন? অনুষ্ঠানটির পরিচয় দাও।
6. “আশ্চর্য, সবই আজ অবলুপ্তির পথে।” কী আজ অবলুপ্তির পথে? বক্তার আশ্চর্য লেগেছে কেন? অবলুপ্তির পথে চলে যাওয়ার কারণ কী?
7. “সেই আঘাতেরই পরিণতি নাকি তাঁর মৃত্যু।”- কে, কোন্ প্রসঙ্গে এই উক্তি করেছেন? কীসের আঘাতে কার মৃত্যুর কারণ বলে লেখকের সংশয়?

★★ বহুরূপী গল্পের সাজেশন প্রশ্ন উত্তর★★

বহুরূপী গল্পের 5 নম্বরের প্রশ্ন সাজেশন

1. হরিদার জীবনে সত্যিই একটা নাটকীয় বৈচিত্র্য আছে। হরিদার পরিচয় দাও। তার জীবনের নাটকীয় বৈচিত্র্যের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও।
2. জগদীশবাবুর বাড়ি হরিদা বিরাগী সেজে যাওয়ার পর যে ঘটনা ঘটেছিল তা বর্ণনা করো।
3. হরিদার জীবন দুঃখের হওয়া সত্ত্বেও তিনি কীভাবে মানুষকে আনন্দ দান করেছেন, সংক্ষেপে লেখো।
4. খাঁটি মানুষ তো নয়, এই বহুরূপীর জীবন এর বেশি কী আশা করতে পারে? বক্তা কে? মন্তব্যটির প্রসঙ্গ উল্লেখ করে এই আক্ষেপ কতটা যথার্থ তা লেখো।
5. ‘তেমনই অনায়াসে সোনাও মাড়িয়ে চলে যেতে পারি।’ উক্তিটি কার? কোন্ প্রসঙ্গে তাঁর এই মন্তব্য? মন্তব্যের আলোকে বক্তার চরিত্র বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।
6. তাতে যে আমার ঢং নষ্ট হয়ে যায় বক্তা কে? এই উক্তির মাধ্যমে বক্তা কোন্ সত্যের প্রতি ইঙ্গিত করেছেন?

★★ অভিষেক কবিতার সাজেশন প্রশ্ন উত্তর ★★

অভিষেক কবিতার 3 নম্বরের প্রশ্ন সাজেশন

1. “হায়, বিধি বাম মম প্রতি” বক্তা কে? তিনি এমন কথা বলেছেন কেন?
2. “জিজ্ঞাসিলা মহাবাহু বিস্ময় মানিয়া” কাকে মহাবাহু বলা হয়েছে। তার বিস্ময়ের কারণ কী?
3. “রোধে মহাবলী/ মেঘনাদ” কার উক্তি? মেঘনাদের রোষের পরিচয় দাও।
4. কহিলা কাঁদিয়া ধনী” ‘ধনী’ কে? তিনি কেন কেঁদে উঠেছিলেন?
5. সাজিছে রাবণ রাজা’ রাবণের সাজসজ্জার কারণ কী?
6. “কাঁপিলা, লঙ্কা, কাপিলা জলধি” ‘জলধি’ শব্দের অর্থ লেখো। এই কম্পনের কারণ কী?
7. “অম্বুরাশি-সুতা উত্তরিলা” ‘অম্বুরাশি-সুতা’ কে? তিনি কী উত্তর দিলেন?
৪. ‘আগে পুজ ইস্টদেবে’ কার উক্তি? কেন এমন উক্তি করেছেন?
9. “নাদিলা কপুরদল হেরি বীরবরে। মহাগবে।”-‘কপূরদল’ শব্দের অর্থ কী? তাদের এমন আচরণের কারণ কী?
10. সম্প্রসঙ্গ ব্যাখ্যা করো ‘এ মায়া, পিতঃ বুঝিতে না পারি।’
 

★★ প্রলয়োল্লাস কবিতার সাজেশন প্রশ্ন উত্তর ★★

প্রলয়োল্লাস কবিতার 3 নম্বরের সাজেশন প্রশ্ন উত্তর

1. এবার নিশার শেষে/ আসলে ঊষা’ ‘মহানিশা’ কী? এই মন্তব্যের মধ্য দিয়ে কবি কীসের ইঙ্গিত দিয়েছেন?
2. ওই নূতনের কেতন ওড়ে’ উৎস নির্দেশ করো। ‘নূতনের কেতন’ বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
3. আসছে নবীন-জীবনহারা অ-সুন্দরে করতে ছেদন!”- উদ্ধৃতিটির তাৎপর্য লেখো।
4. ‘জয় প্রলয়ঙ্কর! ‘প্রলয়ঙ্কর’ কে? এই কবিতায় তাঁকে আর কী কী নামে কবি পরিচিত করেছেন?
5. ‘ওই আসে সুন্দর’ কোন কবির কোন কবিতার পদ? প্রসঙ্গ উল্লেখ করে তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো।
6. আসবে ঊষা অরুণ হেসে। করুণ বেশে! উৎস নির্দেশ করে ঊষার করুণ বেশে আগমনের কারণ বুঝিয়ে
বলো।
7. ‘এবার মহানিশার শেষে/ আসবে ঊষা অরুণ হেসে’ ‘মহানিশা’ কী? এই মন্তব্যের মধ্য দিয়ে কবি কীসে ইঙ্গিত দিয়েছে।

 প্রলয়োল্লাস কবিতার 5 নম্বরের সাজেশন প্রশ্ন উত্তর

1. ‘কাল-ভয়ংকরের বেশে এবার ওই আসে সুন্দর!’ কোন্ প্রসঙ্গে করা হয়েছে? ‘কাল-ভয়ংকর কে? সুন্দর কেন ‘কাল-ভয়ংকরের’ রূপ ধারণ করেছে? মন্তব্যটি কোন প্রসঙ্গে করা হয়েছে?
2. ‘বজ্রশিখার মশাল জ্বেলে আসছে ভয়ংকর।’ এখানে কাকে, কেন ‘ভয়ংকর’ বলা হয়েছে? ‘ভয়ংকর’
কীভাবে আসছে কবিতা অবলম্বনে লেখো।
3. ‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’ কবি কাদের, কেন জয়ধ্বনি করতে বলেছেন?
4. ‘প্রলয়োল্লাস’ কবিতায় কবি প্রলয়কে কোন্ কোন্ বিশেষণে ভূষিত করেছেন? কবিতার বিষয়বস্তু অনুসারে এই বিশেষণগুলির তাৎপর্য লেখো।

★★ পথের দাবী গল্পের সাজেশন প্রশ্ন উত্তর**

পথের দাবী গল্পের 3 নম্বরের সাজেশন প্রশ্ন উত্তর

1. এ লোকটিকে আপনি কোনো কথা জিজ্ঞেস না করেই ছেড়ে দিন।’ লোকটি কে? তাকে কোনো কথা জিজ্ঞেস না করেই ছেড়ে। কথা বলা হয়েছে কেন?
2. কেবল আশ্চর্য সেই রোগা মুখের অদ্ভুত দুটি চোখের দৃষ্টি।’ কার চোখের কথা বলা হয়েছে? চোখ দু’টির বর্ণনা দাও।
3. ‘কেবল এই জন্যই যেন যে আজও বাঁচিয়া আছে।’ প্রসঙ্গ নির্দেশসহ উক্তিটির তাৎপর্য লেখো।
 4. ‘মনে হলে দুঃখে লজ্জায় ঘৃণায় নিজেই যেন মাটির সঙ্গে মিশিয়ে যাই।’ তাৎপর্য লেখো।

পথের দাবী গল্পের 5 নম্বরের সাজেশন প্রশ্ন উত্তর

1. ‘বাবুটির স্বাস্থ্য গেছে, কিন্তু শখ ষোলো আনাই বজায় আছে।’ বাবুটি কে? তার সাজসজ্জার পরিচয় দাও?
2. ‘পোলিটিক্যাল সাসপেক্ট সব্যসাচী মল্লিককে নিমাইবাবুর সম্মুখে হাজির করা হইল।’ ‘পথের দাবী’ পাঠ্যাংশে সব্যসাচী মল্লিক সম্পর্কে কী জানা যায়। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের সময় কী পরিস্থিতি তৈরি হয়।
3. গিরীশ মহাপাত্রের চেহারা ও পোশাক-পরিচ্ছদের বর্ণনা দাও। অথবা, ‘লোকটি কাশিতে কাশিতে আসিল’ লোকটি কে? তার চেহারা, পোশাক, আসবাব ও জিনিসপত্রের যে পরিচয় পেয়েছ পাঠ্যাংশ অনুসরণে লেখো।
4. ‘কেবল আশ্চর্য সেই রোগা মুখের অদ্ভুত দুটি চোখের দৃষ্টি।’ কার কথা আলোচ্য অংশে বলা হয়েছে। তার দুচোখের দৃষ্টিকে বক্তার কেন আশ্চর্য মনে হয়েছিল তা ঘটনাক্রম অনুসারে বিবৃত করো।

★★ সিন্ধুতীরে কবিতার সাজেশন প্রশ্ন উত্তর ★★

সিন্ধুতীরে কবিতার 3 নম্বরের সাজেশন প্রশ্ন উত্তর

1. তার পাশে রচিল উদ্যান’ কে, কোথায় উদ্যান রচনা করেছিলেন? উদ্যানটি কেমন ছিল?
2.’সখী সবে আজ্ঞা দিল’ সখীদের কে আজ্ঞা দিয়েছিল? কেনই বা তিনি সখীদের আজ্ঞা দিয়েছিলেন?
3. ‘সিন্ধুতীরে দেখি দিব্যস্থান।’সিন্ধুতীরকে দিব্যস্থান বলা হয়েছে কেন বুঝিয়ে দাও।
4. ‘বেথানিত হৈছে কেশ বেশ।’কার কেন এমনতর অবস্থা হয়েছিল?
5. তথা কন্যা থাকে সর্বক্ষণ’ কন্যাটি কৈ? কোথায় সে সর্বক্ষণ থাকে?
6. ‘বিস্মিত হইলা বালা’ বালা কে? তাঁর বিস্ময়ের কারণ কী?
7. ‘দিব্য পুরী সমুদ্র মাঝার। কোন্ পুরীকে ‘দিব্য পুরী’ বলা হয়েছে? ‘দিব্য’ বলার কারণ কী?
৪. ‘অতি মনোহর দেশ’ কোন্ কবিতাংশ থেকে গৃহীত? মনোহর দেশটির বর্ণনা দাও।
9. চিত্রের পোতলি সমা ‘পোতলি’ শব্দের অর্থ কী? কাকে ‘চিত্রের পোতলি’র সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে?
10. তন্ত্রে মন্ত্রে মহৌষধি দিয়া’ তন্ত্রমন্ত্র কী? মহৌষধি দিয়ে কী করা হয়েছিল?

সিন্ধুতীরে কবিতার 5 নম্বরের সাজেশন প্রশ্ন

1. ‘সিন্ধুতীরে দেখি দিব্যস্থান’- কে এই দিব্যস্থান দেখলেন? দেখে তিনি কী করলেন? .
2.সমুদ্রকন্যা পদ্মার চরিত্র বৈশিষ্ট্য ‘সিন্ধুতীরে’ কাব্যাংশ অবলম্বনে আলোচনা করো। 
3. ‘সিন্ধুতীরে’ কাব্যাংশ অবলম্বনে নানা প্রাকৃতিক দৃশ্যের বর্ণনা তোমার ভাষায় লেখো।
4. ‘পঞ্চকন্যা পাইলা চেতন।’ ‘পঞ্চকন্যা’ কারা? তাঁরা কীভাবে চেতনা ফিরে পেয়েছিলেন তা নিজের ভাষায় লেখো।
5. ‘বিধি মোরে না কর নৈরাশ।।’ কে, কোন্ প্রসঙ্গে এমন উক্তি করেছেন? এই উক্তির আলোকে তাঁর মানসিকতার পরিচয় দাও।
6. ‘রূপে অতি রম্ভা জিনি’ রম্ভা কে? তার রূপের সঙ্গে কার তুলনা করা হয়েছে? উদ্দিষ্ট ব্যক্তির যে রূপচিত্র পাঠ্যাংশে বর্ণিত হয়েছে তা নিজ ভাষায় লেখো।

** অদল বদল গল্পের সাজেশন প্রশ্ন উত্তর★★

অদল বদল গল্পের 5 নম্বরের সাজেশন প্রশ্ন

1. “ও আমাকে শিখিয়েছে, খাঁটি জিনিস কাকে বলে।” ‘খাঁটি জিনিস’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে? কার কাছ থেকে কে খাঁটি জিনিসের শিক্ষা পেয়েছিলেন তা গল্প অবলম্বনে লেখো।
2. ‘অদল বদল’ গল্পটি আসলে ধর্ম-বর্ণের ঊর্ধ্বে প্রকৃত ভালোবাসা ও বন্ধুত্বের জয়গান পাঠ্যাংশ অবলম্বনে মন্তব্যটির সার্থকতা বিচার করো। পাঠ্য গল্প অবলম্বনে ব্যাখ্যা করো।
3. ‘তামাশা করে হলেও ব্যাপারটা ঘোরালো হয়ে পড়েছে’ তামাশার ব্যাপারটা কী? ব্যাপারটা ঘোরালো হয়ে পড়ল কেন?
4. ‘এই আওয়াজে মুখরিত হয়ে উঠল।’ কোন্ আওয়াজের কথা বলা হয়েছে? এই আওয়াজে মুখরিত হয়ে ওঠার কারণ কী ছিল লেখো।
5. ‘অমৃতের জবাব আমাকে বদলে দিয়েছে অমৃতের জবাব কাকে বদলে দিয়েছে? তার চরিত্রে কী ধরনের বদল ঘটেছিল, তা বর্ণনা কর।

বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান প্রবন্ধের সাজেশন প্রশ্ন উত্তর

3 নম্বরের সাজেশন প্রশ্ন

1. “বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চায় এখনও নানারকম বাধা আছে।” এই বাধা দূর করতে লেখক কী কী পরামর্শ দিয়েছেন তা আলোচনা করো।
2. ‘এই দোষ থেকে মুক্ত না হলে বাংলা বৈজ্ঞানিক সাহিত্য সুপ্রতিষ্ঠিত হবে না’ কোন্ দোষের কথা বলা হয়েছে? কীভাবে এই দোষ থেকে মুক্ত হওয়া যাবে?
3. ‘এতে রচনা উৎকট হয়’। কার লেখা, কোন্ রচনার অন্তর্গত লাইনটি? কোন কারণে রচনা উৎকট হয়? এর প্রতিকার কী?
4. “এই দোষ থেকে মুক্ত না হলে বাংলা বৈজ্ঞানিক সাহিত্য সুপ্রতিষ্ঠিত হবে না।” কোন্ দোষের কথা বলা হয়েছে? প্রসঙ্গ নির্দেশসহ কেন প্রাবন্ধিক এমন মন্তব্য করেছেন তা বুঝিয়ে লেখো।
5. “আলংকারিকগণ শব্দের ত্রিবিধ কথা বলেছেন।”:- এই তিন ধারা কী কী? তিন ধারা সম্পর্কে আলোচনা করো।
6. “প্রথম শ্রেণির পাঠকদের বিজ্ঞানের সঙ্গে পূর্ব পরিচয় নেই।” প্রথম মনোভাব ব্যাখ্যা করো। শ্রেণির পাঠক কারা? এই শ্রেণির পাঠকদের সম্পর্কে প্রাবন্ধিকের মনোভাব ব্যাখ্যা কর।

★★ অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান কবিতার সাজেশন প্রশ্ন উত্তর ★★

অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান কবিতার 3 নম্বরের সাজেশন প্রশ্ন উত্তর

1. “তোমায় নিয়ে বেড়াবে গান/ নদীতে দেশগীয়ে” অস্ত্রধারীদের নিয়ে গানের নদীতে, দেশগীয়ে বেড়াতে যাওয়ার তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও।
2. ‘গান দাড়াল ঋষিবালক’ গানের সঙ্গে ঋষিবালকের সম্পর্কটি কীরূপ?
3. অস্ত্র ফ্যালো, অস্ত্র রাখো গানের দুটি পায়ে- কথাটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো।
4. ‘হাত নাড়িয়ে বুলেট তাড়াই’ কবি কীভাবে হাত নাড়িয়ে বুলেট তাড়ান?
5. ‘মাথায় কত শকুন বা চিল’ উদ্ধৃতিটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।
6. অস্ত্র ফ্যালো অস্ত্র রাখো পায়ে’ অস্ত্র ফেলে কবি কী কী করতে চান?
7. ‘শুধু একটা কোকিল কী করতে পারবে বলে কবির আশা?
 

 

নদীর বিদ্রোহ গল্পের সাজেশন প্রশ্ন উত্তর

নদীর বিদ্রোহ গল্পের 3 নম্বরের সাজেশন প্রশ্ন উত্তর

1. “নদীর বিদ্রোহের কারণ সে বুঝিতে পারিয়াছে।” কে বুঝতে পেরেছে? নদীর বিদ্রোহ বলতে সে কী বোঝাতে চেয়েছে?
2. ‘নদীর জন্য নদেরচাঁদের এত মায়া একটু স্বাভাবিক।’ কেন স্বাভাবিক ব্যাখ্যা করো।
3. ‘নদীকে এভাবে ভালোবাসিবার একটা কৈফিয়ত নদেরচাঁদ দিতে পারে।’ কৈফিয়ত নদের চাঁদ দিয়েছিল? নদীকে ভালোবাসার কী
4. “আজ তার মনে হইল কী প্রয়োজন ছিল ব্রিজের?” উদ্দিষ্ট ব্যক্তির মনে কখন এই প্রশ্ন উদিত হয়েছিল? এই প্রশ্নের উত্তর হিসাবে তোমার ধারণা ব্যক্ত করো।
5. ‘আজ যেন সেই নদী খেপিয়া গিয়াছে।’ নদীর পূর্বরূপ ও পরবর্তী রূপ বর্ণনা করো।
6. কিন্তু পারিবে কি?’ কী পারা নিয়ে নদেরচাঁদ সংশয় প্রকাশ করেছে? সংশয়ের কারণ কী ছিল?
7. ‘এতকাল নদেরচাঁদ গর্ব অনুভব করিয়াছে।’- কী নিয়ে নদেরচাদ গর্ব অনুভব করত? তার কোন্ উপলব্ধি সেই গর্বকে ক্ষুন্ন করছে?

★★ সিরাজউদ্দৌলার নাটকের সাজেশন প্রশ্ন উত্তর

 
1. ‘আমার এই অক্ষমতার জন্যে তোমরা আমাকে ক্ষমা করো। বক্তা কাদের কাছে, কোন্ অক্ষমতা প্রকাশ করেছেন? যার উদ্দেশ্যে একথা বলা হয়েছে, মন্তব্য শুনে তার কী প্রতিক্রিয়া হয়?
2. ‘আপনাদের কাছে এই ভিক্ষা যে, আমাকে শুধু এই বিশ্বাস দিন…’- কাদের কাছে বক্তা ‘ভিক্ষা’ চান? তিনি কী আশ্বাস প্রত্যাশা করেন?
3. ‘সিরাজদ্দৌলা’ নাট্যাংশে সিরাজদ্দৌলার যে চরিত্র বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।
4. “কিন্তু ভদ্রতার অযোগ্য তোমরা” কাকে উদ্দেশ করে কথাটি বলা হয়েছে? একথা বলার কারণ কী?
5. ‘বাংলার মান, বাংলার মর্যাদা, বাংলার স্বাধীনতা রক্ষার প্রয়াসে আপনারা আপনাদের শক্তি দিয়ে, বুদ্ধি দিয়ে সর্বরকমে আমাকে সাহায্য করুন।’ তিনি এই সাহায্যের প্রত্যাশী হয়েছেন? সিরাজ কাদের কাছে এই সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন? কেন
6. “বাংলার ভাগ্যাকাশে আজ দুর্যোগের ঘনঘটা।” কোন্ কারণে ‘বাংলার ভাগ্যাকাশে দুর্যোগের ঘনঘটা’ নেমে এসেছিল?
অথবা, “জাতির সৌভাগ্য সূর্য আজ অস্তাচলগামী” এই উক্তির আলোকে সিরাজউদ্দৌলার দেশপ্রেমের পরিচয় দাও।

কোনি (Madhyamik Koni Bangla Questions)

সহায়ক পাঠ সাজেশন বড় প্রশ্ন

 
1.’ক্ষিতীশের একটা হাত তোলা। চোয়াল শক্তা। ক্ষিতীশ সিংহের এরকম প্রতিক্রিয়ার কারণ কী?
2.’এটা বুকের মধ্যে পুষে রাখুক। -কী পুষে রাখার কথা বলা হয়েছে? কী কারণে এই পুষে রাখা?
3. ‘তোর আসল লজ্জা জলে, আসল গর্বও জলে।’- কোনির কোন্ কথার পরিপ্রেক্ষিতে এ কথা বলা হয়েছে?
তার ‘আসল লজ্জা’ ও ‘আসল গর্ব’ জলে বলার কারণ কী?
4. ‘ওইটেই তো আমি রে, যন্ত্রণাটাই তো আমি।’- বক্তা কে? উক্তিটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।
5. “ফাইট কোনি, ফাইট।”- ‘কোনি’ উপন্যাসে কার মুখে একথা বারবার শোনা গেছে? কোনির জীবন-সংগ্রামে কথাটি কীভাবে তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে লেখো।
6. ‘কম্পিটিশনে পড়লে মেয়েটা তো আমার পা ধোয়া জল খাবে’-কোন্ প্রসঙ্গে কার এই উক্তি? এখানে বক্তার চরিত্রের কোন্ দিকটি প্রকাশিত হয়েছে?
7. দারিদ্র্য আর বঞ্চনার বিরুদ্ধে কোনির যে-লড়াই তা সংক্ষেপে আলোচনা করো।
৪. হঠাৎ তার চোখে ভেসে উঠল ‘৭০’ সংখ্যাটা।’-প্রসঙ্গ নির্দেশ করে ‘৭০’ সংখ্যাটা চোখে ভেসে তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও।

সংলাপ রচনা (৫ নম্বর)

দুই বন্ধুর মধ্যে কাল্পনিক সংলাপ করো।

1. ডেঙ্গু প্রতিরোধ
2. দুর সংবেদনের ভালো-মন্দ
3. বৃক্ষরোপণের উপযোগিতা
4. জল সংরক্ষণ
5. সোশ্যাল মিডিয়ার ভালো-মন্দ
6. বিশ্ব উষ্ণায়ন
 

প্রতিবেদন রচনা করো (৫ নম্বর)

1. পথ নিরাপত্তা
2. অরণ্য সপ্তাহ পালন***
3. লাইব্রেরী বা পাঠাগার উদ্বোধন
4. দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি
5. ডেঙ্গু প্রতিরোধ***
6. চন্দ্রযান ৩ বাংলা প্রতিবেদন রচনা (Link)
7. স্টুডেন্ট সপ্তাহ পালন ***
৪. পলিথিনের ব্যবহারে দূষণ বাড়ছে

প্রবন্ধ রচনা করো (১০ নম্বর)

প্রবন্ধ রচনার ক্ষেত্রে চারটে দেওয়া থাকবে   যেকোনো একটি করতে হবে। এক্ষেত্রে এটা একটু সময় নিয়ে   লিখতে হবে। যেহেতু দশ নম্বর রয়েছে তাই ভূমিকা, উপসংহার এবং তার সমসাময়িক যে সকল পয়েন্টস গুলো হতে পারে সেগুলো পয়েন্টস বা আন্ডারলাইন ছক টেবিল ব্যবহার করে লেখার চেষ্টা করলে ভালো নম্বর  পাওয়া যায় ।
1. বাংলার উৎসব ***
2. দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞান বিজ্ঞান আশীর্বাদ না অভিশাপ। বিজ্ঞানের ভালো মন্দ **
3. পরিবেশ রক্ষায় ছাত্র সমাজ ***
4. চরিত্র গঠনে / ছাত্র জীবনের খেলাধুলার ভূমিকা ***
অবশ্যই দেখে রাখা প্রয়োজন » চন্দ্রযান ৩ প্রবন্ধ রচনা [১০ নম্বর) (বাঙালি বিজ্ঞানীদের ভূমিকা)
 
 

 .

 ©kamaleshforeducation.in(2023)

 Madhyamik History Suggestion-2025-SET-2

 

 

kamaleshforeducation.in  ওয়েবসাইটে আপনাকে স্বাগতম্

আজ আসন্ন মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য   

Kamaleshforeducation.in  -এর তরফ থেকে নিয়ে আসা হয়েছে মাধ্যমিকইতিহাস  সাজেশন । অক্লান্ত পরিশ্রম এবং অভিজ্ঞতা দিয়ে তৈরি করার এর ফলে  প্রশ্নগুলি মাধ্যমিকের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।মাধ্যমিক পরীক্ষার ইতিহাস প্রস্তুতিতে অনেকটাই সাহায্য করবে এই প্রশ্ন উত্তর

Madhymik exam suggestions 2025 

 Madhyamik History Suggestion

 ২০২৫ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য এই ইতিহাস  সাজেশন টি শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতির জন্য খুবই কার্যকরী হবে।

মাধ্যমিক ইতিহাস  সাজেশন ২০২৫

যেকোনো বিষয়ে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য পাঠ্য পুস্তক পড়া অত্যন্ত জরুরী, টেক্সট বই খুঁটিয়ে পড়ার বিকল্প কিছু হয় না। বিগত কয়েক বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের প্যাটার্ন অনুসরণ করে ২০২৫ সালের মাধ্যমিক ইতিহাস  সাজেশন প্রস্তুত করা হয়েছে।

 

মাধ্যমিক ছাত্র ছাত্রীদের ইতিহাস বিষয়ের নানা সাল তারিখ, গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা, প্রতিষ্ঠা, ব্যক্তির নাম, আন্দোলনের নাম, জায়গার নাম- সমস্ত কিছুর গুরুত্বপূর্ণ সম্ভাব্য শর্ট প্রশ্ন  মিলানো, শূন্যস্থান পূরণ, কারণ ব্যাখ্যা এবং সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন অনায়াসেই সব রকম করে নিতে পারবে।
শেয়ার করা হচ্ছে। সর্বমোট 110 টি 
১. ভারতে ফুটবল খেলা প্রবর্তন করেন ইংরেজরা
২. ভারতে নিম্নবর্গের ইতিহাস চর্চার জনক- ডঃ রঞ্জিত গুহ
৩. ভারতের প্রথম সাপ্তাহিক সংবাদপত্র- ‘বেঙ্গল গেজেট’
৪. ইন্দিরা গান্ধিকে লেখা জহরলাল নেহেরুর চিঠিগুলি হিন্দি অনুবাদ করেছেন- মুনসি প্রেমচাঁদ
৫. বাংলা ভাষার প্রথম প্রকাশিত সংবাদপত্র ‘দিগদর্শন’
৬. ‘বঙ্গদর্শন’ প্রথম প্রকাশিত হয় ১৮৭২ সালে।সম্পাদক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৭. কলিকাতা বিজ্ঞান কলেজের ইতিহাসে অন্তর্গত হবে বিজ্ঞান প্রযুক্তির ইতিহাসের
৮. মোহনবাগান ক্লাব IFA শিল্ড জয় করেছিল ১৯১১ সালে।
৯. ‘দাদাসাহেব ফালকে’ যুক্ত ছিলেন চলচিত্রের সঙ্গে
১০. সাপ্তাহিক পত্রিকা ‘সোমপ্রকাশ’-এর সম্পাদক  ​দ্বারকানাথ বিদ্যাভূষণ  
১১. সরলাদেবী চৌধুরানীর আত্মজীবনী- ‘জীবনের ঝরাপাতা’।
১২. সরকারি নথিপত্র সংগ্রহ করা হয় ‘সরকারি মহাফেজখানা’ বা ‘গভর্নমেন্ট আর্কাইভে’।
১৩. মধ্যবিত্ত শিক্ষিত বাঙালিকে নৃত্যের বিষয়ে আগ্রহী করে তুলেছিলেন উদয়শংকর।
১৪. সর্বধর্মের সমন্বয়ের আদর্শ প্রচার করেছিলেন শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ।
১৫. ‘বামাবোধিনী’ পত্রিকার সম্পাদক কেশবচন্দ্র সেন।
১৬. নববিধান প্রতিষ্ঠা করেন কেশবচন্দ্র সেন।
১৭. সাধারন গনশিক্ষা কমিটি গঠিত হয় ১৮২৩ সালে।
১৮. ‘ব্রহ্মানন্দ’ নামে পরিচিত কেশবচন্দ্র সেন।
১৯. ‘নীলদর্পন’ নাটকের লেখক দীনবন্ধু মিত্রইংরেজিতে অনুবাদ করেন মাইকেল মধুসূদন দত্তপ্রকাশক রেভারেন্ত জেমস লঙ
২০. ‘গ্রামবার্তা প্রকাশিকা’- প্রকাশিত হতো কুষ্ঠিয়া থেকে। সম্পাদক হরিনাথ মজুমদার (কাঙাল হরিনাথ)।
 ২১. কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম BA পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় ১৮৫৮ সালে।
২২. কলিকাতা মেডিক্যাল কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ ডাঃ এম. জে. ব্রামলি।
২৩. ‘হিন্দু পেট্রিয়ট’ পত্রিকার সম্পাদক হরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়। প্রথম সম্পাদক গিরিশচন্দ্র ঘোষ।
২৪. ভারতে প্রথম শব ব্যবচ্ছেদ করেন মধুসূদন গুপ্ত।
২৫. প্রথম ভারতীয় মহিলা ডাক্তার ছিলে, কাদম্বিনী গাঙ্গুলী।
 ২৬. ‘কোলবিদ্রোহ’ (১৮৩১-৩২) অনুষ্ঠিত হয়েছিল ছোটনাগপুরে।
২৭. সুইমুন্ডা নেতৃত্ব দিয়েছিলেন- কোলবিদ্রোহ।
২৮. ‘বারাসাত বিদ্রোহ’এর নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিতুমির।
২৯. ভারতের প্রথম অরণ্য আইন পাশ হয় ১৮৬৫ সালে।
৩০. সন্নাসী-ফকির বিদ্রোহের অন্যতম নেতা ছিলেন দেবী চৌধুরানী, চিরাগ আলি, ভবনী পাঠক।
৩১. ই’ন্ডিগো কমিশন’ বা ‘নীলকমিশন’ ১৮৬০ খ্রিস্টাব্দে গঠিত হয় জে. পি. গ্রান্ট. এর উদ্যোগে।
৩২. ‘মোপলা বিদ্রোহ’ ১৯২১ সালে মালাবার উপকূলে সংগঠিত হয়।
৩৩. ইজারাদার দেবীসিংহের অত্যাচারে ‘রংপুর বিদ্রোহ’ সংগঠিত হয়।
৩৪. “বর্তমান ভারত” গ্রন্থের রচয়িতা হলেন স্বামী বিবেকানন্দ
৩৫. ভারতের প্রথম ভাইসরয় ছিলেন লর্ড ক্যানিং।
৩৬. ‘ভারতসভার’ প্রথম সভাপতি ছিলেন আনন্দমোহন বসু।
৩৭. ‘ভারতসভার প্রাণপুরুষ’ ছিলেন সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জী।
৩৮. বন্দেমাতরম গানটি লেখেন ১৮৭৫ সালে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
৩৯. গোরা – উপন্যসটি রচনা করেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
৪০. ভারতের জাতীয়তাবাদের জনক স্বামী বিবেকানন্দ।
৪১. হিন্দুমেলার ওপর নাম ‘চৈত্রমেলা’ 
৪২. বাংলার হাফটোন প্রিন্টিং পদ্ধতি প্রবর্তন করেন উপেন্দ্রকিশোর রায় চৌধুরী।
৪৩. বসুবিজ্ঞান মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন জগদীশ চন্দ্র বসু।
৪৪. বাংলা ভাষায় প্রথম ছাপা বই হল ‘এ গ্রামার অফ দ্য বেঙ্গল ল্যাঙ্গুয়েজ’।
৪৫. IACS এ বিজ্ঞানী সি. ভি. রমন নোবেল পুরস্কার পান (1928 সালে রমন প্রভাব আবিষ্কার)।
৪৬. ‘বর্ণপরিচয়’ প্রকাশিত হয়েছিল ১৮৫৫ সালে।
৪৭. ‘বেঙ্গল টেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট’ প্রতিষ্ঠা হয় ১৯০৬ সালে।
৪৮. ‘History of Hindu Chemistry’ গ্রন্থের লেখক প্রফুল্ল চন্দ্র রায়।
৪৯.  প্রথম বাংলা সংবাদপত্র প্রকাশক গঙ্গাকিশোর ভট্টাচার্য।
 ৫০. লহিনোটাইপ তৈরি করেছিলেন সুরেশচদ্র মজুমদার।
৫১. বাংলা ভাষায় প্রথম চিত্রিত গ্রন্থ অন্নদামঙ্গল।
৫২. ১৮০০ সালে শ্রীরামপুর মিশন প্রেস প্রতিষ্ঠিত হয়।
৫৩. ‘কথাকলি’ কেরালা রাজ্যের নৃত্যশৈলী।
৫৪. ‘কুচিপুরি’ অন্ধ্রপ্রদেশের নৃত্যশৈলী।
৫৫. মধ্যবিত্ত শিক্ষিত বাঙ্গালীকে নৃত্যের বিষয়ে আগ্রহী করে তুলেছিল শিল্পী উদয়শংকর।
৫৬. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনস্মৃতি -‘প্রবাসি’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল।
৫৭. ‘বাংলার নানাসাহেব’ নামে পরিচিত- রামরতন মল্লিক।
৫৮. ‘দামিন-ই-কোহ’ বলতে- পাহাড়ের প্রান্তদেশকে বোঝায়।
৫৯. ‘মুন্ডা বিদ্রোহ’ উলগুলান নামে পরিচিত।
৬০. ‘ধরতি আবা’ নামে পরিচিত বীরসা মুন্ডা
৬১. ‘মেদিনীপুরের লক্ষীবাঈ’ নামে পরিচিত রানী শিরোমণি।
৬২. ‘দিকু’ কথার অর্থ ‘বহিরাগত’। অর্থাৎ বহিরাগত সুদখোর মহাজনদের বলা হয় দিকু।
৬৩. দুর্জন সিং ছিলেন ‘চুয়াড়’ বিদ্রোহের দ্বিতীয় পর্বের নেতা।
৬৪. ভারতের ইষ্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানির অবসান ঘটে ১৮৫৮ সালে।
৬৫. ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দের বিদ্রোহকে প্রথম স্বাধীনতা সংগ্রাম বলেছেন বিনায়ক দামোদর সাভারকর।
৬৬. ‘জমিদার সভার’ সভাপতি ছিলেন রাধাকান্ত দেব। প্রতিষ্ঠাতা দ্বারকানাথ ঠাকুর।
৬৭. ভারতের প্রথম রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান বঙ্গভাষা প্রকাশিকা সভা।
৬৮. মহারানীর ঘোষণাপত্র অনুযায়ী ভারতের রাজপ্রতিনিধি হিসেবে নিযুক্ত হন লর্ড ক্যানিং।
৬৯. ভারত মাতা চিত্র অঙ্কন করেন অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
৭০. প্রথম ভারত সচিব ছিলেন স্ট্যানলি। 
৭১. ভারতে প্রথম ছাপাখানার প্রচলন করে পোর্তুগিজরা।
৭২. বাংলা ভাষায় প্রকাশিত প্রথম মাসিক পত্রিকা হল- দিগদর্শন।
৭৩. বাংলায় প্রথম সাপ্তাহিক পত্রিকা ছিল- সমাচার চন্দ্রিকা
৭৪. ‘ইউ এন রায় অ্যান্ড সন্স’ প্রতিষ্ঠিত হয় 1895 খ্রিস্টাব্দে।
৭৫. ভারতে হাফটোন পদ্ধতি প্রবর্তন করেন- উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরি।
৭৬. ‘ইউ এন রায় অ্যান্ড সন্স’ ভূমিকা নিয়েছিল- বাংলায় মুদ্রণ শিল্পের প্রসারে।
৭৭. হিমালয়ের উচ্চতা প্রথম মেপেছিলেন- রাধানাথ শিকদার।
৭৮. মারকিউরাস নাইট্রাইট আবিষ্কার করেন- প্রফুল্লচন্দ্র রায়।
৭৯. বিশ্বভারতী – ১৯২১ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠা করেন।
৮০. জাতীয় শিক্ষা পরিষদের প্রথম সভাপতি ছিলেন- রাসবিহারী ঘোষ।
৮১. একা আন্দোলন ঘটেছিল- বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলন চলাকালে।
৮২. একা আন্দোলনের নেতা ছিলেন- মাদারি পাসি।
৮৩. বারদৌলি সত্যাগ্রহ হয়েছিল- গুজরাটে।
৮৪. ‘নিজ খামারে ধান তোলো’- তেভাগা আন্দোলনের সঙ্গে এই স্লোগানটি যুক্ত।
৮৫. গিরনি কামগড় ইউনিয়ন (GKU) প্রতিষ্ঠিত হয় 1928 খ্রিস্টাব্দে।
৮৬. ‘অল ইন্ডিয়া ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেস’-এর প্রথম সভাপতি লালা লাজপত রায়।
৮৭. বাংলায় সাম্যবাদী আন্দোলনের জনক ছিলেন- মুজাফফর আহমেদ।
৮৮. মিরাট ষড়যন্ত্র মামলায় (1929 সালের মার্চ মাসে শুরু এবং 1933 সালে সিদ্ধান্ত) মোট গ্রেফতারের সংখ্যা-33 জন।
৮৯. ভারতে প্রকাশিত প্রথম কমিউনিস্ট পত্রিকাটির নাম- দ্য সোশ্যালিস্ট।
৯০. রেড ট্রেড ইউনিয়ন প্রতিষ্ঠিত হয়: 1931 খ্রিস্টাব্দে।
৯১. বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলন শুরু হয়েছিল 16 অক্টোবর, 1905 খ্রিস্টাব্দে।
৯২. ‘ইউরোপিয়ান ক্লাব’ আক্রমণ করেন- প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার।
৯৩. 1905 খ্রিস্টাব্দে বাংলায় অরন্ধন দিবস পালনের ডাক দেন- সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়।
৯৪. ‘করেঙ্গে ইয়া মরেঙ্গে’ স্লোগানটি ভারতের যে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত সেটি হল- ভারত ছাড়ো আন্দোলন।
৯৫. ‘অনুশীলন সমিতি’ প্রতিষ্ঠা করেন সতীশচন্দ্র বসু।
৯৬. সূর্য সেন প্রতিষ্ঠিত বিপ্লবী দলের নাম ছিল- ইন্ডিয়ান রিপাবলিকান আর্মি।
৯৭. কলকাতায় ‘রশিদ আলি দিবস’ পালিত হয়- 1946 খ্রিস্টাব্দের 12 ফেব্রুয়ারি।
৯৮. জাস্টিস পার্টি গঠিত হয়- 1916 খ্রিস্টাব্দে।
৯৯. ‘পুণা চুক্তি’ স্বাক্ষরিত হয়- 1932 খ্রিস্টাব্দে।
১০০. দলিতদের প্রথম ‘হরিজন’ আখ্যা/ ‘হরিজন’ কথাটি সর্বপ্রথম ব্যবহার করেন- গান্ধিজি। 
১০১. গণভোটের মাধ্যমে জুনাগড় ভারত ভুক্ত হয়: ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে।
১০২. ‘ভারতের লৌহমানব’ বলা হয়- বল্লভভাই প্যাটেলকে।
১০৩. কাশ্মীর ‘ভারতভুক্তির দলিল’-এ স্বাক্ষর করে1947 খ্রিস্টাব্দের- 26 অক্টোবর।
১০৪. হায়দরাবাদ আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয়- 1950 খ্রিস্টাব্দে।
 ১০৫. ট্রেন টু পাকিস্তান গ্রন্থটি লিখেছেন- খুশবন্ত সিং 
১০৬. ‘একাত্তরের ডায়েরী’: সুফিয়া কামাল, একটি স্মৃতিকথা মূলক গ্রন্থ।
১০৭. স্বাধীন ভারতের প্রথম ভাষাভিত্তিক রাজ্যটি হল- অন্ধ্রপ্রদেশ।
১০৮. রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন তৈরি করা হয়েছিল- 1953 খ্রিস্টাব্দে।
১০৯. 1956 খ্রিস্টাব্দের পর ভারত সরকার ভাষার ভিত্তিতে রাজ্য গঠন করে- 14টি।
১১০. দেশীয় রাজ্য ছিল না – বোম্বে।
 

 ©kamaleshforeducation.in(2023)

 

 

মাধ্যমিক ভৌত বিজ্ঞান সাজেশন ২০২৫

 

 

kamaleshforeducation.in  ওয়েবসাইটে আপনাকে স্বাগতম্

আজ আসন্ন মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য   

Kamaleshforeducation.in  -এর তরফ থেকে নিয়ে আসা হয়েছে মাধ্যমিক ভৌত বিজ্ঞান  সাজেশান । অক্লান্ত পরিশ্রম এবং অভিজ্ঞতা দিয়ে তৈরি করার এর ফলে  প্রশ্নগুলি মাধ্যমিকের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।মাধ্যমিক পরীক্ষার ভৌত বিজ্ঞান প্রস্তুতিতে অনেকটাই সাহায্য করবে এই প্রশ্ন উত্তর

Madhymik exam suggestions 2025 

 Madhyamik Physical Suggestion

 ২০২৫ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য এই ভৌত বিজ্ঞান সাজেশন টি শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতির জন্য খুবই কার্যকরী হবে।

মাধ্যমিক ভৌত বিজ্ঞান সাজেশন ২০২৫

যেকোনো বিষয়ে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য পাঠ্য পুস্তক পড়া অত্যন্ত জরুরী, টেক্সট বই খুঁটিয়ে পড়ার বিকল্প কিছু হয় না। বিগত কয়েক বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের প্যাটার্ন অনুসরণ করে ২০২৫ সালের মাধ্যমিক ভৌত বিজ্ঞান সাজেশনে প্রস্তুত করা হয়েছে।

অধ্যায় অনুযায়ী কিছু কিছু প্রশ্ন দেওয়া হলো,  

অধ্যায়ঃ (১ম, ২য় ও ৩য়): [পরিবেশের জন্য ভাবনা];

[গ্যাসের আচরণ]; [রাসায়নিক গণণা]

একটি বা দুটি বাক্যে উত্তর দাওঃ (প্রতিটি প্রশ্নের মান- ১)

1) বাষ্পঘনত্বের একক কী?
উত্তরঃ এটি একটি একক বিহীন রাশি।
2) নাইট্রোজেনের গ্রাম-আণবিক ওজন কত?
উত্তরঃ 28g
3) STP -তে গ্যাসের মোলার আয়তন কত?
উত্তরঃ 22.4 L
4) মোল কীসের একক?
উত্তরঃ মোল পদার্থের পরিমাণের একক।
5) উষ্ণতা বৃদ্ধি করলে গ্যাসীয় পদার্থের অনুগুলির গতি শক্তির কীরূপ পরিবর্তন ঘটে?
উত্তরঃ গতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।

6) আদর্শ গ্যাস কাকে বলে?
উত্তরঃ যেসব গ্যাস বয়েল ও চার্লসের সূত্র মেনে চলে তাদের আদর্শ গ্যাস বলে।
7) বয়েল ও চার্লসের সূত্র দুটোতেই কোন্ ভৌত রাশি কে ধ্রুবক ধরা হয়?
উত্তরঃ গ্যাসের ভার।
8) পরমশূন্য তাপমাত্রায় আদর্শ গ্যাসের চাপ কত?
উত্তরঃ শূন্য।
9) স্থির আয়তনের নির্দিষ্ট ভরের গ্যাসের চাপের সঙ্গে ও পরম উষ্ণতার সম্পর্ক কী?
উত্তরঃ স্থির আয়তনের নির্দিষ্ট ভরের গ্যাসের চাপ সেটির পরম উষ্ণতার সঙ্গে সমানুপাতিক।
10) চার্লসের সূত্রের ধ্রুবক দুটি কী কী?
উত্তরঃ চার্লসের সূত্রে ধ্রুবক দুটি হল গ্যাসের চাপ ও গ্যাসের ভর।
11) অ্যামোনিয়ার অণু কোন কোন মৌলিক পদার্থের পরমাণুর দ্বারা গঠিত?
উত্তরঃ অ্যামোনিয়ার অণু নাইট্রোজেন এবং হাইড্রোজেন পরমাণু দ্বারা গঠিত।
12) পদার্থের যে ক্ষুদ্রতম কণা রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে তাকে কী বলে?
উত্তরঃ পরমাণু।
13) বায়োগ্যাসের প্রধান উপাদান কী?
উত্তরঃ মিথেন।

অধ্যায়ঃ (৪র্থ, ৫ম): [তাপের ঘটনাসমূহ];

[আলো]

একটি বাক্যে উত্তর দাওঃ (প্রতিটি প্রশ্নের মান- ১)

1) একটি উত্তল লেন্সকে উলম্বভাবে সমান দুটি অংশে কেটে দুভাগ করা হলে, ওই উত্তল লেন্সের ফোকাস দূরত্ব বৃদ্ধি না হ্রাস পাবে?
উত্তরঃ ফোকাস দূরত্ব বৃদ্ধি পাবে।
2) কোন্ আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশিও কোন আলো তরঙ্গ দৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম?
উত্তরঃ লালু ও বেগুনি।
3) আলোকের বিচ্ছুরণের একটি প্রাকৃতিক দৃষ্টান্ত দাও।
উত্তরঃ রামধনু।
4) রেটিনার মূল কাজ কী?
উত্তরঃ বস্তুর প্রতিবিম্ব গঠন করা।
5) মানুষের চোখের কোথায় প্রতিবিম্ব গঠিত হয়?
উত্তরঃ রেটিনাতে।
6) লেন্সের মুখ্য ফোকাস বিন্দুর সংখ্যা কয়টি?
উত্তরঃ দুটি।
7) আপাতন কোণের মান কত হলে, প্রতিসরণে কৌণিক বিচ্যুতির মান সর্বাধিক হবে?
উত্তরঃ 90°।
8) কোন্ বর্ণের প্রতিসরাঙ্ক নিদির্ষ্ট মাধ্যমের ক্ষেত্রে সর্বাধিক?
উত্তরঃ বেগুনি বর্ণের।
9) মোটরগাড়ির ভিউ ফাইন্ডার কোন্ ধরনের দর্পণ ব্যবহৃত হয়?
উত্তরঃ উত্তল দর্পণ।
10) মোটরগাড়ির হেডলাইটে কোন্ ধরনের দর্পণ ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ অধিবৃত্তীয় দর্পণ।
11) দন্ত চিকিৎসক কোন্ ধরনের দর্পণ ব্যবহার করেন?
উত্তরঃ অবতল দর্পণ।
12) কঠিন পদার্থের মধ্য দিয়ে কোন্ পদ্ধতিতে তাপ সঞ্চালন হয়?
উত্তরঃ কঠিন পদার্থের মধ্য দিয়ে পরিবহন পদ্ধতিতে তাপ সঞ্চালন করা হয়।

অধ্যায়ঃ (৬ষ্ঠ, ৭ম): [চলতড়িৎ];

[পরমাণুর নিউক্লিয়াস]

একটি বাক্যে উত্তর দাওঃ (প্রতিটি প্রশ্নের মান- ১)

1) হাইড্রোজেন বোমা বিস্ফোরণে কোন্ নিউক্লিয় বিক্রিয়া ঘটে?
উত্তরঃ নিউক্লিয় সংযোজন বিক্রিয়া ঘটে।
2) কোন প্রক্রিয়াকে কাজে লাগিয়ে ইউরেনিয়াম বোমা প্রস্তুত করা হয়?
উত্তরঃ নিউক্লিয় বিভাজন।
3) পারমাণবিক চুল্লিতে কোন ধরনের নিউক্লিয় বিক্রিয়া সাহায্যে শক্তি উৎপাদিত হয়?
উত্তরঃ নিউক্লিয় বিভাজন বিক্রিয়ার সাহায্যে।
4) সবচেয়ে হালকা তেজস্ক্রিয় আইসোটোপের নাম লেখো।
উত্তরঃ ট্রিটিয়াম।
5) ফ্লেমিং-এর বামহস্ত নিয়মানুসারে বুড়ো আঙ্গুল দিয়ে কোন্ রাশিকে বোঝানো হয়?
উত্তরঃ তড়িৎবাহী তারের উপর বল।
6) রোধের ব্যবহারিক একক কী?
উত্তরঃ রোধের ব্যবহারিক একক ওহম।

অধ্যায়ঃ (৮ম, ৯ম, ১০ম):

 [পর্যায়-সারণি এবং মৌলদের ধর্মের পর্যাবৃত্ততা];

[আয়নীয় ও সমযোজী বন্ধন];

[তড়িৎ প্রবাহ ও রাসায়নিক বিক্রিয়া]

একটি বাক্যে উত্তর দাওঃ (প্রতিটি প্রশ্নের মান- ১)

1) পিতলের চামচের উপর সিলভারের তড়িৎলেপনে তড়িদবিশ্লেষ্য হিসেবে কী নেওয়া হয়?
উত্তরঃ পটাশিয়াম সায়ানাইডের জলীয় দ্রবণ।
2) একটি মৃদু তড়িৎবিশ্লেষ্য ক্ষারের নাম লেখো।
উত্তরঃ অ্যামোনিয়াম হাইড্রক্সাইড।
3) মিথেনের অণুতে কতগুলি সমযোজী একবন্ধন আছে?
উত্তরঃ 4 টি।
4) দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত একটি যৌগের নাম লেখ যার অনুতে কার্বন, হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন নেই?
উত্তরঃ খাদ্যলবন (NaCl)।
5) পর্যায়-সারণির দ্বিতীয় পর্যায়ে উপস্থিত তীব্রতম জারক পদার্থটির নাম লেখো।
উত্তরঃ ফ্লুরিন।
6) কোন্ হ্যালোজেনের পারমাণবিক আকার সবচেয়ে ছোটো?
উত্তরঃ ফ্লুরিন।
7) সর্বোচ্চ আয়নন শক্তি সম্পন্ন মৌলটির নাম ও চিহ্ন লেখো।
উত্তরঃ হিলিয়াম (He)।
8) সর্বাধিক তড়িৎ-ঋণাত্মক মৌল কোনটি?
উত্তরঃ ফ্লুরিন (F)।
9) সবচেয়ে হালকা নিষ্ক্রিয় গ্যাস কোনটি?
উত্তরঃ হিলিয়াম।
10) তরল হ্যালোজেন মৌল কোনটি?
উত্তরঃ ব্রোমিন।

©Kamaeshforeducation.in(2023)

 

error: Content is protected !!